ক্রীড়া ডেস্ক
ক্যারিয়ারজুড়ে গতির সঙ্গে কখনো আপস করেননি শোয়েব আখতার। ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি গতির বলটিও বেরিয়েছিল এই পাকিস্তান ফাস্ট বোলারের হাত থেকেই। কেন এত জোরে বল করতেন শোয়েব আখতার? এর কারণ জানাতে তিনি বলেন, ২২ গজে ব্যাটারদের বাঁদর নাচ দেখতে তিনি পছন্দ করতেন।
গতির সঙ্গে ভয়ংকর বাউন্সার ছুড়তেন শোয়েব। তার বাউন্সে চোট পাওয়ার ভুরিভুরি উদাহরণও আছে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শোয়েব বলেন, ‘বাউন্সার সামলাতে গিয়ে বাঁদরের মতো লাফাত ব্যাটাররা। সেটা দেখে খুব মজা পেতাম। মিথ্যা কথা বলব না, আমি ব্যাটারদের মাথায় বল মারতে চাইতাম। নইলে ফাস্ট বোলার হয়ে কী লাভ?’
গতিই ছিল শোয়েবের বোলিংয়ের মূল অস্ত্র। তাই এই গতি দিয়েই ব্যাটারদের নাকানিচুবানি খাওয়াতে চাইতেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস। নিয়ন্ত্রিত লাইন-লেংথের চাইতে গতি দিয়ে ব্যাটারদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেওয়াই ছিল শোয়েবের লক্ষ্য, ‘আমাকে দেখে ব্যাটাররা ভয় পাক, সেটাই চাইতাম। অত দূর থেকে দৌড়ে এসে ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার গতিবেগে কি ব্যাটারের পায়ের কাছে বল করব? গায়েই তো মারব। যেখানে লাগবে সেখানে ফুলে যাবে। পরে যখন সেই ব্যাটার আয়নায় নিজেকে দেখবে, তখন আমার মুখটা মনে পড়বে ওর।’
ক্যারিয়ারজুড়ে গতির সঙ্গে কখনো আপস করেননি শোয়েব আখতার। ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি গতির বলটিও বেরিয়েছিল এই পাকিস্তান ফাস্ট বোলারের হাত থেকেই। কেন এত জোরে বল করতেন শোয়েব আখতার? এর কারণ জানাতে তিনি বলেন, ২২ গজে ব্যাটারদের বাঁদর নাচ দেখতে তিনি পছন্দ করতেন।
গতির সঙ্গে ভয়ংকর বাউন্সার ছুড়তেন শোয়েব। তার বাউন্সে চোট পাওয়ার ভুরিভুরি উদাহরণও আছে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শোয়েব বলেন, ‘বাউন্সার সামলাতে গিয়ে বাঁদরের মতো লাফাত ব্যাটাররা। সেটা দেখে খুব মজা পেতাম। মিথ্যা কথা বলব না, আমি ব্যাটারদের মাথায় বল মারতে চাইতাম। নইলে ফাস্ট বোলার হয়ে কী লাভ?’
গতিই ছিল শোয়েবের বোলিংয়ের মূল অস্ত্র। তাই এই গতি দিয়েই ব্যাটারদের নাকানিচুবানি খাওয়াতে চাইতেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস। নিয়ন্ত্রিত লাইন-লেংথের চাইতে গতি দিয়ে ব্যাটারদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেওয়াই ছিল শোয়েবের লক্ষ্য, ‘আমাকে দেখে ব্যাটাররা ভয় পাক, সেটাই চাইতাম। অত দূর থেকে দৌড়ে এসে ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার গতিবেগে কি ব্যাটারের পায়ের কাছে বল করব? গায়েই তো মারব। যেখানে লাগবে সেখানে ফুলে যাবে। পরে যখন সেই ব্যাটার আয়নায় নিজেকে দেখবে, তখন আমার মুখটা মনে পড়বে ওর।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৮ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১০ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে