নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিজেদের মাঠে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ থেকে বাদ পড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আগামী মাসে ইংল্যান্ডে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ওয়ানডে সিরিজের দলে নেই এই অলরাউন্ডার। কয়েক মাস বাদেই ভারতে বিশ্বকাপ। এর আগেই দলের অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে সিরিজগুলোতে না রাখায় একটা প্রশ্নের গুঞ্জন উঠেছে, তবে কি মাহমুদউল্লাহকে সামনের বিশ্বকাপে রাখা হচ্ছে না?
আজ মিরপুরে এর উত্তরই নিজের মতো করে দিয়েছেন বিসিবি গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ সুজন। বাংলাদেশি কোচদের তিন দিনের ওয়ার্কশপের প্রথম দিন শেষে তিনি দুপুরে সাংবাদিকদের বললেন, ‘সত্যি কথা বলতে, আমি ন্যাশনাল সেটআপে একদমই নেই। দল নির্বাচনে কী হচ্ছে না হচ্ছে আমি জানতেও চাই না। শুধু মিডিয়ায় দেখি কী হচ্ছে না হচ্ছে। রিয়াদ অবশ্যই আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। বাংলাদেশ দলের অনেক পারফরম্যান্সের সাক্ষী। যদি আমি সত্যি বলি, রিয়াদ এখান জাতীয় দলে নেই, এভাবে যদি বলি—আমি যেভাবে দেখছি ওভাবে রিয়াদকে বিশ্বকাপে দেখছি না।’
সুজন মনে করেন, মাহমুদউল্লাহকে বিশ্বকাপের জন্য যদি চিন্তা করা হতো, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এ দুই সিরিজে তাঁকে রাখা হতো। বাংলাদেশ দলের সাবেক এই ক্রিকেটার বলেন, ‘যদি রিয়াদকে বিশ্বকাপে দেখতাম, তাহলে এ সিরিজগুলোতে সে থাকত। বিশ্বকাপের তো আর বেশি দিন নেই। হয়তো হৃদয় (তাওহীদ) ভালো করছে, আফিফও (হোসেন) দলের বাইরে আছে, মুশফিক (মুশফিকুর রহিম) ভালো করছে, সে (রিয়াদ) ওভাবে নেই। (ডিপিএল) সুপার লিগের ম্যাচগুলোয় রিয়াদ কীভাবে নিজেকে মেলে ধরে সেটাও একটা দেখার বিষয়।’
৬-৭ নম্বর পজিশনে ব্যাটিং করা সব সময়ই ব্যাটারদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। অনেক সময় ম্যাচের চাপ এসে পড়ে ওই ব্যাটারদের ওপর। রিয়াদ অধিকাংশ ম্যাচে ওসব জায়গায় ব্যাটিং করেছেন। সুজন বললেন, ‘রিয়াদ বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ব্যাটিং করেছে, যেখানে আপনি হিরো হতে পারেন, জিরো হতে পারেন। রিয়াদ দুটোর স্বাদই পেয়েছে। রিয়াদের অনেকগুলো ম্যাচ আছে, যেগুলো সে একাই বাংলাদেশকে জিতিয়েছে। সব মিলিয়ে আমার কথা হচ্ছে বর্তমান পরিস্থিতিতে রিয়াদকে আমাদের কতটুকু দরকার তা বুঝতে হবে। ওর জায়গায় যারা খেলেছে তাদের পারফরম্যান্স করতে পারছে কি না। দল যদি সন্তুষ্ট থাকে তাহলে তো রিয়াদের সুযোগ কম থাকবে, যদি আমি সত্যি বলি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আর না হলে রিয়াদ তো আছেই, অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ফিরলেই সে পারফর্ম করতে পারবে, সেটা আমরা বিশ্বাস করি। সময়তো আছেই। রিয়াদ বের হয়ে গেছে তা না। বিশ্বকাপের আগে হঠাৎ করে ডাকলে সেটা ভুল হবে। তাকে আরও সিরিজ দিতে হবে। যদি সেই চিন্তাভাবনা থাকে, ম্যাচ দিতে হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আর ঘরোয়া ক্রিকেটের মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত, তা আমরা সবাই জানি। দেখা যাক কী হয় আসলে, চিন্তা করে কী।’
নিজেদের মাঠে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ থেকে বাদ পড়েন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। আগামী মাসে ইংল্যান্ডে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ওয়ানডে সিরিজের দলে নেই এই অলরাউন্ডার। কয়েক মাস বাদেই ভারতে বিশ্বকাপ। এর আগেই দলের অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে সিরিজগুলোতে না রাখায় একটা প্রশ্নের গুঞ্জন উঠেছে, তবে কি মাহমুদউল্লাহকে সামনের বিশ্বকাপে রাখা হচ্ছে না?
আজ মিরপুরে এর উত্তরই নিজের মতো করে দিয়েছেন বিসিবি গেম ডেভেলপমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান খালেদ মাহমুদ সুজন। বাংলাদেশি কোচদের তিন দিনের ওয়ার্কশপের প্রথম দিন শেষে তিনি দুপুরে সাংবাদিকদের বললেন, ‘সত্যি কথা বলতে, আমি ন্যাশনাল সেটআপে একদমই নেই। দল নির্বাচনে কী হচ্ছে না হচ্ছে আমি জানতেও চাই না। শুধু মিডিয়ায় দেখি কী হচ্ছে না হচ্ছে। রিয়াদ অবশ্যই আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। বাংলাদেশ দলের অনেক পারফরম্যান্সের সাক্ষী। যদি আমি সত্যি বলি, রিয়াদ এখান জাতীয় দলে নেই, এভাবে যদি বলি—আমি যেভাবে দেখছি ওভাবে রিয়াদকে বিশ্বকাপে দেখছি না।’
সুজন মনে করেন, মাহমুদউল্লাহকে বিশ্বকাপের জন্য যদি চিন্তা করা হতো, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এ দুই সিরিজে তাঁকে রাখা হতো। বাংলাদেশ দলের সাবেক এই ক্রিকেটার বলেন, ‘যদি রিয়াদকে বিশ্বকাপে দেখতাম, তাহলে এ সিরিজগুলোতে সে থাকত। বিশ্বকাপের তো আর বেশি দিন নেই। হয়তো হৃদয় (তাওহীদ) ভালো করছে, আফিফও (হোসেন) দলের বাইরে আছে, মুশফিক (মুশফিকুর রহিম) ভালো করছে, সে (রিয়াদ) ওভাবে নেই। (ডিপিএল) সুপার লিগের ম্যাচগুলোয় রিয়াদ কীভাবে নিজেকে মেলে ধরে সেটাও একটা দেখার বিষয়।’
৬-৭ নম্বর পজিশনে ব্যাটিং করা সব সময়ই ব্যাটারদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। অনেক সময় ম্যাচের চাপ এসে পড়ে ওই ব্যাটারদের ওপর। রিয়াদ অধিকাংশ ম্যাচে ওসব জায়গায় ব্যাটিং করেছেন। সুজন বললেন, ‘রিয়াদ বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ব্যাটিং করেছে, যেখানে আপনি হিরো হতে পারেন, জিরো হতে পারেন। রিয়াদ দুটোর স্বাদই পেয়েছে। রিয়াদের অনেকগুলো ম্যাচ আছে, যেগুলো সে একাই বাংলাদেশকে জিতিয়েছে। সব মিলিয়ে আমার কথা হচ্ছে বর্তমান পরিস্থিতিতে রিয়াদকে আমাদের কতটুকু দরকার তা বুঝতে হবে। ওর জায়গায় যারা খেলেছে তাদের পারফরম্যান্স করতে পারছে কি না। দল যদি সন্তুষ্ট থাকে তাহলে তো রিয়াদের সুযোগ কম থাকবে, যদি আমি সত্যি বলি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আর না হলে রিয়াদ তো আছেই, অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ফিরলেই সে পারফর্ম করতে পারবে, সেটা আমরা বিশ্বাস করি। সময়তো আছেই। রিয়াদ বের হয়ে গেছে তা না। বিশ্বকাপের আগে হঠাৎ করে ডাকলে সেটা ভুল হবে। তাকে আরও সিরিজ দিতে হবে। যদি সেই চিন্তাভাবনা থাকে, ম্যাচ দিতে হবে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আর ঘরোয়া ক্রিকেটের মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত, তা আমরা সবাই জানি। দেখা যাক কী হয় আসলে, চিন্তা করে কী।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে