ক্রীড়া ডেস্ক
এ বিশ্বকাপে ভরাডুবি হয়েছে বাংলাদেশের। সেমিফাইনালের আশা নিয়ে ভারতে গেলেও ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। সবার আগে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে সাকিব আল হাসানদের।
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ-বিরক্ত-হতাশ দলের সমর্থকেরা। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অনেক কর্মকর্তাও কি হতাশ নন? বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজনের কথা শুনে মনে হবে এমনটাই।
বাংলাদেশ বিশ্বকাপে পরের ম্যাচ খেলবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, দিল্লিতে। সেই ম্যাচের আগে দল নিয়ে সুজনও এখন দিল্লি সফরে। সেখানে আজ বাংলাদেশের সাবেক এই পেসারকে পেয়েছিলেন সাংবাদিকেরা। দলের বিভিন্ন বিষয় জানতে চাওয়া হয় তাঁর থেকে।
টিম ডিরেক্টর থেকে তাঁর দায়িত্ব পালন নিয়ে জানতে চাওয়া হলে সুজন বলেছেন, ‘যথাযথ দায়িত্ব পালন আমি করছি না সেটা না। বিসিবি থেকে আমাকে যে ভূমিকাটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমি করার চেষ্টা করছি। এর আগে প্রতি সফরে আমার যেটা একটা বাড়তি ভূমিকা থাকত, নির্বাচনের অংশ হিসেবে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনেক সময় দায়িত্ব থাকত, সেটা এবারও আছে। সত্যি কথা বলার কিছুই নেই। যেটা হচ্ছে, যেহেতু ওই বিষয়গুলো আমার ভূমিকায় নেই, সুতরাং এসব নিয়ে আমি চিন্তাও করছি না এখন। যদি ভূমিকা থাকত তবে চিন্তা থাকত।’
বাংলাদেশ দলে নিজের ভূমিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ সুজন আরও বলেছেন, ‘অবশ্যই আমি দলকে নিয়ে চিন্তা করছি। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়া তো আমার ভূমিকা না। একটা জায়গায় আমাকে বলে দেওয়া হয়েছে, আমি কতটুকু পারব, কতটুকু পারব না। আগে যে ভূমিকাগুলো ছিল, তাতে আমি নিজেকে জড়িত রাখার চেষ্টা করেছি। যেহেতু আমার রক্তেই ক্রিকেট, কোচিং আমার পেশা। যদিও বাংলাদেশের কোনো কোচিংয়ের সঙ্গে আমি জড়িত নই, টেকনিক্যাল মানুষ হিসেবে আমার আগের যে সফরগুলো ছিল, সেখানে খেলোয়াড়দের সঙ্গে ইনডিভিজ্যুয়ালি কথা বলেছি। কিন্তু এখন সেসব থেকে দূরে আছি। যেহেতু এসব আমার ভূমিকা না, বোর্ড থেকে আমাকে সেটা দেওয়া হয়নি।’
এরপর সাংবাদিকেরা সুজন থেকে জানতে চান, ‘দলে এমন দাদা হয়ে থাকতে হলে আসতেন (ভারত) কি না?’ টিম ডিরেক্টরের উত্তর, ‘আসতাম না। বিশ্বকাপে আসার সময় বলেছিলাম আমরা সেমিফাইনাল খেলব। আসলে কোন চিন্তা করে বলেছিলাম জানি না।’
এ বিশ্বকাপে ভরাডুবি হয়েছে বাংলাদেশের। সেমিফাইনালের আশা নিয়ে ভারতে গেলেও ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। সবার আগে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে সাকিব আল হাসানদের।
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ-বিরক্ত-হতাশ দলের সমর্থকেরা। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অনেক কর্মকর্তাও কি হতাশ নন? বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজনের কথা শুনে মনে হবে এমনটাই।
বাংলাদেশ বিশ্বকাপে পরের ম্যাচ খেলবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে, দিল্লিতে। সেই ম্যাচের আগে দল নিয়ে সুজনও এখন দিল্লি সফরে। সেখানে আজ বাংলাদেশের সাবেক এই পেসারকে পেয়েছিলেন সাংবাদিকেরা। দলের বিভিন্ন বিষয় জানতে চাওয়া হয় তাঁর থেকে।
টিম ডিরেক্টর থেকে তাঁর দায়িত্ব পালন নিয়ে জানতে চাওয়া হলে সুজন বলেছেন, ‘যথাযথ দায়িত্ব পালন আমি করছি না সেটা না। বিসিবি থেকে আমাকে যে ভূমিকাটা দেওয়া হয়েছে সেটা আমি করার চেষ্টা করছি। এর আগে প্রতি সফরে আমার যেটা একটা বাড়তি ভূমিকা থাকত, নির্বাচনের অংশ হিসেবে, সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনেক সময় দায়িত্ব থাকত, সেটা এবারও আছে। সত্যি কথা বলার কিছুই নেই। যেটা হচ্ছে, যেহেতু ওই বিষয়গুলো আমার ভূমিকায় নেই, সুতরাং এসব নিয়ে আমি চিন্তাও করছি না এখন। যদি ভূমিকা থাকত তবে চিন্তা থাকত।’
বাংলাদেশ দলে নিজের ভূমিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ সুজন আরও বলেছেন, ‘অবশ্যই আমি দলকে নিয়ে চিন্তা করছি। কিন্তু সিদ্ধান্ত নেওয়া তো আমার ভূমিকা না। একটা জায়গায় আমাকে বলে দেওয়া হয়েছে, আমি কতটুকু পারব, কতটুকু পারব না। আগে যে ভূমিকাগুলো ছিল, তাতে আমি নিজেকে জড়িত রাখার চেষ্টা করেছি। যেহেতু আমার রক্তেই ক্রিকেট, কোচিং আমার পেশা। যদিও বাংলাদেশের কোনো কোচিংয়ের সঙ্গে আমি জড়িত নই, টেকনিক্যাল মানুষ হিসেবে আমার আগের যে সফরগুলো ছিল, সেখানে খেলোয়াড়দের সঙ্গে ইনডিভিজ্যুয়ালি কথা বলেছি। কিন্তু এখন সেসব থেকে দূরে আছি। যেহেতু এসব আমার ভূমিকা না, বোর্ড থেকে আমাকে সেটা দেওয়া হয়নি।’
এরপর সাংবাদিকেরা সুজন থেকে জানতে চান, ‘দলে এমন দাদা হয়ে থাকতে হলে আসতেন (ভারত) কি না?’ টিম ডিরেক্টরের উত্তর, ‘আসতাম না। বিশ্বকাপে আসার সময় বলেছিলাম আমরা সেমিফাইনাল খেলব। আসলে কোন চিন্তা করে বলেছিলাম জানি না।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৮ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১০ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে