ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়াকে ভড়কে দিতে আজ ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে বিধ্বংসী শুরু করেছিল ভারত। মনে হচ্ছিল আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামের ফাইনালে পাহাড়সমান রান করে অজিদের চাপে ফেলবে ভারত। তবে ভারতের শুরুর দিকে তোলা ঝড়ের গতি ধীরে ধীরে কমতে থাকে। দুর্দান্ত বোলিং, ফিল্ডিংয়ে ঘুরে দাঁড়াতে থাকে অজিরা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ভারত ২৪১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে অস্ট্রেলিয়াকে।
ফাইনালে টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ইনিংসের প্রথম ওভার করতে আসা মিচেল স্টার্কের ওভার থেকে ৩ রান নিয়েছেন রোহিত শর্মা। পরের ওভার বোলিংয়ে আসা জশ হ্যাজলউডকে দুটি চার মেরেছেন রোহিত। এরপরই আক্রমণাত্মক হয়ে যান ভারতীয় অধিনায়ক। চতুর্থ ওভার বোলিংয়ে আসা হ্যাজলউডকে একটি করে চার ও ছক্কা মারেন রোহিত। অপরপ্রান্তে আরেক ওপেনার শুবমান গিল দেখছিলেন রোহিতের আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। প্রথম ৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩০ রান করে ফেলে ভারত। তবে এই উদ্বোধনী জুটি বেশিদূর এগোতে পারেনি। পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে স্টার্ককে পুল করতে যান গিল। টপ এজ হওয়া বল মিড অনে তালুবন্দী করেন অ্যাডাম জাম্পা। ৭ বলে ৪ রান করা গিল বিদায় নিলে ভারতের স্কোর হয়েছে ৪.২ ওভারে ১ উইকেটে ৩০ রান।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ব্যাটিংয়ে আসেন বিরাট কোহলি। প্রথম ৮ বল খেলে তিনি নিয়েছেন ৩ রান। এরপর সপ্তম ওভারের প্রথম তিন বলে তিনটি চার মারেন স্টার্ক। পাশাপাশি রোহিতও তাঁর আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে যান। দশম ওভারে বোলিংয়ে আসা গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে ছক্কা ও চার মারেন রোহিত। ভারতীয় অধিনায়ক বেশি আগ্রাসী হতে গিয়েই নিজের বিপদটা ডেকে এনেছেন। ওভারের চতুর্থ বল লেগ সাইডে উড়িয়ে মারতে যান রোহিত। লিডিং এজ হওয়া বল চলে যেতে থাকে অফসাইডে। কাভার থেকে উল্টো দিকে দৌড়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন ট্রাভিস হেড। ভারতীয় অধিনায়ক আউট হওয়ার পর বোলার ম্যাক্সওয়েলের উল্লাস যেন থামতেই চাইছিল না। ৩১ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন রোহিত। তাতে ভেঙে যায় দ্বিতীয় উইকেটে রোহিত-কোহলির ৩২ বলে ৪৬ রানের জুটি। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে আসা শ্রেয়াস আয়ার চার মেরেছেন ম্যাক্সওয়েলের ওভারের শেষ বলে। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান করেছে ভারত। তবে প্রথম পাওয়ারপ্লের পর আয়ারের উইকেট পেয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। হারিয়েছেন আয়ার। ১১ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্সের অসাধারণ এক ডেলিভারিতে কিছু বুঝে ওঠার আগেই আয়ারের ব্যাট ছুয়ে যায়। অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক জশ ইংলিশ। ৩ বলে ১ চারে ৪ রান করেছেন ভারতীয় ব্যাটার। রোহিত, আয়ারের উইকেট দুইটি হারালে ভারতের স্কোর হয়ে ১০.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮১ রান।
৩ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে আসেন লোকেশ রাহুল। অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রানের চাকা ধীরগতির হতে থাকে। একই সঙ্গে অজি ফিল্ডাররাও নিশ্চিত অনেক রান বাঁচিয়ে ভারতকে চাপে ফেলতে থাকেন। রাহুল, কোহলি তাতে খোলসের ভেতর ঢুকে যেতে বাধ্য হন। এমন চাপের মধ্যেই কোহলি ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৭২ তম ফিফটি তুলে নেন। ২৬ তম ওভারের প্রথম বলে লং অনে ঠেলে সিঙ্গেল নিয়ে পেয়েছেন ফিফটির দেখা।
ভারত যে কতটা চাপে ছিল, তা বোঝাতে একটা সংখ্যা যথেষ্ট। দশম ওভারের শেষ বলে চার মারার পর ৯৭ বলে কোনো বাউন্ডারি মারতে পারেননি কোহলি-রাহুলের কেউ। ২৭ তম ওভারের প্রথম বলে ম্যাক্সওয়েলকে প্যাডল সুইপ করে চার মেরে বৃত্ত ভাঙেন রাহুল। চারের বৃত্ত ভাঙার পর অল্প সময়ের মধ্যেই ভেঙে যায় কোহলি-রাহুলের প্রতিরোধ। ২৯ তম ওভারের তৃতীয় বলে কামিন্সকে কাট করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান কোহলি। ৬৩ বলে ৪ চারে ৫৪ রান করেন ভারতীয় এই ব্যাটার। তাতে ভেঙে যায় চতুর্থ উইকেটে কোহলি-রাহুলের ১০৯ বলে ৬৭ রানের জুটি।
কোহলির আউটের পর ফিফটি তুলে নিয়েছেন রাহুলও। ফিফটি করতে ৮৬ বল খেলেছেন রাহুল। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা রবীন্দ্র জাদেজা ২২ বলে ৯ রান করে কট বিহাইন্ড হয়েছেন হ্যাজলউডের বলে। পঞ্চম উইকেটে রবীন্দ্র জাদেজার সঙ্গে জুটিটা ছিল ৪৪ বলে ৩০ রানের। তারপর ৪২ তম ওভারের তৃতীয় বলে রাহুলের উইকেট নিয়ে স্টার্ক ভারতকে বড় ধাক্কা দিয়েছেন। রাহুল ১০৭ বলে ১ চারে ৬৬ রান করে বিদায় নিয়েছেন। তাতে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৪১.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ২০৩ রান। রাহুলের ৬৬ রানই ভারতের ইনিংসের সর্বোচ্চ রান। ভারতীয়রা যেন এরপর আরও বেশি খোলসবন্দী হয়ে যায়। পুরো ৫০ ওভার ব্যাটিং করে ২৪০ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকেরা। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন কামিন্স ও হ্যাজলউড। ম্যাক্সওয়েল ও জাম্পা ১টি করে উইকেট নিয়েছেন। ১টি হয়েছে রান আউট। উইকেটরক্ষক ইংলিশ ধরেছেন ৫টি ক্যাচ। পুরো ইনিংসে ভারত ১৩ চার ও ৩ ছক্কা মেরেছে।
অস্ট্রেলিয়াকে ভড়কে দিতে আজ ২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে বিধ্বংসী শুরু করেছিল ভারত। মনে হচ্ছিল আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামের ফাইনালে পাহাড়সমান রান করে অজিদের চাপে ফেলবে ভারত। তবে ভারতের শুরুর দিকে তোলা ঝড়ের গতি ধীরে ধীরে কমতে থাকে। দুর্দান্ত বোলিং, ফিল্ডিংয়ে ঘুরে দাঁড়াতে থাকে অজিরা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা ভারত ২৪১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে অস্ট্রেলিয়াকে।
ফাইনালে টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ইনিংসের প্রথম ওভার করতে আসা মিচেল স্টার্কের ওভার থেকে ৩ রান নিয়েছেন রোহিত শর্মা। পরের ওভার বোলিংয়ে আসা জশ হ্যাজলউডকে দুটি চার মেরেছেন রোহিত। এরপরই আক্রমণাত্মক হয়ে যান ভারতীয় অধিনায়ক। চতুর্থ ওভার বোলিংয়ে আসা হ্যাজলউডকে একটি করে চার ও ছক্কা মারেন রোহিত। অপরপ্রান্তে আরেক ওপেনার শুবমান গিল দেখছিলেন রোহিতের আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। প্রথম ৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩০ রান করে ফেলে ভারত। তবে এই উদ্বোধনী জুটি বেশিদূর এগোতে পারেনি। পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে স্টার্ককে পুল করতে যান গিল। টপ এজ হওয়া বল মিড অনে তালুবন্দী করেন অ্যাডাম জাম্পা। ৭ বলে ৪ রান করা গিল বিদায় নিলে ভারতের স্কোর হয়েছে ৪.২ ওভারে ১ উইকেটে ৩০ রান।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ব্যাটিংয়ে আসেন বিরাট কোহলি। প্রথম ৮ বল খেলে তিনি নিয়েছেন ৩ রান। এরপর সপ্তম ওভারের প্রথম তিন বলে তিনটি চার মারেন স্টার্ক। পাশাপাশি রোহিতও তাঁর আক্রমণাত্মক ব্যাটিং চালিয়ে যান। দশম ওভারে বোলিংয়ে আসা গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে ছক্কা ও চার মারেন রোহিত। ভারতীয় অধিনায়ক বেশি আগ্রাসী হতে গিয়েই নিজের বিপদটা ডেকে এনেছেন। ওভারের চতুর্থ বল লেগ সাইডে উড়িয়ে মারতে যান রোহিত। লিডিং এজ হওয়া বল চলে যেতে থাকে অফসাইডে। কাভার থেকে উল্টো দিকে দৌড়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন ট্রাভিস হেড। ভারতীয় অধিনায়ক আউট হওয়ার পর বোলার ম্যাক্সওয়েলের উল্লাস যেন থামতেই চাইছিল না। ৩১ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় ৪৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন রোহিত। তাতে ভেঙে যায় দ্বিতীয় উইকেটে রোহিত-কোহলির ৩২ বলে ৪৬ রানের জুটি। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে আসা শ্রেয়াস আয়ার চার মেরেছেন ম্যাক্সওয়েলের ওভারের শেষ বলে। প্রথম ১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান করেছে ভারত। তবে প্রথম পাওয়ারপ্লের পর আয়ারের উইকেট পেয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। হারিয়েছেন আয়ার। ১১ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্সের অসাধারণ এক ডেলিভারিতে কিছু বুঝে ওঠার আগেই আয়ারের ব্যাট ছুয়ে যায়। অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক জশ ইংলিশ। ৩ বলে ১ চারে ৪ রান করেছেন ভারতীয় ব্যাটার। রোহিত, আয়ারের উইকেট দুইটি হারালে ভারতের স্কোর হয়ে ১০.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮১ রান।
৩ উইকেট হারানোর পর ব্যাটিংয়ে আসেন লোকেশ রাহুল। অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রানের চাকা ধীরগতির হতে থাকে। একই সঙ্গে অজি ফিল্ডাররাও নিশ্চিত অনেক রান বাঁচিয়ে ভারতকে চাপে ফেলতে থাকেন। রাহুল, কোহলি তাতে খোলসের ভেতর ঢুকে যেতে বাধ্য হন। এমন চাপের মধ্যেই কোহলি ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৭২ তম ফিফটি তুলে নেন। ২৬ তম ওভারের প্রথম বলে লং অনে ঠেলে সিঙ্গেল নিয়ে পেয়েছেন ফিফটির দেখা।
ভারত যে কতটা চাপে ছিল, তা বোঝাতে একটা সংখ্যা যথেষ্ট। দশম ওভারের শেষ বলে চার মারার পর ৯৭ বলে কোনো বাউন্ডারি মারতে পারেননি কোহলি-রাহুলের কেউ। ২৭ তম ওভারের প্রথম বলে ম্যাক্সওয়েলকে প্যাডল সুইপ করে চার মেরে বৃত্ত ভাঙেন রাহুল। চারের বৃত্ত ভাঙার পর অল্প সময়ের মধ্যেই ভেঙে যায় কোহলি-রাহুলের প্রতিরোধ। ২৯ তম ওভারের তৃতীয় বলে কামিন্সকে কাট করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান কোহলি। ৬৩ বলে ৪ চারে ৫৪ রান করেন ভারতীয় এই ব্যাটার। তাতে ভেঙে যায় চতুর্থ উইকেটে কোহলি-রাহুলের ১০৯ বলে ৬৭ রানের জুটি।
কোহলির আউটের পর ফিফটি তুলে নিয়েছেন রাহুলও। ফিফটি করতে ৮৬ বল খেলেছেন রাহুল। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা রবীন্দ্র জাদেজা ২২ বলে ৯ রান করে কট বিহাইন্ড হয়েছেন হ্যাজলউডের বলে। পঞ্চম উইকেটে রবীন্দ্র জাদেজার সঙ্গে জুটিটা ছিল ৪৪ বলে ৩০ রানের। তারপর ৪২ তম ওভারের তৃতীয় বলে রাহুলের উইকেট নিয়ে স্টার্ক ভারতকে বড় ধাক্কা দিয়েছেন। রাহুল ১০৭ বলে ১ চারে ৬৬ রান করে বিদায় নিয়েছেন। তাতে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৪১.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ২০৩ রান। রাহুলের ৬৬ রানই ভারতের ইনিংসের সর্বোচ্চ রান। ভারতীয়রা যেন এরপর আরও বেশি খোলসবন্দী হয়ে যায়। পুরো ৫০ ওভার ব্যাটিং করে ২৪০ রানে অলআউট হয়ে যায় স্বাগতিকেরা। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন কামিন্স ও হ্যাজলউড। ম্যাক্সওয়েল ও জাম্পা ১টি করে উইকেট নিয়েছেন। ১টি হয়েছে রান আউট। উইকেটরক্ষক ইংলিশ ধরেছেন ৫টি ক্যাচ। পুরো ইনিংসে ভারত ১৩ চার ও ৩ ছক্কা মেরেছে।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২২ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে