ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৩ বিশ্বকাপে ভারতীয় দল রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য। ১০ ম্যাচের ১০টিতেই জিতেছে বিশ্বকাপের আয়োজকেরা। গ্রুপ পর্বের ৯ ম্যাচ ও সেমিফাইনাল—কোনোটিতেই ভারতের সামনে দাঁড়াতে পারেনি প্রতিপক্ষরা। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাদের সামনে এখন ১০ বছরের শিরোপাখরা ঘোচানোর সুবর্ণ সুযোগ। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
ভারতীয় ক্রিকেট দল দারুণ ছন্দে থাকলেও তাদের ভক্ত-সমর্থকদের যেন দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। গত রাতে ফাইনাল সামনে রেখে ম্যাচ পরিচালকদের নাম জানিয়েছে আইসিসি। ১ লাখ ৩২ হাজার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে অন ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকছেন রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ ও রিচার্ড কেটেলবোরো। তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে থাকছেন জোয়েল উইলসন। ক্রিস গাফানি থাকছেন চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে। ম্যাচ রেফারি হিসেবে থাকছেন অ্যান্ডি পাইক্রফট। এর মধ্যে কেটেলবোরোর নাম থাকাতেই যেন চিন্তিত ভারতীয় ভক্ত-সমর্থকেরা। যেখানে ২০১৩ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের পর ১০ বছরে ভারত আটবার আইসিসি ইভেন্টের নকআউট রাউন্ডে হোঁচট খেয়েছে, যার ৭টিতেই আম্পায়ারিং প্যানেলে ছিলেন কেটেলবোরো।
২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল ভারত। এরপর ২০১৫ ও ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারত হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের কাছে। আর ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিতে ভারতের পথচলা থামিয়ে দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতকে ১৮০ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পাকিস্তান। সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের এই পাঁচটি নকআউট পর্বের ম্যাচে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন কেটেলবোরো। এ ছাড়া ২০২১ ও ২০২৩ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারতকে কাঁদিয়েছিল নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। দুই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে টিভি আম্পায়ার ছিলেন কেটেলবোরো। একমাত্র গত বছর অ্যাডিলেডে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত-ইংল্যান্ড সেমিফাইনালে ছিলেন না তিনি। তিনি না থাকলেও ভারতকে ১০ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছিল ইংলিশরা।
ইলিংওয়ার্থকে নিয়েও চিন্তা ভারতীয় ভক্ত-সমর্থকদের। ভারতের হোঁচট খাওয়া ৮টি আইসিসি ইভেন্টের নকআউট ম্যাচের ৩টিতে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন তিনি, যার মধ্যে ২০১৯ বিশ্বকাপে ভারত-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে ইলিংওয়ার্থ, কেটেলবোরো দুজনেই ছিলেন মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে। তবে শিরোপাজয়ের জন্য ভারত অনুপ্রেরণা নিতে পারে ২০১১ বিশ্বকাপ থেকেই। ১২ বছর আগে আহমেদাবাদেই কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে অস্ট্রেলিয়াকে বিদায় করেছিল ভারত। সেবার স্টেডিয়ামের নাম ছিল সরদার প্যাটেল স্টেডিয়াম।
২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালের ম্যাচ পরিচালক:
অন ফিল্ড আম্পায়ার: রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ, রিচার্ড কেটেলবোরো
তৃতীয় আম্পায়ার: জোয়েল উইলসন
চতুর্থ আম্পায়ার: ক্রিস গাফানি
ম্যাচ রেফারি: অ্যান্ডি পাইক্রফট
২০২৩ বিশ্বকাপে ভারতীয় দল রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য। ১০ ম্যাচের ১০টিতেই জিতেছে বিশ্বকাপের আয়োজকেরা। গ্রুপ পর্বের ৯ ম্যাচ ও সেমিফাইনাল—কোনোটিতেই ভারতের সামনে দাঁড়াতে পারেনি প্রতিপক্ষরা। বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাদের সামনে এখন ১০ বছরের শিরোপাখরা ঘোচানোর সুবর্ণ সুযোগ। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া।
ভারতীয় ক্রিকেট দল দারুণ ছন্দে থাকলেও তাদের ভক্ত-সমর্থকদের যেন দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। গত রাতে ফাইনাল সামনে রেখে ম্যাচ পরিচালকদের নাম জানিয়েছে আইসিসি। ১ লাখ ৩২ হাজার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে অন ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকছেন রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ ও রিচার্ড কেটেলবোরো। তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবে থাকছেন জোয়েল উইলসন। ক্রিস গাফানি থাকছেন চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে। ম্যাচ রেফারি হিসেবে থাকছেন অ্যান্ডি পাইক্রফট। এর মধ্যে কেটেলবোরোর নাম থাকাতেই যেন চিন্তিত ভারতীয় ভক্ত-সমর্থকেরা। যেখানে ২০১৩ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের পর ১০ বছরে ভারত আটবার আইসিসি ইভেন্টের নকআউট রাউন্ডে হোঁচট খেয়েছে, যার ৭টিতেই আম্পায়ারিং প্যানেলে ছিলেন কেটেলবোরো।
২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে রানার্সআপ হয়েছিল ভারত। এরপর ২০১৫ ও ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ভারত হেরেছিল অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের কাছে। আর ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিতে ভারতের পথচলা থামিয়ে দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারতকে ১৮০ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পাকিস্তান। সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের এই পাঁচটি নকআউট পর্বের ম্যাচে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন কেটেলবোরো। এ ছাড়া ২০২১ ও ২০২৩ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারতকে কাঁদিয়েছিল নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। দুই টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে টিভি আম্পায়ার ছিলেন কেটেলবোরো। একমাত্র গত বছর অ্যাডিলেডে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারত-ইংল্যান্ড সেমিফাইনালে ছিলেন না তিনি। তিনি না থাকলেও ভারতকে ১০ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছিল ইংলিশরা।
ইলিংওয়ার্থকে নিয়েও চিন্তা ভারতীয় ভক্ত-সমর্থকদের। ভারতের হোঁচট খাওয়া ৮টি আইসিসি ইভেন্টের নকআউট ম্যাচের ৩টিতে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন তিনি, যার মধ্যে ২০১৯ বিশ্বকাপে ভারত-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে ইলিংওয়ার্থ, কেটেলবোরো দুজনেই ছিলেন মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্বে। তবে শিরোপাজয়ের জন্য ভারত অনুপ্রেরণা নিতে পারে ২০১১ বিশ্বকাপ থেকেই। ১২ বছর আগে আহমেদাবাদেই কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে অস্ট্রেলিয়াকে বিদায় করেছিল ভারত। সেবার স্টেডিয়ামের নাম ছিল সরদার প্যাটেল স্টেডিয়াম।
২০২৩ বিশ্বকাপের ফাইনালের ম্যাচ পরিচালক:
অন ফিল্ড আম্পায়ার: রিচার্ড ইলিংওয়ার্থ, রিচার্ড কেটেলবোরো
তৃতীয় আম্পায়ার: জোয়েল উইলসন
চতুর্থ আম্পায়ার: ক্রিস গাফানি
ম্যাচ রেফারি: অ্যান্ডি পাইক্রফট
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২৪ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে