ক্রীড়া ডেস্ক
হার নিশ্চিত জেনে ক্রিস গেইলের হাতে বল তুলে দিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক কাইরন পোলার্ড। মেরুন ক্যাপ-রঙিন সানগ্লাসটা আর খুলে রাখার প্রয়োজন বোধ করলেন না গেইল।
তবে শেষ বলটায় মিচেল মার্শকে জেসন হোল্ডারের ক্যাচ বানিয়ে নতুন ‘গেইলীয়’ মুহূর্তের জন্ম দিলেন। আনন্দে আত্মহারা হয়ে দিলেন দৌড়। এরপর যাঁকে আউট করেছেন, সেই মার্শের কাঁধে প্রায় চড়েই বসলেন! মাথা নুইয়ে মাঠ ছাড়তে চলা মার্শও গেইলের মশকরার পর খুশিমনে ডাগআউটে ফিরলেন। এই আনন্দঘন পরিবেশের অংশ হতে সবার আগে ছুটে এলেন বিদায়ী ম্যাচ খেলতে নামা ডোয়াইন ব্রাভো। তাঁর মুখেও কী হাসি!
মনে রাখার মতো মুহূর্তটির পর নিখাদ ক্রিকেটভক্তের মনে একটাই প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে পারে—গেইল-ব্রাভোর মতো আমুদে ক্রিকেটার আদৌ কি আর আসবেন? এলেও সেটা কবে? ২২ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে একসঙ্গে অর্জনের পাতা ভারী করেছেন দুজন। টি-টোয়েন্টি আসার পর খেলাটাকে ভিন্ন পর্যায়ে নিতে তাঁদের অবদান অনস্বীকার্য। শুধু ভালো খেলে ম্যাচ জেতাই নয়, শতভাগ বিনোদন দিয়ে সবার মন জয় করাই ছিল গেইল-ব্রাভোর নিত্যনৈমিত্তিক দায়িত্ব। এই কাজটাই কজন করতে পারতেন?
‘ছিল, পারতেন’ না হয় ব্রাভোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ৩৮ বছর বয়সী অলরাউন্ডার আগেই বলে দিয়েছিলেন, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচটা তাঁর ক্যারিয়ারেরও শেষ। গেইল তো আর বিদায়ের ঘোষণা দেননি। তবে আবুধাবিতে কাল ‘ইউনিভার্স বস’ আউট হওয়ার পর যে ভঙ্গিমায় মাঠ ছাড়লেন, তাতে যেন বিদায়েরও ইঙ্গিত দিয়ে গেলেন!
বোলিংয়ের মতো কাল ব্যাটিংটাও রঙিন সানগ্লাস পরেই করেছেন গেইল। আউট হয়ে ফেরার পথে হেলমেটটা খুলে ব্যাটটা উঁচিয়ে ধরেছেন গ্যালারির দিকে। বাউন্ডারির ওপারে তাঁর সঙ্গে আলিঙ্গন করেছেন সতীর্থরা। সুড়ঙ্গ দিয়ে ড্রেসিংরুমে ঢোকার পর দ্রুতই মিলিয়ে গেছেন তিনি। তবে একটু পরই দিয়েছেন চমক। ম্যাচ জার্সি পাল্টে অনুশীলন জার্সি গায়ে আসেন ভক্তদের কাছাকাছি। গ্যালারির রেলিংয়ের এপার থেকে নিজের ব্যাটিং গ্লাভস উপহার দেন এক ভক্তকে। গেইল মুখে না বললেও যা বোঝার বুঝে গেছেন সবাই। নয়তো ব্রাভোর বিদায়ের দিনে শুধু তাঁকে ওপরে ব্যাট করতে পাঠানোই নয়, গেইলের হাতেও কেন বল তুলে দিলেন পোলার্ড?
হার নিশ্চিত জেনে ক্রিস গেইলের হাতে বল তুলে দিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক কাইরন পোলার্ড। মেরুন ক্যাপ-রঙিন সানগ্লাসটা আর খুলে রাখার প্রয়োজন বোধ করলেন না গেইল।
তবে শেষ বলটায় মিচেল মার্শকে জেসন হোল্ডারের ক্যাচ বানিয়ে নতুন ‘গেইলীয়’ মুহূর্তের জন্ম দিলেন। আনন্দে আত্মহারা হয়ে দিলেন দৌড়। এরপর যাঁকে আউট করেছেন, সেই মার্শের কাঁধে প্রায় চড়েই বসলেন! মাথা নুইয়ে মাঠ ছাড়তে চলা মার্শও গেইলের মশকরার পর খুশিমনে ডাগআউটে ফিরলেন। এই আনন্দঘন পরিবেশের অংশ হতে সবার আগে ছুটে এলেন বিদায়ী ম্যাচ খেলতে নামা ডোয়াইন ব্রাভো। তাঁর মুখেও কী হাসি!
মনে রাখার মতো মুহূর্তটির পর নিখাদ ক্রিকেটভক্তের মনে একটাই প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে পারে—গেইল-ব্রাভোর মতো আমুদে ক্রিকেটার আদৌ কি আর আসবেন? এলেও সেটা কবে? ২২ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে একসঙ্গে অর্জনের পাতা ভারী করেছেন দুজন। টি-টোয়েন্টি আসার পর খেলাটাকে ভিন্ন পর্যায়ে নিতে তাঁদের অবদান অনস্বীকার্য। শুধু ভালো খেলে ম্যাচ জেতাই নয়, শতভাগ বিনোদন দিয়ে সবার মন জয় করাই ছিল গেইল-ব্রাভোর নিত্যনৈমিত্তিক দায়িত্ব। এই কাজটাই কজন করতে পারতেন?
‘ছিল, পারতেন’ না হয় ব্রাভোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। ৩৮ বছর বয়সী অলরাউন্ডার আগেই বলে দিয়েছিলেন, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচটা তাঁর ক্যারিয়ারেরও শেষ। গেইল তো আর বিদায়ের ঘোষণা দেননি। তবে আবুধাবিতে কাল ‘ইউনিভার্স বস’ আউট হওয়ার পর যে ভঙ্গিমায় মাঠ ছাড়লেন, তাতে যেন বিদায়েরও ইঙ্গিত দিয়ে গেলেন!
বোলিংয়ের মতো কাল ব্যাটিংটাও রঙিন সানগ্লাস পরেই করেছেন গেইল। আউট হয়ে ফেরার পথে হেলমেটটা খুলে ব্যাটটা উঁচিয়ে ধরেছেন গ্যালারির দিকে। বাউন্ডারির ওপারে তাঁর সঙ্গে আলিঙ্গন করেছেন সতীর্থরা। সুড়ঙ্গ দিয়ে ড্রেসিংরুমে ঢোকার পর দ্রুতই মিলিয়ে গেছেন তিনি। তবে একটু পরই দিয়েছেন চমক। ম্যাচ জার্সি পাল্টে অনুশীলন জার্সি গায়ে আসেন ভক্তদের কাছাকাছি। গ্যালারির রেলিংয়ের এপার থেকে নিজের ব্যাটিং গ্লাভস উপহার দেন এক ভক্তকে। গেইল মুখে না বললেও যা বোঝার বুঝে গেছেন সবাই। নয়তো ব্রাভোর বিদায়ের দিনে শুধু তাঁকে ওপরে ব্যাট করতে পাঠানোই নয়, গেইলের হাতেও কেন বল তুলে দিলেন পোলার্ড?
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
৩৬ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে