ক্রীড়া ডেস্ক
আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ ইনিংস কোন দলের? উত্তরটা নিশ্চয় কয়েক দিন আগেই পেয়ে গেছেন। হায়দরাবাদে গত ২৭ মার্চ মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের বিপক্ষে ৩ উইকেটে ২৭৭ রান করেছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এবারের সংস্করণ তো বটে, আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ইনিংস এটি।
হায়দরাবাদকে এই রেকর্ড গড়া ইনিংস এনে দেন হেনরিখ ক্লাসেন। ৩৪ বলে ৪ চার ও ৭ ছয়ে দলীয় সর্বোচ্চ অপরাজিত ৮০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। স্ট্রাইকরেট—২৩৫.২৯। এর আগের ম্যাচে ইডেন গার্ডেনে তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ৪ রানে হারলেও ক্লাসেন ৮ ছয়ে ২৯ বলে করেছিলেন ৬৩ রান। আইপিএলে দুই ম্যাচেই দুই শ’র বেশি স্ট্রাইকরেটে রান ও ১৫ ছয়—অবিশ্বাস্য ঠেকতে পারে এই দক্ষিণ আফ্রিকান উইকেটরক্ষকের ব্যাটিং।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন যে কজন ব্যাটার ‘বিগ-হিটার’ হিসেবে পরিচিত তাদের একজন ক্লাসেন। তবে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে এমন ভয়ংকর ছিলেন না তিনি। কীভাবে নিজেকে পাল্টালেন প্রোটিয়া তারকা? নিজেদের এক পরিসংখ্যান-ভিত্তিক প্রতিবেদনে সেটি আজ জানিয়েছে ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো। ছক্কা হাঁকানোর সক্ষমতা ও আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের কারণে গত ১২ মাসে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাটারদের একজন হয়ে উঠেছেন ৩২ বছর বয়সী এই তারকা।
আইপিএলের কিছু সমর্থকদের কাছে ক্লাসেন পরিচিত পেয়েছেন ‘ছক্কা-মেশিন’ হিসেবে। ২০২২ সালে কটকে ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে ৪৬ বলে ৫ ছয়ে ৮১ রানের ইনিংস বা ২০১৮ সালে সেঞ্চুরিয়নে ৩০ বলে ৭ ছয়ে ৫৯ ইনিংস—সমর্থকদের কাছে তাঁর এই পরিচিতিকে আরও পাকাপোক্ত করেছে। ক্লাসেনের এমন উত্থানটা দক্ষিণ আফ্রিকার এস২০ দিয়ে। ২০২৩ সাল থেকে শুরু এ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে সর্বোচ্চ ৮১০ রান তাঁর, সর্বোচ্চ ৫৪ ছক্কাও। ২০২৪ সংস্করণে সর্বোচ্চ ৩৭ ছক্কাও মেরেছেন ক্লাসেন।
এসএস২০ লিগের প্রথম সংস্করণে পার রয়্যালসের বিপক্ষে ১৯ বলে ৬টি ছক্কা মেরেছিলেন ক্লাসেন। সেই সংস্করণে ২২১ বলে মেরেছিলেন ১৭ ছয়—প্রতি ১৩ বলে ১টি। ২০২৩ আইপিএলে ছয় মেরেছেন ১০ বলে ১টি করে। গত বছর দ্য হান্ড্রেডে ১০৬ বলে ১৭টি ছক্কা মেরেছেন ক্লাসেন। গড়ে ৬.২ বল পর পর একটি ছক্কা। এ বছর এসএ২০ লিগে সেটি নেমে আসে গড়ে ৫.৮-এ। আর এই আইপিএলে ৬৩ বলেই মেরেছেন ১৫ ছক্কা! গত বছর আইপিএলে এ সংখ্যা ছিল ২৫টি।
গত বছরের মার্চ পর্যন্ত সব ধরনের টি-টোয়েন্টি ক্লাসেন ১৩১ ইনিংসে ছয় মেরেছেন ১২৩টি। আর এপ্রিলের পর ৩৬ ইনিংসে তাঁর ছয়ের সংখ্যা ৯৬টি! ইনিংস প্রতি ২.৬৭টি করে। এ সময় থেকে তাঁর চেয়ে কম বল খেলে ছয় মেরেছেন শুধু ওয়েস্ট ইন্ডিজের আন্দ্রে রাসেল—৮৮টি। তবে একটা জায়গায় শীর্ষে ক্লাসেন। ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে এক ইনিংসে ৬ বা তার বেশি ছয় মেরেছেন তিনিই। এই কীর্তি তিনি গড়েছেন ৮ বার।
আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ ইনিংস কোন দলের? উত্তরটা নিশ্চয় কয়েক দিন আগেই পেয়ে গেছেন। হায়দরাবাদে গত ২৭ মার্চ মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের বিপক্ষে ৩ উইকেটে ২৭৭ রান করেছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এবারের সংস্করণ তো বটে, আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ইনিংস এটি।
হায়দরাবাদকে এই রেকর্ড গড়া ইনিংস এনে দেন হেনরিখ ক্লাসেন। ৩৪ বলে ৪ চার ও ৭ ছয়ে দলীয় সর্বোচ্চ অপরাজিত ৮০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। স্ট্রাইকরেট—২৩৫.২৯। এর আগের ম্যাচে ইডেন গার্ডেনে তাঁর দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ৪ রানে হারলেও ক্লাসেন ৮ ছয়ে ২৯ বলে করেছিলেন ৬৩ রান। আইপিএলে দুই ম্যাচেই দুই শ’র বেশি স্ট্রাইকরেটে রান ও ১৫ ছয়—অবিশ্বাস্য ঠেকতে পারে এই দক্ষিণ আফ্রিকান উইকেটরক্ষকের ব্যাটিং।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন যে কজন ব্যাটার ‘বিগ-হিটার’ হিসেবে পরিচিত তাদের একজন ক্লাসেন। তবে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে এমন ভয়ংকর ছিলেন না তিনি। কীভাবে নিজেকে পাল্টালেন প্রোটিয়া তারকা? নিজেদের এক পরিসংখ্যান-ভিত্তিক প্রতিবেদনে সেটি আজ জানিয়েছে ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো। ছক্কা হাঁকানোর সক্ষমতা ও আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের কারণে গত ১২ মাসে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাটারদের একজন হয়ে উঠেছেন ৩২ বছর বয়সী এই তারকা।
আইপিএলের কিছু সমর্থকদের কাছে ক্লাসেন পরিচিত পেয়েছেন ‘ছক্কা-মেশিন’ হিসেবে। ২০২২ সালে কটকে ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে ৪৬ বলে ৫ ছয়ে ৮১ রানের ইনিংস বা ২০১৮ সালে সেঞ্চুরিয়নে ৩০ বলে ৭ ছয়ে ৫৯ ইনিংস—সমর্থকদের কাছে তাঁর এই পরিচিতিকে আরও পাকাপোক্ত করেছে। ক্লাসেনের এমন উত্থানটা দক্ষিণ আফ্রিকার এস২০ দিয়ে। ২০২৩ সাল থেকে শুরু এ ফ্র্যাঞ্চাইজিতে সর্বোচ্চ ৮১০ রান তাঁর, সর্বোচ্চ ৫৪ ছক্কাও। ২০২৪ সংস্করণে সর্বোচ্চ ৩৭ ছক্কাও মেরেছেন ক্লাসেন।
এসএস২০ লিগের প্রথম সংস্করণে পার রয়্যালসের বিপক্ষে ১৯ বলে ৬টি ছক্কা মেরেছিলেন ক্লাসেন। সেই সংস্করণে ২২১ বলে মেরেছিলেন ১৭ ছয়—প্রতি ১৩ বলে ১টি। ২০২৩ আইপিএলে ছয় মেরেছেন ১০ বলে ১টি করে। গত বছর দ্য হান্ড্রেডে ১০৬ বলে ১৭টি ছক্কা মেরেছেন ক্লাসেন। গড়ে ৬.২ বল পর পর একটি ছক্কা। এ বছর এসএ২০ লিগে সেটি নেমে আসে গড়ে ৫.৮-এ। আর এই আইপিএলে ৬৩ বলেই মেরেছেন ১৫ ছক্কা! গত বছর আইপিএলে এ সংখ্যা ছিল ২৫টি।
গত বছরের মার্চ পর্যন্ত সব ধরনের টি-টোয়েন্টি ক্লাসেন ১৩১ ইনিংসে ছয় মেরেছেন ১২৩টি। আর এপ্রিলের পর ৩৬ ইনিংসে তাঁর ছয়ের সংখ্যা ৯৬টি! ইনিংস প্রতি ২.৬৭টি করে। এ সময় থেকে তাঁর চেয়ে কম বল খেলে ছয় মেরেছেন শুধু ওয়েস্ট ইন্ডিজের আন্দ্রে রাসেল—৮৮টি। তবে একটা জায়গায় শীর্ষে ক্লাসেন। ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে এক ইনিংসে ৬ বা তার বেশি ছয় মেরেছেন তিনিই। এই কীর্তি তিনি গড়েছেন ৮ বার।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৭ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৯ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে