নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্দান্ত ছন্দ নিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিলেন শরীফুল ইসলাম। বোলিং আক্রমণে দলের পছন্দের তালিকায়ও ছিলেন সবচেয়ে এগিয়ে। তাঁরই সুযোগ হয়নি বিশ্বকাপে কোনো ম্যাচের একাদশে। ভাগ্য নির্ধারক যেন কঠিন পরীক্ষা নিলেন এই বাঁহাতি পেসারের।
এক ম্যাচেও একাদশে সুযোগ না পাওয়া—শরীফুল নিজেও যেন হজম করতে পারছেন না সেই হতাশা। বিশ্বকাপ থেকে দেশে ফিরে গতকাল আবার লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ (এলপিএল) খেলতে শ্রীলঙ্কায় চলে গেছেন এই বাঁহাতি পেসার। যাওয়ার আগে বিশ্বকাপ প্রসঙ্গ আসতেই তাঁর কণ্ঠ যেন হতাশায় ভার, ‘কপালে যেটা লেখা ছিল সেটার ওপর তো কিছু করার নাই। খুব আশা ছিল অন্তত একটা ম্যাচ খেলব। একটু কষ্ট তো লাগে। আমি সব ম্যাচে প্রস্তুত ছিলাম। তবে টিম কম্বিনেশনের জন্য, সবাই যেহেতু খুব ভালো খেলছিল, তাই খেলা হয়নি।’
মূলত চোট শরীফুলের দুর্ভাগ্য বয়ে আনে। ভারতের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে বল ঠেকাতে গিয়ে তর্জনী ও মধ্যমার মাঝখানের জায়গায় চিড় ধরে। লেগেছিল ৬ সেলাই। পুরোপুরি চোট সেরে উঠতে শরীফুল সুযোগ পাননি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। তাঁর জায়গায় সুযোগ পেয়ে আরেক পেসার তানজিম হাসান সাকিব ছড়িয়েছেন আলো।
টিম ম্যানেজমেন্টেও পড়ে জয় মধুর বিড়ম্বনায়। ছন্দে থাকা জুনিয়র সাকিবকে সরিয়ে শরীফুলকে আর কোনো ম্যাচের একাদশেই সুযোগ দিতে পারেননি। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি ছিলেন সাকিব, পেসারদের মধ্যে ছিলেন সর্বোচ্চ। শিকার করেছেন ১১ উইকেট। তাঁর চেয়ে বেশি রিশাদ হোসেন পেয়েছেন ১৪ উইকেট।
আপাতত বিশ্বকাপের হতাশা ভুলে এলপিএল দারুণ কিছু করাই শরীফুলের লক্ষ্য, ‘এলপিএলে যাচ্ছি, এখানে যেন নিজের সেরাটা দিতে পারি। গত বছর যখন গিয়েছিলাম, একটা ম্যাচ খেলেছি। এবার গিয়ে ভালো কিছু করার ইচ্ছা আছে। নিজেদের মধ্যে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা নেই। চেষ্টা করব সবাই যেন ভালো খেলে। আমরা যদি ভালো খেলি, আমাদের নিজেদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।’
ড্রাফটে দল না পেলেও ক্যান্ডি ফ্যালকনসের পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আলীর বিকল্প হিসেবে ডাক পেয়েছেন শরীফুল। এরই মধ্যে শরীফুল দল ২টি ম্যাচ খেলে একটি করে জয় ও হারে পয়েন্ট টেবিলের তালিকার ৪ নম্বরে রয়েছে।
দুর্দান্ত ছন্দ নিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিলেন শরীফুল ইসলাম। বোলিং আক্রমণে দলের পছন্দের তালিকায়ও ছিলেন সবচেয়ে এগিয়ে। তাঁরই সুযোগ হয়নি বিশ্বকাপে কোনো ম্যাচের একাদশে। ভাগ্য নির্ধারক যেন কঠিন পরীক্ষা নিলেন এই বাঁহাতি পেসারের।
এক ম্যাচেও একাদশে সুযোগ না পাওয়া—শরীফুল নিজেও যেন হজম করতে পারছেন না সেই হতাশা। বিশ্বকাপ থেকে দেশে ফিরে গতকাল আবার লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ (এলপিএল) খেলতে শ্রীলঙ্কায় চলে গেছেন এই বাঁহাতি পেসার। যাওয়ার আগে বিশ্বকাপ প্রসঙ্গ আসতেই তাঁর কণ্ঠ যেন হতাশায় ভার, ‘কপালে যেটা লেখা ছিল সেটার ওপর তো কিছু করার নাই। খুব আশা ছিল অন্তত একটা ম্যাচ খেলব। একটু কষ্ট তো লাগে। আমি সব ম্যাচে প্রস্তুত ছিলাম। তবে টিম কম্বিনেশনের জন্য, সবাই যেহেতু খুব ভালো খেলছিল, তাই খেলা হয়নি।’
মূলত চোট শরীফুলের দুর্ভাগ্য বয়ে আনে। ভারতের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচে বল ঠেকাতে গিয়ে তর্জনী ও মধ্যমার মাঝখানের জায়গায় চিড় ধরে। লেগেছিল ৬ সেলাই। পুরোপুরি চোট সেরে উঠতে শরীফুল সুযোগ পাননি বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। তাঁর জায়গায় সুযোগ পেয়ে আরেক পেসার তানজিম হাসান সাকিব ছড়িয়েছেন আলো।
টিম ম্যানেজমেন্টেও পড়ে জয় মধুর বিড়ম্বনায়। ছন্দে থাকা জুনিয়র সাকিবকে সরিয়ে শরীফুলকে আর কোনো ম্যাচের একাদশেই সুযোগ দিতে পারেননি। টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি ছিলেন সাকিব, পেসারদের মধ্যে ছিলেন সর্বোচ্চ। শিকার করেছেন ১১ উইকেট। তাঁর চেয়ে বেশি রিশাদ হোসেন পেয়েছেন ১৪ উইকেট।
আপাতত বিশ্বকাপের হতাশা ভুলে এলপিএল দারুণ কিছু করাই শরীফুলের লক্ষ্য, ‘এলপিএলে যাচ্ছি, এখানে যেন নিজের সেরাটা দিতে পারি। গত বছর যখন গিয়েছিলাম, একটা ম্যাচ খেলেছি। এবার গিয়ে ভালো কিছু করার ইচ্ছা আছে। নিজেদের মধ্যে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা নেই। চেষ্টা করব সবাই যেন ভালো খেলে। আমরা যদি ভালো খেলি, আমাদের নিজেদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।’
ড্রাফটে দল না পেলেও ক্যান্ডি ফ্যালকনসের পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আলীর বিকল্প হিসেবে ডাক পেয়েছেন শরীফুল। এরই মধ্যে শরীফুল দল ২টি ম্যাচ খেলে একটি করে জয় ও হারে পয়েন্ট টেবিলের তালিকার ৪ নম্বরে রয়েছে।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৮ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১০ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে