নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুনামের সঙ্গে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ক্রিকেট ম্যাচ পরিচালনা করছেন বাংলাদেশের শরফুদৌল্লা ইবনে শহীদ সৈকত। আম্পায়ারিং করেছেন বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপেও। কিছুটা অবাক করা ব্যাপার, দেশসেরা এই আম্পায়ারকেই এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কোনো ফাইনালে মাঠের আম্পায়ার হিসেবে। এ ইস্যু সামনে এলে স্থানীয় ও বিদেশি আম্পায়ারদের বেতনের ফারাকের ব্যাপারও আলোচনায় আসে।
আইসিসির ইমার্জিং প্যানেলের আম্পায়ার সৈকত অবশ্য এসব নিয়ে চিন্তা করে সময়ক্ষেপণ করেন না। নিজের কাজটা করে যাচ্ছেন দারুণ দক্ষতার সঙ্গে। কিছুদিন আগেই অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রিসবেন টেস্ট আর মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ওয়ানডে ম্যাচে অনফিল্ড আম্পায়ারিং করে সদ্য দেশে ফিরেছেন। বলা যায় আইসিসির কদর করা দেখে, বিসিবিও হয়তো এবার এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ পেল না।
অবশেষে বিপিএলের ফাইনালে মাঠের আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যাবে সৈকতকে। বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির এক সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে, বিপিএলের ১০ম সংস্করণের ফাইনালে অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন সৈকত। তাঁর সঙ্গে আরেক অনফিল্ড আম্পায়ার রাখা হবে বিদেশি। সেই নামটি নিশ্চিত হবে কাল।
অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শেষ করে দেশে ফেরা সৈকতও জানিয়েছেন, বিপিএলের ফাইনালে থাকার কথা। তিনি বললেন, ‘বিসিবি আমাকে দায়িত্ব দিলে অবশ্যই থাকব। আগের ১০ বছর দেয়নি ছিলাম না। দায়িত্ব দিলে থাকব না কেন।’
বিপিএলের গত তিন সংস্করণের ফাইনালে টিভি কিংবা রিজার্ভ আম্পায়ারের জায়গাতেও সুযোগ হয়নি সৈকতের। সর্বশেষ ২০১৯ বিপিএলে ছিলেন টিভি আম্পায়ারের দায়িত্বে। যে ফাইনালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ১৭ রানে হারিয়েছিল ঢাকা ডায়নামাইটসকে।
এর মধ্যেই সৈকত নিজের কাজের দক্ষতায় চলে গেছেন প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে ওয়ানডে বিশ্বকাপে ম্যাচ পরিচালনায়। সেই দায়িত্ব সামলে দেশের দ্বিতীয় নিরপেক্ষ আম্পায়ার হিসেবে গত জানুয়ারিতে অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টেস্টে টিভি আম্পায়ার, এরপর ব্রিসবেনে দিবারাত্রির টেস্টে ছিলেন অনফিল্ড আম্পায়ার। দুই দলের প্রথম ওয়ানডে ও এমসিজিতে শেষ ওয়ানডের অনফিল্ড আম্পায়ারও ছিলেন সৈকত। দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচে ছিলেন টিভি আম্পায়ার।
সুনামের সঙ্গে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ক্রিকেট ম্যাচ পরিচালনা করছেন বাংলাদেশের শরফুদৌল্লা ইবনে শহীদ সৈকত। আম্পায়ারিং করেছেন বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপেও। কিছুটা অবাক করা ব্যাপার, দেশসেরা এই আম্পায়ারকেই এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কোনো ফাইনালে মাঠের আম্পায়ার হিসেবে। এ ইস্যু সামনে এলে স্থানীয় ও বিদেশি আম্পায়ারদের বেতনের ফারাকের ব্যাপারও আলোচনায় আসে।
আইসিসির ইমার্জিং প্যানেলের আম্পায়ার সৈকত অবশ্য এসব নিয়ে চিন্তা করে সময়ক্ষেপণ করেন না। নিজের কাজটা করে যাচ্ছেন দারুণ দক্ষতার সঙ্গে। কিছুদিন আগেই অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রিসবেন টেস্ট আর মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ওয়ানডে ম্যাচে অনফিল্ড আম্পায়ারিং করে সদ্য দেশে ফিরেছেন। বলা যায় আইসিসির কদর করা দেখে, বিসিবিও হয়তো এবার এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ পেল না।
অবশেষে বিপিএলের ফাইনালে মাঠের আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে দেখা যাবে সৈকতকে। বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির এক সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে, বিপিএলের ১০ম সংস্করণের ফাইনালে অনফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে থাকবেন সৈকত। তাঁর সঙ্গে আরেক অনফিল্ড আম্পায়ার রাখা হবে বিদেশি। সেই নামটি নিশ্চিত হবে কাল।
অস্ট্রেলিয়া-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শেষ করে দেশে ফেরা সৈকতও জানিয়েছেন, বিপিএলের ফাইনালে থাকার কথা। তিনি বললেন, ‘বিসিবি আমাকে দায়িত্ব দিলে অবশ্যই থাকব। আগের ১০ বছর দেয়নি ছিলাম না। দায়িত্ব দিলে থাকব না কেন।’
বিপিএলের গত তিন সংস্করণের ফাইনালে টিভি কিংবা রিজার্ভ আম্পায়ারের জায়গাতেও সুযোগ হয়নি সৈকতের। সর্বশেষ ২০১৯ বিপিএলে ছিলেন টিভি আম্পায়ারের দায়িত্বে। যে ফাইনালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ১৭ রানে হারিয়েছিল ঢাকা ডায়নামাইটসকে।
এর মধ্যেই সৈকত নিজের কাজের দক্ষতায় চলে গেছেন প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে ওয়ানডে বিশ্বকাপে ম্যাচ পরিচালনায়। সেই দায়িত্ব সামলে দেশের দ্বিতীয় নিরপেক্ষ আম্পায়ার হিসেবে গত জানুয়ারিতে অ্যাডিলেডে অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রথম টেস্টে টিভি আম্পায়ার, এরপর ব্রিসবেনে দিবারাত্রির টেস্টে ছিলেন অনফিল্ড আম্পায়ার। দুই দলের প্রথম ওয়ানডে ও এমসিজিতে শেষ ওয়ানডের অনফিল্ড আম্পায়ারও ছিলেন সৈকত। দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচে ছিলেন টিভি আম্পায়ার।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
৩৫ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে