ক্রীড়া ডেস্ক
কথায় নতুন কিছু নেই। ম্যাচের পর ম্যাচ হেরে আক্ষেপের যে গল্প শোনান, সেটিই শুনিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা।
গায়ানায় গত রাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শিরোপা নিয়ে উৎসবের ‘বন্দোবস্ত’ করে দিয়ে লিটন দাস দুষেছিলেন ব্যাটারদের।
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সরাসরি ব্যাটারদের দিকে আঙুল না তুলতেও রান ঘাটতি আর ফিল্ডিংয়ে একাধিক সুযোগ হাতছাড়াকে দায়ী করছেন। ম্যাচ শেষে নিজেদের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘ম্যাচের আগে ১৬৩ রানের কথা বললে নিতাম। খেলতে গিয়ে মনে হয়েছে আমরা ১০ রান কম করেছি। লিটন-আফিফ দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছে। বোলিংয়েও শুরুতে ভালো করেছি। তবে ওদের দুই ব্যাটার (পুরান-মেয়ার্স) ম্যাচ বের করে নিয়ে গেছে।’
গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোতে খেই হারিয়ে ফেলার পুরোনো রোগ নিয়ে মাহমুদউল্লাহ বলেছেন, ‘আমাদের ব্যাটিং পরিকল্পনা বেশ পরিষ্কার ছিল। কিন্তু বোলিংয়ে আমরা প্রয়োজনের সময় উইকেট নিতে পারছি না, সুযোগ কাজে লাগাতে পারছি না। এই সমস্যার সমাধান করতে হবে।’
উইন্ডিজ অধিনায়ক পুরানকে আউট করে মেয়ার্সের সঙ্গে জুটি ভাঙার দুটি সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। পুরান ১৭ রানে থাকতে মোসাদ্দেক হোসেনের বলে স্টাম্পিং করতে পারেননি নুরুল হাসান সোহান। ২৮ রানে নিজের বলে ফিল্ডিং করে রানআউটের সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি শরীফুল ইসলাম।
সোহানের সুযোগটি অবশ্য ছিল বেশ কঠিন। তবে শরীফুলেরটি অনেক সহজ। দ্রুত রান নেওয়ার চেষ্টায় পুরান চলে এসেছিলেন মাঝ উইকেটে। যথেষ্ট সময় থাকলেও সরাসরি থ্রোয়ে স্টাম্পে বল লাগাতে পারেননি তিনি।
সেই সুযোগ হারানোর আক্ষেপ ছিল মাহমুদউল্লাহর কণ্ঠেও, ‘রানআউটের ওই সুযোগ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কাজে লাগানো গেলে ফল অন্যরকম হলেও হতে পারত। তবে এটাও বলতে হবে, পুরান-মেয়ার্স জুটি দারুণ খেলেছে। আমরা পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট নিলেও ওদের থামানো যায়নি।’
কথায় নতুন কিছু নেই। ম্যাচের পর ম্যাচ হেরে আক্ষেপের যে গল্প শোনান, সেটিই শুনিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা।
গায়ানায় গত রাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টি-টোয়েন্টি সিরিজের শিরোপা নিয়ে উৎসবের ‘বন্দোবস্ত’ করে দিয়ে লিটন দাস দুষেছিলেন ব্যাটারদের।
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সরাসরি ব্যাটারদের দিকে আঙুল না তুলতেও রান ঘাটতি আর ফিল্ডিংয়ে একাধিক সুযোগ হাতছাড়াকে দায়ী করছেন। ম্যাচ শেষে নিজেদের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, ‘ম্যাচের আগে ১৬৩ রানের কথা বললে নিতাম। খেলতে গিয়ে মনে হয়েছে আমরা ১০ রান কম করেছি। লিটন-আফিফ দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছে। বোলিংয়েও শুরুতে ভালো করেছি। তবে ওদের দুই ব্যাটার (পুরান-মেয়ার্স) ম্যাচ বের করে নিয়ে গেছে।’
গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোতে খেই হারিয়ে ফেলার পুরোনো রোগ নিয়ে মাহমুদউল্লাহ বলেছেন, ‘আমাদের ব্যাটিং পরিকল্পনা বেশ পরিষ্কার ছিল। কিন্তু বোলিংয়ে আমরা প্রয়োজনের সময় উইকেট নিতে পারছি না, সুযোগ কাজে লাগাতে পারছি না। এই সমস্যার সমাধান করতে হবে।’
উইন্ডিজ অধিনায়ক পুরানকে আউট করে মেয়ার্সের সঙ্গে জুটি ভাঙার দুটি সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। পুরান ১৭ রানে থাকতে মোসাদ্দেক হোসেনের বলে স্টাম্পিং করতে পারেননি নুরুল হাসান সোহান। ২৮ রানে নিজের বলে ফিল্ডিং করে রানআউটের সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি শরীফুল ইসলাম।
সোহানের সুযোগটি অবশ্য ছিল বেশ কঠিন। তবে শরীফুলেরটি অনেক সহজ। দ্রুত রান নেওয়ার চেষ্টায় পুরান চলে এসেছিলেন মাঝ উইকেটে। যথেষ্ট সময় থাকলেও সরাসরি থ্রোয়ে স্টাম্পে বল লাগাতে পারেননি তিনি।
সেই সুযোগ হারানোর আক্ষেপ ছিল মাহমুদউল্লাহর কণ্ঠেও, ‘রানআউটের ওই সুযোগ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কাজে লাগানো গেলে ফল অন্যরকম হলেও হতে পারত। তবে এটাও বলতে হবে, পুরান-মেয়ার্স জুটি দারুণ খেলেছে। আমরা পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট নিলেও ওদের থামানো যায়নি।’
বাংলাদেশের হতশ্রী ব্যাটিং তো নতুন কিছু নয়। টেস্টে যেখানে ব্যাটারদের ধৈর্ষ, স্কিলের ‘টেস্ট’ হওয়ার কথা, সেখানে বাংলাদেশ ব্যর্থ হচ্ছে বারবার। চট্টগ্রামে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু হতে না হতেই টপাটপ উইকেট হারাতে শুরু করে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
৩৭ মিনিট আগেকাঠমান্ডুর রঙ্গশালায় তখন উৎসবের আমেজ। আনন্দটা বাংলাদেশ নারী দলের টানা দুই বার সাফের শিরোপা জয়ের। সাবিনা খাতুনরা বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে মাঠে দিয়েছেন ল্যাপ অব অনার। উৎসবমুখর রাতে অসংখ্য ক্যামেরার লেন্স স্বাভাবিকভাবেই ছিল সাফজয়ীদের দিকেই ফোকাস করা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে চলছে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা। প্যারিস মাস্টার্স শুরু হবে বিকেল ৪টায়। একনজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা থাকছে।
২ ঘণ্টা আগেসাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে