নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেষ ওভারে মোহামেডানের দরকার ছিল ২০ রান। প্রথম বলেই মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মারেন মুশফিক হাসান। ওই ছক্কার পরই চাপে পড়ে আবাহনী। তবে শেষ ৫ বলে আর হিসাব মেলাতে পারেনি মোহামেডান। সুপার লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে তারা আবাহনীর কাছে হেরেছে ৮ রানে।
এদিন আবাহনীর দেওয়া ২৫৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা মোহামেডান শুরুতেই বিপদে পড়ে দুই ওপেনার ইমরুল কায়েস ও সৌম্য সরকারকে হারিয়ে। স্কোরবোর্ডে ১১ রান যোগ করতেই ফেরেন দুজন। নাহিদুল ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব নিয়েছেন উইকেট দুটি। শুরুতেই জোড়া ধাক্কা খাওয়া মোহামেডানকে বিপদমুক্ত করতে পারেননি বিদেশি রিক্রুট কামিন্দু মেন্ডিসও। তানজিদ সাকিবের দ্বিতীয় শিকার হয়ে এক রানে ফেরেন এই লঙ্কান।
১২ রানে তিন ব্যাটারকে হারিয়ে বসা দলের পরবর্তীতে হাল ধরেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ও আরিফুল ইসলাম। দুজনের জুটিতে দলীয় রান ৫০ পার হলেও ৮৫ রানে সাকিবের তৃতীয় শিকারে পরিণত হন আরিফুল। তবে উইকেট হারালেও অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ ও অঙ্কনকে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন। এই সময় অঙ্কন তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। তাঁকে সঙ্গ দেওয়া মাহমুদউল্লাহও পৌঁছে যান ফিফটিতে। তবে দলীয় ১৭২ রানে এসে সেঞ্চুরির খুব কাছে গিয়ে বড় শট খেলতে গিয়ে মাহমুদুল হাসানের ক্যাচ দেন অঙ্কন। ১১৩ বলে ৮৮ রানে ফেরেন এই ব্যাটার।
সঙ্গী হারালেও মাহমুদউল্লাহ দলকে টেনে নিতে থাকেন। তবে দলীয় ১৯৩ রানে ব্যক্তিগত ৫৪ রানে আউট হন তিনি। মোসাদ্দেকের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন। মাহমুদউল্লাহকে হারিয়ে খেই হারিয়ে বসে মোহামেডান। দলীয় ২২১ রানে জোড়া উইকেট তুলে নেন মোসাদ্দেক। যদিও নিচের দিকের ব্যাটারদের নিয়ে খানিকক্ষণ লড়াই করেন শুভাগত হোম। শেষ ওভারে ২০ রানের প্রয়োজন হলে বোলিংয়ে আসেন মোসাদ্দেক। প্রথম বলে ছক্কা হাঁকিয়ে পরের বলে ২ নেন মুশফিক। যদিও শেষের ৪ বলে মুশফিককে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলে নিজের চতুর্থ উইকেট তুলে নেন এই অলরাউন্ডার।
শেষ ৩ ওভারে ১২ রান প্রয়োজন হলে ক্রিজে নেমে নাজমুল হোসেন অপু সিঙ্গেল নিয়ে হোমকে স্ট্রাইক দেন। হোম অবশ্য পঞ্চম বলে একের বেশি নিতে পারেননি। শেষ বলে অপু এক রান নিলে আবাহনীর জয় নিশ্চিত হয়। ৯ রানে জিতে মাঠ ছাড়ে আবাহনী, মোসাদ্দেক ৫১ রান দিয়ে নেন ৪ উইকেট। সঙ্গে হন ম্যাচ সেরাও। শুরুটা ভালো ছিল না আবাহনীরও। ওপেনার মোহাম্মদ নাইম ফিরে যান মাত্র ২ রানে। খানিক পর নাইমের পথেই হাঁটেন এনামুল হক বিজয়ও। তিনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি মাহমুদুল হাসান জয় (২৩ বলে ১৯)। ১১ ওভারে ৪৩ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর হাল ধরেন আফিফ হোসেন ও জাকের আলি অনিক।
অনিক ৮২ বলে ৬ বাউন্ডারি আর এক ছক্কায় করেন ৬৩ রান। অধিনায়ক মোসাদ্দেক হাত খুলে খেলে আবাহনীকে এগিয়ে দেন। সমান তিনটি করে চার ও ছক্কা হাঁকিয়ে মোসাদ্দেক খেলেন ৬৩ রানের সাবলীল ইনিংস। আফিফ ৪০ বলে ৩৬ রানে আউট হন। ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫৮ রানের পুঁজি পায় আবাহনী। মোহামেডান বোলারদের মধ্যে মুশফিক হাসান ১০ ওভারে ৩২ রানে তুলে নেন ২ উইকেট। অফস্পিনার শুভাগত হোমের ঝুলিতে জমা পড়ে ২ উইকেট (৪৭ রানে)। তবে ইংলিশ চায়নাম্যান জ্যাক লিনটটের পরিবর্তে আসা শ্রীলঙ্কার কামিন্দু মেন্ডিস কিছুই করতে পারেননি। ৭ ওভারে ৪৮ রানে উইকেটশূন্য এ লঙ্কান স্পিনার।
শেষ ওভারে মোহামেডানের দরকার ছিল ২০ রান। প্রথম বলেই মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মারেন মুশফিক হাসান। ওই ছক্কার পরই চাপে পড়ে আবাহনী। তবে শেষ ৫ বলে আর হিসাব মেলাতে পারেনি মোহামেডান। সুপার লিগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে তারা আবাহনীর কাছে হেরেছে ৮ রানে।
এদিন আবাহনীর দেওয়া ২৫৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা মোহামেডান শুরুতেই বিপদে পড়ে দুই ওপেনার ইমরুল কায়েস ও সৌম্য সরকারকে হারিয়ে। স্কোরবোর্ডে ১১ রান যোগ করতেই ফেরেন দুজন। নাহিদুল ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব নিয়েছেন উইকেট দুটি। শুরুতেই জোড়া ধাক্কা খাওয়া মোহামেডানকে বিপদমুক্ত করতে পারেননি বিদেশি রিক্রুট কামিন্দু মেন্ডিসও। তানজিদ সাকিবের দ্বিতীয় শিকার হয়ে এক রানে ফেরেন এই লঙ্কান।
১২ রানে তিন ব্যাটারকে হারিয়ে বসা দলের পরবর্তীতে হাল ধরেন মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ও আরিফুল ইসলাম। দুজনের জুটিতে দলীয় রান ৫০ পার হলেও ৮৫ রানে সাকিবের তৃতীয় শিকারে পরিণত হন আরিফুল। তবে উইকেট হারালেও অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ ও অঙ্কনকে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন। এই সময় অঙ্কন তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। তাঁকে সঙ্গ দেওয়া মাহমুদউল্লাহও পৌঁছে যান ফিফটিতে। তবে দলীয় ১৭২ রানে এসে সেঞ্চুরির খুব কাছে গিয়ে বড় শট খেলতে গিয়ে মাহমুদুল হাসানের ক্যাচ দেন অঙ্কন। ১১৩ বলে ৮৮ রানে ফেরেন এই ব্যাটার।
সঙ্গী হারালেও মাহমুদউল্লাহ দলকে টেনে নিতে থাকেন। তবে দলীয় ১৯৩ রানে ব্যক্তিগত ৫৪ রানে আউট হন তিনি। মোসাদ্দেকের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন। মাহমুদউল্লাহকে হারিয়ে খেই হারিয়ে বসে মোহামেডান। দলীয় ২২১ রানে জোড়া উইকেট তুলে নেন মোসাদ্দেক। যদিও নিচের দিকের ব্যাটারদের নিয়ে খানিকক্ষণ লড়াই করেন শুভাগত হোম। শেষ ওভারে ২০ রানের প্রয়োজন হলে বোলিংয়ে আসেন মোসাদ্দেক। প্রথম বলে ছক্কা হাঁকিয়ে পরের বলে ২ নেন মুশফিক। যদিও শেষের ৪ বলে মুশফিককে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলে নিজের চতুর্থ উইকেট তুলে নেন এই অলরাউন্ডার।
শেষ ৩ ওভারে ১২ রান প্রয়োজন হলে ক্রিজে নেমে নাজমুল হোসেন অপু সিঙ্গেল নিয়ে হোমকে স্ট্রাইক দেন। হোম অবশ্য পঞ্চম বলে একের বেশি নিতে পারেননি। শেষ বলে অপু এক রান নিলে আবাহনীর জয় নিশ্চিত হয়। ৯ রানে জিতে মাঠ ছাড়ে আবাহনী, মোসাদ্দেক ৫১ রান দিয়ে নেন ৪ উইকেট। সঙ্গে হন ম্যাচ সেরাও। শুরুটা ভালো ছিল না আবাহনীরও। ওপেনার মোহাম্মদ নাইম ফিরে যান মাত্র ২ রানে। খানিক পর নাইমের পথেই হাঁটেন এনামুল হক বিজয়ও। তিনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি মাহমুদুল হাসান জয় (২৩ বলে ১৯)। ১১ ওভারে ৪৩ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর হাল ধরেন আফিফ হোসেন ও জাকের আলি অনিক।
অনিক ৮২ বলে ৬ বাউন্ডারি আর এক ছক্কায় করেন ৬৩ রান। অধিনায়ক মোসাদ্দেক হাত খুলে খেলে আবাহনীকে এগিয়ে দেন। সমান তিনটি করে চার ও ছক্কা হাঁকিয়ে মোসাদ্দেক খেলেন ৬৩ রানের সাবলীল ইনিংস। আফিফ ৪০ বলে ৩৬ রানে আউট হন। ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫৮ রানের পুঁজি পায় আবাহনী। মোহামেডান বোলারদের মধ্যে মুশফিক হাসান ১০ ওভারে ৩২ রানে তুলে নেন ২ উইকেট। অফস্পিনার শুভাগত হোমের ঝুলিতে জমা পড়ে ২ উইকেট (৪৭ রানে)। তবে ইংলিশ চায়নাম্যান জ্যাক লিনটটের পরিবর্তে আসা শ্রীলঙ্কার কামিন্দু মেন্ডিস কিছুই করতে পারেননি। ৭ ওভারে ৪৮ রানে উইকেটশূন্য এ লঙ্কান স্পিনার।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২৩ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে