ক্রীড়া ডেস্ক
অ্যান্টিগায় ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে নামিবিয়াকে ইংল্যান্ড হারাল ৪১ রানে। জয়ের পরেও নিশ্চিত ছিল না ইংলিশদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে ওঠা। তাকিয়ে থাকতে হয়েছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়ার দিকে।
সেন্ট লুসিয়ায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আইসিসির সহযোগী দেশ স্কটল্যান্ডের ব্যাটিং দেখে হয়তো ভয়ে ধরেছে অদৃশ্য প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডেরও। ব্র্যান্ডন ম্যাকমিলান, রিচি বেরিংটন, জর্জ মুনসিদের ব্যাটিং তাণ্ডবে অজিদের ১৮১ রানের বড় লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছিল স্কটিশরা। বোলিংয়ে ৩৪ রানে ২ উইকেট নিয়ে দারুণ কিছুর ইঙ্গিতও দেন বোলাররা। মার্কাস স্টয়নিস ও ট্রেভিস হেডের পাল্টা প্রতিরোধে সব চেষ্টা অবশ্য বৃথা হয়ে যায়।
২ বল বাকি রেখে ৫ উইকেটে স্কটল্যান্ডকে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের জয়ে শেষ পর্যন্ত কপাল খুলেছে ইংল্যান্ডের। দুর্দান্ত খেলেও গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে স্কটল্যান্ড। ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের সমান ৫ পয়েন্ট করেই ছিল। নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠল ইংলিশরা।
১৮১ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ডেভিড ওয়ার্নারকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। ১ রান করে ফেরেন এ বাঁহাতি ওপেনার। দ্বিতীয় উইকেটে ট্রাভিস হেড ও মিচেল মার্শ শুরুর ধাক্কা সামলানোর চেষ্টা করেন। মার্শের বিদায়ে বেশি দূর যেতে পারেনি এই জুটি। ৮ রানে ফেরেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ১১ রানে ফিরলে ৬০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপেই পড়ে অজিরা।
সেখান থেকে দলকে জয়ের কাছে নিয়ে গেছেন হেড-স্টয়নিসের চতুর্থ জুটি। ৪৪ বলে ৮০ রানের দারুণ একটি জুটি গড়েন দুজনে। হেড একবার জীবন পেয়ে করেছেন ফিফটি। অন্য প্রান্তে স্টয়নিস ছিলেন আরও বেশি আক্রমণাত্মক। ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৯ বলে ৬৮ রান করে ফেরেন হেড।
৯ চার, দুই ছক্কায় ২৯ বলে ৫৯ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে অজিদের কাজটা সহজ করে দিয়ে যান স্টয়নিস। ১৪ বলে ২৪ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন টিম ডেভিড। ১৯.৪ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জিতে জায় অজিরা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে মুনসি, ম্যাকমিলান ও বেরিংটনের দারুণ তিনটি ইনিংসের সুবাদে বড় স্কোর দাঁড় করায় স্কটল্যান্ড। মুনশি ২৩ বলে ৩ ছক্কা ও ২ চারে করেছেন ৩৫। ৩১ বলে ৪২ রান এসেছে বেরিংটনের ব্যাট থেকে। ৬ ছক্কা ও ৩ চারে ৩৪ বলে ৬০ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ম্যাকমিলান। তাঁদের সৌজন্যে ৫ উইকেটে ১৮০ রানের স্কোর জমা করে স্কটিশরা।
অ্যান্টিগায় ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে নামিবিয়াকে ইংল্যান্ড হারাল ৪১ রানে। জয়ের পরেও নিশ্চিত ছিল না ইংলিশদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে ওঠা। তাকিয়ে থাকতে হয়েছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী অস্ট্রেলিয়ার দিকে।
সেন্ট লুসিয়ায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আইসিসির সহযোগী দেশ স্কটল্যান্ডের ব্যাটিং দেখে হয়তো ভয়ে ধরেছে অদৃশ্য প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডেরও। ব্র্যান্ডন ম্যাকমিলান, রিচি বেরিংটন, জর্জ মুনসিদের ব্যাটিং তাণ্ডবে অজিদের ১৮১ রানের বড় লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছিল স্কটিশরা। বোলিংয়ে ৩৪ রানে ২ উইকেট নিয়ে দারুণ কিছুর ইঙ্গিতও দেন বোলাররা। মার্কাস স্টয়নিস ও ট্রেভিস হেডের পাল্টা প্রতিরোধে সব চেষ্টা অবশ্য বৃথা হয়ে যায়।
২ বল বাকি রেখে ৫ উইকেটে স্কটল্যান্ডকে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের জয়ে শেষ পর্যন্ত কপাল খুলেছে ইংল্যান্ডের। দুর্দান্ত খেলেও গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে স্কটল্যান্ড। ইংল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের সমান ৫ পয়েন্ট করেই ছিল। নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠল ইংলিশরা।
১৮১ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ডেভিড ওয়ার্নারকে হারায় অস্ট্রেলিয়া। ১ রান করে ফেরেন এ বাঁহাতি ওপেনার। দ্বিতীয় উইকেটে ট্রাভিস হেড ও মিচেল মার্শ শুরুর ধাক্কা সামলানোর চেষ্টা করেন। মার্শের বিদায়ে বেশি দূর যেতে পারেনি এই জুটি। ৮ রানে ফেরেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ১১ রানে ফিরলে ৬০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপেই পড়ে অজিরা।
সেখান থেকে দলকে জয়ের কাছে নিয়ে গেছেন হেড-স্টয়নিসের চতুর্থ জুটি। ৪৪ বলে ৮০ রানের দারুণ একটি জুটি গড়েন দুজনে। হেড একবার জীবন পেয়ে করেছেন ফিফটি। অন্য প্রান্তে স্টয়নিস ছিলেন আরও বেশি আক্রমণাত্মক। ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৯ বলে ৬৮ রান করে ফেরেন হেড।
৯ চার, দুই ছক্কায় ২৯ বলে ৫৯ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে অজিদের কাজটা সহজ করে দিয়ে যান স্টয়নিস। ১৪ বলে ২৪ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন টিম ডেভিড। ১৯.৪ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে জিতে জায় অজিরা।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে মুনসি, ম্যাকমিলান ও বেরিংটনের দারুণ তিনটি ইনিংসের সুবাদে বড় স্কোর দাঁড় করায় স্কটল্যান্ড। মুনশি ২৩ বলে ৩ ছক্কা ও ২ চারে করেছেন ৩৫। ৩১ বলে ৪২ রান এসেছে বেরিংটনের ব্যাট থেকে। ৬ ছক্কা ও ৩ চারে ৩৪ বলে ৬০ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ম্যাকমিলান। তাঁদের সৌজন্যে ৫ উইকেটে ১৮০ রানের স্কোর জমা করে স্কটিশরা।
‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
২৪ মিনিট আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসাবলীলভাবে খেলতে খেলতে হঠাৎই খেই হারানোর ঘটনা বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। অ্যান্টিগায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান প্রথম টেস্টে দেখা গেছে একই ঘটনা। কোনোমতে ফলোঅন এড়ালেও স্বাগতিকেরা কতক্ষণ টিকবে প্রথম ইনিংসে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
২ ঘণ্টা আগেবুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
১৪ ঘণ্টা আগে