প্রশ্ন: আপনার দল খুলনা টাইগার্স অনেক ভালো খেলছে। ধারাবাহিক সাফল্য পেতে কোন মন্ত্রে আপনারা এগোচ্ছেন?
দাসুন শানাকা: দল হিসেবে আমাদের সঠিক পরিকল্পনা আছে। আমাদের ভালো কোচের পাশাপাশি উন্নত কোচিং স্টাফও রয়েছে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে অধিনায়কের বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এ কারণেই আমরা ভালো করছি।
প্রশ্ন: এখানে নিয়মিত খেলা বাংলাদেশ ক্রিকেটে নিশ্চয়ই অনেক বন্ধু আছে। তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বন্ধু কে?
শানাকা: তাসকিন (আহমেদ) খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। শ্রীলঙ্কায় সে আমার বাড়িতেও এসেছে, ঘুরে গেছে আমাদের এলাকা। আর বিজয়ের (এনামুল হক) সঙ্গে অনেক দিনের ভালো সম্পর্ক। সতীর্থ হিসেবেও সে দারুণ। তাদের সঙ্গে খেলতে পেরে সত্যিই খুশি।
প্রশ্ন: আপনার চোখে বিপিএল আর লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) মধ্যে মূল পার্থক্য কী?
শানাকা: আমার মতে দুটিই ভালো মানের টুর্নামেন্ট। জাতীয় দল সামনে রেখে ভালো ক্রিকেটার তৈরি করে দুটি টুর্নামেন্ট। আমি বলব, দুটিই একই মানের। আপনিও হয়তো এটি জানেন।
প্রশ্ন: আপনার দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা একাধিকবার জিতেছে। তাই প্রশ্নটা করা। গত ৬-৭ বছরে শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের লড়াই ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। নব্বইয়ের দশকে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সঙ্গে কি এখনকার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের তুলনা করা যায়?
শানাকা: আমি মনে করি, খেলোয়াড়েরা এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি করেনি। সবকিছু মিডিয়ার কারণেই তৈরি হয়েছে। দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে আমি মনে করি, এখনো ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমার মতে, এটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয়, খুব স্বাভাবিক বিষয়।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হিসেবে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা কতটা উপভোগ করেন? আপনার কি মনে হয়, এটি খেলোয়াড়দের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে?
শানাকা: মন্তব্য করতে চাই না।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় মাঝেমধ্যে দুই দল মাত্রা ছাড়িয়ে যায়?
শানাকা: আসলে না, মাত্রা ছাড়ায় না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। খেলায় একটু মসলা থাকা দরকার।
প্রশ্ন: গত বিশ্বকাপটা আপনার জন্য বেশ হতাশাজনক ছিল। অধিনায়ক ছিলেন, তবে চোটে পড়ায় টুর্নামেন্টটা শেষ করে আসতে পারেননি। কতটা হতাশার ছিল?
শানাকা: যেকোনো ক্রিকেটারের ক্যারিয়ারে চোট প্রধান বাধা। বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টে এমনটা হওয়া খুবই হতাশার। জানেনই, আমার এখানে কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না (চোটের ব্যাপারে)। একবার যখন চোটে পড়লাম, বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গেলাম। দলের খেলোয়াড় যারা খেলেছে, অনেক চেষ্টা করেছে। তবে দুর্ভাগ্য, দুই ম্যাচে আমাদের পক্ষে ফল আসেনি।
প্রশ্ন: মার্চে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা তিন সংস্করণের সিরিজ খেলবে। এই বিপিএল আপনাকে আসন্ন সফরে কতটা সহায়তা করবে? আর সফরটা শ্রীলঙ্কার জন্য কতটা চ্যালেঞ্জিং হতে যাচ্ছে?
শানাকা: যখন আমরা শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ ম্যাচ নিয়ে কথা বলব, তখন সরাসরিই খেলব। বিপিএল প্রসঙ্গ তখন আসবে না। তবে আমি কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকব। প্রত্যেকে এই কন্ডিশন সম্পর্কে জানি, যেটা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে অনেকটা মিলে যায়। এখানকার জলবায়ু, তাপমাত্রা—পুরো আবহাওয়া আমাদের সঙ্গে সহজে খাপ খায়। শ্রীলঙ্কার মতো একই কন্ডিশন।
প্রশ্ন: এবার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বাংলাদেশি ভক্ত-সমর্থক থাকবেন। আপনি কি মনে করেন, ডালাসের ম্যাচ দিল্লির মতোই উত্তেজনাপূর্ণ হবে?
শানাকা: আমি দিল্লির ম্যাচ নিয়ে কথা বলা পছন্দ করি না। বাংলাদেশ যেখানেই খেলুক না কেন, সমর্থকেরা তাদের পেছনে থাকবে এবং বাংলাদেশ দলকে সমর্থন করবে। আমরা আগেও দেখেছি, তারা কতটা সমর্থন করে দলকে। সত্যি বলতে, যেখানেই বাংলাদেশ আর শ্রীলঙ্কা খেলবে, ভালো একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
প্রশ্ন: আপনার দল খুলনা টাইগার্স অনেক ভালো খেলছে। ধারাবাহিক সাফল্য পেতে কোন মন্ত্রে আপনারা এগোচ্ছেন?
দাসুন শানাকা: দল হিসেবে আমাদের সঠিক পরিকল্পনা আছে। আমাদের ভালো কোচের পাশাপাশি উন্নত কোচিং স্টাফও রয়েছে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে অধিনায়কের বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এ কারণেই আমরা ভালো করছি।
প্রশ্ন: এখানে নিয়মিত খেলা বাংলাদেশ ক্রিকেটে নিশ্চয়ই অনেক বন্ধু আছে। তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ বন্ধু কে?
শানাকা: তাসকিন (আহমেদ) খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। শ্রীলঙ্কায় সে আমার বাড়িতেও এসেছে, ঘুরে গেছে আমাদের এলাকা। আর বিজয়ের (এনামুল হক) সঙ্গে অনেক দিনের ভালো সম্পর্ক। সতীর্থ হিসেবেও সে দারুণ। তাদের সঙ্গে খেলতে পেরে সত্যিই খুশি।
প্রশ্ন: আপনার চোখে বিপিএল আর লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) মধ্যে মূল পার্থক্য কী?
শানাকা: আমার মতে দুটিই ভালো মানের টুর্নামেন্ট। জাতীয় দল সামনে রেখে ভালো ক্রিকেটার তৈরি করে দুটি টুর্নামেন্ট। আমি বলব, দুটিই একই মানের। আপনিও হয়তো এটি জানেন।
প্রশ্ন: আপনার দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা একাধিকবার জিতেছে। তাই প্রশ্নটা করা। গত ৬-৭ বছরে শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের লড়াই ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। নব্বইয়ের দশকে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সঙ্গে কি এখনকার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের তুলনা করা যায়?
শানাকা: আমি মনে করি, খেলোয়াড়েরা এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তৈরি করেনি। সবকিছু মিডিয়ার কারণেই তৈরি হয়েছে। দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে আমি মনে করি, এখনো ভালো সম্পর্ক রয়েছে। আমার মতে, এটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয়, খুব স্বাভাবিক বিষয়।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হিসেবে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা কতটা উপভোগ করেন? আপনার কি মনে হয়, এটি খেলোয়াড়দের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে?
শানাকা: মন্তব্য করতে চাই না।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় মাঝেমধ্যে দুই দল মাত্রা ছাড়িয়ে যায়?
শানাকা: আসলে না, মাত্রা ছাড়ায় না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। খেলায় একটু মসলা থাকা দরকার।
প্রশ্ন: গত বিশ্বকাপটা আপনার জন্য বেশ হতাশাজনক ছিল। অধিনায়ক ছিলেন, তবে চোটে পড়ায় টুর্নামেন্টটা শেষ করে আসতে পারেননি। কতটা হতাশার ছিল?
শানাকা: যেকোনো ক্রিকেটারের ক্যারিয়ারে চোট প্রধান বাধা। বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টে এমনটা হওয়া খুবই হতাশার। জানেনই, আমার এখানে কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না (চোটের ব্যাপারে)। একবার যখন চোটে পড়লাম, বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে গেলাম। দলের খেলোয়াড় যারা খেলেছে, অনেক চেষ্টা করেছে। তবে দুর্ভাগ্য, দুই ম্যাচে আমাদের পক্ষে ফল আসেনি।
প্রশ্ন: মার্চে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা তিন সংস্করণের সিরিজ খেলবে। এই বিপিএল আপনাকে আসন্ন সফরে কতটা সহায়তা করবে? আর সফরটা শ্রীলঙ্কার জন্য কতটা চ্যালেঞ্জিং হতে যাচ্ছে?
শানাকা: যখন আমরা শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ ম্যাচ নিয়ে কথা বলব, তখন সরাসরিই খেলব। বিপিএল প্রসঙ্গ তখন আসবে না। তবে আমি কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থায় থাকব। প্রত্যেকে এই কন্ডিশন সম্পর্কে জানি, যেটা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে অনেকটা মিলে যায়। এখানকার জলবায়ু, তাপমাত্রা—পুরো আবহাওয়া আমাদের সঙ্গে সহজে খাপ খায়। শ্রীলঙ্কার মতো একই কন্ডিশন।
প্রশ্ন: এবার বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে অনেক বাংলাদেশি ভক্ত-সমর্থক থাকবেন। আপনি কি মনে করেন, ডালাসের ম্যাচ দিল্লির মতোই উত্তেজনাপূর্ণ হবে?
শানাকা: আমি দিল্লির ম্যাচ নিয়ে কথা বলা পছন্দ করি না। বাংলাদেশ যেখানেই খেলুক না কেন, সমর্থকেরা তাদের পেছনে থাকবে এবং বাংলাদেশ দলকে সমর্থন করবে। আমরা আগেও দেখেছি, তারা কতটা সমর্থন করে দলকে। সত্যি বলতে, যেখানেই বাংলাদেশ আর শ্রীলঙ্কা খেলবে, ভালো একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
আইপিএলের মতো ‘হটকেক’ টুর্নামেন্ট নিয়ে আগ্রহ থাকে বিশ্বের অনেক ক্রিকেটারেরই। এবারেরটা যেহেতু মেগা নিলাম ছিল, তাতে অন্যান্যদের মতো বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের আশা ছিল অনেক বেশি। কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমান, রিশাদ হোসেনদের কেউই কোনো দল পাননি ২০২৫ আইপিএলে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের পঞ্চপাণ্ডবদের মধ্যে বিদায়ের সুর বাজতে শুরু করেছে অনেক আগে থেকেই। তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নেই এক বছর ধরে। মাশরাফি বিন মর্তুজা তো নেই ২০২০ সাল থেকে। সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিমরা কোনো না কোনো সংস্করণ থেকে অবসর নিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবসুন্ধরা কিংসের মাঠ কিংস অ্যারেনায় খেলতে চায় না মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। আজ বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষারের বরাবর লেখা এক চিঠিতে এমনটাই জানিয়েছে দর্শকনন্দিত ক্লাবটি।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৩ সাল থেকে দেখা যাচ্ছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সূচির সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে ধাক্কা লাগছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টির (আইএল টি-টোয়েন্টি)। ২০২৫ সালেও সমান্তরালে চলবে বিপিএল ও আইএল টি-টোয়েন্টি।
৪ ঘণ্টা আগে