নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা না বরিশাল, কে প্লে অফে উঠবে সেটা নির্ভর করছিল খুলনা-রংপুর ম্যাচের ওপর। আরও স্পষ্ট করে বললে খুলনার হারের অপেক্ষায় ছিল ঢাকা ও বরিশাল। শেষ পর্যন্ত ঢাকা-বরিশালের প্লে অফে ওঠার ন্যুনতম সম্ভাবনা শেষ করে দেয় খুলনা।
৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থেকে আজ একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল ঢাকা-বরিশাল। যদি খুলনা হারত, তাহলে তাদের (খুলনা) ও ঢাকা-বরিশাল ম্যাচের জয়ী দল-দুটি দলেরই সমান ৬ পয়েন্ট হতো। নেট রানরেটে একটু হলেও সম্ভাবনা থাকত ঢাকা-বরিশাল। তবে সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে রংপুরকে ৩৪ রানে হারিয়ে শেষ চার নিশ্চিত করল খুলনা।
সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে ১৯৬ রানের লক্ষ্যে নেমে ২ রানেই ভেঙে যায় রংপুরের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের চতুর্থ বলে চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ফিরিয়েছেন আল আমিন হোসেন। ২ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি রিজওয়ান। পাওয়ার প্লের (প্রথম ৬ ওভার) খেলা শেষ হতে না হতেই ৩ উইকেট চলে যায় রংপুরের। ৬.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৪৮ রানে পরিণত হয় দলটি।
বিপদে পড়া রংপুর এরপর ঘুরে দাঁড়ায় চতুর্থ উইকেটে আব্দুল্লাহ আল মামুন ও আকবর আলীর ব্যাটিংয়ে। আল মামুনের সঙ্গে ৭৬ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন রংপুর অধিনায়ক আকবর। ১৪তম ওভারের শেষ বলে আল মামুনকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন শেখ পারভেজ জীবন। ২৭ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৭ রান করেন আল মামুন।
চতুর্থ উইকেটের জুটি ভাঙতেই ধস নামা শুরু রংপুরের ইনিংসে। ২২ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮.৫ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৬ রানে পরিণত হয় দলটি। আকবরদের হার এরপর হয়ে যায় সময়ের অপেক্ষা মাত্র। ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬১ রানে থেমে যায় রংপুরের ইনিংস। আকবরের ৫২ রান দলটির ইনিংস সর্বোচ্চ। ২৯ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৫ ছক্কা মেরেছেন রংপুর অধিনায়ক। খুলনার টিপু সুলতান, জীবন নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন খুলনার মোহাম্মদ মিঠুন। দলটির ইনিংস সর্বোচ্চ ৭১ রান করেন তিনি।৪৯ বলের ইনিংসে ৫ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রংপুর অধিনায়ক আকবর। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৯৫ রান করে খুলনা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন আজিজুল হাকিম তামিম। ৪১ বলের ইনিংসে ৭ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন তিনি। কদিন আগে তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ জেতে ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ বিকেলের অপর ম্যাচে বরিশালকে ১৯ রানে হারিয়েছে ঢাকা। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ২০ ওভারে ১৭৮ রানে গুটিয়ে যায় ঢাকা। জয়ের লক্ষ্যে নেমে বরিশাল সুযোগ পেয়েছিল ভালোই। তবে ঢাকার পিচ্ছিল হাতের সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি বরিশাল। ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৯ রানে থেমে যায় বরিশালের ইনিংস।
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন ঢাকার সুমন খান। ২১ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। আট নম্বরে নেমে এমন ইনিংস খেলেছেন তিনি। বোলিংয়ে ৪ ওভারে ৪৯ রানে নেন ২ উইকেট।
১৪ পয়েন্ট নিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মহানগর পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দল হিসেবেই উঠেছে এনসিএলের প্লে-অফে। ৭ ম্যাচের ৭টিতে জিতেছে তারা। দুই, তিন ও চারে থাকা রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রামের পয়েন্ট ১০, ৮ ও ৬। ঢাকা ৬ পয়েন্ট হলেও নেট পয়েন্টের মারপ্যাঁচে পাঁচ নম্বরে থেকে শেষ করেছে। চট্টগ্রাম ও ঢাকার নেট রানরেট +০.২২০ ও -০.৫৫২।
ঢাকা না বরিশাল, কে প্লে অফে উঠবে সেটা নির্ভর করছিল খুলনা-রংপুর ম্যাচের ওপর। আরও স্পষ্ট করে বললে খুলনার হারের অপেক্ষায় ছিল ঢাকা ও বরিশাল। শেষ পর্যন্ত ঢাকা-বরিশালের প্লে অফে ওঠার ন্যুনতম সম্ভাবনা শেষ করে দেয় খুলনা।
৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থেকে আজ একে অপরের মুখোমুখি হয়েছিল ঢাকা-বরিশাল। যদি খুলনা হারত, তাহলে তাদের (খুলনা) ও ঢাকা-বরিশাল ম্যাচের জয়ী দল-দুটি দলেরই সমান ৬ পয়েন্ট হতো। নেট রানরেটে একটু হলেও সম্ভাবনা থাকত ঢাকা-বরিশাল। তবে সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে রংপুরকে ৩৪ রানে হারিয়ে শেষ চার নিশ্চিত করল খুলনা।
সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে ১৯৬ রানের লক্ষ্যে নেমে ২ রানেই ভেঙে যায় রংপুরের উদ্বোধনী জুটি। ইনিংসের চতুর্থ বলে চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ফিরিয়েছেন আল আমিন হোসেন। ২ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি রিজওয়ান। পাওয়ার প্লের (প্রথম ৬ ওভার) খেলা শেষ হতে না হতেই ৩ উইকেট চলে যায় রংপুরের। ৬.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৪৮ রানে পরিণত হয় দলটি।
বিপদে পড়া রংপুর এরপর ঘুরে দাঁড়ায় চতুর্থ উইকেটে আব্দুল্লাহ আল মামুন ও আকবর আলীর ব্যাটিংয়ে। আল মামুনের সঙ্গে ৭৬ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন রংপুর অধিনায়ক আকবর। ১৪তম ওভারের শেষ বলে আল মামুনকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন শেখ পারভেজ জীবন। ২৭ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ২৭ রান করেন আল মামুন।
চতুর্থ উইকেটের জুটি ভাঙতেই ধস নামা শুরু রংপুরের ইনিংসে। ২২ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮.৫ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৬ রানে পরিণত হয় দলটি। আকবরদের হার এরপর হয়ে যায় সময়ের অপেক্ষা মাত্র। ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬১ রানে থেমে যায় রংপুরের ইনিংস। আকবরের ৫২ রান দলটির ইনিংস সর্বোচ্চ। ২৯ বলের ইনিংসে ২ চার ও ৫ ছক্কা মেরেছেন রংপুর অধিনায়ক। খুলনার টিপু সুলতান, জীবন নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন খুলনার মোহাম্মদ মিঠুন। দলটির ইনিংস সর্বোচ্চ ৭১ রান করেন তিনি।৪৯ বলের ইনিংসে ৫ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রংপুর অধিনায়ক আকবর। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ১৯৫ রান করে খুলনা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন আজিজুল হাকিম তামিম। ৪১ বলের ইনিংসে ৭ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন তিনি। কদিন আগে তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ জেতে ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ বিকেলের অপর ম্যাচে বরিশালকে ১৯ রানে হারিয়েছে ঢাকা। টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ২০ ওভারে ১৭৮ রানে গুটিয়ে যায় ঢাকা। জয়ের লক্ষ্যে নেমে বরিশাল সুযোগ পেয়েছিল ভালোই। তবে ঢাকার পিচ্ছিল হাতের সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনি বরিশাল। ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৯ রানে থেমে যায় বরিশালের ইনিংস।
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন ঢাকার সুমন খান। ২১ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। আট নম্বরে নেমে এমন ইনিংস খেলেছেন তিনি। বোলিংয়ে ৪ ওভারে ৪৯ রানে নেন ২ উইকেট।
১৪ পয়েন্ট নিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মহানগর পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দল হিসেবেই উঠেছে এনসিএলের প্লে-অফে। ৭ ম্যাচের ৭টিতে জিতেছে তারা। দুই, তিন ও চারে থাকা রংপুর, খুলনা ও চট্টগ্রামের পয়েন্ট ১০, ৮ ও ৬। ঢাকা ৬ পয়েন্ট হলেও নেট পয়েন্টের মারপ্যাঁচে পাঁচ নম্বরে থেকে শেষ করেছে। চট্টগ্রাম ও ঢাকার নেট রানরেট +০.২২০ ও -০.৫৫২।
কিলিয়ান এমবাপ্পের জন্য অন্যরকম রাত। কার্লো আনচেলত্তির জন্য নয় কী! কোচিং ক্যারিয়ারে কত শিরোপাই তো জিতেছেন। তবে এবারেরটি হয়তো একটু ব্যতিক্রম হয়েই থাকবে। রিয়াল মাদ্রিদের ১২২ বছরের ইতিহাসে তিনিই যে এখন সবচেয়ে বেশি ১৫ শিরোপা জয়ী কোচ!
৩৪ মিনিট আগে২৮৭ রানের লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য তাড়ায় জিম্বাবুয়ে অলআউট মাত্র ৫৪ রানে! তাতেই রেকর্ড গড়া জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে জিতে নিল আফগানিস্তান। প্রথম ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ায় তারা সিরিজে এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে আফগানদের আগের সর্বোচ্চ রান ব্যবধানের জয়টি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। শারজায় গত
১ ঘণ্টা আগেঅবশেষে ফিফার প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদন মিলল। যার সুবাদে হামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা নেই। আজ এক ভিডিও বার্তায় এমনটাই জানিয়েছেন লেস্টার সিটির এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার।
২ ঘণ্টা আগেআগেই খবর বেরিয়েছিল, হাইব্রিড মডেলেই জট খুলেছে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির। পাকিস্তান শর্তসাপেক্ষে হাইব্রিড মডেল মেনে নিতে রাজি হয়েছে এবং এর বিপরীতে আগামী তিন বছর ভারতের মাটিতে কোনো বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট না খেলার শর্ত দিয়েছে তারা, তা মেনে নিয়েছে ভারত।
৪ ঘণ্টা আগে