ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে নামার আগে আরেকটি দলের মতোই মনে করেছিল ওমান। দলটির অধিনায়ক আকিব ইলিয়াস জানিয়েছিলেন, আমরা মনে করি না অসাধারণ কোনো দলের বিপক্ষে খেলতে যাচ্ছি।
আকিব এমনটিও জানিয়েছেন যে, মাঠে নামলে আপনার চেয়ে আর বড় কেউ নেই। তবে বার্বাডোজে মাঠের খেলায় নিজেদের বড় করে তুলে ধরতে পারেনি ওমান। অন্যদিকে ৩৯ রানে হারিয়ে ওমান অধিনায়কের কথার জবাব মুখে না দিয়ে মাঠেই দিল অস্ট্রেলিয়া।
টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ডেভিড ওয়ার্নার ও মাকার্স স্টয়নিশের জোড়া ফিফটিতে ৫ উইকেটে ১৬৪ রানের সংগ্রহ পায় অস্ট্রেলিয়া। শুরুটা অবশ্য ভালো ছিল না ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নদের। দলীয় ১৯ রানে ট্রাভিস হেড (১২) ফিরে যাওয়ার পর একটা সময় তো ৫০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
টানা দুই বলে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মিচেল মার্শ ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে আউট করে তখন ওমানের অধিনায়ক আকিবের কথাই যেন বাস্তবে ফলানোর চেষ্টা করছিলেন মেহরান খান। তবে মুহূর্তের মধ্যেই তা বাতাসে মিশে যায়। বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া কেমন দুর্দান্ত দল তা প্রমাণ করে দেন ওয়ার্নার-স্টয়নিশ জুটি।
চতুর্থ উইকেটে ৬৪ বলে ১০২ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের স্কোর এনে দেন ওয়ার্নার-স্টয়নিশ। দুর্দান্ত জুটি গড়ার পথে ফিফটিও তুলে নেন দুজনে। ওয়ানডে স্টাইলে ৫১ বলে ৫৬ রানের ইনিংস খেলার পথে একটা রেকর্ডও গড়েছেন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। ৩১৫৫ রান করে পেছনে ফেলেছেন অ্যারন ফিঞ্চকে। ৩১২০ রান নিয়ে অবসরে যান সাবেক অধিনায়ক ফিঞ্চ। ওয়ার্নারকে ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে স্বাগতও জানিয়েছেন সাবেক ওপেনার।
ওয়ার্নার অ্যাঙ্করের ভূমিকা পালন করলেও ব্যাটে ঝড় তুলেছেন স্টয়নিশ। ১৮৬.১১ স্ট্রাইকরেটে ৩৬ বলে অপরাজিত ৬৭ রানের ইনিংস খেলেছেন এই অলরাউন্ডার। আর শেষ দিকে ৪ বলে ৯ রান করেন টিম ডেভিড। ৩৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে ওমানের সেরা বোলার মেহরান।
১৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ওভারেই ধাক্কা খায় ওমান। দলীয় ৬ রানের মাথায় ব্যক্তিগত রানের খাতা খোলার আগেই মিচেল স্টার্কের বলে ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন প্রতীক আঠাবলে। এরপর তো স্টার্ক-স্টয়নিশের তোপে এক সময় ৫৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বসে ওমান।
এখন থেকে যে জয় পাওয়া অলৌকিক সেটা বুঝতে পেরে নির্ধারিত ওভার শেষ করাই শ্রেয় মনে করে ওমান। পরে ৯ উইকেট হারিয়ে ১২৫ রান করে বড় ব্যবধানের পরাজয় কমিয়ে আনেন তাঁরা। ব্যবধান কমাতেও অবদান রেখেছেন ওমানের সেরা বোলার মেহরান। ১৬ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ২৭ রান করেন। তবে তাঁর আগে ৩৬ রানের ইনিংস খেলে দলকে এক শর নিচে অলআউট হওয়া থেকে বাঁচান আয়ান খান।
দলের হয়ে সর্বোচ্চ রানের মতো সেরা উইকেট শিকারিও স্টয়নিশ। ১৯ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার এই অলরাউন্ডার। আর ২টি করে উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক, নাথান এলিস ও অ্যাডাম জাম্পা।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে নামার আগে আরেকটি দলের মতোই মনে করেছিল ওমান। দলটির অধিনায়ক আকিব ইলিয়াস জানিয়েছিলেন, আমরা মনে করি না অসাধারণ কোনো দলের বিপক্ষে খেলতে যাচ্ছি।
আকিব এমনটিও জানিয়েছেন যে, মাঠে নামলে আপনার চেয়ে আর বড় কেউ নেই। তবে বার্বাডোজে মাঠের খেলায় নিজেদের বড় করে তুলে ধরতে পারেনি ওমান। অন্যদিকে ৩৯ রানে হারিয়ে ওমান অধিনায়কের কথার জবাব মুখে না দিয়ে মাঠেই দিল অস্ট্রেলিয়া।
টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে ডেভিড ওয়ার্নার ও মাকার্স স্টয়নিশের জোড়া ফিফটিতে ৫ উইকেটে ১৬৪ রানের সংগ্রহ পায় অস্ট্রেলিয়া। শুরুটা অবশ্য ভালো ছিল না ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নদের। দলীয় ১৯ রানে ট্রাভিস হেড (১২) ফিরে যাওয়ার পর একটা সময় তো ৫০ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
টানা দুই বলে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মিচেল মার্শ ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে আউট করে তখন ওমানের অধিনায়ক আকিবের কথাই যেন বাস্তবে ফলানোর চেষ্টা করছিলেন মেহরান খান। তবে মুহূর্তের মধ্যেই তা বাতাসে মিশে যায়। বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া কেমন দুর্দান্ত দল তা প্রমাণ করে দেন ওয়ার্নার-স্টয়নিশ জুটি।
চতুর্থ উইকেটে ৬৪ বলে ১০২ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের স্কোর এনে দেন ওয়ার্নার-স্টয়নিশ। দুর্দান্ত জুটি গড়ার পথে ফিফটিও তুলে নেন দুজনে। ওয়ানডে স্টাইলে ৫১ বলে ৫৬ রানের ইনিংস খেলার পথে একটা রেকর্ডও গড়েছেন ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তিনি। ৩১৫৫ রান করে পেছনে ফেলেছেন অ্যারন ফিঞ্চকে। ৩১২০ রান নিয়ে অবসরে যান সাবেক অধিনায়ক ফিঞ্চ। ওয়ার্নারকে ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে স্বাগতও জানিয়েছেন সাবেক ওপেনার।
ওয়ার্নার অ্যাঙ্করের ভূমিকা পালন করলেও ব্যাটে ঝড় তুলেছেন স্টয়নিশ। ১৮৬.১১ স্ট্রাইকরেটে ৩৬ বলে অপরাজিত ৬৭ রানের ইনিংস খেলেছেন এই অলরাউন্ডার। আর শেষ দিকে ৪ বলে ৯ রান করেন টিম ডেভিড। ৩৮ রানে ২ উইকেট নিয়ে ওমানের সেরা বোলার মেহরান।
১৬৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে প্রথম ওভারেই ধাক্কা খায় ওমান। দলীয় ৬ রানের মাথায় ব্যক্তিগত রানের খাতা খোলার আগেই মিচেল স্টার্কের বলে ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন প্রতীক আঠাবলে। এরপর তো স্টার্ক-স্টয়নিশের তোপে এক সময় ৫৭ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বসে ওমান।
এখন থেকে যে জয় পাওয়া অলৌকিক সেটা বুঝতে পেরে নির্ধারিত ওভার শেষ করাই শ্রেয় মনে করে ওমান। পরে ৯ উইকেট হারিয়ে ১২৫ রান করে বড় ব্যবধানের পরাজয় কমিয়ে আনেন তাঁরা। ব্যবধান কমাতেও অবদান রেখেছেন ওমানের সেরা বোলার মেহরান। ১৬ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ২৭ রান করেন। তবে তাঁর আগে ৩৬ রানের ইনিংস খেলে দলকে এক শর নিচে অলআউট হওয়া থেকে বাঁচান আয়ান খান।
দলের হয়ে সর্বোচ্চ রানের মতো সেরা উইকেট শিকারিও স্টয়নিশ। ১৯ রানে ৩ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার এই অলরাউন্ডার। আর ২টি করে উইকেট নিয়েছেন স্টার্ক, নাথান এলিস ও অ্যাডাম জাম্পা।
দিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
৪ ঘণ্টা আগেরাজিন সালেহের অধীনে সবশেষ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পূর্বাঞ্চল। এবার তাঁর অধীনে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএলে) প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে সিলেট বিভাগ।
৫ ঘণ্টা আগেবিহারের ছোট্ট এক গ্রাম থেকে উঠে আসা ১৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশীকে ১ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে হইচই ফেলে দিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জেদ্দায় আজ আইপিএলের মেগা নিলামের শেষ দিনে সবচেয়ে আলোচিত নাম এই বৈভব। আইপিএল নিলামে সবচেয়ে কম বয়সী ক্রিকেটারের বিক্রি হওয়ার ঘটনা এটি। সেটিও আবার কোটি রুপিতে।
৫ ঘণ্টা আগেধারাভাষ্য কক্ষে আতাহার আলী খান বেশ অবাক কণ্ঠে বললেন, ‘বাংলাদেশকে সকালে ব্যাটিং না করতে দেখে বেশ অবাক হয়েছি।’ তাঁর মতো অবাক হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক দর্শকই।
৬ ঘণ্টা আগে