ক্রীড়া ডেস্ক
কোটা সংস্কার আন্দোলনে বাংলাদেশে চলছে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি। দেশের মানুষের অস্থির সময়ে কানাডায় ‘দারুণ সময়’ কাটছে সাকিব আল হাসানের। সাকিবের স্ত্রী উম্মে আল হাসান শিশির এমনটাই জানিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে সাকিব এখন অবস্থান করছেন কানাডায়। টরন্টোতে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে আজ সাফারি পার্কে ঘুরতে গেছেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার। ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে সেই ভ্রমণের একাধিক ছবি পোস্ট করেছেন শিশির। দেখা যাচ্ছে, সাকিব তাঁর ছেলেকে নিয়ে চালকের আসনে বসে ছবির জন্য পোজ দিচ্ছেন। সাকিবের স্ত্রী ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘টরন্টোতে দারুণ দিন কেটেছে।’ স্টোরিতে জিরাফ, জেব্রাসহ বিভিন্ন প্রাণীর ছবিও রয়েছে।
সাকিব ভিন্ন টাইম জোন কিংবা ভিন্ন স্থানে থাকতে পারেন। সেখানে তিনি মনোরম পরিবেশে সময় কাটাতেই পারেন। কিন্তু এখন এ ধরনের ছবি প্রকাশের সঠিক সময় কি না, সে প্রশ্ন নেটিজেনদের। বাংলাদেশে চলমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নিয়ে এখনো সামাজিক মাধ্যমে কোনো প্রতিক্রিয়া না জানানোয় বেশ সমালোচিত হয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ ছাড়িয়ে সুদূর প্রবাসেও ছড়িয়ে পড়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঢেউ। তিনদিন আগে এ নিয়ে এক প্রবাসী বাংলাদেশির সঙ্গে বাগবিতণ্ডাও হয়েছে সাকিবের। ব্রাম্পটনে গত মঙ্গলবার রাতে বাংলা টাইগার্স মিসিসাউগা-টরন্টো ন্যাশনালস ম্যাচ শেষে সাকিবের কাছে প্রবাসী এক বাংলাদেশি জানতে চেয়েছিলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নিয়ে কেন তিনি (সাকিব) নীরব? উল্টো খেপে গিয়ে সেই ভক্তের কাছে বাংলাদেশ অলরাউন্ডার জানতে চান, ‘দেশের জন্য আপনি কী করেছেন?’
বাংলা টাইগার্সে সাকিবের সঙ্গে খেলছেন শরীফুল ইসলাম। এই পেসার ফেসবুকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। এমনকি প্রোফাইল পিকচারে নিজের ছবিও লাল করেছেন। শরীফুল, তাওহীদ হৃদয়সহ সিনিয়র ক্রিকেটারদের মধ্যে মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তামিম ইকবাল সামাজিক ধ্যমে বার্তা দিয়েছেন। তবে সাকিবের মতো দেশে চলমান আন্দোলন নিয়ে এখনো নীরব বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। দেয়ালে তাঁর গ্রাফিতি এঁকে পরশু বুয়েটের শিক্ষার্থীরা যে উপহাস করেছেন, সেটিও হয়েছে ভাইরাল।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে বাংলাদেশে চলছে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি। দেশের মানুষের অস্থির সময়ে কানাডায় ‘দারুণ সময়’ কাটছে সাকিব আল হাসানের। সাকিবের স্ত্রী উম্মে আল হাসান শিশির এমনটাই জানিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগ খেলতে সাকিব এখন অবস্থান করছেন কানাডায়। টরন্টোতে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে আজ সাফারি পার্কে ঘুরতে গেছেন বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার। ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে সেই ভ্রমণের একাধিক ছবি পোস্ট করেছেন শিশির। দেখা যাচ্ছে, সাকিব তাঁর ছেলেকে নিয়ে চালকের আসনে বসে ছবির জন্য পোজ দিচ্ছেন। সাকিবের স্ত্রী ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘টরন্টোতে দারুণ দিন কেটেছে।’ স্টোরিতে জিরাফ, জেব্রাসহ বিভিন্ন প্রাণীর ছবিও রয়েছে।
সাকিব ভিন্ন টাইম জোন কিংবা ভিন্ন স্থানে থাকতে পারেন। সেখানে তিনি মনোরম পরিবেশে সময় কাটাতেই পারেন। কিন্তু এখন এ ধরনের ছবি প্রকাশের সঠিক সময় কি না, সে প্রশ্ন নেটিজেনদের। বাংলাদেশে চলমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নিয়ে এখনো সামাজিক মাধ্যমে কোনো প্রতিক্রিয়া না জানানোয় বেশ সমালোচিত হয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ ছাড়িয়ে সুদূর প্রবাসেও ছড়িয়ে পড়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ঢেউ। তিনদিন আগে এ নিয়ে এক প্রবাসী বাংলাদেশির সঙ্গে বাগবিতণ্ডাও হয়েছে সাকিবের। ব্রাম্পটনে গত মঙ্গলবার রাতে বাংলা টাইগার্স মিসিসাউগা-টরন্টো ন্যাশনালস ম্যাচ শেষে সাকিবের কাছে প্রবাসী এক বাংলাদেশি জানতে চেয়েছিলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নিয়ে কেন তিনি (সাকিব) নীরব? উল্টো খেপে গিয়ে সেই ভক্তের কাছে বাংলাদেশ অলরাউন্ডার জানতে চান, ‘দেশের জন্য আপনি কী করেছেন?’
বাংলা টাইগার্সে সাকিবের সঙ্গে খেলছেন শরীফুল ইসলাম। এই পেসার ফেসবুকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। এমনকি প্রোফাইল পিকচারে নিজের ছবিও লাল করেছেন। শরীফুল, তাওহীদ হৃদয়সহ সিনিয়র ক্রিকেটারদের মধ্যে মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তামিম ইকবাল সামাজিক ধ্যমে বার্তা দিয়েছেন। তবে সাকিবের মতো দেশে চলমান আন্দোলন নিয়ে এখনো নীরব বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। দেয়ালে তাঁর গ্রাফিতি এঁকে পরশু বুয়েটের শিক্ষার্থীরা যে উপহাস করেছেন, সেটিও হয়েছে ভাইরাল।
চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
১৭ মিনিট আগে‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
২ ঘণ্টা আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
২ ঘণ্টা আগে