নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিমি সমান জেমি (স্মিথ), অ্যান্ডারসন সমান অ্যাটকিনসন (গাস)। দুই নতুনের নামের মধ্যে যেন জেমস অ্যান্ডারসনের নামেরও একটা নির্যাস! আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জিমির বিদায়ী টেস্টে রঙিন অভিষেক উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জেমি স্মিথ ও গাস অ্যাটকিনসনের।
লর্ডসে ‘লর্ড’ বেশে মাঠ ছাড়লেন অ্যান্ডারসন—মুখে হাসিটা ফোটেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ের কল্যাণেই। ইংলিশদের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল জেমি-অ্যাটকিনসনেরই।
জেমি দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি বল ব্যাটিং করা ইনিংস খেলেছেন—১১৯ বলে ৭০ রান। প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেট নেওয়া অ্যাটকিনসন দ্বিতীয় ইনিংসে শিকার করেছেন ৫ উইকেট। দুই ইনিংস মিলিয়ে ১০৬ রানে ১২ উইকেট, হাতে তোলেন ম্যাচসেরা পুরস্কারও। গত ১৩০ বছরে অভিষেক টেস্টে এটি ইংল্যান্ডের কোনো বোলারের সেরা বোলিং ফিগার। ১৮৯২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জন ফেরিস ৯২ রানে নিয়েছিলেন ১৩ উইকেট। ১৮৯০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ফ্রেড মার্টিনের শিকার ১০২ রানে ১২ উইকেট।
জয়ের নায়ক অ্যাটকিনসন হলেও ম্যাচ তো অ্যান্ডারসনের। প্রথম ইনিংসে ১ উইকেট নেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ১৮৮ টেস্টে ৭০৪ উইকেট, ৯৯১ আন্তর্জাতিক উইকেটশিকারির বিদায়—২২ গজে সুইং মাস্টারের অমরত্ব লেখা হয়ে গেছে তো আগেই।
কৈশোর পেরিয়ে মুখাবয়বে তারুণ্যের ছাপ। ২০০২ সালে ঝাঁকড়া চুলের সেই তরুণের ওয়ানডে অভিষেকটা রীতিমতো বিবর্ণ করে দেন অ্যাডাম গিলক্রিস্ট আর রিকি পন্টিং। এমসিজিতে (মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড) ৬ ওভারে ৪৬ রান দিয়ে ১ উইকেট, পরে তাঁকে আর বোলিং আক্রমণে আনার সাহসই পাননি ইংলিশ অধিনায়ক নাসের হুসেন।
২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টে ক্যারিয়ারের প্রথম বলটাই ‘নো’! দ্বিতীয় বলে চার, তৃতীয় বলটা আবার নো, পরের তিন বলে দুটি চার হজম করতে হলো জেমস অ্যান্ডারসনকে। জিম্বাবুয়ান ওপেনার ডিওন ইব্রাহিম মরেছিলেন সেই তিনটি চার। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি অভিষেকে পন্টিং-গিলক্রিস্টের তাণ্ডব—৪ ওভারে দিয়েছিলেন ৬৪ রান।
সকালের সূর্য যেমন কখনো কখনো দিনের পূর্বাভাস দিতে পারে না, অ্যান্ডারসনের বেলায়ও তা-ই। প্রায় দুই যুগের ক্যারিয়ারে নিজেকে বিরল প্রজাতির ফাস্ট বোলার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেই বুটজোড়া তুলে রাখলেন।
কিংবদন্তিদের তালিকায় অনেক আগেই নাম লেখা হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৯১ উইকেট—এতেই কি অমরত্ব পেয়ে গেলেন জিমি? অর্থের ঝনঝনানি ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগের ভিড়ে ১৮৮ টেস্ট আর ৭০৪ উইকেটের কথা কল্পনা করাও কঠিন এই প্রজন্মের পেসারদের। মুত্তিয়া মুরালিধরনের ১৩৪৭, শেন ওয়ার্নের ১০০৭ উইকেট থাকলেও একজন পেসার হিসেবে জিমির রেকর্ড অবিশ্বাস্য!
উইকেটে ওয়াসিম আকরাম-গ্লেন ম্যাকগ্রাদের ছাড়িয়ে গেছেন আরও আগে। নিজেকে অনন্য প্রমাণ করে এবার শেষের কবিতায় অ্যান্ডারসন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সঙ্গে ২২ বছরের মধুর প্রেমের সম্পর্কটা এবার ছিন্ন করতে নামছেন। যেখানে টেস্টের অভিষেক, সেই লর্ডসেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আজ ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ খেলতে নামছেন ‘লর্ড’ জিমি অ্যান্ডারসন।
বয়স ৪২ ছুঁই ছুঁই, ঔজ্জ্বল্য কমেনি সুইং কিংবা নিয়ন্ত্রণে। উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে শেষ মহড়ায় তিনি যা করেছিলেন, তাতে সাহস করে বলার উপায় ছিল না—এখনই অবসরে যান জিমি! গত সপ্তাহে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে নটিংহ্যামশায়ারের বিপক্ষে প্রথম স্পেলেই ৬ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন লঙ্কাশায়ারের পেসার। প্রথম ইনিংসে শিকার করেন ৭ উইকেট।
পেশাদার ক্রিকেটে ২৫১২ উইকেটশিকারি জিমি জানেন, এবার থামা উচিত; ‘কবে যাচ্ছ’—কেউ বলার আগেই উঁচু শিরে থামা উচিত। সবশেষ ওয়ানডে খেলেছেন ২০১৫ সালে, টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০০৯ সালে। টেস্ট ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ করতে সাদা বলের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করেছিলেন অনেক আগেই।
বিদায়ী টেস্টে মাঠে নামার আগে অ্যান্ডারসন বলেছিলেন, ‘আপাতত মনোযোগ দেওয়ার চেষ্টা করছি যেন কান্না আটকে রাখতে পারি।’ যাঁর নামের পাশে কত কত উইকেট, বিজেতা হয়ে মাঠ ছাড়লেন, লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডের বিপুল দর্শক দাঁড়িয়ে কারতালিতে সম্মান জানিয়ে বিদায় জানালেন জিমিকে।
ম্যাচ শেষে মাইকেল আথারটন দেওয়া বিদায়ী বক্তব্যে জিমি বললেন, ‘আমার মনে হয় আবেগটা ধরে রাখতে পেরেছি। যেভাবে দুই দল আর দর্শক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে, তাতে সকালটা আমার জন্য অনেক আবেগের হয়ে উঠেছিল। এখনো চোখের পানি ধরে রাখার চেষ্টা করছি। আমি অনেক গর্বিত। ২০ বছর ক্রিকেট খেলা অবিশ্বাস্য প্রচেষ্টার ফল।’ ২২ বছরের মহাকাব্যের সমাপ্তি তাই অশ্রুতে নয়, হাত উঁচিয়ে মিষ্টি হাসিতেই মাঠ থেকে মিলিয়ে গেলেন এক কিংবদন্তি।
জিমি সমান জেমি (স্মিথ), অ্যান্ডারসন সমান অ্যাটকিনসন (গাস)। দুই নতুনের নামের মধ্যে যেন জেমস অ্যান্ডারসনের নামেরও একটা নির্যাস! আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জিমির বিদায়ী টেস্টে রঙিন অভিষেক উইকেটরক্ষক-ব্যাটার জেমি স্মিথ ও গাস অ্যাটকিনসনের।
লর্ডসে ‘লর্ড’ বেশে মাঠ ছাড়লেন অ্যান্ডারসন—মুখে হাসিটা ফোটেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয়ের কল্যাণেই। ইংলিশদের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল জেমি-অ্যাটকিনসনেরই।
জেমি দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি বল ব্যাটিং করা ইনিংস খেলেছেন—১১৯ বলে ৭০ রান। প্রথম ইনিংসে ৭ উইকেট নেওয়া অ্যাটকিনসন দ্বিতীয় ইনিংসে শিকার করেছেন ৫ উইকেট। দুই ইনিংস মিলিয়ে ১০৬ রানে ১২ উইকেট, হাতে তোলেন ম্যাচসেরা পুরস্কারও। গত ১৩০ বছরে অভিষেক টেস্টে এটি ইংল্যান্ডের কোনো বোলারের সেরা বোলিং ফিগার। ১৮৯২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জন ফেরিস ৯২ রানে নিয়েছিলেন ১৩ উইকেট। ১৮৯০ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ফ্রেড মার্টিনের শিকার ১০২ রানে ১২ উইকেট।
জয়ের নায়ক অ্যাটকিনসন হলেও ম্যাচ তো অ্যান্ডারসনের। প্রথম ইনিংসে ১ উইকেট নেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ১৮৮ টেস্টে ৭০৪ উইকেট, ৯৯১ আন্তর্জাতিক উইকেটশিকারির বিদায়—২২ গজে সুইং মাস্টারের অমরত্ব লেখা হয়ে গেছে তো আগেই।
কৈশোর পেরিয়ে মুখাবয়বে তারুণ্যের ছাপ। ২০০২ সালে ঝাঁকড়া চুলের সেই তরুণের ওয়ানডে অভিষেকটা রীতিমতো বিবর্ণ করে দেন অ্যাডাম গিলক্রিস্ট আর রিকি পন্টিং। এমসিজিতে (মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড) ৬ ওভারে ৪৬ রান দিয়ে ১ উইকেট, পরে তাঁকে আর বোলিং আক্রমণে আনার সাহসই পাননি ইংলিশ অধিনায়ক নাসের হুসেন।
২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টে ক্যারিয়ারের প্রথম বলটাই ‘নো’! দ্বিতীয় বলে চার, তৃতীয় বলটা আবার নো, পরের তিন বলে দুটি চার হজম করতে হলো জেমস অ্যান্ডারসনকে। জিম্বাবুয়ান ওপেনার ডিওন ইব্রাহিম মরেছিলেন সেই তিনটি চার। ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি অভিষেকে পন্টিং-গিলক্রিস্টের তাণ্ডব—৪ ওভারে দিয়েছিলেন ৬৪ রান।
সকালের সূর্য যেমন কখনো কখনো দিনের পূর্বাভাস দিতে পারে না, অ্যান্ডারসনের বেলায়ও তা-ই। প্রায় দুই যুগের ক্যারিয়ারে নিজেকে বিরল প্রজাতির ফাস্ট বোলার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেই বুটজোড়া তুলে রাখলেন।
কিংবদন্তিদের তালিকায় অনেক আগেই নাম লেখা হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৯১ উইকেট—এতেই কি অমরত্ব পেয়ে গেলেন জিমি? অর্থের ঝনঝনানি ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগের ভিড়ে ১৮৮ টেস্ট আর ৭০৪ উইকেটের কথা কল্পনা করাও কঠিন এই প্রজন্মের পেসারদের। মুত্তিয়া মুরালিধরনের ১৩৪৭, শেন ওয়ার্নের ১০০৭ উইকেট থাকলেও একজন পেসার হিসেবে জিমির রেকর্ড অবিশ্বাস্য!
উইকেটে ওয়াসিম আকরাম-গ্লেন ম্যাকগ্রাদের ছাড়িয়ে গেছেন আরও আগে। নিজেকে অনন্য প্রমাণ করে এবার শেষের কবিতায় অ্যান্ডারসন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সঙ্গে ২২ বছরের মধুর প্রেমের সম্পর্কটা এবার ছিন্ন করতে নামছেন। যেখানে টেস্টের অভিষেক, সেই লর্ডসেই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আজ ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ খেলতে নামছেন ‘লর্ড’ জিমি অ্যান্ডারসন।
বয়স ৪২ ছুঁই ছুঁই, ঔজ্জ্বল্য কমেনি সুইং কিংবা নিয়ন্ত্রণে। উইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে শেষ মহড়ায় তিনি যা করেছিলেন, তাতে সাহস করে বলার উপায় ছিল না—এখনই অবসরে যান জিমি! গত সপ্তাহে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে নটিংহ্যামশায়ারের বিপক্ষে প্রথম স্পেলেই ৬ উইকেট তুলে নিয়েছিলেন লঙ্কাশায়ারের পেসার। প্রথম ইনিংসে শিকার করেন ৭ উইকেট।
পেশাদার ক্রিকেটে ২৫১২ উইকেটশিকারি জিমি জানেন, এবার থামা উচিত; ‘কবে যাচ্ছ’—কেউ বলার আগেই উঁচু শিরে থামা উচিত। সবশেষ ওয়ানডে খেলেছেন ২০১৫ সালে, টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০০৯ সালে। টেস্ট ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ করতে সাদা বলের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করেছিলেন অনেক আগেই।
বিদায়ী টেস্টে মাঠে নামার আগে অ্যান্ডারসন বলেছিলেন, ‘আপাতত মনোযোগ দেওয়ার চেষ্টা করছি যেন কান্না আটকে রাখতে পারি।’ যাঁর নামের পাশে কত কত উইকেট, বিজেতা হয়ে মাঠ ছাড়লেন, লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডের বিপুল দর্শক দাঁড়িয়ে কারতালিতে সম্মান জানিয়ে বিদায় জানালেন জিমিকে।
ম্যাচ শেষে মাইকেল আথারটন দেওয়া বিদায়ী বক্তব্যে জিমি বললেন, ‘আমার মনে হয় আবেগটা ধরে রাখতে পেরেছি। যেভাবে দুই দল আর দর্শক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে, তাতে সকালটা আমার জন্য অনেক আবেগের হয়ে উঠেছিল। এখনো চোখের পানি ধরে রাখার চেষ্টা করছি। আমি অনেক গর্বিত। ২০ বছর ক্রিকেট খেলা অবিশ্বাস্য প্রচেষ্টার ফল।’ ২২ বছরের মহাকাব্যের সমাপ্তি তাই অশ্রুতে নয়, হাত উঁচিয়ে মিষ্টি হাসিতেই মাঠ থেকে মিলিয়ে গেলেন এক কিংবদন্তি।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৮ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১০ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে