ক্রীড়া ডেস্ক
রান যে বিরাট কোহলি পাচ্ছেন না, তা নয়। এবারের আইপিএলে তাঁর ব্যাটে চলছে রানের ফোয়ারা। সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় ভারতীয় ব্যাটারের ধারেকাছেও কেউ নেই। তবু ছন্দে থাকা কোহলিকে নিয়ে চলে সমালোচনা। দেশি-বিদেশি তারকা ক্রিকেটার, ক্রিকেট বিশ্লেষকদের কেউ বাদ যাচ্ছেন না।
কোহলিকে নিয়ে এবার সমালোচনার কারণ তাঁর হঠাৎ করে রান তোলার গতি কমে যাওয়া। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি) গত রাতে মুখোমুখি হয়েছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আরসিবি অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি। প্রথম ৬ ওভারে ১ উইকেটে ৬১ রান তুলে ফেলে আরসিবি। ১৮ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় কোহলি একাই করেন ৩২ রান। পাওয়ার প্লের পরই খোলসে বন্দী হয়ে যান তিনি। ৩৭ বলে তুলে নিয়েছেন এবারের আইপিএলের তৃতীয় ফিফটি। ৪৩ বলে ৫১ রান করে আউট হয়েছেন। বাউন্ডারি সংখ্যা পাওয়ার প্লের আগে যেটা ছিল, ইনিংস শেষেও সেটাই থেকেছে।
পাওয়ার প্লের পর কোহলি এমন খোলসবন্দী হওয়ায় বিরক্তি প্রকাশ করেন সুনীল গাভাস্কার। স্টার স্পোর্টসে গাভাস্কার বলেন, ‘আমার মনে হয়, সে তার ছন্দটা হারিয়ে ফেলেছে। সঠিক সংখ্যাটা মনে নেই। তবে যতদূর মনে পড়ে, ৩১-৩২ রানের পর থেকে আউট হওয়া পর্যন্ত সে কোনো বাউন্ডারি মারেনি। তাই ইনিংসের প্রথম বল মোকাবিলা করে সে ১৪ বা ১৫ নম্বর ওভারে আউট হয়েছে। তখন তার স্ট্রাইকরেট ১১৮। দল তো তার থেকে এমন কিছু আশা করে না।’
কোহলির খোলসে ঢোকার পর অন্যপ্রান্তে একের পর এক বাউন্ডারি মেরে যাচ্ছেন রজত পাতিদার। মায়াংক মারকান্ডের এক ওভারে চার ছক্কা মারেন পাতিদার। ২০ বলে ৫০ করে আউট হয়েছেন পাতিদার। পাচ নম্বরে নামা ক্যামেরন গ্রিন ২০ বলে ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকেন। শেষের দিকে নেমে নিয়মিত ঝড় তোলা দিনেশ কার্তিক নেমেছেন ৭ নম্বরে। ৬ বলে করেন ১১ রান। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৬ রান করে আরসিবি। কোহলির ব্যাটিং প্রসঙ্গে জিও সিনেমায় অজয় জাদেজা বলেন, ‘কোহলির ধারাবাহিকতা নিয়ে কথা বলা মানে সূর্যের অস্তিত্ব ব্যাখ্যা করার মতো। পাওয়ারপ্লে যখন শেষ হলো, সে হঠাৎ করে রান তোলার গতি কমিয়ে দিল। এটা হতে পারে কারণ আরসিবি দুই উইকেট হারিয়েছে। মাঝেমধ্যে মনে হয় আরসিবি তাদের ভূমিকা নিয়ে খুবই অনমনীয়। দিনেশ কার্তিক সব সময়ই মারবে। সেটা করতে গিয়েই আরসিবি ধীরগতিতে খেলছে।’
টানা ছয় ম্যাচ হারের পর গত রাতে জয় পেয়েছে আরসিবি। হায়দরাবাদকে হারিয়েছে ৩৫ রানে। ঝড় তোলা পাতিদারই হয়েছেন ম্যাচসেরা। ৯ ম্যাচে ২ জয় ও ৭ পরাজয়ে ৪ পয়েন্ট কোহলিদের। পাঞ্জাবেরও ৪ পয়েন্ট। তবে নেট রানরেটের কারণে পাঞ্জাব ও বেঙ্গালুরু ৯ ও ১০ নম্বরে। পাঞ্জাবের নেটরানরেট-০.২৯২ ও-০.৭৯২ নেটরানরেট বেঙ্গালুরুর। ৯ ম্যাচে ৪৩০ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের অরেঞ্জ ক্যাপ কোহলির কাছেই আছে। ৩ ফিফটি ও ১ সেঞ্চুরি করেছেন। গড় ৬১.৪২ ও স্ট্রাইকরেট ১৪৫.৭৬।
রান যে বিরাট কোহলি পাচ্ছেন না, তা নয়। এবারের আইপিএলে তাঁর ব্যাটে চলছে রানের ফোয়ারা। সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় ভারতীয় ব্যাটারের ধারেকাছেও কেউ নেই। তবু ছন্দে থাকা কোহলিকে নিয়ে চলে সমালোচনা। দেশি-বিদেশি তারকা ক্রিকেটার, ক্রিকেট বিশ্লেষকদের কেউ বাদ যাচ্ছেন না।
কোহলিকে নিয়ে এবার সমালোচনার কারণ তাঁর হঠাৎ করে রান তোলার গতি কমে যাওয়া। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি) গত রাতে মুখোমুখি হয়েছিল সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আরসিবি অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি। প্রথম ৬ ওভারে ১ উইকেটে ৬১ রান তুলে ফেলে আরসিবি। ১৮ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় কোহলি একাই করেন ৩২ রান। পাওয়ার প্লের পরই খোলসে বন্দী হয়ে যান তিনি। ৩৭ বলে তুলে নিয়েছেন এবারের আইপিএলের তৃতীয় ফিফটি। ৪৩ বলে ৫১ রান করে আউট হয়েছেন। বাউন্ডারি সংখ্যা পাওয়ার প্লের আগে যেটা ছিল, ইনিংস শেষেও সেটাই থেকেছে।
পাওয়ার প্লের পর কোহলি এমন খোলসবন্দী হওয়ায় বিরক্তি প্রকাশ করেন সুনীল গাভাস্কার। স্টার স্পোর্টসে গাভাস্কার বলেন, ‘আমার মনে হয়, সে তার ছন্দটা হারিয়ে ফেলেছে। সঠিক সংখ্যাটা মনে নেই। তবে যতদূর মনে পড়ে, ৩১-৩২ রানের পর থেকে আউট হওয়া পর্যন্ত সে কোনো বাউন্ডারি মারেনি। তাই ইনিংসের প্রথম বল মোকাবিলা করে সে ১৪ বা ১৫ নম্বর ওভারে আউট হয়েছে। তখন তার স্ট্রাইকরেট ১১৮। দল তো তার থেকে এমন কিছু আশা করে না।’
কোহলির খোলসে ঢোকার পর অন্যপ্রান্তে একের পর এক বাউন্ডারি মেরে যাচ্ছেন রজত পাতিদার। মায়াংক মারকান্ডের এক ওভারে চার ছক্কা মারেন পাতিদার। ২০ বলে ৫০ করে আউট হয়েছেন পাতিদার। পাচ নম্বরে নামা ক্যামেরন গ্রিন ২০ বলে ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকেন। শেষের দিকে নেমে নিয়মিত ঝড় তোলা দিনেশ কার্তিক নেমেছেন ৭ নম্বরে। ৬ বলে করেন ১১ রান। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ২০৬ রান করে আরসিবি। কোহলির ব্যাটিং প্রসঙ্গে জিও সিনেমায় অজয় জাদেজা বলেন, ‘কোহলির ধারাবাহিকতা নিয়ে কথা বলা মানে সূর্যের অস্তিত্ব ব্যাখ্যা করার মতো। পাওয়ারপ্লে যখন শেষ হলো, সে হঠাৎ করে রান তোলার গতি কমিয়ে দিল। এটা হতে পারে কারণ আরসিবি দুই উইকেট হারিয়েছে। মাঝেমধ্যে মনে হয় আরসিবি তাদের ভূমিকা নিয়ে খুবই অনমনীয়। দিনেশ কার্তিক সব সময়ই মারবে। সেটা করতে গিয়েই আরসিবি ধীরগতিতে খেলছে।’
টানা ছয় ম্যাচ হারের পর গত রাতে জয় পেয়েছে আরসিবি। হায়দরাবাদকে হারিয়েছে ৩৫ রানে। ঝড় তোলা পাতিদারই হয়েছেন ম্যাচসেরা। ৯ ম্যাচে ২ জয় ও ৭ পরাজয়ে ৪ পয়েন্ট কোহলিদের। পাঞ্জাবেরও ৪ পয়েন্ট। তবে নেট রানরেটের কারণে পাঞ্জাব ও বেঙ্গালুরু ৯ ও ১০ নম্বরে। পাঞ্জাবের নেটরানরেট-০.২৯২ ও-০.৭৯২ নেটরানরেট বেঙ্গালুরুর। ৯ ম্যাচে ৪৩০ রান করে সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের অরেঞ্জ ক্যাপ কোহলির কাছেই আছে। ৩ ফিফটি ও ১ সেঞ্চুরি করেছেন। গড় ৬১.৪২ ও স্ট্রাইকরেট ১৪৫.৭৬।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে