ক্রীড়া ডেস্ক
খেলার মাঠের পাশে হোক বা বাইরে—এক ক্রিকেটারের কোলে সন্তান নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর দৃশ্যটি মুহূর্তেই যে কারও নজর কেড়ে নিতে বাধ্য। সেই সন্তানের সঙ্গে কখনো সতীর্থ ক্রিকেটাররা, কখনো প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়েরা মেতে উঠছেন খুনসুটিতে। কখনো নিচ্ছেন সেলফি। এমনটাই যেন পরিচিত হয়ে ওঠেছিল ক্রিকেট বিশ্বে।
গত বছরে জন্ম বিসমাহ মারুফের কন্যা ফাতিমা যেন হয়ে উঠেছিলেন সব নারী ক্রিকেটারদের সন্তান। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পরিচিত হয়ে ওঠা এ দৃশ্য আর দেখা যাবে না। হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন পাকিস্তান নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বিসমাহ। আজ খবরটি নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানের ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকেট পাকিস্তান।
পাকিস্তানের হয়ে রেকর্ড ২৭৬ ম্যাচ খেলেছেন মারুফ। ২০০৬ সালে জাতীয় দলের হয়ে ৩২ বছর বয়সী অলরাউন্ডারের ওয়ানডে যাত্রা শুরু হয় তাঁর। টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয় ২০০৯ সালে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পাকিস্তানের মেয়েদের মধ্যে তাঁর চেয়ে বেশি রান নেই আর কারও।
১৮ বছরের ক্যারিয়ারে ওয়ানডেতে ১৩২ ইনিংসে ২৯.৫৫ গড়ে ৩৩৬৯ রান করেন মারুফ। টি-টোয়েন্টিতে ১৩৪ ইনিংসে ২৭.৫৫ গড়ে করেছেন ২৮৯৩ রান। দুই সংস্করণ মিলিয়ে তাঁর রান ৬২৬২। করেছেন ৩৩ ফিফটি। রাইট-আর্ম লেগ-স্পিনে নিয়েছেন ৮০ আন্তর্জাতিক উইকেট।
চাইলে আরও কয়েক বছর খেলে যেতে পারতেন বিসমাহ মারুফ। হঠাৎ কেন অবসরের ঘোষণা? এ নিয়ে সরাসরি কিছু না বললেও লম্বা সময় ক্রিকেট চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘যে খেলাটিকে আমি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তার থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি এক অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জে ভরা, জয় ও অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা।’
সমর্থকদের ধন্যবাদ জানিয়ে বিসমাহ আরও বলেছেন, ‘যেখানে যখন আমি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছি, আমার ক্যারিয়ারজুড়ে যেসব সমর্থকেরা ধারাবাহিকভাবে সমর্থন জুগিয়ে গেছেন তাদের প্রতি আমি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। আমি সতীর্থ খেলোয়াড়দের ধন্যবাদ জানাই, যারা আমার পরিবারের মতন হয়ে গেছেন।’
পাকিস্তানকে বিসমাহ ৯৬টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন। খেলেছেন চারটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ (২০০৯, ২০১৩, ২০১৭ ও ২০২২)। নেতৃত্ব দেন ২০২২ নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপে। এ ছাড়া আটটি আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (২০০৯, ২০১০, ২০১০, ২০১২, ২০১৪,২০১৬, ২০১৮,২০২০ ও ২০২৩)। অধিনায়কত্ব করেছেন শেষ দুই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
বিসমাহ পাকিস্তানের হয়ে সবশেষ ওয়ানডে খেলেছেন করাচিতে গত পরশু, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ডানেডিনে গত ডিসেম্বের খেলেছিলেন শেষ টি-টোয়েন্টি।
খেলার মাঠের পাশে হোক বা বাইরে—এক ক্রিকেটারের কোলে সন্তান নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর দৃশ্যটি মুহূর্তেই যে কারও নজর কেড়ে নিতে বাধ্য। সেই সন্তানের সঙ্গে কখনো সতীর্থ ক্রিকেটাররা, কখনো প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়েরা মেতে উঠছেন খুনসুটিতে। কখনো নিচ্ছেন সেলফি। এমনটাই যেন পরিচিত হয়ে ওঠেছিল ক্রিকেট বিশ্বে।
গত বছরে জন্ম বিসমাহ মারুফের কন্যা ফাতিমা যেন হয়ে উঠেছিলেন সব নারী ক্রিকেটারদের সন্তান। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পরিচিত হয়ে ওঠা এ দৃশ্য আর দেখা যাবে না। হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন পাকিস্তান নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বিসমাহ। আজ খবরটি নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানের ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকেট পাকিস্তান।
পাকিস্তানের হয়ে রেকর্ড ২৭৬ ম্যাচ খেলেছেন মারুফ। ২০০৬ সালে জাতীয় দলের হয়ে ৩২ বছর বয়সী অলরাউন্ডারের ওয়ানডে যাত্রা শুরু হয় তাঁর। টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক হয় ২০০৯ সালে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পাকিস্তানের মেয়েদের মধ্যে তাঁর চেয়ে বেশি রান নেই আর কারও।
১৮ বছরের ক্যারিয়ারে ওয়ানডেতে ১৩২ ইনিংসে ২৯.৫৫ গড়ে ৩৩৬৯ রান করেন মারুফ। টি-টোয়েন্টিতে ১৩৪ ইনিংসে ২৭.৫৫ গড়ে করেছেন ২৮৯৩ রান। দুই সংস্করণ মিলিয়ে তাঁর রান ৬২৬২। করেছেন ৩৩ ফিফটি। রাইট-আর্ম লেগ-স্পিনে নিয়েছেন ৮০ আন্তর্জাতিক উইকেট।
চাইলে আরও কয়েক বছর খেলে যেতে পারতেন বিসমাহ মারুফ। হঠাৎ কেন অবসরের ঘোষণা? এ নিয়ে সরাসরি কিছু না বললেও লম্বা সময় ক্রিকেট চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘যে খেলাটিকে আমি সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তার থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি এক অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জে ভরা, জয় ও অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা।’
সমর্থকদের ধন্যবাদ জানিয়ে বিসমাহ আরও বলেছেন, ‘যেখানে যখন আমি দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছি, আমার ক্যারিয়ারজুড়ে যেসব সমর্থকেরা ধারাবাহিকভাবে সমর্থন জুগিয়ে গেছেন তাদের প্রতি আমি গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। আমি সতীর্থ খেলোয়াড়দের ধন্যবাদ জানাই, যারা আমার পরিবারের মতন হয়ে গেছেন।’
পাকিস্তানকে বিসমাহ ৯৬টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন। খেলেছেন চারটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ (২০০৯, ২০১৩, ২০১৭ ও ২০২২)। নেতৃত্ব দেন ২০২২ নিউজিল্যান্ড বিশ্বকাপে। এ ছাড়া আটটি আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (২০০৯, ২০১০, ২০১০, ২০১২, ২০১৪,২০১৬, ২০১৮,২০২০ ও ২০২৩)। অধিনায়কত্ব করেছেন শেষ দুই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
বিসমাহ পাকিস্তানের হয়ে সবশেষ ওয়ানডে খেলেছেন করাচিতে গত পরশু, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। ডানেডিনে গত ডিসেম্বের খেলেছিলেন শেষ টি-টোয়েন্টি।
আলোচনায় থেকেও শেষ পর্যন্ত ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) দল পেলেন না মোস্তাফিজুর রহমান। ২০২৫ আইপিএলের মেগা নিলামে এই বাঁহাতি পেসারের ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। আজ জেদ্দায় নিলামের দ্বিতীয় দিনে উঠে তাঁর নামও
১ ঘণ্টা আগেওয়ানডে খেলেছেন ৮ টি, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকই হয়নি। নাম ডাকও তেমন ছিল না। সবশেষ বাংলাদেশ সিরিজই যেন আশীর্বাদ হলো আল্লাহ মোহাম্মদ গজনফারের। নুর আহমেদ-রহমানউল্লাহ গুরবাজদের পর ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) দল পেলেন এই রহস্য স্পিনার।
২ ঘণ্টা আগেশেন ওয়ার্ন নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন আড়াই বছর আগে। তবু লেগ স্পিন জাদুতে ব্যাটারদের যেভাবে নাচিয়ে ছেড়েছিলেন, তা অসংখ্য ক্রীড়াপ্রেমীর মনে গেঁথে আছে এখনো।
৩ ঘণ্টা আগে