ক্রীড়া ডেস্ক
শুধু চেহারায় সাদৃশ্য থাকার জন্য নয়, ব্যাটিং স্টাইলেও মিল থাকায় আহমেদ শাহজাদকে এক সময় তুলনা করা হতো বিরাট কোহলির সঙ্গে। দুজনেই ডানহাতি ব্যাটার এবং ক্যারিয়ারও শুরু প্রায় একই সময়ে। কিন্তু কোহলি ‘কিং’ হয়ে উঠলেও শেহজাদের ক্যারিয়ারে অনেকবার উত্থান-পতন হয়েছে। খুব বেশি লম্বা হয়নি আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, পাকিস্তান সুপার লিগেও (পিএসএল) দল পেলেন না শেহজাদ। আর হয়তো সেই অভিমানে এই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটকে বলে দিলেন বিদায়। আজ শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিশাল এক হৃদয়গ্রাহী বিদায়বার্তা পোস্ট দিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী ব্যাটার। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে লেখার দুটি ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। সেখানে লেখা, ‘পাকিস্তান সুপার লিগকে হৃদয়গ্রাহী বিদায়! আমি এই নোট লিখছি, যেটা এই বছর লিখতে হবে ভাবিনি। আরেকটি পিএসএল ড্রাফট গেল এবং সেই একই পুরোনো গল্প—দল পেলাম না। খোদা জানেন কেন! তবে এটি তাদের পরিকল্পনা এবং খোদার পরিকল্পনা। বস্তুত খোদায় সেরা পরিকল্পনাকারী...’
তিনি আরও লেখেন, ‘পিএসএল ড্রাফটের আগে জাতীয় টি-টোয়েন্টি লিগে বেশ ভালো করেছি এবং ঘরোয়া সার্কিটে ধারাবাহিকভাবে গত কয়েক বছর ধরে সবকিছু দেওয়ার জন্য সত্যিই কঠোর পরিশ্রমের চেষ্টা করছি।’
শেহজাদ ধারাবাহিকভাবে ঘরোয়া লিগে ভালোই পারফর্ম করছিলেন। তবে পিএসএলে তাঁর দল না পাওয়ায় বেশ কিছু প্রশ্ন সামনে এনেছে। তিনি কি চক্রান্তের শিকার—সেটি নিয়েও কথাবার্তা চলছে ক্রিকেট পাড়ায়। আর আবারও দল না পাওয়ার কারণেই যে শেহজাদ অভিমানে পিএসএলকে বিদায় বললেন, সেটি নিশ্চিত।
শেহজাদকে সবশেষ পিএসএলে দেখা গেছে ২০২০ সালে, কোয়েট্টা গ্ল্যাডিয়েটর্সের জার্সিতে। এই ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে ২০১৯ সালে শিরোপা জেতেন তিন। ফাইনালে করেন হাফ সেঞ্চুরি। তবে ২০২০ সালে সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি। ৭ ইনিংসে করেন মাত্র ৬১ রান। এরপর তাঁকে আর দেখা যায়নি।
পিএসএলে ৪৫ ম্যাচ খেলে শেহজাদ ১২০.০৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ১০৭৭ রান। প্রথম পাকিস্তানি হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি করেন তিনি। সদ্য সমাপ্ত জাতীয় টি-টোয়েন্টি কাপে ১৩৩.৩৩ স্ট্রাইকরেটে করেন ৩৪৪ রান। তবে ১৩ ডিসেম্বর হওয়া পিএসএল ড্রাফট থেকে কেউ তাঁর নাম তোলেনি।
শুধু চেহারায় সাদৃশ্য থাকার জন্য নয়, ব্যাটিং স্টাইলেও মিল থাকায় আহমেদ শাহজাদকে এক সময় তুলনা করা হতো বিরাট কোহলির সঙ্গে। দুজনেই ডানহাতি ব্যাটার এবং ক্যারিয়ারও শুরু প্রায় একই সময়ে। কিন্তু কোহলি ‘কিং’ হয়ে উঠলেও শেহজাদের ক্যারিয়ারে অনেকবার উত্থান-পতন হয়েছে। খুব বেশি লম্বা হয়নি আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, পাকিস্তান সুপার লিগেও (পিএসএল) দল পেলেন না শেহজাদ। আর হয়তো সেই অভিমানে এই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটকে বলে দিলেন বিদায়। আজ শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিশাল এক হৃদয়গ্রাহী বিদায়বার্তা পোস্ট দিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী ব্যাটার। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে লেখার দুটি ছবি পোস্ট করেছেন তিনি। সেখানে লেখা, ‘পাকিস্তান সুপার লিগকে হৃদয়গ্রাহী বিদায়! আমি এই নোট লিখছি, যেটা এই বছর লিখতে হবে ভাবিনি। আরেকটি পিএসএল ড্রাফট গেল এবং সেই একই পুরোনো গল্প—দল পেলাম না। খোদা জানেন কেন! তবে এটি তাদের পরিকল্পনা এবং খোদার পরিকল্পনা। বস্তুত খোদায় সেরা পরিকল্পনাকারী...’
তিনি আরও লেখেন, ‘পিএসএল ড্রাফটের আগে জাতীয় টি-টোয়েন্টি লিগে বেশ ভালো করেছি এবং ঘরোয়া সার্কিটে ধারাবাহিকভাবে গত কয়েক বছর ধরে সবকিছু দেওয়ার জন্য সত্যিই কঠোর পরিশ্রমের চেষ্টা করছি।’
শেহজাদ ধারাবাহিকভাবে ঘরোয়া লিগে ভালোই পারফর্ম করছিলেন। তবে পিএসএলে তাঁর দল না পাওয়ায় বেশ কিছু প্রশ্ন সামনে এনেছে। তিনি কি চক্রান্তের শিকার—সেটি নিয়েও কথাবার্তা চলছে ক্রিকেট পাড়ায়। আর আবারও দল না পাওয়ার কারণেই যে শেহজাদ অভিমানে পিএসএলকে বিদায় বললেন, সেটি নিশ্চিত।
শেহজাদকে সবশেষ পিএসএলে দেখা গেছে ২০২০ সালে, কোয়েট্টা গ্ল্যাডিয়েটর্সের জার্সিতে। এই ফ্র্যাঞ্চাইজির হয়ে ২০১৯ সালে শিরোপা জেতেন তিন। ফাইনালে করেন হাফ সেঞ্চুরি। তবে ২০২০ সালে সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি। ৭ ইনিংসে করেন মাত্র ৬১ রান। এরপর তাঁকে আর দেখা যায়নি।
পিএসএলে ৪৫ ম্যাচ খেলে শেহজাদ ১২০.০৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ১০৭৭ রান। প্রথম পাকিস্তানি হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি করেন তিনি। সদ্য সমাপ্ত জাতীয় টি-টোয়েন্টি কাপে ১৩৩.৩৩ স্ট্রাইকরেটে করেন ৩৪৪ রান। তবে ১৩ ডিসেম্বর হওয়া পিএসএল ড্রাফট থেকে কেউ তাঁর নাম তোলেনি।
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
৩১ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে