ক্রীড়া ডেস্ক
হরভজন সিং তাঁর প্রায় দুই যুগের ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বড় বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন ২০০৭-০৮-এর অস্ট্রেলিয়া সফরে। সিডনি টেস্টে অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসকে বাঁদর সম্বোধন করেছিলেন হরভজন, ক্রিকেট ইতিহাসে যা ‘মাংকিগেট কেলেঙ্কারি’ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। গত বছর হরভজন যখন ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন, সামনে আনলেন ১৩ বছর আগের সেই ঘটনা। বিদায়বেলায় সিডনি টেস্টের ঘটনাটিকে দুর্ভাগ্যজনক হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন সাবেক এই ভারতীয় স্পিনার।
পুরোনো কথা কেউই অবশ্য পরে আর মনে রাখেনি। পরবর্তীতে আইপিএলে একই দল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সে খেলার সুবাদে ড্রেসিংরুমও তারা ভাগাভাগি করেছেন। ধীরে ধীরে একটা সময় এই দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। সাইমন্ডসের মৃত্যুর খবর তাই বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছে হরভজনের। বন্ধুকে হারিয়ে যেন কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। টুইটে হরভজন লিখেছেন, ‘সাইমন্ডসের মৃত্যুতে আমি হতভম্ব। খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে। ওর পরিবার ও বন্ধুদের সমবেদনা জানাই। আত্মার শান্তি কামনা করি।’
অথচ ১৪ বছর আগে তাদের সম্পর্কটা স্বাভাবিক ছিল না। অনেকে তো মনে করে মাংকিগেট বিতর্ক সাইমন্ডসের ক্যারিয়ারে বেশি প্রভাব ফেলেছিল। তবে আইপিএল তাঁদের এক বিন্দুতে মিলিয়ে দেয়। আইপিএল কীভাবে তাঁদের এক করেছিল—এই গল্প একবার শুনিয়েছিলেন হরভজন নিজেই, ‘আমরা তখন চণ্ডীগড়ে, আইপিএলে একটি ম্যাচে জেতার পরপর আমরা আমার এক বন্ধুর বাড়ি গিয়েছিলাম। সেখানে আমরা প্রথমবার একে অপরকে জড়িয়ে ধরি এবং একে অপরের কাছে ক্ষমা চাই। আমাদের দুজনেরই খারাপ লেগেছিল। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দলের অনেক বন্ধু সেই মুহূর্তের ছবি তুলে রেখেছিল।’
হরভজন জানিয়েছিলেন, অস্ট্রেলিয়ান তারকার সঙ্গে এভাবে তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কই হয়েছিল। এরপর থেকে ভাজ্জি ও সাইমন্ডস প্রায়ই একসঙ্গে সময় কাটাতেন।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
হরভজন সিং তাঁর প্রায় দুই যুগের ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বড় বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন ২০০৭-০৮-এর অস্ট্রেলিয়া সফরে। সিডনি টেস্টে অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসকে বাঁদর সম্বোধন করেছিলেন হরভজন, ক্রিকেট ইতিহাসে যা ‘মাংকিগেট কেলেঙ্কারি’ হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে। গত বছর হরভজন যখন ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন, সামনে আনলেন ১৩ বছর আগের সেই ঘটনা। বিদায়বেলায় সিডনি টেস্টের ঘটনাটিকে দুর্ভাগ্যজনক হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন সাবেক এই ভারতীয় স্পিনার।
পুরোনো কথা কেউই অবশ্য পরে আর মনে রাখেনি। পরবর্তীতে আইপিএলে একই দল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সে খেলার সুবাদে ড্রেসিংরুমও তারা ভাগাভাগি করেছেন। ধীরে ধীরে একটা সময় এই দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। সাইমন্ডসের মৃত্যুর খবর তাই বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছে হরভজনের। বন্ধুকে হারিয়ে যেন কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। টুইটে হরভজন লিখেছেন, ‘সাইমন্ডসের মৃত্যুতে আমি হতভম্ব। খুব তাড়াতাড়ি চলে গেলে। ওর পরিবার ও বন্ধুদের সমবেদনা জানাই। আত্মার শান্তি কামনা করি।’
অথচ ১৪ বছর আগে তাদের সম্পর্কটা স্বাভাবিক ছিল না। অনেকে তো মনে করে মাংকিগেট বিতর্ক সাইমন্ডসের ক্যারিয়ারে বেশি প্রভাব ফেলেছিল। তবে আইপিএল তাঁদের এক বিন্দুতে মিলিয়ে দেয়। আইপিএল কীভাবে তাঁদের এক করেছিল—এই গল্প একবার শুনিয়েছিলেন হরভজন নিজেই, ‘আমরা তখন চণ্ডীগড়ে, আইপিএলে একটি ম্যাচে জেতার পরপর আমরা আমার এক বন্ধুর বাড়ি গিয়েছিলাম। সেখানে আমরা প্রথমবার একে অপরকে জড়িয়ে ধরি এবং একে অপরের কাছে ক্ষমা চাই। আমাদের দুজনেরই খারাপ লেগেছিল। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দলের অনেক বন্ধু সেই মুহূর্তের ছবি তুলে রেখেছিল।’
হরভজন জানিয়েছিলেন, অস্ট্রেলিয়ান তারকার সঙ্গে এভাবে তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কই হয়েছিল। এরপর থেকে ভাজ্জি ও সাইমন্ডস প্রায়ই একসঙ্গে সময় কাটাতেন।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
১ ঘণ্টা আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
২ ঘণ্টা আগেসাবলীলভাবে খেলতে খেলতে হঠাৎই খেই হারানোর ঘটনা বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। অ্যান্টিগায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান প্রথম টেস্টে দেখা গেছে একই ঘটনা। কোনোমতে ফলোঅন এড়ালেও স্বাগতিকেরা কতক্ষণ টিকবে প্রথম ইনিংসে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
৩ ঘণ্টা আগে