ক্রীড়া ডেস্ক
প্রতিটি খেলোয়াড়ের স্বপ্ন থাকে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার। অনেকে সেটা পূরণ করতে পারেন আবার অনেকে তা পারেন না। কেউ আবার সুযোগ পেয়ে কিছু সময় পর খেই হারিয়ে ফেলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার রাইলি রুশো তেমনি একজন ক্রিকেটার। বিপিএল মাতানো রুশো আবারো জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করতে চান।
রুশো সীমিত ওভারের জন্য একজন দুর্দান্ত ব্যাটার। ঘরোয়া ক্রিকেটের ফর্ম দিয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০১৪ সালে সুযোগ পান জাতীয় দলে। কিন্তু শুরুটা একদমই ভালো হয়নি। ক্যারিয়ারের প্রথম ছয় ম্যাচের ৪ টিতেই ফিরেছিলেন শূণ্য রানে। পরে অবশ্য নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন। ওয়ানডেতে ৩৬ ম্যাচে ৩৮.৭১ গড়ে ১২৩৯ রান করেন। এর মধ্যে তিনটি সেঞ্চুরিও আছে।
কলপ্যাক চুক্তি করার পূর্বে দেশের হয়ে তাঁর সর্বশেষ ইংনিসটি ছিল ১২২ রানের অষ্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। কিন্তু তাঁর সময় দক্ষিন আফ্রিকার দল ছিল তারকায় ঠাসা। এবি ডি ভিলিয়ার্স, জেপি ডুমিনি, ফ্যাফ দু প্লেসি তো ছিলই। সে সময় আবার তরুন ডি কক, ডেভিড মিলাররা এলে রুশো দলে সুযোগ পাচ্ছিলেন কম। তাছাড়া তখনকার কোচ রাসেল ডোমিঙ্গও তাঁর খেলার ধরণ খুব একটা পছন্দ করতেন না। তখন রুশো কাউন্টি লিগ খেলতে যান কলপ্যাক চুক্তির মাধ্যমে।
ব্রেক্সিটের কারনে এখন কলপ্যাক চুক্তি ইংল্যান্ডে কার্যকর নয়। তাই দক্ষিন আফ্রিকার এ ব্যাটার জাতীয় দলের হয়ে আবারো খেলার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ২০১৬ পর নিজের খেলাতেও অনেক উন্নতি করেছেন। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে রুশো বলেছেন, ‘আমি দেশের হয়ে আবারো খেলতে চাই। যদি আমরা একমত হতে পারি বিদেশি খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণে কোন পার্থক্য নেই। তাছাড়া ২০১৬ সময়ের চেয়ে আমি এখন শতভাগ ভালো ব্যাটার। সাদা বলের ক্রিকেটে আমি বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে খেলেছি।’
দক্ষিন আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ডের সাথে যোগাযোগের বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘দলের নির্বাচকরা এখনো আমার সাথে যোগাযোগ করেনি।’
বর্তমানে তিনি সমারসেটের হয়ে দূরন্ত ফর্মে আছেন। ইংল্যান্ডের ঘরোয়া টুর্নামেন্ট টু টুয়েন্টি ব্লাস্টে রান সংগ্রহে শীর্ষে আছেন। তিনি ৯২.৬৬ গড়ে ২৭৮ রান করেছেন।
প্রতিটি খেলোয়াড়ের স্বপ্ন থাকে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার। অনেকে সেটা পূরণ করতে পারেন আবার অনেকে তা পারেন না। কেউ আবার সুযোগ পেয়ে কিছু সময় পর খেই হারিয়ে ফেলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার রাইলি রুশো তেমনি একজন ক্রিকেটার। বিপিএল মাতানো রুশো আবারো জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করতে চান।
রুশো সীমিত ওভারের জন্য একজন দুর্দান্ত ব্যাটার। ঘরোয়া ক্রিকেটের ফর্ম দিয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০১৪ সালে সুযোগ পান জাতীয় দলে। কিন্তু শুরুটা একদমই ভালো হয়নি। ক্যারিয়ারের প্রথম ছয় ম্যাচের ৪ টিতেই ফিরেছিলেন শূণ্য রানে। পরে অবশ্য নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন। ওয়ানডেতে ৩৬ ম্যাচে ৩৮.৭১ গড়ে ১২৩৯ রান করেন। এর মধ্যে তিনটি সেঞ্চুরিও আছে।
কলপ্যাক চুক্তি করার পূর্বে দেশের হয়ে তাঁর সর্বশেষ ইংনিসটি ছিল ১২২ রানের অষ্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে। কিন্তু তাঁর সময় দক্ষিন আফ্রিকার দল ছিল তারকায় ঠাসা। এবি ডি ভিলিয়ার্স, জেপি ডুমিনি, ফ্যাফ দু প্লেসি তো ছিলই। সে সময় আবার তরুন ডি কক, ডেভিড মিলাররা এলে রুশো দলে সুযোগ পাচ্ছিলেন কম। তাছাড়া তখনকার কোচ রাসেল ডোমিঙ্গও তাঁর খেলার ধরণ খুব একটা পছন্দ করতেন না। তখন রুশো কাউন্টি লিগ খেলতে যান কলপ্যাক চুক্তির মাধ্যমে।
ব্রেক্সিটের কারনে এখন কলপ্যাক চুক্তি ইংল্যান্ডে কার্যকর নয়। তাই দক্ষিন আফ্রিকার এ ব্যাটার জাতীয় দলের হয়ে আবারো খেলার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ২০১৬ পর নিজের খেলাতেও অনেক উন্নতি করেছেন। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে রুশো বলেছেন, ‘আমি দেশের হয়ে আবারো খেলতে চাই। যদি আমরা একমত হতে পারি বিদেশি খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণে কোন পার্থক্য নেই। তাছাড়া ২০১৬ সময়ের চেয়ে আমি এখন শতভাগ ভালো ব্যাটার। সাদা বলের ক্রিকেটে আমি বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে খেলেছি।’
দক্ষিন আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ডের সাথে যোগাযোগের বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘দলের নির্বাচকরা এখনো আমার সাথে যোগাযোগ করেনি।’
বর্তমানে তিনি সমারসেটের হয়ে দূরন্ত ফর্মে আছেন। ইংল্যান্ডের ঘরোয়া টুর্নামেন্ট টু টুয়েন্টি ব্লাস্টে রান সংগ্রহে শীর্ষে আছেন। তিনি ৯২.৬৬ গড়ে ২৭৮ রান করেছেন।
চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
১২ মিনিট আগে‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
২ ঘণ্টা আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
২ ঘণ্টা আগে