ক্রীড়া ডেস্ক
ব্যাটিংয়ে প্রথমে ঝড় তুলেছিলেন সাকিব আল হাসান। তাঁর ঝোড়ো ব্যাটিংয়েই রংপুর রাইডার্স রানের পাহাড় দাঁড় করায় খুলনা টাইগার্সের ওপর। এরপর ইমরান তাহিরের ঘূর্ণিজাদুতে ভড়কে গেছে খুলনা। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ ৭৮ রানে জিতেছে রংপুর। টানা ৬ ম্যাচ জিতে প্লে অফে এক পা দিয়েই রেখেছে রংপুর।
২২০ রানের লক্ষ্যে দলীয় ১৮ রানেই ভেঙে যায় খুলনার উদ্বোধনী জুটি। তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে সাকিবকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন এভিন লুইস। লুইস রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি। এরপর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন খুলনার অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়ের উইকেট। তবে তিনি করেন ৮ বলে ৫ রান। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে বিজয়কে ফেরান তাহির।
লুইস, বিজয়ের ফেরায় খুলনা টাইগার্সের স্কোর হয়ে যায় তাতে ৫.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৪১ রান। শুরুর ২ উইকেট হারালেও খুলনার ওপেনার অ্যালেক্স হেলস ঝোড়ো ব্যাটিং চালিয়ে যান। তৃতীয় উইকেটে আফিফকে নিয়ে ১৪ বলে ৩০ রানের ঝোড়ো জুটি গড়তে অবদান রাখেন হেলস। অষ্টম ওভারের শেষ বলে আফিফকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন তাহির।
আফিফের ফেরার ঠিক পরের ওভারেই ফিফটি তুলে নেন হেলস। হেলসের ফিফটি করতে লেগেছে ২৪ বল। নবম ওভারের চতুর্থ বলে হাসান মাহমুদকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরে হেলস পান ফিফটির দেখা। ফিফটির পর অবশ্য হেলসকে ইনিংস বড় করতে দেননি তাহির। ১২তম ওভারের চতুর্থ বলে তাহিরকে তুলে মারতে যান হেলস। লং অফে ক্যাচ ধরেন শেখ মেহেদী হাসান। ৩৩ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬০ রান করেন হেলস। একই ওভারের শেষ বলে আকবর আলীকে এলবিডব্লু করেন তাহির।
১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নাহিদুল ইসলামকে বোল্ড করেন জিমি নিশাম। নাহিদ মেরেছেন গোল্ডেন ডাক। এরপর ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে হাবিবুর রহমান সোহানকে বোল্ড করেন তাহির। তাতে এবারের বিপিএলে দ্বিতীয় বোলার হিসেবে এক ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাহির। বরাবরের মতো পুরো মাঠ দৌড়ে উদযাপন করেন দক্ষিণ আফ্রিকার লেগস্পিনার।
তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়তে থাকা খুলনার স্কোর হয়ে যায় ১৩.২ ওভারে ৭ উইকেটে ১০৪ রান। ৯ নম্বরে নেমে নাসুম আহমেদ ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের ইঙ্গিত দেন। তবে ইনিংস আর লম্বা করতে পারলেন কই। ১৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নাসুমকে বোল্ড করেন মেহেদী। ৯ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ১৭ রান করেন নাসুম। শেষ পর্যন্ত ১৮.২ ওভারে ১৪১ রানে অলআউট হয়ে যায় খুলনা। যেখানে ১৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নাহিদ রানাকে বোল্ড করে খুলনার ইনিংসের সমাপ্তি টেনেছেন সাকিব।
রংপুরের ৭৮ রানের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন তাহির। ৪ ওভারে ২৬ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন প্রোটিয়া লেগস্পিনার। ৯ ম্যাচে ৭ জয় ও ২ পরাজয়ে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে রংপুর। প্লে অফে সাকিবদের খেলা একরকম নিশ্চিতই বলা যায়।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্স অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। প্রথমে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২১৯ রান করে রংপুর। ৩১ বলে ৬টি করে চার ও ছক্কায় ৬৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন সাকিব। রংপুরের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬০ রান করেন শেখ মেহেদী হাসান। খুলনার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন লুক উড। ৪ ওভার বোলিংয়ে খরচ করেন ১৯ রান। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন নাহিদ রানা ও নাসুম আহমেদ।
ব্যাটিংয়ে প্রথমে ঝড় তুলেছিলেন সাকিব আল হাসান। তাঁর ঝোড়ো ব্যাটিংয়েই রংপুর রাইডার্স রানের পাহাড় দাঁড় করায় খুলনা টাইগার্সের ওপর। এরপর ইমরান তাহিরের ঘূর্ণিজাদুতে ভড়কে গেছে খুলনা। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ ৭৮ রানে জিতেছে রংপুর। টানা ৬ ম্যাচ জিতে প্লে অফে এক পা দিয়েই রেখেছে রংপুর।
২২০ রানের লক্ষ্যে দলীয় ১৮ রানেই ভেঙে যায় খুলনার উদ্বোধনী জুটি। তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে সাকিবকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন এভিন লুইস। লুইস রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি। এরপর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন খুলনার অধিনায়ক এনামুল হক বিজয়ের উইকেট। তবে তিনি করেন ৮ বলে ৫ রান। ষষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলে বিজয়কে ফেরান তাহির।
লুইস, বিজয়ের ফেরায় খুলনা টাইগার্সের স্কোর হয়ে যায় তাতে ৫.৪ ওভারে ২ উইকেটে ৪১ রান। শুরুর ২ উইকেট হারালেও খুলনার ওপেনার অ্যালেক্স হেলস ঝোড়ো ব্যাটিং চালিয়ে যান। তৃতীয় উইকেটে আফিফকে নিয়ে ১৪ বলে ৩০ রানের ঝোড়ো জুটি গড়তে অবদান রাখেন হেলস। অষ্টম ওভারের শেষ বলে আফিফকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন তাহির।
আফিফের ফেরার ঠিক পরের ওভারেই ফিফটি তুলে নেন হেলস। হেলসের ফিফটি করতে লেগেছে ২৪ বল। নবম ওভারের চতুর্থ বলে হাসান মাহমুদকে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে ছক্কা মেরে হেলস পান ফিফটির দেখা। ফিফটির পর অবশ্য হেলসকে ইনিংস বড় করতে দেননি তাহির। ১২তম ওভারের চতুর্থ বলে তাহিরকে তুলে মারতে যান হেলস। লং অফে ক্যাচ ধরেন শেখ মেহেদী হাসান। ৩৩ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬০ রান করেন হেলস। একই ওভারের শেষ বলে আকবর আলীকে এলবিডব্লু করেন তাহির।
১৩তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নাহিদুল ইসলামকে বোল্ড করেন জিমি নিশাম। নাহিদ মেরেছেন গোল্ডেন ডাক। এরপর ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে হাবিবুর রহমান সোহানকে বোল্ড করেন তাহির। তাতে এবারের বিপিএলে দ্বিতীয় বোলার হিসেবে এক ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েন তাহির। বরাবরের মতো পুরো মাঠ দৌড়ে উদযাপন করেন দক্ষিণ আফ্রিকার লেগস্পিনার।
তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়তে থাকা খুলনার স্কোর হয়ে যায় ১৩.২ ওভারে ৭ উইকেটে ১০৪ রান। ৯ নম্বরে নেমে নাসুম আহমেদ ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের ইঙ্গিত দেন। তবে ইনিংস আর লম্বা করতে পারলেন কই। ১৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নাসুমকে বোল্ড করেন মেহেদী। ৯ বলে ১ চার ও ২ ছক্কায় ১৭ রান করেন নাসুম। শেষ পর্যন্ত ১৮.২ ওভারে ১৪১ রানে অলআউট হয়ে যায় খুলনা। যেখানে ১৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে নাহিদ রানাকে বোল্ড করে খুলনার ইনিংসের সমাপ্তি টেনেছেন সাকিব।
রংপুরের ৭৮ রানের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন তাহির। ৪ ওভারে ২৬ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন প্রোটিয়া লেগস্পিনার। ৯ ম্যাচে ৭ জয় ও ২ পরাজয়ে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে রংপুর। প্লে অফে সাকিবদের খেলা একরকম নিশ্চিতই বলা যায়।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন রংপুর রাইডার্স অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। প্রথমে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ২১৯ রান করে রংপুর। ৩১ বলে ৬টি করে চার ও ছক্কায় ৬৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন সাকিব। রংপুরের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬০ রান করেন শেখ মেহেদী হাসান। খুলনার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন লুক উড। ৪ ওভার বোলিংয়ে খরচ করেন ১৯ রান। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন নাহিদ রানা ও নাসুম আহমেদ।
৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে পার্থে তৃতীয় দিন থেকেই ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণে আজ চতুর্থ দিনেই ম্যাচ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অজিরা ৭ উইকেটে ২১২ রান করেছে। অন্যদিকে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্টের...
১ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
১ ঘণ্টা আগে‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
৩ ঘণ্টা আগে