নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মৌসুমের পর মৌসুম ধুঁকতে থাকা দলটাই এবার এক দমকায় যেন বদলে গেছে। নবম আসরে টানা চার জয় পেয়েছে সিলেট স্ট্রাইকার্স। তরুণ তৌহিদ হৃদয়, জাকির হাসান, নাজমুল হোসেন শান্তরা মাশরাফি বিন মর্তুজার নেতৃত্বে ভয়ডড়হীন ক্রিকেটই খেলছেন।
ঢাকা পর্বের শেষ ম্যাচে আজ ঢাকা ডমিনেটরসকে দাপুটে ক্রিকেট খেলেই ৬২ রানে হারিয়েছে সিলেট। আগে ব্যাটিং করে সিলেট ২০১ রানের বড় সংগ্রহই দাঁড় করায়। আরও একবার জ্বলে উঠেছেন হৃদয়। তাঁর টানা তৃতীয় ফিফটির ইনিংসটি থেমেছে ৮৪ রানে। হৃদয় নিজের ইনিংস সাজিয়েছেন সমান পাঁচটি করে চার ছক্কায়।
ফিল্ডিংয়ের সময় ১১তম ওভারে রেজাউর রহমানের বোলিংয়ের সময় অবশ্য হাতে ব্যাথা পেয়েছেন হৃদয়। সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডাক্তারের কাছে নেওয়া হচ্ছে তাঁকে। হাতে সেলাইও লাগতে পারে। বিপিএলে টানা তিনটি ফিফটি করা দ্বিতীয় বাংলাদেশী হৃদয়। তাঁর আগে গত মৌসুমে এই কীর্তি গড়েছিলেন তামিম ইকবাল। দলীয় ১৭ রানে ওপেনার মোহাম্মদ হারিসকে আউট হন।
এরপর নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে হৃদয়ের জুটিই মূলত সিলেটকে এবারের আসরের প্রথম দুইশ ছাড়িয়ে দেওয়া স্কোর করে। দুজনের জুটি থেকে যোগ হয় ৮৮ রান। শান্ত ৫৭ রান করে আউট হলে দ্বিতীয় উইকেট জুটি ভাঙে। ৩৯ বলে শান্তর ইনিংসে ৭ চার ও ২ ছক্কা। এই দুইজন ছাড়া সিলেটের হয়ে বলার মতো রান নেই আর কারও। সিলেটের ইনিংসে তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩ রান এসেছে অতিরিক্ত থেকে। তাড়া করতে ঢাকা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে।
দলীয় ৩০ রানের মধ্যে ফেরেন আহমেদ শেহজাদ, দিলশান মুনাবিরা ও সৌম্য সরকার। চতুর্থ উইকেটে বড় জুটির চেষ্টা করেন মোহাম্মদ মিঠুন ও নাসির হোসেন। ৭৭ রানের জুটি ভেঙে মিঠুন ফিরলে আবার আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়। ২৮ বলে ৩ ছক্কা ও ২ চার ছিল মিঠুনের ইনিংসে। থিসেরা পেরেরার বলে অতিরিক্ত ফিল্ডার নাজমুল ইসলামের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। অষ্টম ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে ৪৪ রান করেন নাসির। তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল ৫ চার ও ১ ছয়ে। ৩ বল বাকি থাকতে ঢাকার ইনিংস থামে ৯ উইকেটে ১৩৯ রানে। ক্যাচ ধরতে গিয়ে হাতে ব্যাথা পেয়ে মুক্তার আলী ব্যাটিংয়ে নামেননি।
মৌসুমের পর মৌসুম ধুঁকতে থাকা দলটাই এবার এক দমকায় যেন বদলে গেছে। নবম আসরে টানা চার জয় পেয়েছে সিলেট স্ট্রাইকার্স। তরুণ তৌহিদ হৃদয়, জাকির হাসান, নাজমুল হোসেন শান্তরা মাশরাফি বিন মর্তুজার নেতৃত্বে ভয়ডড়হীন ক্রিকেটই খেলছেন।
ঢাকা পর্বের শেষ ম্যাচে আজ ঢাকা ডমিনেটরসকে দাপুটে ক্রিকেট খেলেই ৬২ রানে হারিয়েছে সিলেট। আগে ব্যাটিং করে সিলেট ২০১ রানের বড় সংগ্রহই দাঁড় করায়। আরও একবার জ্বলে উঠেছেন হৃদয়। তাঁর টানা তৃতীয় ফিফটির ইনিংসটি থেমেছে ৮৪ রানে। হৃদয় নিজের ইনিংস সাজিয়েছেন সমান পাঁচটি করে চার ছক্কায়।
ফিল্ডিংয়ের সময় ১১তম ওভারে রেজাউর রহমানের বোলিংয়ের সময় অবশ্য হাতে ব্যাথা পেয়েছেন হৃদয়। সিলেট ফ্র্যাঞ্চাইজির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডাক্তারের কাছে নেওয়া হচ্ছে তাঁকে। হাতে সেলাইও লাগতে পারে। বিপিএলে টানা তিনটি ফিফটি করা দ্বিতীয় বাংলাদেশী হৃদয়। তাঁর আগে গত মৌসুমে এই কীর্তি গড়েছিলেন তামিম ইকবাল। দলীয় ১৭ রানে ওপেনার মোহাম্মদ হারিসকে আউট হন।
এরপর নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে হৃদয়ের জুটিই মূলত সিলেটকে এবারের আসরের প্রথম দুইশ ছাড়িয়ে দেওয়া স্কোর করে। দুজনের জুটি থেকে যোগ হয় ৮৮ রান। শান্ত ৫৭ রান করে আউট হলে দ্বিতীয় উইকেট জুটি ভাঙে। ৩৯ বলে শান্তর ইনিংসে ৭ চার ও ২ ছক্কা। এই দুইজন ছাড়া সিলেটের হয়ে বলার মতো রান নেই আর কারও। সিলেটের ইনিংসে তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩ রান এসেছে অতিরিক্ত থেকে। তাড়া করতে ঢাকা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে।
দলীয় ৩০ রানের মধ্যে ফেরেন আহমেদ শেহজাদ, দিলশান মুনাবিরা ও সৌম্য সরকার। চতুর্থ উইকেটে বড় জুটির চেষ্টা করেন মোহাম্মদ মিঠুন ও নাসির হোসেন। ৭৭ রানের জুটি ভেঙে মিঠুন ফিরলে আবার আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়। ২৮ বলে ৩ ছক্কা ও ২ চার ছিল মিঠুনের ইনিংসে। থিসেরা পেরেরার বলে অতিরিক্ত ফিল্ডার নাজমুল ইসলামের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। অষ্টম ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে ৪৪ রান করেন নাসির। তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল ৫ চার ও ১ ছয়ে। ৩ বল বাকি থাকতে ঢাকার ইনিংস থামে ৯ উইকেটে ১৩৯ রানে। ক্যাচ ধরতে গিয়ে হাতে ব্যাথা পেয়ে মুক্তার আলী ব্যাটিংয়ে নামেননি।
শিরোপার সুবাস আগেই পাচ্ছিল সিলেট। অপেক্ষা ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ তারা শিরোপার স্বাদ পেল প্রথম সেশনেই। ন্যাশনাল ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) ইতিহাসে এটা প্রথম শিরোপা।
৩৮ মিনিট আগেমোস্তাফিজুর রহমান-রিশাদ হোসেন গতকাল আইপিএলের নিলামে উঠলেও আগ্রহ দেখায়নি কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি। শুধু তাঁরাই নন, দল পাননি নিলামে নাম তোলা বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারই।
২ ঘণ্টা আগেকথায় আছে, ‘ওয়াইন যত পুরোনো হয়, তার স্বাদ তত ভালো হয়’। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো যেন সেই পুরোনো ওয়াইন। যতই বয়স হচ্ছে, বাড়ছে স্বাদ। এ মৌসুমেই দেখুন না হলে! সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে করেছেন ১৮ গোল ও ৪ অ্যাসিস্ট।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ফুটবলে ২০১৩ সালে আগমন বসুন্ধরা কিংসের। সে হিসাবে ক্লাবটির বয়স খুব বেশি নয়। তবে এই সময়ের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে দলটি। তাদের উত্থানে পেছনে চলে যায় একসময় দাপট দেখানো ঐতিহ্যবাহী
৫ ঘণ্টা আগে