ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে পাকিস্তানের ব্যাটিং বিপর্যয় যেন বেশ সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। পার্থ থেকে মেলবোর্ন, মেলবোর্ন থেকে সিডনি-ভেন্যু বদলালেও হঠাৎ ধসে পাকিস্তান খেই হারাচ্ছে নিয়মিত। এরই মধ্যে শান মাসুদের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান দল সিরিজের প্রথম দুই টেস্ট হেরে গেছে। সিডনিতে এবার তৃতীয় টেস্ট জিতে ধবলধোলাই এড়ানোর সম্ভাবনা অনেকটাই শেষ সফরকারীদের।
প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ১১৬ রানে আজ সিডনিতে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় দিনে পাকিস্তানের বোলারদের সাবলীলভাবেই খেলতে থাকেন স্টিভ স্মিথ ও মারনাস লাবুশেন। ধীরস্থির ব্যাটিংয়ে ১৭৯ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন স্মিথ ও লাবুশেন। ৭৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে স্মিথকে ফেরান মীর হামজা। ৮৬ বলে ৩ চারে ৩৮ রান করেন স্মিথ। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৭৩.২ ওভারে ৩ উইকেটে ১৮৭ রান।
স্মিথের বিদায়ের ঠিক পরের ওভারেই আউট হয়েছেন লাবুশেন। ৭৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে লাবুশেনকে ফিরিয়েছেন আগা সালমান। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়েছে ৭৪.২ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮৭ রান। এরপর ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মিচেল মার্শ। পঞ্চম উইকেটে ট্রাভিস হেডকে নিয়ে সাবধানী ব্যাটিং করছিলেন মার্শ। তবে মার্শ ও হেডের পঞ্চম উইকেটের জুটিটি ছিল ৫৪ বলে ১৮ রানের। ৮৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে হেডকে এলবিডব্লু করেন আমির জামাল।
স্মিথ, লাবুশেন, হেডের দ্রুত বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়েছে ৮৩.২ ওভারে ৫ উইকেটে ২০৫ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা অ্যালেক্স ক্যারিকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন মার্শ। ষষ্ঠ উইকেটে ১৩৮ বলে ৮৪ রানের জুটি গড়েন ক্যারি ও মার্শ। এই জুটি গড়ার পথেই টেস্ট ক্যারিয়ারের অষ্টম ফিফটি তুলে নেন মার্শ। ১০৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্যারিকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন সাজিদ খান। ৫৮ বলে ৩ চারে ৩৮ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
ক্যারির আউটের পর অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়েছে ১০৬.২ ওভারে ৬ উইকেটে ২৮৯ রান। এরপরই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস। ১০ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে ২৯৯ রানে অলআউট হয় অজিরা। চারটি উইকেটই নিয়েছেন জামাল। অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ রান করেন লাবুশেন। ১৪৭ বলের ইনিংসে ৬ চার মারেন অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেন মার্শ। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬ উইকেট নিয়েছেন জামাল।
১৪ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা পাকিস্তান বিপদে পড়ে শুরুতেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে আব্দুল্লাহ শফিককে বোল্ড করেন মিচেল স্টার্ক। ৬ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি শফিক। এরপর দ্বিতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে মাসুদের উইকেট তুলে নেন জশ হ্যাজলউড। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২ উইকেটে ১ রান। বিপদে পড়া পাকিস্তান ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে তৃতীয় উইকেট জুটিতে। সাইম আইয়ুব ও বাবর আজম বেশ সাবলীলভাবেই এগোচ্ছিলেন। আইয়ুব-বাবরের জুটি গড়ার পথে বাদ সেধেছেন নাথান লায়ন। ১৮তম ওভারের চতুর্থ বলে আইয়ুবকে এলবিডব্লুর ফাদে ফেলেন লায়ন। আম্পায়ার আউট দিলে রিভিউ নেন আইয়ুব। তবে রিভিউ নষ্ট হয়ে যায়। ৫৩ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৩৩ রান করেন পাকিস্তানের বাঁহাতি ব্যাটার। তৃতীয় উইকেটে আইয়ুব-বাবরের জুটি ছিল ৯৮ বলে ৫৭ রানের জুটি।
শফিক, মাসুদ, আইয়ুব টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারালে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৫৮ রান। এরপরই ধস নামে সফরকারীদের ইনিংসে। ৯ রান যোগ করতে পাকিস্তান হারায় আরও ৪ উইকেট। যেখানে ইনিংসের ২৫তম ওভার বোলিংয়ে এসে এই ওভারেই ৩ উইকেট নিয়েছেন হ্যাজলউড। ওভারের প্রথম বলে নিয়েছেন সৌদ শাকিলের উইকেট। এক বল বিরতি দিয়ে তৃতীয় বলে হ্যাজলউড বোল্ড করেন সাজিদ খানকে। পরে চতুর্থ বল আবারও ডট দেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার। পঞ্চম বলে এবার হ্যাজলউড তুলে নেন সালমানের উইকেট। শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেটে ৬৮ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করে পাকিস্তান। সফরকারীরা এখনো এগিয়ে আছে ৮২ রানে। মোহাম্মদ রিজওয়ান ৬ রানে ব্যাটিং করছেন। ০ রানে অপরাজিত আছেন জামাল।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে পাকিস্তানের ব্যাটিং বিপর্যয় যেন বেশ সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। পার্থ থেকে মেলবোর্ন, মেলবোর্ন থেকে সিডনি-ভেন্যু বদলালেও হঠাৎ ধসে পাকিস্তান খেই হারাচ্ছে নিয়মিত। এরই মধ্যে শান মাসুদের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান দল সিরিজের প্রথম দুই টেস্ট হেরে গেছে। সিডনিতে এবার তৃতীয় টেস্ট জিতে ধবলধোলাই এড়ানোর সম্ভাবনা অনেকটাই শেষ সফরকারীদের।
প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ১১৬ রানে আজ সিডনিতে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। তৃতীয় দিনে পাকিস্তানের বোলারদের সাবলীলভাবেই খেলতে থাকেন স্টিভ স্মিথ ও মারনাস লাবুশেন। ধীরস্থির ব্যাটিংয়ে ১৭৯ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়েন স্মিথ ও লাবুশেন। ৭৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে স্মিথকে ফেরান মীর হামজা। ৮৬ বলে ৩ চারে ৩৮ রান করেন স্মিথ। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৭৩.২ ওভারে ৩ উইকেটে ১৮৭ রান।
স্মিথের বিদায়ের ঠিক পরের ওভারেই আউট হয়েছেন লাবুশেন। ৭৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে লাবুশেনকে ফিরিয়েছেন আগা সালমান। তাতে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়েছে ৭৪.২ ওভারে ৪ উইকেটে ১৮৭ রান। এরপর ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মিচেল মার্শ। পঞ্চম উইকেটে ট্রাভিস হেডকে নিয়ে সাবধানী ব্যাটিং করছিলেন মার্শ। তবে মার্শ ও হেডের পঞ্চম উইকেটের জুটিটি ছিল ৫৪ বলে ১৮ রানের। ৮৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে হেডকে এলবিডব্লু করেন আমির জামাল।
স্মিথ, লাবুশেন, হেডের দ্রুত বিদায়ে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়েছে ৮৩.২ ওভারে ৫ উইকেটে ২০৫ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা অ্যালেক্স ক্যারিকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়েন মার্শ। ষষ্ঠ উইকেটে ১৩৮ বলে ৮৪ রানের জুটি গড়েন ক্যারি ও মার্শ। এই জুটি গড়ার পথেই টেস্ট ক্যারিয়ারের অষ্টম ফিফটি তুলে নেন মার্শ। ১০৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ক্যারিকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন সাজিদ খান। ৫৮ বলে ৩ চারে ৩৮ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
ক্যারির আউটের পর অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়েছে ১০৬.২ ওভারে ৬ উইকেটে ২৮৯ রান। এরপরই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস। ১০ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে ২৯৯ রানে অলআউট হয় অজিরা। চারটি উইকেটই নিয়েছেন জামাল। অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ রান করেন লাবুশেন। ১৪৭ বলের ইনিংসে ৬ চার মারেন অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেন মার্শ। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬ উইকেট নিয়েছেন জামাল।
১৪ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা পাকিস্তান বিপদে পড়ে শুরুতেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে আব্দুল্লাহ শফিককে বোল্ড করেন মিচেল স্টার্ক। ৬ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি শফিক। এরপর দ্বিতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে মাসুদের উইকেট তুলে নেন জশ হ্যাজলউড। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২ উইকেটে ১ রান। বিপদে পড়া পাকিস্তান ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে তৃতীয় উইকেট জুটিতে। সাইম আইয়ুব ও বাবর আজম বেশ সাবলীলভাবেই এগোচ্ছিলেন। আইয়ুব-বাবরের জুটি গড়ার পথে বাদ সেধেছেন নাথান লায়ন। ১৮তম ওভারের চতুর্থ বলে আইয়ুবকে এলবিডব্লুর ফাদে ফেলেন লায়ন। আম্পায়ার আউট দিলে রিভিউ নেন আইয়ুব। তবে রিভিউ নষ্ট হয়ে যায়। ৫৩ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৩৩ রান করেন পাকিস্তানের বাঁহাতি ব্যাটার। তৃতীয় উইকেটে আইয়ুব-বাবরের জুটি ছিল ৯৮ বলে ৫৭ রানের জুটি।
শফিক, মাসুদ, আইয়ুব টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারালে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৫৮ রান। এরপরই ধস নামে সফরকারীদের ইনিংসে। ৯ রান যোগ করতে পাকিস্তান হারায় আরও ৪ উইকেট। যেখানে ইনিংসের ২৫তম ওভার বোলিংয়ে এসে এই ওভারেই ৩ উইকেট নিয়েছেন হ্যাজলউড। ওভারের প্রথম বলে নিয়েছেন সৌদ শাকিলের উইকেট। এক বল বিরতি দিয়ে তৃতীয় বলে হ্যাজলউড বোল্ড করেন সাজিদ খানকে। পরে চতুর্থ বল আবারও ডট দেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার। পঞ্চম বলে এবার হ্যাজলউড তুলে নেন সালমানের উইকেট। শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেটে ৬৮ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করে পাকিস্তান। সফরকারীরা এখনো এগিয়ে আছে ৮২ রানে। মোহাম্মদ রিজওয়ান ৬ রানে ব্যাটিং করছেন। ০ রানে অপরাজিত আছেন জামাল।
দিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
৮ ঘণ্টা আগেরাজিন সালেহের অধীনে সবশেষ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পূর্বাঞ্চল। এবার তাঁর অধীনে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএলে) প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে সিলেট বিভাগ।
৮ ঘণ্টা আগেবিহারের ছোট্ট এক গ্রাম থেকে উঠে আসা ১৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশীকে ১ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে হইচই ফেলে দিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জেদ্দায় আজ আইপিএলের মেগা নিলামের শেষ দিনে সবচেয়ে আলোচিত নাম এই বৈভব। আইপিএল নিলামে সবচেয়ে কম বয়সী ক্রিকেটারের বিক্রি হওয়ার ঘটনা এটি। সেটিও আবার কোটি রুপিতে।
৮ ঘণ্টা আগেধারাভাষ্য কক্ষে আতাহার আলী খান বেশ অবাক কণ্ঠে বললেন, ‘বাংলাদেশকে সকালে ব্যাটিং না করতে দেখে বেশ অবাক হয়েছি।’ তাঁর মতো অবাক হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক দর্শকই।
৯ ঘণ্টা আগে