নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তামিম ইকবালের অবসর-ইস্যুতে মনোযোগ সরে গিয়েছিল বাংলাদেশ দলের, এটি অস্বীকার করার সুযোগ কম। কিন্তু সেটির প্রভাব এভাবে পড়বে, কে ভেবেছিল। আফগানদের কাছে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের তিক্ত স্মৃতি আছে বাংলাদেশের। আজ প্রথমবারের মতো ওয়ানডে সিরিজ হারের স্বাদও পেল বাংলাদেশ।
সিরিজ বাঁচানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে শুরু থেকেই এলোমেলো এক বাংলাদেশের দেখা মিলছিল। ইবাদত হোসেন, হাসান মাহমুদরা বোলিংয়ে ছিলেন ছন্নছাড়া। আফগানিস্তানের ইনিংসের ৩৩১ রানের মধ্যে অতিরিক্ত থেকে ৩৩ রান দিয়েছেন বাংলাদেশের বোলাররা। বোলারদের পথ অনুসরণ করেছেন ব্যাটাররাও। যার ফল, দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানদের বিপক্ষে ১৪১ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে আফগানদের বিপক্ষে রানের ব্যবধানে এটিই সবচেয়ে বড় পরাজয় বাংলাদেশের।
টানা দুই ম্যাচ হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজও হারল বাংলাদেশ। আগেই বলা হয়েছে, এই প্রথম আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ হারল বাংলাদেশ। টস হেরে আগে ব্যাটিং করে ৩৩১ রানের বড় স্কোর দাঁড় করায় আফগানিস্তান। তাড়া করতে নেমে আসা-যাওয়ার মিছিলে শামিল হন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয়ের শুরু অধিনায়ক লিটন দাসকে দিয়ে। ১৫ বলে ১৩ রানে ফজল হক ফারুকির বলে মোহাম্মদ নবীর হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লিটন।
এরপর একে একে নাজমুল হোসেন শান্ত (১), মোহাম্মদ নাঈম (৯), তৌহিদ হৃদয় (১৬), সাকিব আল হাসান (২৫), আফিফ হোসেন (০) ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। ফারুকি, রশিদ খান, মুজিব উর রহমানদের বোলিংয়ের কোনো উত্তরই খুঁজে পাননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। একপর্যায়ে ৭২ রানে ৬ উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধের চেষ্টা করেন মুশফিকুর রহিম।
তবে তাঁদের এই প্রতিরোধ ম্যাচে লড়াই জমিয়ে তোলার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ৭২ রান থেকে দলীয় স্কোর ১৫৯ পর্যন্ত নিয়ে যান মিরাজ ও মুশফিক। ৪৮ বলে ২৫ রান করা মিরাজ মুজিবকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে রহমত শাহর হাতে ক্যাচ দেন। একপ্রান্তে নিঃস্ব লড়াই চালানো মুশফিক শেষ ব্যাটার হিসেবে ফারুকির বলে ৬৯ রানে আউট হয়েছেন।
টস জিতে ফিল্ডিং নেওয়ার কারণ হিসেবে অধিনায়ক লিটন দাস বলছিলেন, উইকেট প্রথম ওয়ানডের মতো। এমন উইকেটে তাঁর দল রান তাড়া করতে চায়। লিটনের ধারণা অবশ্য ঠিক হয়নি। প্রথম ওয়ানডেতে বল হঠাৎ থেমে থেমে এসেছিল। তবে আজ উইকেটের আচরণ সম্পূর্ণ ভিন্ন।
দুর্দান্ত ব্যাটিং উইকেট কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের বোলারদের তুলাধোনা করেছেন আফগান ব্যাটাররা। বিশেষ করে দুই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। ইনিংসের শেষ দিকে অবশ্য আফগানদের রান বন্যায় বাঁধ দিয়েছে বাংলাদেশ। তবু আফগানিস্তানের স্কোর থেমেছে ৩৩১ রানে। চট্টগ্রামে কখনো ৩০০ রানের স্কোর তাড়া করে জেতেনি বাংলাদেশ। আজও সেটির ব্যতিক্রম হয়নি। ৩ ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে হেরেই গেছে, এখন বাংলাদেশের সামনে ধবলধোলাইয়ের চোখ রাঙানি।
তামিম ইকবালের অবসর-ইস্যুতে মনোযোগ সরে গিয়েছিল বাংলাদেশ দলের, এটি অস্বীকার করার সুযোগ কম। কিন্তু সেটির প্রভাব এভাবে পড়বে, কে ভেবেছিল। আফগানদের কাছে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের তিক্ত স্মৃতি আছে বাংলাদেশের। আজ প্রথমবারের মতো ওয়ানডে সিরিজ হারের স্বাদও পেল বাংলাদেশ।
সিরিজ বাঁচানোর মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে শুরু থেকেই এলোমেলো এক বাংলাদেশের দেখা মিলছিল। ইবাদত হোসেন, হাসান মাহমুদরা বোলিংয়ে ছিলেন ছন্নছাড়া। আফগানিস্তানের ইনিংসের ৩৩১ রানের মধ্যে অতিরিক্ত থেকে ৩৩ রান দিয়েছেন বাংলাদেশের বোলাররা। বোলারদের পথ অনুসরণ করেছেন ব্যাটাররাও। যার ফল, দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আফগানদের বিপক্ষে ১৪১ রানের বড় ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে আফগানদের বিপক্ষে রানের ব্যবধানে এটিই সবচেয়ে বড় পরাজয় বাংলাদেশের।
টানা দুই ম্যাচ হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজও হারল বাংলাদেশ। আগেই বলা হয়েছে, এই প্রথম আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ হারল বাংলাদেশ। টস হেরে আগে ব্যাটিং করে ৩৩১ রানের বড় স্কোর দাঁড় করায় আফগানিস্তান। তাড়া করতে নেমে আসা-যাওয়ার মিছিলে শামিল হন বাংলাদেশের ব্যাটাররা। বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয়ের শুরু অধিনায়ক লিটন দাসকে দিয়ে। ১৫ বলে ১৩ রানে ফজল হক ফারুকির বলে মোহাম্মদ নবীর হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন লিটন।
এরপর একে একে নাজমুল হোসেন শান্ত (১), মোহাম্মদ নাঈম (৯), তৌহিদ হৃদয় (১৬), সাকিব আল হাসান (২৫), আফিফ হোসেন (০) ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। ফারুকি, রশিদ খান, মুজিব উর রহমানদের বোলিংয়ের কোনো উত্তরই খুঁজে পাননি বাংলাদেশের ব্যাটাররা। একপর্যায়ে ৭২ রানে ৬ উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। সপ্তম উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধের চেষ্টা করেন মুশফিকুর রহিম।
তবে তাঁদের এই প্রতিরোধ ম্যাচে লড়াই জমিয়ে তোলার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ৭২ রান থেকে দলীয় স্কোর ১৫৯ পর্যন্ত নিয়ে যান মিরাজ ও মুশফিক। ৪৮ বলে ২৫ রান করা মিরাজ মুজিবকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে রহমত শাহর হাতে ক্যাচ দেন। একপ্রান্তে নিঃস্ব লড়াই চালানো মুশফিক শেষ ব্যাটার হিসেবে ফারুকির বলে ৬৯ রানে আউট হয়েছেন।
টস জিতে ফিল্ডিং নেওয়ার কারণ হিসেবে অধিনায়ক লিটন দাস বলছিলেন, উইকেট প্রথম ওয়ানডের মতো। এমন উইকেটে তাঁর দল রান তাড়া করতে চায়। লিটনের ধারণা অবশ্য ঠিক হয়নি। প্রথম ওয়ানডেতে বল হঠাৎ থেমে থেমে এসেছিল। তবে আজ উইকেটের আচরণ সম্পূর্ণ ভিন্ন।
দুর্দান্ত ব্যাটিং উইকেট কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের বোলারদের তুলাধোনা করেছেন আফগান ব্যাটাররা। বিশেষ করে দুই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। ইনিংসের শেষ দিকে অবশ্য আফগানদের রান বন্যায় বাঁধ দিয়েছে বাংলাদেশ। তবু আফগানিস্তানের স্কোর থেমেছে ৩৩১ রানে। চট্টগ্রামে কখনো ৩০০ রানের স্কোর তাড়া করে জেতেনি বাংলাদেশ। আজও সেটির ব্যতিক্রম হয়নি। ৩ ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে হেরেই গেছে, এখন বাংলাদেশের সামনে ধবলধোলাইয়ের চোখ রাঙানি।
টেস্ট ক্রিকেটের মজা তো এটাই। পার্থে প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অলআউট হওয়া ভারতই কিনা অস্ট্রেলিয়াকে শেষমেশ হারাল হেসেখেলে। জয়ের ব্যবধান ২৯৫ রানের হলেও ভারতের এই জয়কে জাদুকরী বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এমন জয়ে ভারত ভেঙে দিল বহু পুরোনো এক রেকর্ড।
৭ মিনিট আগে৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে পার্থে তৃতীয় দিন থেকেই ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণে আজ চতুর্থ দিনেই ম্যাচ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অজিরা ৭ উইকেটে ২১২ রান করেছে। অন্যদিকে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্টের...
১ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
২ ঘণ্টা আগে