নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্কটল্যান্ডের পর ওমানের বিপক্ষেও শুরুতে কেঁপেছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২১ রানেই বাংলাদেশ হারায় ২ উইকেট। সেখান থেকে সাকিব-নাঈমের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত লড়াকু সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও দারুণ নৈপুণ্য দেখান সাকিব। তাঁকে সঙ্গ দিয়ে জ্বলে উঠেন মোস্তাফিজুর রহমানও। সাকিব-মোস্তাফিজ-নাঈমের নৈপুণ্যে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে ওমানকে ২৬ রানে হারিয়ে বিশ্বকাপে টিকে থাকল বাংলাদেশ।
লক্ষ্য তাড়ায় প্রথম ওভারেই ১২ রান তোলে ওমান। তবে দ্বিতীয় ওভারে বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেন মোস্তাফিজ। আকিব ইলিয়াসকে ফিরিয়ে দেন প্রথম বলেই। উইকেট হারিয়েও হাল ছাড়েনি ওমান। ৫ ওভারে তুলে নেয় ৪০ রান। ৬ষ্ঠ ওভারের প্রথম বলেই ফিরতে পারতেন যতীন্দর সিং। মোস্তাফিজের বলে ক্যাচ ফেলে দেন মাহমুদউল্লাহ। তবে যতীন্দরকে না পারলেও একই ওভারে ফিজ ফিরিয়ে দেন কাশিয়াপ প্রজাপতিকে। ১০ ওভার শেষে ওমানের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭০ রান। দলীয় ৮১ রানে ফেরেন জিশান মাকসুদ। ১২ রান করা জিশানকে ফেরান মেহেদী।
নিজের তৃতীয় ওভারে সাকিব ফিরিয়ে দেন বিপজ্জনক হতে থাকা জিতেন্দরকে। ৩৩ বলে ৪০ রান করে আউট হন জিতেন্দর। ১৫ তম ওভারে এক শ ছাড়ায় ওমানের রান। তবে দ্রুত আরও তিন ব্যাটারকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান সাইফউদ্দিন ও সাকিব। তিন উইকেটের দুটিই নেন সাকিব। এমনকি হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগিয়েছিলেন বাংলাদশ অলরাউন্ডার। ১০৫ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর আর ম্যাচে আর ফিরতে পারেনি ওমান। বাংলাদেশ ম্যাচ জিতে নেয় ২৬ রানে।
এর আগে ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে আনা হয় মোহাম্মদ নাঈমকে। ওমানের পেস আক্রমণের সামনে বেশ সতর্কভাবে শুরু করেও ভালো শুরু এনে দিতে পারেননি দুই ওপেনার লিটন দাস ও মোহাম্মদ নাঈম। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলেই লিটনকে ফিরিয়ে উল্লাসে মাতেন ওমানি পেসার কলিমুল্লাহ। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান লিটন। জীবন পেয়েও ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হন তিনি। পরের ওভারে বিলাল খানের লেগবিফোরের আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। পরে রিভিউ নিলে ফিরে যান লিটন। শুরুতেই উইকেট হারানোর পর ইনিংসের চতুর্থ ওভারে আসে বাংলাদেশের প্রথম বাউন্ডারি। পরের ওভারে বাংলাদেশকে দ্বিতীয় ধাক্কা দেন ফাইয়াজ বাট। দুর্দান্ত এক ফিরতি ক্যাচে ফিরিয়ে দেন তিন নম্বরে উঠে আসা মেহেদী হাসানকে। রানের খাতায় খুলতে পারেননি এই অলরাউন্ডার।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে সাবধানী হয়ে খেলতে শুরু করেন নাঈম ও সাকিব। তবে একের পর এক ডটে চাপ বাড়ছিল রানরেটে। প্রথম ৬ ওভারে বাংলাদেশের রান ছিল ২৯। এরপর ব্যক্তিগত ১৮ রানে জীবন পান নাঈম। ক্যাচ মিস করে নাঈমকে ছয় উপহার দেন যতীন্দর সিং। বাজে ফিল্ডিং প্রদর্শনীতে পরের ওভারে দ্বিতীয় জীবন পান নাঈম।
বোলিংয়ে শুরু থেকে ছন্দে থাকলেও, ফিল্ডিং ও ক্যাচিংয়ে শুরু থেকেই ভালো করতে পারেনি ওমান। ওমানি ফিল্ডারদের ভুলের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশের ইনিংস এগিয়ে নেন নাঈম-সাকিব। ১০ ওভারে এ দুজন দলকে নিয়ে যান ৬৩ রানে। ধীরে ধীরে রানের গতিও বাড়ান এ দুজন। বিশেষ করে ব্যাট হাতে সাকিব ছিলেন বেশ সাবলীল।
১২ তম ওভারে চার-ছয়ে ১৭ রান নিয়ে স্ট্রাইক রেটও কিছুটা বাড়িয়ে নেন সাকিব-নাঈম। ১৪ তম ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ এক শ ছাড়ায়। একই ওভারে ফিরে যান সাকিব। শুরু থেকে বাজে ফিল্ডিং করা ওমান সাকিবকে ফেরায় দুর্দান্ত এক রান আউটে। আকিব ইলিয়াসের সরাসরি থ্রুতে ফেরেন ২৯ বলে ৪২ রান করা এই অলরাউন্ডার। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি নুরুল হাসান সোহানও। ফিরছেন ৩ রান করে।
তবে প্রান্ত আগলে ফিফটি তুলে নেন নাঈম। ১ রান করে আউট হয়ে যান আফিফ হোসেনও। শেষ দিকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে আউট হয়ে যান নাঈমও। ৪৯ বলে ৬৪ রান করেন এই ওপেনার। দলের সংগ্রহে তেমন অবদান রাখতে পারেননি মুশফিকও। ৬ রান করে ফিরেছেন ফাইয়াজ বাটের বলে নাসিম খুশিকে ক্যাচ দিয়ে। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৩ রান।

স্কটল্যান্ডের পর ওমানের বিপক্ষেও শুরুতে কেঁপেছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২১ রানেই বাংলাদেশ হারায় ২ উইকেট। সেখান থেকে সাকিব-নাঈমের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত লড়াকু সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও দারুণ নৈপুণ্য দেখান সাকিব। তাঁকে সঙ্গ দিয়ে জ্বলে উঠেন মোস্তাফিজুর রহমানও। সাকিব-মোস্তাফিজ-নাঈমের নৈপুণ্যে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে ওমানকে ২৬ রানে হারিয়ে বিশ্বকাপে টিকে থাকল বাংলাদেশ।
লক্ষ্য তাড়ায় প্রথম ওভারেই ১২ রান তোলে ওমান। তবে দ্বিতীয় ওভারে বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেন মোস্তাফিজ। আকিব ইলিয়াসকে ফিরিয়ে দেন প্রথম বলেই। উইকেট হারিয়েও হাল ছাড়েনি ওমান। ৫ ওভারে তুলে নেয় ৪০ রান। ৬ষ্ঠ ওভারের প্রথম বলেই ফিরতে পারতেন যতীন্দর সিং। মোস্তাফিজের বলে ক্যাচ ফেলে দেন মাহমুদউল্লাহ। তবে যতীন্দরকে না পারলেও একই ওভারে ফিজ ফিরিয়ে দেন কাশিয়াপ প্রজাপতিকে। ১০ ওভার শেষে ওমানের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৭০ রান। দলীয় ৮১ রানে ফেরেন জিশান মাকসুদ। ১২ রান করা জিশানকে ফেরান মেহেদী।
নিজের তৃতীয় ওভারে সাকিব ফিরিয়ে দেন বিপজ্জনক হতে থাকা জিতেন্দরকে। ৩৩ বলে ৪০ রান করে আউট হন জিতেন্দর। ১৫ তম ওভারে এক শ ছাড়ায় ওমানের রান। তবে দ্রুত আরও তিন ব্যাটারকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরান সাইফউদ্দিন ও সাকিব। তিন উইকেটের দুটিই নেন সাকিব। এমনকি হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগিয়েছিলেন বাংলাদশ অলরাউন্ডার। ১০৫ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর আর ম্যাচে আর ফিরতে পারেনি ওমান। বাংলাদেশ ম্যাচ জিতে নেয় ২৬ রানে।
এর আগে ওমানের বিপক্ষে মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। একাদশে সৌম্য সরকারের জায়গায় দলে আনা হয় মোহাম্মদ নাঈমকে। ওমানের পেস আক্রমণের সামনে বেশ সতর্কভাবে শুরু করেও ভালো শুরু এনে দিতে পারেননি দুই ওপেনার লিটন দাস ও মোহাম্মদ নাঈম। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারের চতুর্থ বলেই লিটনকে ফিরিয়ে উল্লাসে মাতেন ওমানি পেসার কলিমুল্লাহ। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান লিটন। জীবন পেয়েও ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হন তিনি। পরের ওভারে বিলাল খানের লেগবিফোরের আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার। পরে রিভিউ নিলে ফিরে যান লিটন। শুরুতেই উইকেট হারানোর পর ইনিংসের চতুর্থ ওভারে আসে বাংলাদেশের প্রথম বাউন্ডারি। পরের ওভারে বাংলাদেশকে দ্বিতীয় ধাক্কা দেন ফাইয়াজ বাট। দুর্দান্ত এক ফিরতি ক্যাচে ফিরিয়ে দেন তিন নম্বরে উঠে আসা মেহেদী হাসানকে। রানের খাতায় খুলতে পারেননি এই অলরাউন্ডার।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে সাবধানী হয়ে খেলতে শুরু করেন নাঈম ও সাকিব। তবে একের পর এক ডটে চাপ বাড়ছিল রানরেটে। প্রথম ৬ ওভারে বাংলাদেশের রান ছিল ২৯। এরপর ব্যক্তিগত ১৮ রানে জীবন পান নাঈম। ক্যাচ মিস করে নাঈমকে ছয় উপহার দেন যতীন্দর সিং। বাজে ফিল্ডিং প্রদর্শনীতে পরের ওভারে দ্বিতীয় জীবন পান নাঈম।
বোলিংয়ে শুরু থেকে ছন্দে থাকলেও, ফিল্ডিং ও ক্যাচিংয়ে শুরু থেকেই ভালো করতে পারেনি ওমান। ওমানি ফিল্ডারদের ভুলের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশের ইনিংস এগিয়ে নেন নাঈম-সাকিব। ১০ ওভারে এ দুজন দলকে নিয়ে যান ৬৩ রানে। ধীরে ধীরে রানের গতিও বাড়ান এ দুজন। বিশেষ করে ব্যাট হাতে সাকিব ছিলেন বেশ সাবলীল।
১২ তম ওভারে চার-ছয়ে ১৭ রান নিয়ে স্ট্রাইক রেটও কিছুটা বাড়িয়ে নেন সাকিব-নাঈম। ১৪ তম ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ এক শ ছাড়ায়। একই ওভারে ফিরে যান সাকিব। শুরু থেকে বাজে ফিল্ডিং করা ওমান সাকিবকে ফেরায় দুর্দান্ত এক রান আউটে। আকিব ইলিয়াসের সরাসরি থ্রুতে ফেরেন ২৯ বলে ৪২ রান করা এই অলরাউন্ডার। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি নুরুল হাসান সোহানও। ফিরছেন ৩ রান করে।
তবে প্রান্ত আগলে ফিফটি তুলে নেন নাঈম। ১ রান করে আউট হয়ে যান আফিফ হোসেনও। শেষ দিকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে আউট হয়ে যান নাঈমও। ৪৯ বলে ৬৪ রান করেন এই ওপেনার। দলের সংগ্রহে তেমন অবদান রাখতে পারেননি মুশফিকও। ৬ রান করে ফিরেছেন ফাইয়াজ বাটের বলে নাসিম খুশিকে ক্যাচ দিয়ে। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৩ রান।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

স্কটল্যান্ডের পর ওমানের বিপক্ষেও শুরুতে কেঁপেছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২১ রানেই বাংলাদেশ হারায় ২ উইকেট। সেখান থেকে সাকিব-নাঈমের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত লড়াকু সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও দারুণ
২০ অক্টোবর ২০২১
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে যখন ম্যাচ শুরু হয়, তখন দৈর্ঘ্য ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে।
পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। দুই ওপেনারই দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। রিফাত বেগ ১৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় করেছেন ১৪ রান। ওপেনিংয়ে তাঁর আরেক সঙ্গী জাওয়াদ আবরার করেছেন ৯ রান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক তামিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৪৩ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (তামিম-কালাম)। ১৩তম ওভারের প্রথম বলে তামিমকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্দুল সুবহান। ২৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। বড় শট খেলতে গিয়েই আকাশে বল তুলে দেন আবরার-শেখ পারভেজ জীবনরা। পাকিস্তানি ফিল্ডাররা সেই ক্যাচগুলো তালুবন্দী করেছেন। ২৬.৩ ওভারে ১২১ রানে গুটিয়ে গেছে তামিমের বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে যখন ম্যাচ শুরু হয়, তখন দৈর্ঘ্য ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে।
পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ৫.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৪ রানে পরিণত হয় বাংলাদেশ। দুই ওপেনারই দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। রিফাত বেগ ১৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় করেছেন ১৪ রান। ওপেনিংয়ে তাঁর আরেক সঙ্গী জাওয়াদ আবরার করেছেন ৯ রান। দ্রুত ২ উইকেট হারানোর পর প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক তামিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৪৩ বলে ৩১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (তামিম-কালাম)। ১৩তম ওভারের প্রথম বলে তামিমকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আব্দুল সুবহান। ২৬ বলে একটি করে চার ও ছক্কায় ২০ রান করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
তামিমের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। বড় শট খেলতে গিয়েই আকাশে বল তুলে দেন আবরার-শেখ পারভেজ জীবনরা। পাকিস্তানি ফিল্ডাররা সেই ক্যাচগুলো তালুবন্দী করেছেন। ২৬.৩ ওভারে ১২১ রানে গুটিয়ে গেছে তামিমের বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।

স্কটল্যান্ডের পর ওমানের বিপক্ষেও শুরুতে কেঁপেছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২১ রানেই বাংলাদেশ হারায় ২ উইকেট। সেখান থেকে সাকিব-নাঈমের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত লড়াকু সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও দারুণ
২০ অক্টোবর ২০২১
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
টানটান উত্তেজনার পর শেষ বলে মীমাংসা হয়েছে সেন্ট্রাল জোন এবং ইস্ট জোনের ম্যাচ। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ১ রানে জিতেছে সেন্ট্রাল জোন। তাদের করা ১৫৬ রানের জবাবে ১৫৫ রানে থামে ইস্ট জোন। জয়ের জন্য শেষ ওভারে তাদের সামনে ১২ রানের সমীকরণ ছিল। জান্নাতুল ফেরদৌস সুমনার করা সে ওভারে ১০ রানের বেশি নিতে পারেননি ইস্ট জোনের দুই ব্যাটার ফাহিমা খাতুন ও মুরশিদা খাতুন।
প্রথম ৪ বলে সমান রান দেন সুমনা। তাঁর করা পঞ্চম বল থেকে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফাহিমা। জেতার জন্য শেষ বলে করতে হতো ৪ রান। এ যাত্রায় ২ রানের বেশি নিতে পারেননি ফাহিমা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেন্ট্রাল জোন। এর আগে দোলা ও নিগার সুলতানা জ্যোতির ব্যাটে চড়ে এই পুঁজি পায় তারা। ৫৫ বলে ১৩ চারে ৮৫ রান করেন দোলা। জ্যোতির অবদান ৪৬ রান।
একই ভেন্যুতে সাউথ জোনকে ৪ রানে হারিয়েছে নর্থ জোন। মোস্তারির ৬৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১৩১ রানের সংগ্রহ পায় তারা। শারমিন সুলতানার অবদান ৩৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি সাউথ জোন। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে তাদের করতে হতো ১৩ রান। উইকেটে লতা মন্ডল ও সুলতানা খাতুনের মতো দুই সেট ব্যাটার থাকায় জেতার স্বপ্ন বুনছিল সাউথ জোন।
সানজিদা আক্তার মেঘলার প্রথম বলে চার মেরে দারুণ শুরু করেন সুলতানা। দ্বিতীয় বলে নেন ২ রান। শেষ ৪ বলে তাদের সামনে সমীকরণ ছিল ৭ রানের। এমন সময়ই ছন্দপতন। তৃতীয় বলে রান আউট হন ১৬ বলে ২৬ রান করা সুলতানা। পরের বলে মারুফা আক্তারকে ফেরান মেঘলা। পঞ্চম বলে ২ রান নেন আয়শা আক্তার। শেষ বলে তাঁকেও আউট করেন মেঘলা। শেষ ওভারে ৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন মেঘলা। ৪ ওভারে ২২ রান দেন তিনি।

মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
টানটান উত্তেজনার পর শেষ বলে মীমাংসা হয়েছে সেন্ট্রাল জোন এবং ইস্ট জোনের ম্যাচ। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ১ রানে জিতেছে সেন্ট্রাল জোন। তাদের করা ১৫৬ রানের জবাবে ১৫৫ রানে থামে ইস্ট জোন। জয়ের জন্য শেষ ওভারে তাদের সামনে ১২ রানের সমীকরণ ছিল। জান্নাতুল ফেরদৌস সুমনার করা সে ওভারে ১০ রানের বেশি নিতে পারেননি ইস্ট জোনের দুই ব্যাটার ফাহিমা খাতুন ও মুরশিদা খাতুন।
প্রথম ৪ বলে সমান রান দেন সুমনা। তাঁর করা পঞ্চম বল থেকে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন ফাহিমা। জেতার জন্য শেষ বলে করতে হতো ৪ রান। এ যাত্রায় ২ রানের বেশি নিতে পারেননি ফাহিমা। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেন্ট্রাল জোন। এর আগে দোলা ও নিগার সুলতানা জ্যোতির ব্যাটে চড়ে এই পুঁজি পায় তারা। ৫৫ বলে ১৩ চারে ৮৫ রান করেন দোলা। জ্যোতির অবদান ৪৬ রান।
একই ভেন্যুতে সাউথ জোনকে ৪ রানে হারিয়েছে নর্থ জোন। মোস্তারির ৬৯ রানের ইনিংসে ভর করে ১৩১ রানের সংগ্রহ পায় তারা। শারমিন সুলতানার অবদান ৩৭ রান। জবাবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ১২৭ রানের বেশি তুলতে পারেনি সাউথ জোন। ৬ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে তাদের করতে হতো ১৩ রান। উইকেটে লতা মন্ডল ও সুলতানা খাতুনের মতো দুই সেট ব্যাটার থাকায় জেতার স্বপ্ন বুনছিল সাউথ জোন।
সানজিদা আক্তার মেঘলার প্রথম বলে চার মেরে দারুণ শুরু করেন সুলতানা। দ্বিতীয় বলে নেন ২ রান। শেষ ৪ বলে তাদের সামনে সমীকরণ ছিল ৭ রানের। এমন সময়ই ছন্দপতন। তৃতীয় বলে রান আউট হন ১৬ বলে ২৬ রান করা সুলতানা। পরের বলে মারুফা আক্তারকে ফেরান মেঘলা। পঞ্চম বলে ২ রান নেন আয়শা আক্তার। শেষ বলে তাঁকেও আউট করেন মেঘলা। শেষ ওভারে ৮ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন মেঘলা। ৪ ওভারে ২২ রান দেন তিনি।

স্কটল্যান্ডের পর ওমানের বিপক্ষেও শুরুতে কেঁপেছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২১ রানেই বাংলাদেশ হারায় ২ উইকেট। সেখান থেকে সাকিব-নাঈমের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত লড়াকু সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও দারুণ
২০ অক্টোবর ২০২১
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা কমিটি পরশু মোহনবাগানকে কঠিন শাস্তি দিয়েছে। ২০২৭-২৮ মৌসুম পর্যন্ত কোনো এশিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না। একই সঙ্গে তাদের ১ লাখ ৭২৯ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এই ১ লাখ ডলারের মধ্যে ৫০ হাজার ডলারের (৬১ লাখ টাকা) জরিমানার শাস্তিটা মূলত সেপ্টেম্বরে ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে। এএফসি ও ইরানি ক্লাব সেপাহান এসসি’র যে ক্ষতিপূরণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি ৫০৭২৯ ডলার দিতে হবে বলে এএফসির নির্দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৬২ লাখ টাকা।
সেপাহানের বিপক্ষে সেপ্টেম্বরে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচ খেলতে ইরানে যাওয়ার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু ইরানে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ও চিকিৎসা বিমা কভারেজের সমস্যার কথা উল্লেখ করেছিল মোহনবাগান। এএফসি এরপর তাদের সব ম্যাচ বাতিল করেছে। এএফসির দ্বিতীয় স্তরের এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো ধরনের ভর্তুকিও পাবে না ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাব।
মোহনবাগান ক্রীড়া আদালতে (সিএএস) নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সেপাহান এসসির বিপক্ষে খেলতে চেয়েছিল। কিন্তু ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছিল সিএএস। গত বছর ইরানের আরেক ক্লাব ট্র্যাকটর এসসির বিপক্ষে খেলেনি মোহনবাগান। ট্র্যাকটর এসসি-মোহনবাগান ম্যাচটি ইরানেই হওয়ার কথা ছিল।

সেপ্টেম্বরে ইরানে ম্যাচ খেলার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু তিন মাস আগে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের টুর্নামেন্টের ম্যাচ খেলতে যায়নি ভারতের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব। সেই ঘটনার কঠিন শাস্তি পেল মোহনবাগান। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি মোটা অঙ্কের টাকা জরিমানা গুনতে হবে তাদের।
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের (এএফসি) শৃঙ্খলা ও নৈতিকতা কমিটি পরশু মোহনবাগানকে কঠিন শাস্তি দিয়েছে। ২০২৭-২৮ মৌসুম পর্যন্ত কোনো এশিয়ান প্রতিযোগিতায় খেলতে পারবে না। একই সঙ্গে তাদের ১ লাখ ৭২৯ ডলার জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। এই ১ লাখ ডলারের মধ্যে ৫০ হাজার ডলারের (৬১ লাখ টাকা) জরিমানার শাস্তিটা মূলত সেপ্টেম্বরে ম্যাচ খেলতে অস্বীকৃতি জানানোর কারণে। এএফসি ও ইরানি ক্লাব সেপাহান এসসি’র যে ক্ষতিপূরণ হয়েছে, সেক্ষেত্রে আরও বেশি ৫০৭২৯ ডলার দিতে হবে বলে এএফসির নির্দেশ। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৬২ লাখ টাকা।
সেপাহানের বিপক্ষে সেপ্টেম্বরে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় গ্রুপের ম্যাচ খেলতে ইরানে যাওয়ার কথা ছিল মোহনবাগানের। কিন্তু ইরানে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ও চিকিৎসা বিমা কভারেজের সমস্যার কথা উল্লেখ করেছিল মোহনবাগান। এএফসি এরপর তাদের সব ম্যাচ বাতিল করেছে। এএফসির দ্বিতীয় স্তরের এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কোনো ধরনের ভর্তুকিও পাবে না ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাব।
মোহনবাগান ক্রীড়া আদালতে (সিএএস) নিরপেক্ষ ভেন্যুতে সেপাহান এসসির বিপক্ষে খেলতে চেয়েছিল। কিন্তু ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবের অনুরোধ খারিজ করে দিয়েছিল সিএএস। গত বছর ইরানের আরেক ক্লাব ট্র্যাকটর এসসির বিপক্ষে খেলেনি মোহনবাগান। ট্র্যাকটর এসসি-মোহনবাগান ম্যাচটি ইরানেই হওয়ার কথা ছিল।

স্কটল্যান্ডের পর ওমানের বিপক্ষেও শুরুতে কেঁপেছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং। ২১ রানেই বাংলাদেশ হারায় ২ উইকেট। সেখান থেকে সাকিব-নাঈমের ব্যাটিং দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত লড়াকু সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও দারুণ
২০ অক্টোবর ২০২১
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রুপ পর্বে টানা তিন ম্যাচ জিতে সেমিফাইনালে ওঠা বাংলাদেশকে আজ বড্ড অচেনা লেগেছে। পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়ল আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। বলের লাইন না বুঝে খেলতে গিয়েই বেশির ভাগ উইকেট হারিয়েছে তামিমের দল।
২ ঘণ্টা আগে
মেয়েদের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) আজ তিনটি ফিফটি হয়েছে। অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন দিলারা দোলা, সোবহানা মোস্তারি ও রুবাইয়া হায়দার ঝিলিক। এর মধ্যে বৃথা গেছে ঝিলিকের ফিফটি। তবে ঠিকই জিতেছে দোলা ও মোস্তারির দল। তিন ফিফটি ছাপিয়ে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে আলোচনায় এসেছে দুটি ম্যাচ।
৩ ঘণ্টা আগে