ক্রীড়া ডেস্ক
এক, দুই, তিন। টানা তিন ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং। টানা তিন ম্যাচে ১৭০-এর ওপর স্কোর তাড়া করে জিতল শ্রীলঙ্কা। দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে এই জয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে এক পা দিয়ে রেখেছে দাসুন শানাকার দল। এই হারের পর ফাইনালে ওঠার পথ কঠিন হলো ভারতের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে শেষ ম্যাচ জেতা ছাড়াও তাকিয়ে থাকতে হবে অন্যদের ওপর।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৭৩ রানে থামে ভারতের ইনিংস। ১ বল আর ৬ উইকেট হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছায় শ্রীলঙ্কা। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুরন্ত শুরু পায় দলটি। পাথুম নিশাঙ্কা আর কুশল মেন্ডিসের ব্যাটে ঝড় বইয়ে যায় ভারতীয় বোলারদের ওপর। দুজনের জুটি থেকে আসে ৯৭ রান। নিশাঙ্কার বিদায়ে এই জুটি ভাঙে। যুদবেন্দ্র চাহালের বলে রোহিত শর্মার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন নিশাঙ্কা। ৩৭ বলের ইনিংসে ৫৭ রান করেন তিনি। ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় নিজের ইনিংসটি সাজান এই ওপেনার।
ওপেনিং জুটি ভাঙার পর আর কোনো রান যোগ না করেই আউট হয়ে যান চারিথ আশালঙ্কা। আরেকবার ভারতের ত্রাতা চাহাল। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি দানুশকা গুনাথিলাকাও। রবিচন্দ্রণ আশ্বিনের বলে আউট হয়ে ১ রানে ফেরেন তিনি। তবে এক প্রান্তে মেন্ডিস ছিলেন সাবলীল। চাহালের বলে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে ৩৭ বলে ৫৭ রান করেন তিনি। মেন্ডিসের বিদায়ের পর ভানুকা রাজাপক্ষে আর দাসুন শানাকা ভারতকে কোনো সুযোগই দেননি। অবিচ্ছন্ন জুটিতে ম্যাচ শেষ করেন দুজনে। ৬৪ রানের জুটিতে এবারের এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কাকে টানা তৃতীয় জয় এনে দেয় এই জুটি।
রাজাপক্ষে অপরাজিত থাকেন ২৫ রানে। শানাকা করেন ৩৩ রান। এর আগে ভারতকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন রোহিত শর্মা। এদিন দুবাইয়ের উইকেট ভিন্ন আচরণে হাজির হয়েছে। বল বেশ থেমে থেমে আসছে ব্যাটে। ভারতীয় ব্যাটাররা ভুগেছেনও তাতে। এমন উইকেটে ভারত যে ১৭৩ রান করেছে, তাতে বড় অবদান রোহিতের। শুরুতে ২ উইকেট হারিয়ে ফেললেও ভারতকে পথ হারাতে দেননি রোহিত। গত কয়েক ম্যাচে বড় রান পাওয়া হচ্ছিল না। রানের জন্য বেছে নিলেন দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিকে। ১৩ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারালেও সূর্যকুমার যাদবকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন রোহিত।
রোহিত-যাদবের জুটি থেকে ভারত পায় ৯৭ রান। ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটি এটিই। রোহিত খেলেন ৭১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। তাঁর ইনিংসে ছিল ৫ ছক্কা ও ৪টি চার। ছয় ম্যাচ পর ফিফটির দেখা পান রোহিত। বল যে থেমে থেমে আসছিল, সেটার প্রমাণ হয়ে থাকল রোহিতের আউট। কাভারে নিশাঙ্কার হাতে বন্দি হওয়া করুণারত্নের বলটা রোহিত যে গতিতে আশা করেছিলেন সেভাবে আসেনি তাঁর কাছে। মাঝ ব্যাটে লাগলেও ধরা পড়তে হয় করুণারত্নের হাতে। যাদব করেন ৩১ রান। শেষ দিকে হার্দিক পান্ডিয়া, রবিচন্দ্রণ অশ্বিনদের ছোট ছোট ইনিংস ভারতকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেয়। সেটাও অবশ্য কাজে আসেনি লঙ্কানদের ব্যাটিংয়ের সামনে।
এক, দুই, তিন। টানা তিন ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং। টানা তিন ম্যাচে ১৭০-এর ওপর স্কোর তাড়া করে জিতল শ্রীলঙ্কা। দুবাইয়ে ভারতের বিপক্ষে এই জয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে এক পা দিয়ে রেখেছে দাসুন শানাকার দল। এই হারের পর ফাইনালে ওঠার পথ কঠিন হলো ভারতের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে শেষ ম্যাচ জেতা ছাড়াও তাকিয়ে থাকতে হবে অন্যদের ওপর।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৭৩ রানে থামে ভারতের ইনিংস। ১ বল আর ৬ উইকেট হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছায় শ্রীলঙ্কা। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুরন্ত শুরু পায় দলটি। পাথুম নিশাঙ্কা আর কুশল মেন্ডিসের ব্যাটে ঝড় বইয়ে যায় ভারতীয় বোলারদের ওপর। দুজনের জুটি থেকে আসে ৯৭ রান। নিশাঙ্কার বিদায়ে এই জুটি ভাঙে। যুদবেন্দ্র চাহালের বলে রোহিত শর্মার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন নিশাঙ্কা। ৩৭ বলের ইনিংসে ৫৭ রান করেন তিনি। ৪টি চার ও ২টি ছক্কায় নিজের ইনিংসটি সাজান এই ওপেনার।
ওপেনিং জুটি ভাঙার পর আর কোনো রান যোগ না করেই আউট হয়ে যান চারিথ আশালঙ্কা। আরেকবার ভারতের ত্রাতা চাহাল। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি দানুশকা গুনাথিলাকাও। রবিচন্দ্রণ আশ্বিনের বলে আউট হয়ে ১ রানে ফেরেন তিনি। তবে এক প্রান্তে মেন্ডিস ছিলেন সাবলীল। চাহালের বলে এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে ৩৭ বলে ৫৭ রান করেন তিনি। মেন্ডিসের বিদায়ের পর ভানুকা রাজাপক্ষে আর দাসুন শানাকা ভারতকে কোনো সুযোগই দেননি। অবিচ্ছন্ন জুটিতে ম্যাচ শেষ করেন দুজনে। ৬৪ রানের জুটিতে এবারের এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কাকে টানা তৃতীয় জয় এনে দেয় এই জুটি।
রাজাপক্ষে অপরাজিত থাকেন ২৫ রানে। শানাকা করেন ৩৩ রান। এর আগে ভারতকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন রোহিত শর্মা। এদিন দুবাইয়ের উইকেট ভিন্ন আচরণে হাজির হয়েছে। বল বেশ থেমে থেমে আসছে ব্যাটে। ভারতীয় ব্যাটাররা ভুগেছেনও তাতে। এমন উইকেটে ভারত যে ১৭৩ রান করেছে, তাতে বড় অবদান রোহিতের। শুরুতে ২ উইকেট হারিয়ে ফেললেও ভারতকে পথ হারাতে দেননি রোহিত। গত কয়েক ম্যাচে বড় রান পাওয়া হচ্ছিল না। রানের জন্য বেছে নিলেন দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটিকে। ১৩ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারালেও সূর্যকুমার যাদবকে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন রোহিত।
রোহিত-যাদবের জুটি থেকে ভারত পায় ৯৭ রান। ইনিংসের সবচেয়ে বড় জুটি এটিই। রোহিত খেলেন ৭১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। তাঁর ইনিংসে ছিল ৫ ছক্কা ও ৪টি চার। ছয় ম্যাচ পর ফিফটির দেখা পান রোহিত। বল যে থেমে থেমে আসছিল, সেটার প্রমাণ হয়ে থাকল রোহিতের আউট। কাভারে নিশাঙ্কার হাতে বন্দি হওয়া করুণারত্নের বলটা রোহিত যে গতিতে আশা করেছিলেন সেভাবে আসেনি তাঁর কাছে। মাঝ ব্যাটে লাগলেও ধরা পড়তে হয় করুণারত্নের হাতে। যাদব করেন ৩১ রান। শেষ দিকে হার্দিক পান্ডিয়া, রবিচন্দ্রণ অশ্বিনদের ছোট ছোট ইনিংস ভারতকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেয়। সেটাও অবশ্য কাজে আসেনি লঙ্কানদের ব্যাটিংয়ের সামনে।
দিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
৪ ঘণ্টা আগেরাজিন সালেহের অধীনে সবশেষ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পূর্বাঞ্চল। এবার তাঁর অধীনে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএলে) প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে সিলেট বিভাগ।
৫ ঘণ্টা আগেবিহারের ছোট্ট এক গ্রাম থেকে উঠে আসা ১৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশীকে ১ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে হইচই ফেলে দিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জেদ্দায় আজ আইপিএলের মেগা নিলামের শেষ দিনে সবচেয়ে আলোচিত নাম এই বৈভব। আইপিএল নিলামে সবচেয়ে কম বয়সী ক্রিকেটারের বিক্রি হওয়ার ঘটনা এটি। সেটিও আবার কোটি রুপিতে।
৫ ঘণ্টা আগেধারাভাষ্য কক্ষে আতাহার আলী খান বেশ অবাক কণ্ঠে বললেন, ‘বাংলাদেশকে সকালে ব্যাটিং না করতে দেখে বেশ অবাক হয়েছি।’ তাঁর মতো অবাক হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক দর্শকই।
৬ ঘণ্টা আগে