আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) সামনে রেখে মাঠ সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। এই মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ করা ৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা ব্যয়ে মিরপুর শেরেবাংলা, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী এবং সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামকে নতুন করে সাজানো হবে এই প্রকল্পের আওতায়।
দীর্ঘ সময় ধরে অব্যবস্থাপনা আর অবকাঠামো অতিব্যবহারে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের বিভিন্ন অংশে জরুরি সংস্কারের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে; বিশেষ করে মাঠ, দর্শক বসার চেয়ার, গ্যালারি, শৌচাগার এবং নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে প্রায় আলোচনা-সমালোচনা হয়। ৩০ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া বিপিএল সামনে রেখে শুরু হচ্ছে বিশাল সংস্কার প্রকল্প। মন্ত্রণালয় এই সংস্কারে ব্যয় ধরেছে ৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
প্রকল্পের তত্ত্বাবধানে আছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং ফোর্স। তারা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বিসিবির সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে বিপিএলের বেশ আগেই সংস্কারকাজ শেষ করার লক্ষ্যে এরই মধ্যে কাজও শুরু হয়েছে। মিরপুর স্টেডিয়ামে আধুনিক সুবিধা বাড়িয়ে দর্শকদের আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় পরিবেশ নিশ্চিত করতে শৌচাগার এবং দর্শক সিটের উন্নয়ন করা হচ্ছে। বিসিবি এরই মধ্যে গ্যালারিতে প্রায় ৩ কোটি টাকার নতুন চেয়ার স্থাপন করেছে। ভিআইপি ও সাধারণ দর্শকদের জন্য আরামদায়ক নতুন চেয়ার সংযোজন করা হচ্ছে। নিরাপত্তাব্যবস্থার উন্নয়নে স্টেডিয়ামের প্রতিটি গেট ও করিডরে নতুন নিরাপত্তা লাইট স্থাপন করা হবে। বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের জন্য নতুন ক্যাবলিংসহ বৈদ্যুতিক অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছে। মিরপুরের পূর্ব গ্যালারিতে ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ড এবং জায়ান্ট স্ক্রিন স্থাপন করা হবে। পার্কিং ও করপোরেট বক্সের উন্নয়ন, পার্কিং এলাকা, করপোরেট বক্স, করপোরেট লাউঞ্জ ও অতিথিদের জন্য আরও আধুনিক সুবিধা যুক্ত করা হবে। সিকিউরিটি গেটসহ অন্যান্য প্রবেশপথের মান উন্নত করা হচ্ছে।
চট্টগ্রাম ও সিলেট স্টেডিয়ামের উন্নয়ন কার্যক্রম, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে গ্যালারির ছাদ, মিডিয়া ভবন ও প্রেসিডেন্ট বক্সের ছাদে নতুন ক্যানোপি এবং প্রোফাইল শিট বসানো হবে। খেলোয়াড়দের ড্রেসিংরুম, করপোরেট লাউঞ্জে আধুনিক আসবাব, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সংযোজন করা হচ্ছে। গ্যালারি ও দর্শকদের শৌচাগারের উন্নয়নও করা হবে। চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামকে ব্যবহারের উপযোগী করতে কিছু সংস্কারকাজ হবে।
সিলেট স্টেডিয়ামে মিডিয়া সেন্টার, ফ্লাডলাইটের বাতি এবং বিদ্যুৎ সরঞ্জামের উন্নয়নকাজ চলছে, যাতে রাতে খেলা আয়োজনে আরও উন্নত আলোকব্যবস্থা নিশ্চিত করা যায়। প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিতে এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বেশ কয়েকবার এসব ভেন্যু পরিদর্শন করেছেন।
প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে বিপিএল উপলক্ষে এই সংস্কার প্রকল্পের গুরুত্ব অপরিসীম। আশা করি, এই উন্নয়নের ফলে দর্শকদের অভিজ্ঞতা আরও ভালো হবে।’
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) সামনে রেখে মাঠ সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। এই মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ করা ৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা ব্যয়ে মিরপুর শেরেবাংলা, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী এবং সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামকে নতুন করে সাজানো হবে এই প্রকল্পের আওতায়।
দীর্ঘ সময় ধরে অব্যবস্থাপনা আর অবকাঠামো অতিব্যবহারে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের বিভিন্ন অংশে জরুরি সংস্কারের প্রয়োজন হয়ে পড়েছে; বিশেষ করে মাঠ, দর্শক বসার চেয়ার, গ্যালারি, শৌচাগার এবং নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে প্রায় আলোচনা-সমালোচনা হয়। ৩০ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া বিপিএল সামনে রেখে শুরু হচ্ছে বিশাল সংস্কার প্রকল্প। মন্ত্রণালয় এই সংস্কারে ব্যয় ধরেছে ৩০ কোটি ৫২ লাখ টাকা।
প্রকল্পের তত্ত্বাবধানে আছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং ফোর্স। তারা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও বিসিবির সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে বিপিএলের বেশ আগেই সংস্কারকাজ শেষ করার লক্ষ্যে এরই মধ্যে কাজও শুরু হয়েছে। মিরপুর স্টেডিয়ামে আধুনিক সুবিধা বাড়িয়ে দর্শকদের আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় পরিবেশ নিশ্চিত করতে শৌচাগার এবং দর্শক সিটের উন্নয়ন করা হচ্ছে। বিসিবি এরই মধ্যে গ্যালারিতে প্রায় ৩ কোটি টাকার নতুন চেয়ার স্থাপন করেছে। ভিআইপি ও সাধারণ দর্শকদের জন্য আরামদায়ক নতুন চেয়ার সংযোজন করা হচ্ছে। নিরাপত্তাব্যবস্থার উন্নয়নে স্টেডিয়ামের প্রতিটি গেট ও করিডরে নতুন নিরাপত্তা লাইট স্থাপন করা হবে। বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের জন্য নতুন ক্যাবলিংসহ বৈদ্যুতিক অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছে। মিরপুরের পূর্ব গ্যালারিতে ইলেকট্রনিক স্কোরবোর্ড এবং জায়ান্ট স্ক্রিন স্থাপন করা হবে। পার্কিং ও করপোরেট বক্সের উন্নয়ন, পার্কিং এলাকা, করপোরেট বক্স, করপোরেট লাউঞ্জ ও অতিথিদের জন্য আরও আধুনিক সুবিধা যুক্ত করা হবে। সিকিউরিটি গেটসহ অন্যান্য প্রবেশপথের মান উন্নত করা হচ্ছে।
চট্টগ্রাম ও সিলেট স্টেডিয়ামের উন্নয়ন কার্যক্রম, চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে গ্যালারির ছাদ, মিডিয়া ভবন ও প্রেসিডেন্ট বক্সের ছাদে নতুন ক্যানোপি এবং প্রোফাইল শিট বসানো হবে। খেলোয়াড়দের ড্রেসিংরুম, করপোরেট লাউঞ্জে আধুনিক আসবাব, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সংযোজন করা হচ্ছে। গ্যালারি ও দর্শকদের শৌচাগারের উন্নয়নও করা হবে। চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামকে ব্যবহারের উপযোগী করতে কিছু সংস্কারকাজ হবে।
সিলেট স্টেডিয়ামে মিডিয়া সেন্টার, ফ্লাডলাইটের বাতি এবং বিদ্যুৎ সরঞ্জামের উন্নয়নকাজ চলছে, যাতে রাতে খেলা আয়োজনে আরও উন্নত আলোকব্যবস্থা নিশ্চিত করা যায়। প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিতে এরই মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বেশ কয়েকবার এসব ভেন্যু পরিদর্শন করেছেন।
প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেটকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে বিপিএল উপলক্ষে এই সংস্কার প্রকল্পের গুরুত্ব অপরিসীম। আশা করি, এই উন্নয়নের ফলে দর্শকদের অভিজ্ঞতা আরও ভালো হবে।’
২০২৫ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) থিম সং ও গ্রাফিতি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে বর্ণিল আয়োজনের মাধ্যমে প্রকাশ হয় থিম সং। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া জানিয়েছেন, থিম সংয়ের কয়েকটি লাইন লিখেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের...
২ ঘণ্টা আগেফেডারেশন কাপের প্রথম ম্যাচে কষ্টার্জিত জয় পেয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস। আজ কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে অধিনায়ক তপু বর্মণের একমাত্র গোলে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে হারিয়েছে ভ্যালেরি তিতের দল।
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) শিরোপা এক রাউন্ড হাতে রেখেই নিশ্চিত করেছিল সিলেট। তবে চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ব্যাটিং ধসে শেষ রাউন্ডে ৫৪ রানে হেরে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ হারিয়েছে তারা। রাজশাহীর দেওয়া ২০১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ১৪৬ রানে অলআউট হয়ে যায় সিলেট।
২ ঘণ্টা আগেমাঝপথে যেন দুঃস্বপ্ন—বুলাওয়েতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪.২ ওভারে ৩৭ রান জিম্বাবুয়ের। ভালো স্কোর গড়ারই ইঙ্গিত দিচ্ছিল স্বাগতিকেরা। তারপরই সুফিয়ান মুকিমের ঘূর্ণি জাদুতে সেই স্বপ্নের সুইং! মুকিমের অনন্য রেকর্ডে ৫৭ রানেই জিম্বাবুয়েকে গুঁড়িয়ে দিলেন পাকিস্তানের বোলাররা। শেষ ২০ রানে হারাল তারা ১০ উইকেট।
২ ঘণ্টা আগে