ক্রীড়া ডেস্ক
সাত বছর পর বাংলাদেশ সফরে আসছে ভারত। ডিসেম্বরের সেই সফরে শুধু টেস্ট খেলার কথা থাকলেও ওয়ানডে সিরিজও রাখা হয়েছে। আজ আইসিসি প্রকাশিত ভবিষ্যৎ সূচি পরিকল্পনায় (এফটিপি) রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের এই সফর নিশ্চিত করা হয়েছে। এফটিপি অনুযায়ী, বাংলাদেশও ভারত সফর করবে। ২০২৪ সালে খেলবে দুটি টেস্ট ও তিনটি টি-টোয়েন্টি।
২০২৩ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত এফটিপি চূড়ান্ত হয়েছিল কদিন আগে। আজ প্রকাশিত হয়েছে এই পাঁচ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের দিনপঞ্জিকা, যেখানে বাংলাদেশ ৩৭ টেস্ট, ৬৮ ওয়ানডে ও ৬৭ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে। ম্যাচ হিসাব আইসিসি ও এসিসি আয়োজিত টুর্নামেন্টগুলোকে বাদ দিয়ে করা হয়েছে। মহাদেশীয় ও বৈশ্বিক আসর যুক্ত করলে ম্যাচের সংখ্যা আরও অনেক বাড়বে।
এবারের এফটিপিতে বাংলাদেশ শেষ সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২০২৭ সালের মার্চে। দুই যুগ পর অজিদের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলবে তারা। এর আগের বছরের জুনে অস্ট্রেলিয়াকে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ।
ঘরে-বাইরে পাকিস্তানের বিপক্ষেও বাংলাদেশের সিরিজ রয়েছে। ২০২৪ সালের আগস্টে পাকিস্তানে তারা দুটি টেস্ট খেলবে। পরের বছর মে মাসে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলতে ফের পাকিস্তানে যাবে বাংলাদেশ। টানা দুই বছর পাকিস্তান ভ্রমণ শেষে বাংলাদেশ তাদের স্বাগত জানাবে ২০২৬ সালের মার্চে। পূর্ণাঙ্গ সফরে পাকিস্তানিরা দুটি টেস্ট এবং তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চার দফা খেলবে বাংলাদেশ। আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে ঘরের মাঠে তারা কিউইদের সঙ্গে তিনটি ওয়ানডে খেলবে। দুই মাস পর আবার আসবে কেন উইলিয়ামসন-টিম সাউদিরা। এই দফাং খেলবেন দুটি টেস্ট। পরের মাসেই বাংলাদেশ যাবে নিউজিল্যান্ডে। খেলবে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ২০২৬ সালের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ড সাদা বলের এই দুটি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে দুবার খেলবে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের অক্টোবরে ঘরের মাঠে দুটি টেস্ট খেলবে তারা। দুই বছর পর ২০২৬ সালের নভেম্বরে প্রোটিয়াদের ডেরায় আছে দুটি টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে।
এ ছাড়া শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আয়ারল্যান্ড, আফগানিস্তান ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও একাধিক সিরিজ রয়েছে বাংলাদেশের। তবে এই চক্রে ইংল্যান্ড সফর নেই। যদিও ইংলিশরা পাঁচ বছরে দুবার আসবে এ দেশে। বেন স্টোকস-জো রুটদের সঙ্গে আগামী বছরের মার্চে হবে টেস্ট সিরিজ। ২০২৭ সালে আছে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
সাত বছর পর বাংলাদেশ সফরে আসছে ভারত। ডিসেম্বরের সেই সফরে শুধু টেস্ট খেলার কথা থাকলেও ওয়ানডে সিরিজও রাখা হয়েছে। আজ আইসিসি প্রকাশিত ভবিষ্যৎ সূচি পরিকল্পনায় (এফটিপি) রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের এই সফর নিশ্চিত করা হয়েছে। এফটিপি অনুযায়ী, বাংলাদেশও ভারত সফর করবে। ২০২৪ সালে খেলবে দুটি টেস্ট ও তিনটি টি-টোয়েন্টি।
২০২৩ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত এফটিপি চূড়ান্ত হয়েছিল কদিন আগে। আজ প্রকাশিত হয়েছে এই পাঁচ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের দিনপঞ্জিকা, যেখানে বাংলাদেশ ৩৭ টেস্ট, ৬৮ ওয়ানডে ও ৬৭ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে। ম্যাচ হিসাব আইসিসি ও এসিসি আয়োজিত টুর্নামেন্টগুলোকে বাদ দিয়ে করা হয়েছে। মহাদেশীয় ও বৈশ্বিক আসর যুক্ত করলে ম্যাচের সংখ্যা আরও অনেক বাড়বে।
এবারের এফটিপিতে বাংলাদেশ শেষ সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২০২৭ সালের মার্চে। দুই যুগ পর অজিদের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলবে তারা। এর আগের বছরের জুনে অস্ট্রেলিয়াকে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ।
ঘরে-বাইরে পাকিস্তানের বিপক্ষেও বাংলাদেশের সিরিজ রয়েছে। ২০২৪ সালের আগস্টে পাকিস্তানে তারা দুটি টেস্ট খেলবে। পরের বছর মে মাসে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলতে ফের পাকিস্তানে যাবে বাংলাদেশ। টানা দুই বছর পাকিস্তান ভ্রমণ শেষে বাংলাদেশ তাদের স্বাগত জানাবে ২০২৬ সালের মার্চে। পূর্ণাঙ্গ সফরে পাকিস্তানিরা দুটি টেস্ট এবং তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চার দফা খেলবে বাংলাদেশ। আগামী বছরের সেপ্টেম্বরে ঘরের মাঠে তারা কিউইদের সঙ্গে তিনটি ওয়ানডে খেলবে। দুই মাস পর আবার আসবে কেন উইলিয়ামসন-টিম সাউদিরা। এই দফাং খেলবেন দুটি টেস্ট। পরের মাসেই বাংলাদেশ যাবে নিউজিল্যান্ডে। খেলবে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ২০২৬ সালের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ড সাদা বলের এই দুটি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে দুবার খেলবে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের অক্টোবরে ঘরের মাঠে দুটি টেস্ট খেলবে তারা। দুই বছর পর ২০২৬ সালের নভেম্বরে প্রোটিয়াদের ডেরায় আছে দুটি টেস্ট ও তিনটি ওয়ানডে।
এ ছাড়া শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আয়ারল্যান্ড, আফগানিস্তান ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও একাধিক সিরিজ রয়েছে বাংলাদেশের। তবে এই চক্রে ইংল্যান্ড সফর নেই। যদিও ইংলিশরা পাঁচ বছরে দুবার আসবে এ দেশে। বেন স্টোকস-জো রুটদের সঙ্গে আগামী বছরের মার্চে হবে টেস্ট সিরিজ। ২০২৭ সালে আছে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজ।
২০২৪-২৫ মৌসুমের আবুধাবি টি-টেন বাংলা টাইগার্স শুরু করেছিল জোড়া হারে। সেখান থেকে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন টাইগার্স। মরুর দেশে টানা দুই ম্যাচ সাকিবরা জিতলেন হেসেখেলে।
১ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, বাংলাদেশ ক্রিকেট, টেস্ট ক্রিকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট
২ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগায় বাংলাদেশের বোলাররা তো চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি। তাসকিন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজদের বোলিংয়ে একটু হলেও চাপে পড়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটিং-বোলিং দুটিই একসঙ্গে ‘ক্লিক’ খুব কম সময়েই করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে হতাশ করেছেন
২ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে ১৮১ রানে পিছিয়ে থেকেও গতকাল ৯ উইকেটে ২৬৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে দেয় বাংলাদেশ দল। তারপরই অনেক আলোচনা-সমালোচনা টিম ম্যানেজমেন্টের এই সিদ্ধান্তে। তাসকিন আহমেদ ১১ ও শরীফুল ইসলাম ছিলেন ৫ রানে অপরাজিত। অনেকেই মনে করেছেন, বাংলাদেশ শেষ উইকেটে হয়তো আরও কিছু রান যোগও করতে পারত।
৩ ঘণ্টা আগে