ক্রীড়া ডেস্ক
পেশা তো নেশার মতোই, বারবারই কাছে টানে। টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণার এক মাস হলো জেমস অ্যান্ডারসনের। এর মধ্যেই সাবেক ইংলিশ পেসারের মনটা ‘আনচান’ করছে ২২ গজে ফেরার! এবারের ফেরা অবশ্য লাল বলে নয়, ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন সাদা বলের ক্রিকেটে।
ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছেন ২০১৫ সালের মার্চে, টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০০৯ সালের নভেম্বর। ৪২ বছর বয়সী অ্যান্ডারসন ভালো করেই জানেন, জাতীয় দলের হয়ে সীমিত ওভারের সংস্করণে তাঁর সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফিরতে চান সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে।
চলতি ‘দ্য হান্ড্রেডের’ খেলা দেখে আবারও মাঠে ফিরতে প্রভাবিত হয়েছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ (৯৯১) উইকেটশিকারি অ্যান্ডারসন। জাতীয় দলের বাইরে ২০ ওভারের ক্রিকেটে সর্বশেষ ২০১৪ সালে টি-টোয়েন্টি ব্ল্যাস্টের ফাইনালে ল্যাঙ্কাশায়ারের হয়ে ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি।
সুইং অব সুলতান বলা হয় ওয়াসিম আকরামকে। টেস্ট ক্রিকেটে এই খেতাব অ্যান্ডারসনও পান। প্রত্যাবর্তনের ব্যাপারে সুইংয়ের ভরসায় অ্যান্ডারসন বললেন, ‘বছরের শেষ ভাগেই সবকিছু পরিষ্কার হতে পারে। এই শীতে টেস্ট দলের দুটি সফর আছে, আমি জানি না ওই দুই সফরে এই (পরামর্শক) ভূমিকা পালন করতে পারব কি না। আমি হানড্রেড দেখেছি, সেখানে দেখলাম প্রথম ২০ বলে বল অনেক সুইং করে। আমি মনে করি, আমি তো এটা করতে পারি, আমি এখনো এ রকম করতে পারি।’
ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে সেভাবে খেলা হয়নি অ্যান্ডারসনের, মনোযোগ ধরে রেখেছিলেন টেস্ট ক্রিকেটে। এর সুফলও পেয়েছেন বেশ, ৭০৪ উইকেট রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। ৪২ বছর বয়সে এবার বুড়ো হাড়ের ভেলকি দেখাতে চান টি-টোয়েন্টিতে, ‘ইংল্যান্ডের হয়ে আমি খেলব না। কিন্তু আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ার নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি। জানি না, এটা ঠিক কাজ হবে কি না। তবু দেখি, সাদা বলের ক্রিকেটে কিছু করতে পারি কি না। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে কখনো তো খেলিনি।’
টেস্ট থেকে অবসরের পরপরই অ্যান্ডারসনকে ইংল্যান্ডের পেস বোলিং পরামর্শক হিসেবে রেখেছে ইসিবি। জিমির মনটা অবশ্য এখনো খেলোয়াড়ের মধ্যেই আটকে আছে। নিজেকে বুড়ো মানতে একদমই নারাজ, ‘আমার শরীর এখনো নিজেকে ৪২ বছর বয়সী মনে করতে শুরু করেনি। আশা করছি পরের পাঁচ বছরেও বার্নলি সিসির হয়ে মাঠে দৌড়ঝাঁপ করব। শরীরটা একদম নিশ্চল হওয়া পর্যন্ত থামাথামি নেই। আর এ কারণেই আমি চালিয়ে যেতে চাই। আমি মনে করি, জোরে বল করার ক্ষমতা আমার আছে। এই সক্ষমতা যত দিন থাকবে, কেন ব্যবহার করব না।’
পেশা তো নেশার মতোই, বারবারই কাছে টানে। টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণার এক মাস হলো জেমস অ্যান্ডারসনের। এর মধ্যেই সাবেক ইংলিশ পেসারের মনটা ‘আনচান’ করছে ২২ গজে ফেরার! এবারের ফেরা অবশ্য লাল বলে নয়, ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন সাদা বলের ক্রিকেটে।
ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছেন ২০১৫ সালের মার্চে, টি-টোয়েন্টি খেলেছেন ২০০৯ সালের নভেম্বর। ৪২ বছর বয়সী অ্যান্ডারসন ভালো করেই জানেন, জাতীয় দলের হয়ে সীমিত ওভারের সংস্করণে তাঁর সুযোগ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফিরতে চান সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে।
চলতি ‘দ্য হান্ড্রেডের’ খেলা দেখে আবারও মাঠে ফিরতে প্রভাবিত হয়েছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ (৯৯১) উইকেটশিকারি অ্যান্ডারসন। জাতীয় দলের বাইরে ২০ ওভারের ক্রিকেটে সর্বশেষ ২০১৪ সালে টি-টোয়েন্টি ব্ল্যাস্টের ফাইনালে ল্যাঙ্কাশায়ারের হয়ে ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি।
সুইং অব সুলতান বলা হয় ওয়াসিম আকরামকে। টেস্ট ক্রিকেটে এই খেতাব অ্যান্ডারসনও পান। প্রত্যাবর্তনের ব্যাপারে সুইংয়ের ভরসায় অ্যান্ডারসন বললেন, ‘বছরের শেষ ভাগেই সবকিছু পরিষ্কার হতে পারে। এই শীতে টেস্ট দলের দুটি সফর আছে, আমি জানি না ওই দুই সফরে এই (পরামর্শক) ভূমিকা পালন করতে পারব কি না। আমি হানড্রেড দেখেছি, সেখানে দেখলাম প্রথম ২০ বলে বল অনেক সুইং করে। আমি মনে করি, আমি তো এটা করতে পারি, আমি এখনো এ রকম করতে পারি।’
ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে সেভাবে খেলা হয়নি অ্যান্ডারসনের, মনোযোগ ধরে রেখেছিলেন টেস্ট ক্রিকেটে। এর সুফলও পেয়েছেন বেশ, ৭০৪ উইকেট রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। ৪২ বছর বয়সে এবার বুড়ো হাড়ের ভেলকি দেখাতে চান টি-টোয়েন্টিতে, ‘ইংল্যান্ডের হয়ে আমি খেলব না। কিন্তু আমার ক্রিকেট ক্যারিয়ার নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিইনি। জানি না, এটা ঠিক কাজ হবে কি না। তবু দেখি, সাদা বলের ক্রিকেটে কিছু করতে পারি কি না। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে কখনো তো খেলিনি।’
টেস্ট থেকে অবসরের পরপরই অ্যান্ডারসনকে ইংল্যান্ডের পেস বোলিং পরামর্শক হিসেবে রেখেছে ইসিবি। জিমির মনটা অবশ্য এখনো খেলোয়াড়ের মধ্যেই আটকে আছে। নিজেকে বুড়ো মানতে একদমই নারাজ, ‘আমার শরীর এখনো নিজেকে ৪২ বছর বয়সী মনে করতে শুরু করেনি। আশা করছি পরের পাঁচ বছরেও বার্নলি সিসির হয়ে মাঠে দৌড়ঝাঁপ করব। শরীরটা একদম নিশ্চল হওয়া পর্যন্ত থামাথামি নেই। আর এ কারণেই আমি চালিয়ে যেতে চাই। আমি মনে করি, জোরে বল করার ক্ষমতা আমার আছে। এই সক্ষমতা যত দিন থাকবে, কেন ব্যবহার করব না।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে