ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম বৈচিত্র্যময় এক চরিত্রের নাম শোয়েব আক্তার। খেলোয়াড়ি জীবনে নানান ঘটনার জন্ম দিয়েছেন মাঠ ও মাঠের বাইরে। কখনো নিজের ক্রিকেট দক্ষতা দিয়ে আবার কখনো বিতর্কিত মন্তব্য করে। কিছুদিন আগে হাঁটুর অস্ত্রোপচার করানো শোয়েব এবার বিতর্কিত কোনো মন্তব্য না করলেও অদ্ভুত এক দাবি করেছেন সংবাদমাধ্যমে। পাকিস্তানের সাবেক গতিতারকা বলেছেন আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর সময় শচীন টেন্ডুলকারকে চিনতাম না।
১৯৮৯ সালে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেক হয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। শচীনের অভিষেকের আট বছর পর ১৯৯৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করেন শোয়েব। তত দিনে ভারতীয় কিংবদন্তি ব্যাটিংয়ে অনেক রেকর্ড গড়েছেন। এ সময় ভারতকে বিভিন্ন সিরিজ ও টুর্নামেন্ট জেতাতে অনবদ্য ভূমিকা রেখেছেন। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে। দুরন্ত ব্যাটিংয়ের জন্য তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব ক্রিকেটে। সে সময় প্রতিপক্ষের বোলারদের জন্য আতঙ্ক হয়ে উঠেছিলেন ভারতীয় ব্যাটার।
শচীনকে সারা বিশ্ব চিনলেও শোয়েব নাকি চিনতেন না ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে। ভারতের স্টার স্পোর্টস চ্যানেলের পোস্ট করা এক ভিডিওতে এমন দাবি করছেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস। পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার বলেছেন, ‘সাকলায়েন মুস্তাকের কাছে শচীন সম্পর্কে জানতে পারি। সে আমাকে ভারতীয় ব্যাটারের খ্যাতি ও অবস্থান সম্পর্কে জানিয়েছিল। এর আগে ওর সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। সব সময় নিজের জগতের মধ্যে হারিয়ে থাকতাম। শুধু জানতাম আমি কী করব এবং ব্যাটাররা কী ভাবছে।’
সে যাই হোক খেলোয়াড়ি জীবনে শচীন ও শোয়েবের প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল দেখার মতো। মাঠের লড়াইয়ে তারা একে অপরকে একবিন্দুও ছাড় দিতেন না। তবে মাঠের বাইরে দুই কিংবদন্তি ছিলেন ভালো বন্ধু। আর একে অপরের প্রতি ছিল তাঁদের অনিঃশেষ শ্রদ্ধা। যা এখনো অটুট।
ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম বৈচিত্র্যময় এক চরিত্রের নাম শোয়েব আক্তার। খেলোয়াড়ি জীবনে নানান ঘটনার জন্ম দিয়েছেন মাঠ ও মাঠের বাইরে। কখনো নিজের ক্রিকেট দক্ষতা দিয়ে আবার কখনো বিতর্কিত মন্তব্য করে। কিছুদিন আগে হাঁটুর অস্ত্রোপচার করানো শোয়েব এবার বিতর্কিত কোনো মন্তব্য না করলেও অদ্ভুত এক দাবি করেছেন সংবাদমাধ্যমে। পাকিস্তানের সাবেক গতিতারকা বলেছেন আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর সময় শচীন টেন্ডুলকারকে চিনতাম না।
১৯৮৯ সালে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেক হয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। শচীনের অভিষেকের আট বছর পর ১৯৯৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করেন শোয়েব। তত দিনে ভারতীয় কিংবদন্তি ব্যাটিংয়ে অনেক রেকর্ড গড়েছেন। এ সময় ভারতকে বিভিন্ন সিরিজ ও টুর্নামেন্ট জেতাতে অনবদ্য ভূমিকা রেখেছেন। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে। দুরন্ত ব্যাটিংয়ের জন্য তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব ক্রিকেটে। সে সময় প্রতিপক্ষের বোলারদের জন্য আতঙ্ক হয়ে উঠেছিলেন ভারতীয় ব্যাটার।
শচীনকে সারা বিশ্ব চিনলেও শোয়েব নাকি চিনতেন না ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে। ভারতের স্টার স্পোর্টস চ্যানেলের পোস্ট করা এক ভিডিওতে এমন দাবি করছেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস। পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার বলেছেন, ‘সাকলায়েন মুস্তাকের কাছে শচীন সম্পর্কে জানতে পারি। সে আমাকে ভারতীয় ব্যাটারের খ্যাতি ও অবস্থান সম্পর্কে জানিয়েছিল। এর আগে ওর সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। সব সময় নিজের জগতের মধ্যে হারিয়ে থাকতাম। শুধু জানতাম আমি কী করব এবং ব্যাটাররা কী ভাবছে।’
সে যাই হোক খেলোয়াড়ি জীবনে শচীন ও শোয়েবের প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল দেখার মতো। মাঠের লড়াইয়ে তারা একে অপরকে একবিন্দুও ছাড় দিতেন না। তবে মাঠের বাইরে দুই কিংবদন্তি ছিলেন ভালো বন্ধু। আর একে অপরের প্রতি ছিল তাঁদের অনিঃশেষ শ্রদ্ধা। যা এখনো অটুট।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৭ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৯ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে