ক্রীড়া ডেস্ক
ভারতের মাটি একের পর এক কিংবদন্তি ক্রিকেটার উপহার দিয়েছে সবসময়। মোহাম্মদ আজহারউদ্দীন, শচীন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলি, রাহুল দ্রাবিড়, মহেন্দ্র সিং ধোনি, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা—তালিকাটা বেশ দীর্ঘ। দেশটিতে কখনো ব্যাটারদের আকাল হয়নি।
শচীনের যখন ক্যারিয়ার সায়াহ্নে তখন উত্থান কোহলির। ফুটবলে যেমন দুই আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনা-লিওনেল মেসির তুলনা হয়, তেমনি ভারতের ক্রিকেটেও শচীন-কোহলি। ‘কে সেরা’ প্রশ্নে ভক্তদের চোখ সবসময় খুঁজতে থাকে প্রিয় তারকাকে। নিজেদের সময়ে তাঁরা অবশ্য প্রত্যেকে শ্রেষ্ঠত্ব দেখিয়েছেন।
এই তো বছর কয়েক আগে সবাই মনে করেছিল, একদিন কোহলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভেঙে দেবেন পূর্বসূরি শচীনের সর্বোচ্চ ১০০ সেঞ্চুরির রেকর্ড। এখনো হয়তো তা ভাবেন অনেকে। অবশ্য সেই রেকর্ড ভাঙার জন্য আরও অনেকদূর পাড়ি দিতে হবে প্রায় ২ বছর ৯ মাস সেঞ্চুরিবঞ্চিত থাকা কোহলিকে। এখনো ৭০ সেঞ্চুরিতে আটকে আছেন ৩৩ বছর বয়সী তারকা।
১৯৮৯ থেকে ২০১৩—দীর্ঘ ২৪ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন শচীন। যেখানে কোহলির আজ পূর্ণ হলো ১৪ বছর। ১৮ আগস্ট ২০০৮ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পা রাখেন তিনি। ক্যারিয়ারের এই ‘এক যুগে’ অসংখ্য রেকর্ডের মালিক হয়েছেন কোহলি।
নিজেদের ক্যারিয়ারের ১৪তম বছরে শচীন-কোহলির যদি তুলনা টানা হয় তবে কে এগিয়ে থাকতে পারেন বলে মনে হয় আপনার? দেখা যাক পরিসংখ্যান। ক্যারিয়ারের ১৪তম বছরে শচীন খেলে ফেলেছিলেন ৩১২ ম্যাচ। যেখানে ৪৫.১৪ গড় ও ৮৬.৬২ গড়ে তাঁর রান ছিল ১২ হাজার ৬৮৫। সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ৩৬টি। আর ফিফটি ৬৪। সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৮৬ রান। এই পরিসংখ্যান তুলনায় অবশ্য একটু এগিয়ে কোহলি। এখন পর্যন্ত ২৫৩ ম্যাচ খেলে ৫৭.৬৮ গড় ও ৯২.৮৩ স্ট্রাইক রেটে তাঁর রান ১২ হাজার ৩৪৪। সেঞ্চুরির সংখ্যা ৪৩ ও ফিফটি ৬৪। সর্বোচ্চ ১৮৩ রান।
পরিসংখ্যান যায় বলুক না কেন, তুলনায় যাওয়ার আগে সময়-কালটাও আমাদের মনে রাখতে হবে। শচীনকে লড়তে হয়েছে গ্লেন ম্যাকগ্রা, শেন ওয়ার্ন, মুত্তিয়া মুরালিধরন, ওয়াসিম আকরামদের মতো বোলারদের সামনে। তবে তাঁকে কোহলির মতো টি-টোয়েন্টি ও ফ্র্যাঞ্চাইজির চাপ অত মাথায় নিতে হয়নি। এটা নিশ্চিত, সময়ের হিসেবে দুজনই তাঁর সময়ের সেরা ব্যাটার।
ভারতের মাটি একের পর এক কিংবদন্তি ক্রিকেটার উপহার দিয়েছে সবসময়। মোহাম্মদ আজহারউদ্দীন, শচীন টেন্ডুলকার, সৌরভ গাঙ্গুলি, রাহুল দ্রাবিড়, মহেন্দ্র সিং ধোনি, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা—তালিকাটা বেশ দীর্ঘ। দেশটিতে কখনো ব্যাটারদের আকাল হয়নি।
শচীনের যখন ক্যারিয়ার সায়াহ্নে তখন উত্থান কোহলির। ফুটবলে যেমন দুই আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনা-লিওনেল মেসির তুলনা হয়, তেমনি ভারতের ক্রিকেটেও শচীন-কোহলি। ‘কে সেরা’ প্রশ্নে ভক্তদের চোখ সবসময় খুঁজতে থাকে প্রিয় তারকাকে। নিজেদের সময়ে তাঁরা অবশ্য প্রত্যেকে শ্রেষ্ঠত্ব দেখিয়েছেন।
এই তো বছর কয়েক আগে সবাই মনে করেছিল, একদিন কোহলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভেঙে দেবেন পূর্বসূরি শচীনের সর্বোচ্চ ১০০ সেঞ্চুরির রেকর্ড। এখনো হয়তো তা ভাবেন অনেকে। অবশ্য সেই রেকর্ড ভাঙার জন্য আরও অনেকদূর পাড়ি দিতে হবে প্রায় ২ বছর ৯ মাস সেঞ্চুরিবঞ্চিত থাকা কোহলিকে। এখনো ৭০ সেঞ্চুরিতে আটকে আছেন ৩৩ বছর বয়সী তারকা।
১৯৮৯ থেকে ২০১৩—দীর্ঘ ২৪ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন শচীন। যেখানে কোহলির আজ পূর্ণ হলো ১৪ বছর। ১৮ আগস্ট ২০০৮ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পা রাখেন তিনি। ক্যারিয়ারের এই ‘এক যুগে’ অসংখ্য রেকর্ডের মালিক হয়েছেন কোহলি।
নিজেদের ক্যারিয়ারের ১৪তম বছরে শচীন-কোহলির যদি তুলনা টানা হয় তবে কে এগিয়ে থাকতে পারেন বলে মনে হয় আপনার? দেখা যাক পরিসংখ্যান। ক্যারিয়ারের ১৪তম বছরে শচীন খেলে ফেলেছিলেন ৩১২ ম্যাচ। যেখানে ৪৫.১৪ গড় ও ৮৬.৬২ গড়ে তাঁর রান ছিল ১২ হাজার ৬৮৫। সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ৩৬টি। আর ফিফটি ৬৪। সর্বোচ্চ অপরাজিত ১৮৬ রান। এই পরিসংখ্যান তুলনায় অবশ্য একটু এগিয়ে কোহলি। এখন পর্যন্ত ২৫৩ ম্যাচ খেলে ৫৭.৬৮ গড় ও ৯২.৮৩ স্ট্রাইক রেটে তাঁর রান ১২ হাজার ৩৪৪। সেঞ্চুরির সংখ্যা ৪৩ ও ফিফটি ৬৪। সর্বোচ্চ ১৮৩ রান।
পরিসংখ্যান যায় বলুক না কেন, তুলনায় যাওয়ার আগে সময়-কালটাও আমাদের মনে রাখতে হবে। শচীনকে লড়তে হয়েছে গ্লেন ম্যাকগ্রা, শেন ওয়ার্ন, মুত্তিয়া মুরালিধরন, ওয়াসিম আকরামদের মতো বোলারদের সামনে। তবে তাঁকে কোহলির মতো টি-টোয়েন্টি ও ফ্র্যাঞ্চাইজির চাপ অত মাথায় নিতে হয়নি। এটা নিশ্চিত, সময়ের হিসেবে দুজনই তাঁর সময়ের সেরা ব্যাটার।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে