নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘ক্যারিয়ারে আমি ওপেনিংয়ে ২১ জন সঙ্গী পেয়েছি। এটি মনে হয় বিশ্ব রেকর্ড’—একবার মজা করে বলেছিলেন তামিম ইকবাল। এত সঙ্গীর ভিড়েও বাঁহাতি ওপেনার যেন বড় একা, নিঃসঙ্গ! ওয়ানডেতে লিটন দাস গত কিছুদিনে তামিমকে সঙ্গ দিচ্ছেন। কিন্তু বাকি দুই সংস্করণে? টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে গত এক যুগেও ওপেনিংয়ে তামিমের সঙ্গে থিতু হতে পারেননি কেউ।
এক মাস পরই ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। হাতে বিকল্প তিনজন ওপেনার থাকায় যেখানে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টকে ‘মধুর সমস্যায়’ পড়ার কথা, সেখানে উল্টো দুশ্চিন্তা তাদের—বিশ্বকাপে তামিমের সঙ্গী হবেন কে?
প্রায় ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির বাইরে আছেন তামিম। গত বছরের মার্চে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুরে খেলা টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচটাই হয়ে আছে বাঁহাতি ওপেনারের সর্বশেষ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। আগামী ১ সেপ্টেম্বর শুরু হতে যাওয়া নিউজিল্যান্ড সিরিজের দলেও নেই তামিম। যতই গত ১৭ মাসে টি-টোয়েন্টি না খেলুন, বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়ককে বাইরে রেখে বিশ্বকাপের দল দেওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। নির্বাচকদের যত চিন্তা তামিমের যোগ্য সঙ্গী খুঁজে বের করা নিয়ে।
তামিমের এই সঙ্গী খোঁজার কাজটা নির্বাচকদের আগেও করতে হয়েছে। তবে এবার সেটি তাঁদের করতে হচ্ছে বেশ দ্রুত। নির্বাচকেরা জানিয়েছেন, ৬ কিংবা ৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করতে পারেন তাঁরা। সেটি হলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টির পারফরম্যান্স দেখেই দল ঘোষণা করতে হবে নির্বাচকদের। সৌম্য সরকার, লিটন দাস ও মোহাম্মদ নাঈমের পরীক্ষাটা হয়ে যেতে পারে এই তিন ম্যাচেই।
তামিম না খেলার গত দেড় বছরে ওপেনিংয়ে বেশির ভাগ সময় সৌম্য-নাঈমই জুটি বেঁধেছেন। কখনো লিটন দাসও নাঈমের সঙ্গী হয়েছেন। বাংলাদেশের গত ৯ টি-টোয়েন্টির ৮টিতেই উদ্বোধনী জুটি হয়েছে সৌম্য-নাঈমের। তবে জিম্বাবুয়েতে সৌম্য সাফল্য পেলেও চূড়ান্ত ব্যর্থ তিনি অস্ট্রেলিয়া সিরিজে। এই সিরিজের প্রথম ৪ ম্যাচে নাঈমের সঙ্গে ওপেনিংয়ে ছিলেন সৌম্য। ৪ টি-টোয়েন্টিতে ওপেনিং জুটি তুলতে পেরেছে গড়ে ১২.৭৫ রান। সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে অবশ্য উদ্বোধনী জুটিতে ওঠে ২৭ বলে ৪২ রান। সেদিন সৌম্যর জায়গায় ওপেনিংয়ে নাঈমের সঙ্গে ছিলেন মেহেদী হাসান।
নিউজিল্যান্ড সিরিজে লিটন ফেরায় সৌম্যর পরীক্ষাটা হয়েছে আরও কঠিন। গতকাল মিরপুরের অনুশীলনে লিটন-নাঈমকেই জুটি বেঁধে দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিং অনুশীলন করতে দেখা গেছে। কিছুদিন আগে তামিম ওয়ানডেতে তাঁর সঙ্গী হিসেবে লিটনকে এগিয়ে রেখেছিলেন ডান হাতি-বাঁহাতির সমন্বয়ের যুক্তিতে। টি-টোয়েন্টিতেও একই সমন্বয়ই কাজে দিতে পারে। সমস্যা হলো টি-টোয়েন্টিতে ছন্দে নেই লিটনও। এই বছর ৪ টি-টোয়েন্টি খেলে ২৭ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান করেছেন ১০ রান। সৌম্য-লিটনদের টানা ব্যর্থতায় কয়েক মাস ধরে নির্বাচক থেকে অধিনায়ককে বারবার টপ অর্ডারের ব্যর্থতার কথা শুনতে হচ্ছে।
কালও যেমন ব্যাটিং পরামর্শক অ্যাশওয়েল প্রিন্সকে কথা বলতে হয়েছে এ বিষয়টি নিয়ে। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক এই ব্যাটসম্যান যদিও বলছেন, ‘ওপেনিং ব্যাটসম্যানদের নিয়ে খুব ভাবছি না।
জিম্বাবুয়েতে এক-দুটি ভালো জুটি হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে কন্ডিশন কঠিন ছিল। বাউন্ডারি মারা সহজ ছিল না। যদিও জুটি গড়া গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দলে ওপেনিং পজিশনে প্রতিযোগিতাও আছে। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাও দলের জন্য ভালো।’
নিউজিল্যান্ড সিরিজে সৌম্য-লিটনদের এই ‘প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা’ শুধু নিজেদের ফিরে পাওয়াই নয়, বিশ্বকাপে তামিমের সঙ্গী হওয়ারও।
‘ক্যারিয়ারে আমি ওপেনিংয়ে ২১ জন সঙ্গী পেয়েছি। এটি মনে হয় বিশ্ব রেকর্ড’—একবার মজা করে বলেছিলেন তামিম ইকবাল। এত সঙ্গীর ভিড়েও বাঁহাতি ওপেনার যেন বড় একা, নিঃসঙ্গ! ওয়ানডেতে লিটন দাস গত কিছুদিনে তামিমকে সঙ্গ দিচ্ছেন। কিন্তু বাকি দুই সংস্করণে? টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে গত এক যুগেও ওপেনিংয়ে তামিমের সঙ্গে থিতু হতে পারেননি কেউ।
এক মাস পরই ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। হাতে বিকল্প তিনজন ওপেনার থাকায় যেখানে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্টকে ‘মধুর সমস্যায়’ পড়ার কথা, সেখানে উল্টো দুশ্চিন্তা তাদের—বিশ্বকাপে তামিমের সঙ্গী হবেন কে?
প্রায় ১৭ মাস আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির বাইরে আছেন তামিম। গত বছরের মার্চে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুরে খেলা টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচটাই হয়ে আছে বাঁহাতি ওপেনারের সর্বশেষ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি। আগামী ১ সেপ্টেম্বর শুরু হতে যাওয়া নিউজিল্যান্ড সিরিজের দলেও নেই তামিম। যতই গত ১৭ মাসে টি-টোয়েন্টি না খেলুন, বাংলাদেশ ওয়ানডে অধিনায়ককে বাইরে রেখে বিশ্বকাপের দল দেওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। নির্বাচকদের যত চিন্তা তামিমের যোগ্য সঙ্গী খুঁজে বের করা নিয়ে।
তামিমের এই সঙ্গী খোঁজার কাজটা নির্বাচকদের আগেও করতে হয়েছে। তবে এবার সেটি তাঁদের করতে হচ্ছে বেশ দ্রুত। নির্বাচকেরা জানিয়েছেন, ৬ কিংবা ৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করতে পারেন তাঁরা। সেটি হলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টির পারফরম্যান্স দেখেই দল ঘোষণা করতে হবে নির্বাচকদের। সৌম্য সরকার, লিটন দাস ও মোহাম্মদ নাঈমের পরীক্ষাটা হয়ে যেতে পারে এই তিন ম্যাচেই।
তামিম না খেলার গত দেড় বছরে ওপেনিংয়ে বেশির ভাগ সময় সৌম্য-নাঈমই জুটি বেঁধেছেন। কখনো লিটন দাসও নাঈমের সঙ্গী হয়েছেন। বাংলাদেশের গত ৯ টি-টোয়েন্টির ৮টিতেই উদ্বোধনী জুটি হয়েছে সৌম্য-নাঈমের। তবে জিম্বাবুয়েতে সৌম্য সাফল্য পেলেও চূড়ান্ত ব্যর্থ তিনি অস্ট্রেলিয়া সিরিজে। এই সিরিজের প্রথম ৪ ম্যাচে নাঈমের সঙ্গে ওপেনিংয়ে ছিলেন সৌম্য। ৪ টি-টোয়েন্টিতে ওপেনিং জুটি তুলতে পেরেছে গড়ে ১২.৭৫ রান। সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে অবশ্য উদ্বোধনী জুটিতে ওঠে ২৭ বলে ৪২ রান। সেদিন সৌম্যর জায়গায় ওপেনিংয়ে নাঈমের সঙ্গে ছিলেন মেহেদী হাসান।
নিউজিল্যান্ড সিরিজে লিটন ফেরায় সৌম্যর পরীক্ষাটা হয়েছে আরও কঠিন। গতকাল মিরপুরের অনুশীলনে লিটন-নাঈমকেই জুটি বেঁধে দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিং অনুশীলন করতে দেখা গেছে। কিছুদিন আগে তামিম ওয়ানডেতে তাঁর সঙ্গী হিসেবে লিটনকে এগিয়ে রেখেছিলেন ডান হাতি-বাঁহাতির সমন্বয়ের যুক্তিতে। টি-টোয়েন্টিতেও একই সমন্বয়ই কাজে দিতে পারে। সমস্যা হলো টি-টোয়েন্টিতে ছন্দে নেই লিটনও। এই বছর ৪ টি-টোয়েন্টি খেলে ২৭ বছর বয়সী ব্যাটসম্যান করেছেন ১০ রান। সৌম্য-লিটনদের টানা ব্যর্থতায় কয়েক মাস ধরে নির্বাচক থেকে অধিনায়ককে বারবার টপ অর্ডারের ব্যর্থতার কথা শুনতে হচ্ছে।
কালও যেমন ব্যাটিং পরামর্শক অ্যাশওয়েল প্রিন্সকে কথা বলতে হয়েছে এ বিষয়টি নিয়ে। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক এই ব্যাটসম্যান যদিও বলছেন, ‘ওপেনিং ব্যাটসম্যানদের নিয়ে খুব ভাবছি না।
জিম্বাবুয়েতে এক-দুটি ভালো জুটি হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে কন্ডিশন কঠিন ছিল। বাউন্ডারি মারা সহজ ছিল না। যদিও জুটি গড়া গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দলে ওপেনিং পজিশনে প্রতিযোগিতাও আছে। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাও দলের জন্য ভালো।’
নিউজিল্যান্ড সিরিজে সৌম্য-লিটনদের এই ‘প্রতিদ্বন্দ্বিতাটা’ শুধু নিজেদের ফিরে পাওয়াই নয়, বিশ্বকাপে তামিমের সঙ্গী হওয়ারও।
দিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
৩ ঘণ্টা আগেরাজিন সালেহের অধীনে সবশেষ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পূর্বাঞ্চল। এবার তাঁর অধীনে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএলে) প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে সিলেট বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগেবিহারের ছোট্ট এক গ্রাম থেকে উঠে আসা ১৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশীকে ১ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে হইচই ফেলে দিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জেদ্দায় আজ আইপিএলের মেগা নিলামের শেষ দিনে সবচেয়ে আলোচিত নাম এই বৈভব। আইপিএল নিলামে সবচেয়ে কম বয়সী ক্রিকেটারের বিক্রি হওয়ার ঘটনা এটি। সেটিও আবার কোটি রুপিতে।
৩ ঘণ্টা আগেধারাভাষ্য কক্ষে আতাহার আলী খান বেশ অবাক কণ্ঠে বললেন, ‘বাংলাদেশকে সকালে ব্যাটিং না করতে দেখে বেশ অবাক হয়েছি।’ তাঁর মতো অবাক হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক দর্শকই।
৪ ঘণ্টা আগে