নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় দলের বাইরে থাকা দুজন ক্রিকেটারকে নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। একজন মাহমুদউল্লাহ, আরেকজন আফিফ হোসেন। আফিফ বাদ পড়েছেন গত মার্চে আয়ারল্যান্ড সিরিজ থেকে। তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়ার কারণ হিসেবে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বলেছিলেন, ‘আফিফকে চেহারা দেখে বাদ দেওয়া হয়নি।’
কোচের কথায় কতটা ধাক্কা খেয়েছেন আফিফ, আজ মিরপুরে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) অলিখিত ফাইনাল শেষে জিজ্ঞেস করলে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি ২৩ বছর বয়সী অলরাউন্ডার। তবে গত তিন-চার বছরে যিনি সাদা বলে বেশ নিয়মিত হয়ে উঠেছিলেন, আফিফ এক সিরিজে খারাপ করেই বাদ পড়াটা কতটা ‘অবিচার’ মনে করেছেন? এ প্রশ্নে সাংবাদিকদের তিনি বলছেন, ‘জানি না ভাই। আপনাদের (সংবাদমাধ্যমের) মনে হলে হয়, আপনাদের মনে না হলে হয় না। আমার কিছু বলার নেই।’
তবে আফিফ এটি পরিষ্কার জানালেন, তিনি সব সময় ওপরে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন। জাতীয় দলে অবশ্য খুব একটা ওপরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ নেই। মিডল কিংবা লোয়ার মিডল অর্ডারেই তাঁর ব্যাটিং পজিশন। তবে আবাহনীর হয়ে এবারের ডিপিএলে দারুণ কিছু ইনিংস খেলে নিজের সামর্থ্য প্রমাণ করেছেন। পেয়েছেন ক্যারিয়ারের প্রথম লিস্ট ‘এ’ সেঞ্চুরিও।
আবাহনীর হয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে আফিফ বলছেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হতে তো সবারই (অবদান) ভালো লাগে। টুর্নামেন্টের শুরু থেকে আমাদের সবারই লক্ষ্য ছিল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার। আমাদের ওপেনার দুজন পুরো টুর্নামেন্ট ভালো শুরু এনে দিয়েছে। যে কারণে আমাদের কাজটা সহজ হয়ে গিয়েছে। আর মিডল অর্ডারে আমাদের মোটামুটি সব ব্যাটারই ছন্দে ছিল। সে জন্য শিরোপা জেতা সম্ভব হয়েছে।’
ডিপিএলে খেলার আগে জাতীয় দলের পারফরম্যান্স কিংবা সামনে ‘এ’ দলের সিরিজ—স্বল্পভাষী আফিফ পেছনে-সামনের কোনো সিরিজ নিয়েই মন্তব্য করতে চাইলেন না। বাংলাদেশ ‘এ’ দলের অধিনায়ক হয়ে সামনের বড় দৈর্ঘ্যের ক্রিকেট নিয়ে শুধু বললেন, ‘‘দুই দিন পর খেলা (‘এ’ দলের)। তখন দেখা যাবে। আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবছি না। আমি শুধু বর্তমানে থাকতে চাই।’’
জাতীয় দল সব ক্রিকেটারের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আফিফের কাছেও নিশ্চয়ই তা-ই। এ বিষয়েও আফিফের একই কথা, ‘আমি শুধু বর্তমানে থাকতে চাই। সামনে কী হবে, আমার বিষয় নয়।’
জাতীয় দলের বাইরে থাকা দুজন ক্রিকেটারকে নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। একজন মাহমুদউল্লাহ, আরেকজন আফিফ হোসেন। আফিফ বাদ পড়েছেন গত মার্চে আয়ারল্যান্ড সিরিজ থেকে। তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়ার কারণ হিসেবে চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বলেছিলেন, ‘আফিফকে চেহারা দেখে বাদ দেওয়া হয়নি।’
কোচের কথায় কতটা ধাক্কা খেয়েছেন আফিফ, আজ মিরপুরে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) অলিখিত ফাইনাল শেষে জিজ্ঞেস করলে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি ২৩ বছর বয়সী অলরাউন্ডার। তবে গত তিন-চার বছরে যিনি সাদা বলে বেশ নিয়মিত হয়ে উঠেছিলেন, আফিফ এক সিরিজে খারাপ করেই বাদ পড়াটা কতটা ‘অবিচার’ মনে করেছেন? এ প্রশ্নে সাংবাদিকদের তিনি বলছেন, ‘জানি না ভাই। আপনাদের (সংবাদমাধ্যমের) মনে হলে হয়, আপনাদের মনে না হলে হয় না। আমার কিছু বলার নেই।’
তবে আফিফ এটি পরিষ্কার জানালেন, তিনি সব সময় ওপরে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন। জাতীয় দলে অবশ্য খুব একটা ওপরে ব্যাটিংয়ের সুযোগ নেই। মিডল কিংবা লোয়ার মিডল অর্ডারেই তাঁর ব্যাটিং পজিশন। তবে আবাহনীর হয়ে এবারের ডিপিএলে দারুণ কিছু ইনিংস খেলে নিজের সামর্থ্য প্রমাণ করেছেন। পেয়েছেন ক্যারিয়ারের প্রথম লিস্ট ‘এ’ সেঞ্চুরিও।
আবাহনীর হয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে আফিফ বলছেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হতে তো সবারই (অবদান) ভালো লাগে। টুর্নামেন্টের শুরু থেকে আমাদের সবারই লক্ষ্য ছিল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার। আমাদের ওপেনার দুজন পুরো টুর্নামেন্ট ভালো শুরু এনে দিয়েছে। যে কারণে আমাদের কাজটা সহজ হয়ে গিয়েছে। আর মিডল অর্ডারে আমাদের মোটামুটি সব ব্যাটারই ছন্দে ছিল। সে জন্য শিরোপা জেতা সম্ভব হয়েছে।’
ডিপিএলে খেলার আগে জাতীয় দলের পারফরম্যান্স কিংবা সামনে ‘এ’ দলের সিরিজ—স্বল্পভাষী আফিফ পেছনে-সামনের কোনো সিরিজ নিয়েই মন্তব্য করতে চাইলেন না। বাংলাদেশ ‘এ’ দলের অধিনায়ক হয়ে সামনের বড় দৈর্ঘ্যের ক্রিকেট নিয়ে শুধু বললেন, ‘‘দুই দিন পর খেলা (‘এ’ দলের)। তখন দেখা যাবে। আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবছি না। আমি শুধু বর্তমানে থাকতে চাই।’’
জাতীয় দল সব ক্রিকেটারের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আফিফের কাছেও নিশ্চয়ই তা-ই। এ বিষয়েও আফিফের একই কথা, ‘আমি শুধু বর্তমানে থাকতে চাই। সামনে কী হবে, আমার বিষয় নয়।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৯ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
১১ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে