ক্রীড়া ডেস্ক
ভারতীয় লেগ স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহাল নিজের ৩২ তম জন্মদিন উদযাপন করছেন গতকাল। আরেকটু হলে বিশেষ দিনটি কিছুটা ফিকে হয়ে যেত তাঁর।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পরশু প্রথম ওয়ানডেতে যে কোনো রকমে পার পেয়েছে ভারত! ত্রিনিদাদের পোর্ট অব স্পেনে শিখর ধাওয়ানের নেতৃত্বাধীন দলটির ৩০৮ রানের জবাবে স্বাগতিকেরা থেমেছে ৩০৫ রানে। হাড্ডাহাডি লড়াইয়ে ৩ রানের জয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে সফরকারীরা।
অথচ এই উন্ডিজই কদিন আগে গায়ানায় বাংলাদেশের কাছে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে। তিন ম্যাচের একটিতেও ২০০-এর গণ্ডি পেরোতে পারেনি। ন্যূনতম প্রতিরোধেরও দেখা মেলেনি। সেই উইন্ডিজ হঠাৎ কীভাবে লড়াই জমিয়ে তুলল? ৩০০-ই বা পেরোল কী করে?
জন্মদিনের সেসব প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন চাহাল। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে অনেক পিছিয়ে থাকলেও ঐতিহ্যগতভাবে ওয়ানডেতে ভালো খেলা বাংলাদেশ পিচের সহায়তা পেয়েছে বলে উইন্ডিজকে অনায়াসে হারিয়েছে বলে মত তাঁর। ৩০ বছর বয়সী লেগ স্পিনার বলেছেন, ‘বাংলাদেশের বিপক্ষে কন্ডিশন পুরোপুরি ভিন্ন ছিল। ওই (গায়ানায়) উইকেটে স্পিন ধরত। এমন উইকেটে খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে না। আর বাংলাদেশ এ ধরনের উইকেটে খেলে অভ্যস্ত। কিন্তু এখানকার (ত্রিনিদাদের) উইকেট ব্যাটিং সহায়ক। ওদের ব্যাটারদেরও কৃতিত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে মিডল অর্ডার খুব ভালো করেছে।’
ম্যাচে দুটি উইকেট পেয়েছেন চাহাল। ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই ফিরিয়েছেন রোভম্যান পাওয়ালকে (৬)। পরে সেট ব্যাটার ব্রান্ডন কিংকে (৫৪) আউট করে ম্যাচ ভারতের নিয়ন্ত্রণে এনে দিয়েছিলেন।
সেখান থেকেই উইন্ডিজকে স্বপ্ন দেখাতে শুরু করেছিলেন আকিল হোসেন (৩২ *) ও রোমারিও শেফার্ড (৩৯ *)। কিন্তু দলকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে পারেননি। চাহাল বলেছেন, ভারতের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তিনি, ‘আরও দুটি উইকেট নিতে পারলে ওরা চাপে পড়ে যেত। তবে আমার বিশ্বাস ছিল, (মোহাম্মদ) সিরাজ শেষ ওভারে ১৫ রান আটকাতে পারবে।’
খেলার খবর সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ভারতীয় লেগ স্পিনার যুজবেন্দ্র চাহাল নিজের ৩২ তম জন্মদিন উদযাপন করছেন গতকাল। আরেকটু হলে বিশেষ দিনটি কিছুটা ফিকে হয়ে যেত তাঁর।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে পরশু প্রথম ওয়ানডেতে যে কোনো রকমে পার পেয়েছে ভারত! ত্রিনিদাদের পোর্ট অব স্পেনে শিখর ধাওয়ানের নেতৃত্বাধীন দলটির ৩০৮ রানের জবাবে স্বাগতিকেরা থেমেছে ৩০৫ রানে। হাড্ডাহাডি লড়াইয়ে ৩ রানের জয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে সফরকারীরা।
অথচ এই উন্ডিজই কদিন আগে গায়ানায় বাংলাদেশের কাছে ওয়ানডে সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে। তিন ম্যাচের একটিতেও ২০০-এর গণ্ডি পেরোতে পারেনি। ন্যূনতম প্রতিরোধেরও দেখা মেলেনি। সেই উইন্ডিজ হঠাৎ কীভাবে লড়াই জমিয়ে তুলল? ৩০০-ই বা পেরোল কী করে?
জন্মদিনের সেসব প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছেন চাহাল। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে অনেক পিছিয়ে থাকলেও ঐতিহ্যগতভাবে ওয়ানডেতে ভালো খেলা বাংলাদেশ পিচের সহায়তা পেয়েছে বলে উইন্ডিজকে অনায়াসে হারিয়েছে বলে মত তাঁর। ৩০ বছর বয়সী লেগ স্পিনার বলেছেন, ‘বাংলাদেশের বিপক্ষে কন্ডিশন পুরোপুরি ভিন্ন ছিল। ওই (গায়ানায়) উইকেটে স্পিন ধরত। এমন উইকেটে খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে না। আর বাংলাদেশ এ ধরনের উইকেটে খেলে অভ্যস্ত। কিন্তু এখানকার (ত্রিনিদাদের) উইকেট ব্যাটিং সহায়ক। ওদের ব্যাটারদেরও কৃতিত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে মিডল অর্ডার খুব ভালো করেছে।’
ম্যাচে দুটি উইকেট পেয়েছেন চাহাল। ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই ফিরিয়েছেন রোভম্যান পাওয়ালকে (৬)। পরে সেট ব্যাটার ব্রান্ডন কিংকে (৫৪) আউট করে ম্যাচ ভারতের নিয়ন্ত্রণে এনে দিয়েছিলেন।
সেখান থেকেই উইন্ডিজকে স্বপ্ন দেখাতে শুরু করেছিলেন আকিল হোসেন (৩২ *) ও রোমারিও শেফার্ড (৩৯ *)। কিন্তু দলকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে পারেননি। চাহাল বলেছেন, ভারতের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তিনি, ‘আরও দুটি উইকেট নিতে পারলে ওরা চাপে পড়ে যেত। তবে আমার বিশ্বাস ছিল, (মোহাম্মদ) সিরাজ শেষ ওভারে ১৫ রান আটকাতে পারবে।’
খেলার খবর সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
৩৭ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১১ ঘণ্টা আগে