ক্রীড়া ডেস্ক
টি-টোয়েন্টিতে ১১০ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। তবে এমন লো স্কোরিং ম্যাচটা কতটা রোমাঞ্চকর হতে পারে, তা আজকের নামিবিয়া-ওমান ম্যাচ না দেখলে বোঝার উপায় নেই। বার্বাডোজে পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে সুপার ওভারে জয় পেল নামিবিয়া।
নামিবিয়ার ইনিংসের শেষ ওভার থেকেই রোমাঞ্চের শুরু। শেষ ওভারে দলটির জয়ের জন্য দরকার ছিল ৫ রান, হাতে ছিল ৬ উইকেট। ওভারের প্রথম বলেই ইয়ান ফ্রাইলিংককে বোল্ড করেন ওমানের পেসার মেহরান খান। তৃতীয় বলে জেন গ্রিনকে এলবিডব্লুর ফাদে ফেলেন মেহরান। শেষ বলে যখন ২ রান দরকার, তখন ডেভিড ভিজে কাট করতে গেলে বল মিস করেন। ওমানের উইকেটরক্ষক নাসিম খুশি প্রথমে বল তালুবন্দী করতে পারেননি। এমনকি যে রান আউট করলে ম্যাচ ‘খুশি’ মনে ওমান জিতে যেত, সেটা করতেও ব্যর্থ দলটির উইকেটরক্ষক। ভিজে এক রান নিলে নামিবিয়ার স্কোর হয়েছে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১০৯ রান।
টাই হওয়া ম্যাচ সুপার ওভারে গড়ালে নামিবিয়া নিয়েছে ২১ রান। ওমানের বাঁহাতি পেসার বিলাল খানের প্রথম দুই বলে চার ও ছক্কা মারেন ভিজে। শেষ দুই বলে দুটি চার মারেন নামিবিয়ান অধিনায়ক গেরহার্ড এরমাস। ভিজের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে ওমান সুপার ওভারের পাহাড়সম ২২ রান করতে পারেনি। নামিবিয়ার পেস বোলিং অলরাউন্ডারের প্রথম বল থেকে খুশি দিয়েছেন ২ রান। পরের বল থেকে খুশি কোনো রান নিতে পারেননি। তৃতীয় বলে খুশিকে বোল্ড করে দেন ভিজে। শেষ বলে জিসান মাকসুদ ছক্কা মারলেও তা ওমানের জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। এশিয়ার দলটি আটকে যায় ১ উইকেটে ১০ রানে।
১১০ রান তাড়া করতে নেমে ওভারপ্রতি ৬ রান কখনোই আজ তুলতে পারেনি নামিবিয়া। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে রানের খাতা খোলার আগেই উইকেট হারায় তারা। পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভারে) ১ উইকেটে ৩২ রান করে দলটি। দ্বিতীয় ও তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৪২ ও ৩১ রানের জুটি হয়েছে। দুটি জুটিতেই অবদান রেখেছেন তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ফ্রাইলিংক। তিনি (ফ্রাইলিংক) জুটি দুটি গড়েছেন নিকোলাস ডেভিন ও এরাসমাসের সঙ্গে। নামিবিয়ার ইনিংসের সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেছেন ফ্রাইলিংক। ৪৮ বলের ইনিংসে ৬ চার মেরেছেন।
টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নামিবিয়া অধিনায়ক এরাসমাস। ব্যাটিংয়ে নেমে ৬.৩ ওভারে ওমানের স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ৩৭ রান। পঞ্চম উইকেট জুটিতে খালিদ কাইল ও আয়ান খান করেন ৩৩ বলে ৩১ রানের জুটি। ওমানের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা দলটি ১৯.৪ ওভারে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায়। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন খালিদ। ৩৯ বলের ইনিংসে ১টি করে চার ছক্কা মেরেছেন। নামিবিয়ার সেরা বোলার রুবেন ট্রাম্পলম্যান নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৪ ওভার বোলিং করে খরচ করেন ২১ রান। সুপার ওভারে আলো ছড়ানো ভিজে মূল ম্যাচেও দুর্দান্ত বোলিং করেন। ৩.৪ ওভার বোলিং করে ২৮ রানে নেন ৩ উইকেট। ম্যাচসেরার পুরস্কারও জেতেন তিনি।
টি-টোয়েন্টিতে ১১০ রানের লক্ষ্য আহামরি তেমন কিছু নয়। তবে এমন লো স্কোরিং ম্যাচটা কতটা রোমাঞ্চকর হতে পারে, তা আজকের নামিবিয়া-ওমান ম্যাচ না দেখলে বোঝার উপায় নেই। বার্বাডোজে পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে সুপার ওভারে জয় পেল নামিবিয়া।
নামিবিয়ার ইনিংসের শেষ ওভার থেকেই রোমাঞ্চের শুরু। শেষ ওভারে দলটির জয়ের জন্য দরকার ছিল ৫ রান, হাতে ছিল ৬ উইকেট। ওভারের প্রথম বলেই ইয়ান ফ্রাইলিংককে বোল্ড করেন ওমানের পেসার মেহরান খান। তৃতীয় বলে জেন গ্রিনকে এলবিডব্লুর ফাদে ফেলেন মেহরান। শেষ বলে যখন ২ রান দরকার, তখন ডেভিড ভিজে কাট করতে গেলে বল মিস করেন। ওমানের উইকেটরক্ষক নাসিম খুশি প্রথমে বল তালুবন্দী করতে পারেননি। এমনকি যে রান আউট করলে ম্যাচ ‘খুশি’ মনে ওমান জিতে যেত, সেটা করতেও ব্যর্থ দলটির উইকেটরক্ষক। ভিজে এক রান নিলে নামিবিয়ার স্কোর হয়েছে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১০৯ রান।
টাই হওয়া ম্যাচ সুপার ওভারে গড়ালে নামিবিয়া নিয়েছে ২১ রান। ওমানের বাঁহাতি পেসার বিলাল খানের প্রথম দুই বলে চার ও ছক্কা মারেন ভিজে। শেষ দুই বলে দুটি চার মারেন নামিবিয়ান অধিনায়ক গেরহার্ড এরমাস। ভিজের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে ওমান সুপার ওভারের পাহাড়সম ২২ রান করতে পারেনি। নামিবিয়ার পেস বোলিং অলরাউন্ডারের প্রথম বল থেকে খুশি দিয়েছেন ২ রান। পরের বল থেকে খুশি কোনো রান নিতে পারেননি। তৃতীয় বলে খুশিকে বোল্ড করে দেন ভিজে। শেষ বলে জিসান মাকসুদ ছক্কা মারলেও তা ওমানের জয়ের জন্য যথেষ্ট ছিল না। এশিয়ার দলটি আটকে যায় ১ উইকেটে ১০ রানে।
১১০ রান তাড়া করতে নেমে ওভারপ্রতি ৬ রান কখনোই আজ তুলতে পারেনি নামিবিয়া। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে রানের খাতা খোলার আগেই উইকেট হারায় তারা। পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভারে) ১ উইকেটে ৩২ রান করে দলটি। দ্বিতীয় ও তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৪২ ও ৩১ রানের জুটি হয়েছে। দুটি জুটিতেই অবদান রেখেছেন তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ফ্রাইলিংক। তিনি (ফ্রাইলিংক) জুটি দুটি গড়েছেন নিকোলাস ডেভিন ও এরাসমাসের সঙ্গে। নামিবিয়ার ইনিংসের সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেছেন ফ্রাইলিংক। ৪৮ বলের ইনিংসে ৬ চার মেরেছেন।
টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নামিবিয়া অধিনায়ক এরাসমাস। ব্যাটিংয়ে নেমে ৬.৩ ওভারে ওমানের স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ৩৭ রান। পঞ্চম উইকেট জুটিতে খালিদ কাইল ও আয়ান খান করেন ৩৩ বলে ৩১ রানের জুটি। ওমানের ইনিংসে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা দলটি ১৯.৪ ওভারে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায়। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন খালিদ। ৩৯ বলের ইনিংসে ১টি করে চার ছক্কা মেরেছেন। নামিবিয়ার সেরা বোলার রুবেন ট্রাম্পলম্যান নিয়েছেন ৪ উইকেট। ৪ ওভার বোলিং করে খরচ করেন ২১ রান। সুপার ওভারে আলো ছড়ানো ভিজে মূল ম্যাচেও দুর্দান্ত বোলিং করেন। ৩.৪ ওভার বোলিং করে ২৮ রানে নেন ৩ উইকেট। ম্যাচসেরার পুরস্কারও জেতেন তিনি।
দিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
৮ ঘণ্টা আগেরাজিন সালেহের অধীনে সবশেষ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পূর্বাঞ্চল। এবার তাঁর অধীনে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএলে) প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে সিলেট বিভাগ।
৯ ঘণ্টা আগেবিহারের ছোট্ট এক গ্রাম থেকে উঠে আসা ১৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশীকে ১ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে হইচই ফেলে দিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জেদ্দায় আজ আইপিএলের মেগা নিলামের শেষ দিনে সবচেয়ে আলোচিত নাম এই বৈভব। আইপিএল নিলামে সবচেয়ে কম বয়সী ক্রিকেটারের বিক্রি হওয়ার ঘটনা এটি। সেটিও আবার কোটি রুপিতে।
৯ ঘণ্টা আগেধারাভাষ্য কক্ষে আতাহার আলী খান বেশ অবাক কণ্ঠে বললেন, ‘বাংলাদেশকে সকালে ব্যাটিং না করতে দেখে বেশ অবাক হয়েছি।’ তাঁর মতো অবাক হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক দর্শকই।
১০ ঘণ্টা আগে