নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সবাই খেলছে, আমি খেলতে পারছি না, অনেক কষ্ট লাগে—এ বছরের মার্চে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছিলেন ইবাদত হোসেন চৌধুরী। পাঁচ মাস পর ইবাদতের কণ্ঠে শোনা গেল একই কথার প্রতিধ্বনি। পুরোনো কষ্টের দিনগুলো আর মনে করতে চান না বাংলাদেশের এই পেসার।
প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে সবশেষ ইবাদতকে দেখা গেছে ২০২৩ সালের ৮ জুলাই। চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বোলিং করার সময় মাংসপেশিতে টান খেয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাঁকে। তারপর থেকেই তাঁর পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া শুরু। বাংলাদেশের তারকা পেসারকে যেতে হয়েছে ছুরি-কাঁচির নিচে। পুনর্বাসনের সময়টা তাঁর কেমন কেটেছে সেটা আজ মিরপুরে জানতে চান সাংবাদিকেরা। গণমাধ্যমকে ইবাদত বলেন, ‘সত্যি কথা, সেটা অনেক কষ্টের এক সময় ছিল। সেটা মনে করতেও চাই না এখন। কারণ সেই সময়টা এমন ছিল যে সব সময় একা একাই লাগত। খেলোয়াড় হিসেবে আমি সব সময় মাঠে থাকব, খেলব—প্রথম ছিল সেই কষ্ট। দ্বিতীয়ত হাঁটতেই পারছি না যে আমি একটু বাইরে যাব বা কারও সঙ্গে দেখা করব। কোনো সুযোগই ছিল না সেই সময়।’
পাকিস্তান সিরিজ থেকেই বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ-পরবর্তী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যস্ততা শুরু হচ্ছে। নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশকে পাকিস্তান পর্ব শেষে ভারতে উড়াল দিতে হবে। ১৯ সেপ্টেম্বর চেন্নাইতে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত প্রথম টেস্ট। সেই ভারতের বিপক্ষে ২০১৯ সালে টেস্টে বিরাট কোহলিকে আউটের পর স্যালুট দিয়ে ভাইরাল হয়েছিলেন ইবাদত। ভারত সিরিজ দিয়ে ফেরার আশা ইবাদতের, ‘আমার লক্ষ্য ভারতের সঙ্গে যাতে খেলতে পারি। নির্ভর করবে যে টেস্ট ম্যাচ দিয়ে ফেরাটা কতটুকু ইতিবাচক হবে। যেহেতু ভারতে দুইটা টেস্ট ম্যাচ আছে। তার আগে যদি টেস্ট ফিটনেসটা ফিরে পাই। আমার কাছে মনে হয় এখনো সুযোগ আছে। ভারত সিরিজের আগে নিজেদের মধ্যে যদি চার দিনের একটা ম্যাচ খেলা যায়, সেখানে খেলার সুযোগ পেলে বিচার করতে পারব টেস্ট খেলতে কতটুকু ফিট। ইনশা আল্লাহ দেখা যাক।’
পূর্ণ ছন্দে বোলিং করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন ইবাদত। ৩০ বছর বয়সী বাংলাদেশি এই পেসার বলেন, ‘ট্রেনার আমাকে একটা প্রোগ্রাম দিয়েছেন যে শেষ পর্যায়ে এসে কীভাবে বোলিং করা লাগে, ফিটনেস ধরে রাখতে হয়। সেটাই অনুসরণ করছি আপাতত। বোলিং ইনটেনসিটি ৮০ শতাংশই আছে। তাই আশা করছি দুই সপ্তাহ, তিন সপ্তাহের মধ্যে যেন পূর্ণ ছন্দে বোলিং করতে পারি।’
আরও পড়ুন:
সবাই খেলছে, আমি খেলতে পারছি না, অনেক কষ্ট লাগে—এ বছরের মার্চে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই বলেছিলেন ইবাদত হোসেন চৌধুরী। পাঁচ মাস পর ইবাদতের কণ্ঠে শোনা গেল একই কথার প্রতিধ্বনি। পুরোনো কষ্টের দিনগুলো আর মনে করতে চান না বাংলাদেশের এই পেসার।
প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে সবশেষ ইবাদতকে দেখা গেছে ২০২৩ সালের ৮ জুলাই। চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বোলিং করার সময় মাংসপেশিতে টান খেয়ে মাঠ ছাড়তে হয় তাঁকে। তারপর থেকেই তাঁর পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া শুরু। বাংলাদেশের তারকা পেসারকে যেতে হয়েছে ছুরি-কাঁচির নিচে। পুনর্বাসনের সময়টা তাঁর কেমন কেটেছে সেটা আজ মিরপুরে জানতে চান সাংবাদিকেরা। গণমাধ্যমকে ইবাদত বলেন, ‘সত্যি কথা, সেটা অনেক কষ্টের এক সময় ছিল। সেটা মনে করতেও চাই না এখন। কারণ সেই সময়টা এমন ছিল যে সব সময় একা একাই লাগত। খেলোয়াড় হিসেবে আমি সব সময় মাঠে থাকব, খেলব—প্রথম ছিল সেই কষ্ট। দ্বিতীয়ত হাঁটতেই পারছি না যে আমি একটু বাইরে যাব বা কারও সঙ্গে দেখা করব। কোনো সুযোগই ছিল না সেই সময়।’
পাকিস্তান সিরিজ থেকেই বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ-পরবর্তী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যস্ততা শুরু হচ্ছে। নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশকে পাকিস্তান পর্ব শেষে ভারতে উড়াল দিতে হবে। ১৯ সেপ্টেম্বর চেন্নাইতে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত প্রথম টেস্ট। সেই ভারতের বিপক্ষে ২০১৯ সালে টেস্টে বিরাট কোহলিকে আউটের পর স্যালুট দিয়ে ভাইরাল হয়েছিলেন ইবাদত। ভারত সিরিজ দিয়ে ফেরার আশা ইবাদতের, ‘আমার লক্ষ্য ভারতের সঙ্গে যাতে খেলতে পারি। নির্ভর করবে যে টেস্ট ম্যাচ দিয়ে ফেরাটা কতটুকু ইতিবাচক হবে। যেহেতু ভারতে দুইটা টেস্ট ম্যাচ আছে। তার আগে যদি টেস্ট ফিটনেসটা ফিরে পাই। আমার কাছে মনে হয় এখনো সুযোগ আছে। ভারত সিরিজের আগে নিজেদের মধ্যে যদি চার দিনের একটা ম্যাচ খেলা যায়, সেখানে খেলার সুযোগ পেলে বিচার করতে পারব টেস্ট খেলতে কতটুকু ফিট। ইনশা আল্লাহ দেখা যাক।’
পূর্ণ ছন্দে বোলিং করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন ইবাদত। ৩০ বছর বয়সী বাংলাদেশি এই পেসার বলেন, ‘ট্রেনার আমাকে একটা প্রোগ্রাম দিয়েছেন যে শেষ পর্যায়ে এসে কীভাবে বোলিং করা লাগে, ফিটনেস ধরে রাখতে হয়। সেটাই অনুসরণ করছি আপাতত। বোলিং ইনটেনসিটি ৮০ শতাংশই আছে। তাই আশা করছি দুই সপ্তাহ, তিন সপ্তাহের মধ্যে যেন পূর্ণ ছন্দে বোলিং করতে পারি।’
আরও পড়ুন:
লিওনেল মেসিদের হারটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু মেসি যে ম্যাচে থাকবেন, সেখানে ম্যাজিক না হয়ে কী করে পারে! জাদুটা মেসি দেখাননি। ম্যাচের শেষের দিকে দুর্দান্ত এক গোল করেন ইন্টার মায়ামির টমাস আভিলেস। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে মায়ামি।
২০ মিনিট আগেইউরোপীয় ফুটবলে বর্ণবাদী আক্রমণ তো নতুন কিছু নয়। চোখ কান খোলা রাখলেই এসব ঘটনা জানা যায়। লা লিগায় গত রাতে বার্সেলোনার ফুটবলার বর্ণবাদী আক্রমণের শিকার হয়েছেন। কলিসিয়াম স্টেডিয়ামে গত রাতে লা লিগায় ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে হেতাফে ও বার্সেলোনা। হেতাফে-বার্সা ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধে খেলা....
২ ঘণ্টা আগেসাদা বলের ক্রিকেটে জাতীয় দলের লোয়ার অর্ডারের অন্যতম নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠেছেন জাকের আলী অনিক। গত বিপিএলে মিডল ও লোয়ার অর্ডারে ইমপ্যাক্টফুল ব্যাটিং তাঁকে জাতীয় দলে জায়গা করে দেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগেই। ওয়েস্ট ইন্ডিজে দারুণ একটা সফরের পর চলতি বিপিএলেও চেষ্টা করছেন....
৩ ঘণ্টা আগে