ক্রীড়া ডেস্ক
ওয়ানডে বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে অনেকবারই সংবাদপত্রের শিরোনাম হয়েছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। ভবিষ্যতে হয়তো মাঠের পারফরম্যান্স দিয়ে আরও অনেকবার শিরোনাম হতে চাইবেন। তবে এক বিষয়ে কথা বলে শিরোনাম হতে চান না তিনি।
আর সেই বিষয়টি হচ্ছে গত দুই দিন ধরে অস্ট্রেলিয়া তথা পুরো ক্রিকেট বিশ্বেই আলোচনায় থাকা মিচেল জনসনের বিশেষ কলাম। যে কলামে ডেভিড ওয়ার্নারকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করছেন জনসন। এক কথায় বলতে গেলে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ার্নারের বিদায়ী সিরিজ নিয়ে সাবেক সতীর্থকে ধুয়েই দিয়েছেন সাবেক বাঁহাতি পেসার।
অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারির অন্যতম প্রধান চরিত্র ওয়ার্নার কীভাবে নায়কোচিত বিদায় পান—তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জনসন। তাঁর এমন কলাম নিয়ে উসমান খাজা এবং সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক মন্তব্য করলেও মুখ খুলতে রাজি নন ম্যাক্সওয়েল। তিনি বলেছেন, ‘এ বিষয়ে কথা বলে আমার নামকে শিরোনামে আনতে চাই না।’
বিতর্কিত বিষয়ে কথা না বললেও বিদায়ী সিরিজে ওয়ার্নারের ব্যাট থেকে প্রচুর রান দেখতে উন্মুখ আছেন ম্যাক্সওয়েল। তিনি বলেছেন, ‘তবে, দীর্ঘদিন ধরেই ডেভি (ওয়ার্নার) অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের একজন চ্যাম্পিয়ন। তাকে দলে নেওয়ার বিষয়ে নির্বাচকদের ধারণা খুবই পরিষ্কার। এই গ্রীষ্মে প্রথম টেস্ট থেকেই ডেভির ব্যাট থেকে প্রচুর রান দেখতে উন্মুখ আছি।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে সিডনি টেস্ট দিয়ে দীর্ঘতম সংস্করণের ক্রিকেটকে বিদায় জানাবেন ওয়ার্নার। সতীর্থ বিদায়ের দিনক্ষণ ঠিক করলেও নিজে অবশ্য এখনই ব্যাট-প্যাড তুলে রাখতে চান না ম্যাক্সওয়েল। ৭ টেস্টের ক্যারিয়ারকে লম্বা করতে আগ্রহী তিনি। তবে বয়স ৩৫ হওয়ায় এবং সতীর্থরা দুর্দান্ত ফর্মে থাকায় সেই সুযোগ পাবেন কিনা তা নিয়ে একটু সন্দেহও রয়েছে। নিজেও স্বীকার করছেন অজি অলরাউন্ডার।
নিজের টেস্ট ক্যারিয়ার নিয়ে ম্যাক্সওয়েল বলেছেন, ‘বর্তমান টেস্ট দলের পরিস্থিতি ভালো করেই বুঝতে পারছি। তারা সত্যি দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলছে। বর্তমানে টেস্টের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ঘরের মাঠের ক্ষেত্রে টেস্ট দলে খুব বেশি জায়গা ফাঁকা নেই। তবে এটা জানি, এশিয়ার কোনো সফর হলে দলের কোনো একটা ভূমিকা পালন কার্যকরী বিকল্প হতে পারি। তবে ২০২৫ সালের শুরুর আগে আর কোনো দক্ষিণ এশিয়া সফর নেই। তবুও পরিশ্রম করে যাব, আশা করছি ওই সময় সুযোগ পাব।’
ওয়ানডে বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে অনেকবারই সংবাদপত্রের শিরোনাম হয়েছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। ভবিষ্যতে হয়তো মাঠের পারফরম্যান্স দিয়ে আরও অনেকবার শিরোনাম হতে চাইবেন। তবে এক বিষয়ে কথা বলে শিরোনাম হতে চান না তিনি।
আর সেই বিষয়টি হচ্ছে গত দুই দিন ধরে অস্ট্রেলিয়া তথা পুরো ক্রিকেট বিশ্বেই আলোচনায় থাকা মিচেল জনসনের বিশেষ কলাম। যে কলামে ডেভিড ওয়ার্নারকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করছেন জনসন। এক কথায় বলতে গেলে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ার্নারের বিদায়ী সিরিজ নিয়ে সাবেক সতীর্থকে ধুয়েই দিয়েছেন সাবেক বাঁহাতি পেসার।
অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারির অন্যতম প্রধান চরিত্র ওয়ার্নার কীভাবে নায়কোচিত বিদায় পান—তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জনসন। তাঁর এমন কলাম নিয়ে উসমান খাজা এবং সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক মন্তব্য করলেও মুখ খুলতে রাজি নন ম্যাক্সওয়েল। তিনি বলেছেন, ‘এ বিষয়ে কথা বলে আমার নামকে শিরোনামে আনতে চাই না।’
বিতর্কিত বিষয়ে কথা না বললেও বিদায়ী সিরিজে ওয়ার্নারের ব্যাট থেকে প্রচুর রান দেখতে উন্মুখ আছেন ম্যাক্সওয়েল। তিনি বলেছেন, ‘তবে, দীর্ঘদিন ধরেই ডেভি (ওয়ার্নার) অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের একজন চ্যাম্পিয়ন। তাকে দলে নেওয়ার বিষয়ে নির্বাচকদের ধারণা খুবই পরিষ্কার। এই গ্রীষ্মে প্রথম টেস্ট থেকেই ডেভির ব্যাট থেকে প্রচুর রান দেখতে উন্মুখ আছি।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে সিডনি টেস্ট দিয়ে দীর্ঘতম সংস্করণের ক্রিকেটকে বিদায় জানাবেন ওয়ার্নার। সতীর্থ বিদায়ের দিনক্ষণ ঠিক করলেও নিজে অবশ্য এখনই ব্যাট-প্যাড তুলে রাখতে চান না ম্যাক্সওয়েল। ৭ টেস্টের ক্যারিয়ারকে লম্বা করতে আগ্রহী তিনি। তবে বয়স ৩৫ হওয়ায় এবং সতীর্থরা দুর্দান্ত ফর্মে থাকায় সেই সুযোগ পাবেন কিনা তা নিয়ে একটু সন্দেহও রয়েছে। নিজেও স্বীকার করছেন অজি অলরাউন্ডার।
নিজের টেস্ট ক্যারিয়ার নিয়ে ম্যাক্সওয়েল বলেছেন, ‘বর্তমান টেস্ট দলের পরিস্থিতি ভালো করেই বুঝতে পারছি। তারা সত্যি দুর্দান্ত ক্রিকেট খেলছে। বর্তমানে টেস্টের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ঘরের মাঠের ক্ষেত্রে টেস্ট দলে খুব বেশি জায়গা ফাঁকা নেই। তবে এটা জানি, এশিয়ার কোনো সফর হলে দলের কোনো একটা ভূমিকা পালন কার্যকরী বিকল্প হতে পারি। তবে ২০২৫ সালের শুরুর আগে আর কোনো দক্ষিণ এশিয়া সফর নেই। তবুও পরিশ্রম করে যাব, আশা করছি ওই সময় সুযোগ পাব।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে