ক্রীড়া ডেস্ক
সিরিজ বাঁচাতে শেষ টেস্টে জয় ছাড়া কোনো বিকল্প নেই শ্রীলঙ্কার। কিন্তু আজ সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ডে টেস্টের প্রথম দিনই বেশ পিছিয়ে গেল স্বাগতিকেরা। আবরার আহমেদের ঘূর্ণি ও নাসিম শাহর তোপে লঙ্কানদের প্রথম ইনিংস থামে ১৬৬ রানে।
আব্দুল্লাহ শফিক ও শান মাসুদের ফিফটিতে ব্যাটিংয়েও দারুণ দিন পার করেছে পাকিস্তান। দিন শেষে সফরকারীদের রান ২ উইকেটে ১৪৫। শ্রীলঙ্কার চেয়ে এখনো তারা পিছিয়ে ২১ রানে। শফিক ৭৪ ও বাবর আজম ৮ রানে অপরাজিত আছেন। এর আগে আসিথা ফার্নান্দো ফিরিয়েছেন ওপেনার ইমাম উল হক ও মাসুদকে। ৬ রানেই ওপেনার ইমামকে ফেরান এই পেসার।
দ্বিতীয় উইকেটে শফিক ও মাসুদের ১০৮ রানের জুটিতে চাপ সামলিয়ে ওঠে পাকিস্তান। শ্রীলঙ্কান বোলারদের তুলোধুনো করে শুরুতে দুজনই ৬ এর ওপরে রান তোলেন। ৪৯ বলে টেস্টে নিজের পঞ্চম ফিফটি করেন শফিক। শেষ বিকেলে মাসুদকে ফিরিয়ে স্বাগতিকদের ব্রেকথ্রু এনে দেন আসিথা ফার্নান্দোই। আউট হওয়ার আগে ৪৭ বলে ৫১ রানের ইনিংস খেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। বাবর ও শফিক মিলে দিনের বাকি সময়টা পার করে দেন নির্বিঘ্নে।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নে। আগে ব্যাটিংয়ের উদ্দেশ্যও স্পষ্ট, প্রথম ইনিংসে বড় স্কোর করতে পারলে পরে প্রতিপক্ষকে চাপে রেখে লিড নেওয়া। কিন্তু শ্রীলঙ্কার সে আশায় গুড়ে বালি ঢেলে দেন দুই পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহ ও শাহিন শাহ আফ্রিদি।
৩৬ রানেই শ্রীলঙ্কার ৪ উইকেট তুলে নেন নাসিম-আফ্রিদিরা। ৪ রানে নিশান মাদুশকাকে সরাসরি থ্রোয়ে ফেরান মাসুদ। এরপর করুনারত্নেকে ১৭ রানে বোল্ড করেন নাসিম। দলের হাল ধরতে পারেননি কুশল মেন্ডিসও। ৬ রান করে আফ্রিদির বলে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসও সুবিধা করতে পারেননি। ৯ রানে আউট হন নাসিমের বলে।
পঞ্চম উইকেটে দিনেশ চান্দিমাল ও ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ৮৫ রানে জুটি গড়ে দলকে চাপমুক্ত করার চেষ্টা চালান। কিন্তু চান্দিমালকে ৩৪ রানে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দেন নাসিম। এরপর বাকিটা ছিল আবরারময়। ৫৭ রানে ধনাঞ্জয়াকে ফেরান এই লেগ স্পিনার। পরে আর কেউ বড় কোনো ইনিংস খেলতে পারেননি স্বাগতিকদের মধ্যে। ৪ উইকেট নিয়েছেন আবরার।
সিরিজ বাঁচাতে শেষ টেস্টে জয় ছাড়া কোনো বিকল্প নেই শ্রীলঙ্কার। কিন্তু আজ সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ডে টেস্টের প্রথম দিনই বেশ পিছিয়ে গেল স্বাগতিকেরা। আবরার আহমেদের ঘূর্ণি ও নাসিম শাহর তোপে লঙ্কানদের প্রথম ইনিংস থামে ১৬৬ রানে।
আব্দুল্লাহ শফিক ও শান মাসুদের ফিফটিতে ব্যাটিংয়েও দারুণ দিন পার করেছে পাকিস্তান। দিন শেষে সফরকারীদের রান ২ উইকেটে ১৪৫। শ্রীলঙ্কার চেয়ে এখনো তারা পিছিয়ে ২১ রানে। শফিক ৭৪ ও বাবর আজম ৮ রানে অপরাজিত আছেন। এর আগে আসিথা ফার্নান্দো ফিরিয়েছেন ওপেনার ইমাম উল হক ও মাসুদকে। ৬ রানেই ওপেনার ইমামকে ফেরান এই পেসার।
দ্বিতীয় উইকেটে শফিক ও মাসুদের ১০৮ রানের জুটিতে চাপ সামলিয়ে ওঠে পাকিস্তান। শ্রীলঙ্কান বোলারদের তুলোধুনো করে শুরুতে দুজনই ৬ এর ওপরে রান তোলেন। ৪৯ বলে টেস্টে নিজের পঞ্চম ফিফটি করেন শফিক। শেষ বিকেলে মাসুদকে ফিরিয়ে স্বাগতিকদের ব্রেকথ্রু এনে দেন আসিথা ফার্নান্দোই। আউট হওয়ার আগে ৪৭ বলে ৫১ রানের ইনিংস খেলেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। বাবর ও শফিক মিলে দিনের বাকি সময়টা পার করে দেন নির্বিঘ্নে।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দিমুথ করুনারত্নে। আগে ব্যাটিংয়ের উদ্দেশ্যও স্পষ্ট, প্রথম ইনিংসে বড় স্কোর করতে পারলে পরে প্রতিপক্ষকে চাপে রেখে লিড নেওয়া। কিন্তু শ্রীলঙ্কার সে আশায় গুড়ে বালি ঢেলে দেন দুই পাকিস্তানি পেসার নাসিম শাহ ও শাহিন শাহ আফ্রিদি।
৩৬ রানেই শ্রীলঙ্কার ৪ উইকেট তুলে নেন নাসিম-আফ্রিদিরা। ৪ রানে নিশান মাদুশকাকে সরাসরি থ্রোয়ে ফেরান মাসুদ। এরপর করুনারত্নেকে ১৭ রানে বোল্ড করেন নাসিম। দলের হাল ধরতে পারেননি কুশল মেন্ডিসও। ৬ রান করে আফ্রিদির বলে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি। অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসও সুবিধা করতে পারেননি। ৯ রানে আউট হন নাসিমের বলে।
পঞ্চম উইকেটে দিনেশ চান্দিমাল ও ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ৮৫ রানে জুটি গড়ে দলকে চাপমুক্ত করার চেষ্টা চালান। কিন্তু চান্দিমালকে ৩৪ রানে ফিরিয়ে ব্রেকথ্রু এনে দেন নাসিম। এরপর বাকিটা ছিল আবরারময়। ৫৭ রানে ধনাঞ্জয়াকে ফেরান এই লেগ স্পিনার। পরে আর কেউ বড় কোনো ইনিংস খেলতে পারেননি স্বাগতিকদের মধ্যে। ৪ উইকেট নিয়েছেন আবরার।
আইপিএলের মতো ‘হটকেক’ টুর্নামেন্ট নিয়ে আগ্রহ থাকে বিশ্বের অনেক ক্রিকেটারেরই। এবারেরটা যেহেতু মেগা নিলাম ছিল, তাতে অন্যান্যদের মতো বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের আশা ছিল অনেক বেশি। কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমান, রিশাদ হোসেনদের কেউই কোনো দল পাননি ২০২৫ আইপিএলে।
৯ মিনিট আগেবাংলাদেশের পঞ্চপাণ্ডবদের মধ্যে বিদায়ের সুর বাজতে শুরু করেছে অনেক আগে থেকেই। তামিম ইকবাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নেই এক বছর ধরে। মাশরাফি বিন মর্তুজা তো নেই ২০২০ সাল থেকে। সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিমরা কোনো না কোনো সংস্করণ থেকে অবসর নিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেবসুন্ধরা কিংসের মাঠ কিংস অ্যারেনায় খেলতে চায় না মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। আজ বাফুফে সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষারের বরাবর লেখা এক চিঠিতে এমনটাই জানিয়েছে দর্শকনন্দিত ক্লাবটি।
২ ঘণ্টা আগে২০২৩ সাল থেকে দেখা যাচ্ছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) সূচির সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে ধাক্কা লাগছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক লিগ টি-টোয়েন্টির (আইএল টি-টোয়েন্টি)। ২০২৫ সালেও সমান্তরালে চলবে বিপিএল ও আইএল টি-টোয়েন্টি।
৩ ঘণ্টা আগে