ক্রীড়া ডেস্ক
নিবু নিবু আশার প্রদীপটা জ্বালিয়ে রাখতে জিততেই হবে। নয়তো কাটতে হবে ঘরে ফেরার টিকিট। এমন সমীকরণকে সামনে রেখে নিউইয়র্কের সেই নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে কানাডার বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেছে পাকিস্তান।
আগের ম্যাচে এখানেই বোলিং নৈপুণ্যের পরও লো-স্কোরিং রোমাঞ্চকর ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে হেরেছেন বাবর আজমরা। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর কাছে হারেই শঙ্কায় পড়ে গেছে পাকিস্তানের সুপার এইটের স্বপ্ন।
‘এ’ গ্রপে নিজেদের আগের ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে নকআউট পর্বের আশা বাঁচিয়ে রাখা কানাডা টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে পড়ে বিপদে। দারুণ শুরুর আভাস দিয়ে প্রথম উইকেট হারায় দলীয় ২০ রানে। ওপেনার নভনীত ধালিওয়ালকে (৪) বোল্ড করেন মোহাম্মদ আমির। স্কোরবোর্ড আর ৯ রান জমা পড়তেই পরাগ সিংকে (২) ফেরান আরেক পেসার শাহিন আফ্রিদি।
পাওয়ার প্লেতে ২ উইকেট হারানো কানাডা ৭৩ রান করতেই হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট। দলীয় ৪৩ রানে তৃতীয় উইকেট হিসেবে রানআউট হন নিকোলাস কির্টন (১)। এরপর পেসার হারিস রউফ ইনিংসের ১০ ওভারের তৃতীয় বলে সাজঘরে ফেরান উইকেটরক্ষক শ্রেয়াস মভওয়াকে (২)। এক বল পর ডাক উপহার দেন রবিন্দ্রারপাল সিংকে।
কানাডার ব্যাটাররা একের পর এক একক ডিজিটে ফিরলেও দারুণ ব্যাটিংয়ে এক প্রান্ত আগলে রাখেন অ্যারন জনসন। নাসিম শাহর বলে ষষ্ঠ উইকেট হিসেবে বোল্ড হওয়া এই ডানহাতি ওপেনার করেন ৪৪ বলে ৫৪ রান। তাঁর ইনিংসে ছিল চার ৪ ও চার ৬। নিজের দ্বিতীয় উইকেট হিসেবে আমির তুলে নেন সাদ বিন জাফরকে। বিপর্যয়ের মুখে কানাডার অধিনয়াক ২১ বলে করেন ১০ রান।
শেষ পর্যন্ত কানাডা ৭ উইকেটে করেছে ১০৬ রান। অপরাজিত ছিলেন কলিম সানা (১৩) এবং ডিলন হেইলিগার (৯)। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন আমির ও রউফ।
নিবু নিবু আশার প্রদীপটা জ্বালিয়ে রাখতে জিততেই হবে। নয়তো কাটতে হবে ঘরে ফেরার টিকিট। এমন সমীকরণকে সামনে রেখে নিউইয়র্কের সেই নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে কানাডার বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেছে পাকিস্তান।
আগের ম্যাচে এখানেই বোলিং নৈপুণ্যের পরও লো-স্কোরিং রোমাঞ্চকর ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে হেরেছেন বাবর আজমরা। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর কাছে হারেই শঙ্কায় পড়ে গেছে পাকিস্তানের সুপার এইটের স্বপ্ন।
‘এ’ গ্রপে নিজেদের আগের ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে নকআউট পর্বের আশা বাঁচিয়ে রাখা কানাডা টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে পড়ে বিপদে। দারুণ শুরুর আভাস দিয়ে প্রথম উইকেট হারায় দলীয় ২০ রানে। ওপেনার নভনীত ধালিওয়ালকে (৪) বোল্ড করেন মোহাম্মদ আমির। স্কোরবোর্ড আর ৯ রান জমা পড়তেই পরাগ সিংকে (২) ফেরান আরেক পেসার শাহিন আফ্রিদি।
পাওয়ার প্লেতে ২ উইকেট হারানো কানাডা ৭৩ রান করতেই হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট। দলীয় ৪৩ রানে তৃতীয় উইকেট হিসেবে রানআউট হন নিকোলাস কির্টন (১)। এরপর পেসার হারিস রউফ ইনিংসের ১০ ওভারের তৃতীয় বলে সাজঘরে ফেরান উইকেটরক্ষক শ্রেয়াস মভওয়াকে (২)। এক বল পর ডাক উপহার দেন রবিন্দ্রারপাল সিংকে।
কানাডার ব্যাটাররা একের পর এক একক ডিজিটে ফিরলেও দারুণ ব্যাটিংয়ে এক প্রান্ত আগলে রাখেন অ্যারন জনসন। নাসিম শাহর বলে ষষ্ঠ উইকেট হিসেবে বোল্ড হওয়া এই ডানহাতি ওপেনার করেন ৪৪ বলে ৫৪ রান। তাঁর ইনিংসে ছিল চার ৪ ও চার ৬। নিজের দ্বিতীয় উইকেট হিসেবে আমির তুলে নেন সাদ বিন জাফরকে। বিপর্যয়ের মুখে কানাডার অধিনয়াক ২১ বলে করেন ১০ রান।
শেষ পর্যন্ত কানাডা ৭ উইকেটে করেছে ১০৬ রান। অপরাজিত ছিলেন কলিম সানা (১৩) এবং ডিলন হেইলিগার (৯)। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন আমির ও রউফ।
৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে পার্থে তৃতীয় দিন থেকেই ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণে আজ চতুর্থ দিনেই ম্যাচ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অজিরা ৭ উইকেটে ২১২ রান করেছে। অন্যদিকে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্টের...
৪১ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
১ ঘণ্টা আগে‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
৩ ঘণ্টা আগে