ক্রীড়া ডেস্ক
গুরু রমাকান্ত আচরেকারের দুই প্রতিভাবান শিষ্য শচীন টেন্ডুলকার ও বিনোদ কাম্বলি। অনেকে মনে করেন, শচীনের চেয়েও প্রতিভাবান ছিলেন কাম্বলি। কিন্তু উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপনের কারণে প্রতিভার সদ্ব্যবহার করতে পারেননি তিনি। ক্যারিয়ারের পুরোটা সময় বিলাসিতায় কাটিয়েছেন সাবেক এই ভারতীয় ব্যাটার। অবসরের পর সেই কাম্বলি এখন অর্থ কষ্টে ভুগছেন। শেষ পর্যন্ত সংসার চালানোর জন্য তিনি সাহায্য চেয়েছেন মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে।
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে কাম্বলি ও শচীনের নাম একসঙ্গে উচ্চারিত হতো। তবে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দুজনের পথ দু’দিকে চলে যায়। শচীন সাফল্যের চূড়ায় উঠলেও কাম্বলি হারিয়ে যান ক্রিকেট থেকে। অবসর নেওয়ার পর বাঁ-হাতি ব্যাটার ক্রিকেট থেকে ছিলেন অনেক দূরে। ক্যারিয়ারের জমানো টাকা দিয়ে এত দিন চালিয়েছেন সংসার। সঙ্গে ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড থেকে পাওয়া ৩০ হাজার টাকার অবসর ভাতা। মহামারি করোনা ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে যা দিয়ে এখন পরিবার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। তাই কাজের জন্য হাত পেতেছেন মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে।
মুম্বাই ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিড-ডে’কে সাক্ষাৎকারে কাম্বলি তাঁর বর্তমান জীবনের কষ্টের কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি একজন অবসর নেওয়া ক্রিকেটার। যে বোর্ডের অবসর ভাতার ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। এই মুহূর্তে বোর্ডের ভাতাই একমাত্র আয়ের উৎস। এর জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’
কাম্বলি মাঝে কিছু সময় কোচিং করিয়েছেন মুম্বাই টি-টোয়েন্টি লিগে। এ ছাড়া বন্ধু শচীনের ‘টেন্ডুলকার মিডলসেক্স গ্লোবাল অ্যাকাডেমিতে’ মেন্টর হিসেবেও কাজ করেছিলেন। এ জন্য তিনি শচীনকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। তবে বাসা থেকে অ্যাকাডেমি অনেক দূরে হওয়ায় সে দায়িত্বও ছেড়ে দিয়েছেন সাবেক এই ক্রিকেটার। বর্তমানে তিনি কোনো দায়িত্বে নেই। এ জন্য মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে একটা চাকরি চেয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘তরুণ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করতে পারব এমন একটা চাকরি প্রয়োজন। জানি এ মুহূর্তে অমল মজুমদার মুম্বাইয়ের প্রধান কোচ। যদি কোনো কিছুতে দরকার হয় আমি কাজ করতে চাই। এর জন্য খুব বেশি পারিশ্রমিক দিতে হবে না। সংসার চালানোর মতো সাহায্য করলেই চলবে। তাই মুম্বাইয়ের কাছে সাহায্য চেয়েছিলাম। মুম্বাই ক্রিকেট অনেক সাহায্য করেছে। এর জন্য তাদের কাছে ঋণী।’
তাঁর বর্তমান দুরবস্থা সম্পর্কে শচীন জানেন কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে কাম্বলি বলেন, ‘সে সবকিছু জানে। কিন্তু তাঁর কাছে আর কিছু প্রত্যাশা করছি না। সে আমার ভালো বন্ধু। সব সময় আমার পাশে ছিল।’
স্কুল ক্রিকেটে শচীনের সঙ্গে ৬৬৪ রানের অবিস্মরণীয় এক জুটি গড়েছিলেন কাম্বলি। সে ম্যাচে শচীনের চেয়ে বেশি রানও করেছিলেন তিনি। বন্ধু শচীনের ৩২৬ রানের বিপরীতে তিনি করেছিলেন ৩৪৯ রান। এমন মহাকাব্যিক ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। জাতীয় দলের হয়ে তাঁর ক্যারিয়ারের শুরুটাও হয়েছিল দুর্দান্ত। প্রথম দুই টেস্টেই পেয়েছিলেন ডাবল সেঞ্চুরি। তবে ধীরে ধীরে উচ্ছৃঙ্খল ও বিলাসী জীবনযাপনের কারণে নিজেকে হারিয়ে ফেলেন কাম্বলি।
গুরু রমাকান্ত আচরেকারের দুই প্রতিভাবান শিষ্য শচীন টেন্ডুলকার ও বিনোদ কাম্বলি। অনেকে মনে করেন, শচীনের চেয়েও প্রতিভাবান ছিলেন কাম্বলি। কিন্তু উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপনের কারণে প্রতিভার সদ্ব্যবহার করতে পারেননি তিনি। ক্যারিয়ারের পুরোটা সময় বিলাসিতায় কাটিয়েছেন সাবেক এই ভারতীয় ব্যাটার। অবসরের পর সেই কাম্বলি এখন অর্থ কষ্টে ভুগছেন। শেষ পর্যন্ত সংসার চালানোর জন্য তিনি সাহায্য চেয়েছেন মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে।
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে কাম্বলি ও শচীনের নাম একসঙ্গে উচ্চারিত হতো। তবে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দুজনের পথ দু’দিকে চলে যায়। শচীন সাফল্যের চূড়ায় উঠলেও কাম্বলি হারিয়ে যান ক্রিকেট থেকে। অবসর নেওয়ার পর বাঁ-হাতি ব্যাটার ক্রিকেট থেকে ছিলেন অনেক দূরে। ক্যারিয়ারের জমানো টাকা দিয়ে এত দিন চালিয়েছেন সংসার। সঙ্গে ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড থেকে পাওয়া ৩০ হাজার টাকার অবসর ভাতা। মহামারি করোনা ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে যা দিয়ে এখন পরিবার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। তাই কাজের জন্য হাত পেতেছেন মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে।
মুম্বাই ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিড-ডে’কে সাক্ষাৎকারে কাম্বলি তাঁর বর্তমান জীবনের কষ্টের কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি একজন অবসর নেওয়া ক্রিকেটার। যে বোর্ডের অবসর ভাতার ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। এই মুহূর্তে বোর্ডের ভাতাই একমাত্র আয়ের উৎস। এর জন্য আমি কৃতজ্ঞ।’
কাম্বলি মাঝে কিছু সময় কোচিং করিয়েছেন মুম্বাই টি-টোয়েন্টি লিগে। এ ছাড়া বন্ধু শচীনের ‘টেন্ডুলকার মিডলসেক্স গ্লোবাল অ্যাকাডেমিতে’ মেন্টর হিসেবেও কাজ করেছিলেন। এ জন্য তিনি শচীনকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন। তবে বাসা থেকে অ্যাকাডেমি অনেক দূরে হওয়ায় সে দায়িত্বও ছেড়ে দিয়েছেন সাবেক এই ক্রিকেটার। বর্তমানে তিনি কোনো দায়িত্বে নেই। এ জন্য মুম্বাই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কাছে একটা চাকরি চেয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘তরুণ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করতে পারব এমন একটা চাকরি প্রয়োজন। জানি এ মুহূর্তে অমল মজুমদার মুম্বাইয়ের প্রধান কোচ। যদি কোনো কিছুতে দরকার হয় আমি কাজ করতে চাই। এর জন্য খুব বেশি পারিশ্রমিক দিতে হবে না। সংসার চালানোর মতো সাহায্য করলেই চলবে। তাই মুম্বাইয়ের কাছে সাহায্য চেয়েছিলাম। মুম্বাই ক্রিকেট অনেক সাহায্য করেছে। এর জন্য তাদের কাছে ঋণী।’
তাঁর বর্তমান দুরবস্থা সম্পর্কে শচীন জানেন কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে কাম্বলি বলেন, ‘সে সবকিছু জানে। কিন্তু তাঁর কাছে আর কিছু প্রত্যাশা করছি না। সে আমার ভালো বন্ধু। সব সময় আমার পাশে ছিল।’
স্কুল ক্রিকেটে শচীনের সঙ্গে ৬৬৪ রানের অবিস্মরণীয় এক জুটি গড়েছিলেন কাম্বলি। সে ম্যাচে শচীনের চেয়ে বেশি রানও করেছিলেন তিনি। বন্ধু শচীনের ৩২৬ রানের বিপরীতে তিনি করেছিলেন ৩৪৯ রান। এমন মহাকাব্যিক ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও নিয়েছিলেন ৬ উইকেট। জাতীয় দলের হয়ে তাঁর ক্যারিয়ারের শুরুটাও হয়েছিল দুর্দান্ত। প্রথম দুই টেস্টেই পেয়েছিলেন ডাবল সেঞ্চুরি। তবে ধীরে ধীরে উচ্ছৃঙ্খল ও বিলাসী জীবনযাপনের কারণে নিজেকে হারিয়ে ফেলেন কাম্বলি।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৭ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৯ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে