ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৩ বিশ্বকাপে বেশিরভাগ ম্যাচ একপেশে হয়েছে ঠিকই। তবে রেকর্ডের বন্যা বয়ে গেছে। ব্যক্তিগত রেকর্ড, দলীয় রেকর্ডে সয়লাব হয়ে গেছে ভারতে আয়োজিত এবারের বিশ্বকাপ। রেকর্ডের পাশাপাশি অনেক আলোচিত ঘটনাও ঘটেছে ১৩ তম ওয়ানডে বিশ্বকাপে।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গত ৫ অক্টোবর ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছিল ২০২৩ বিশ্বকাপ। একই মাঠে গত পরশু শেষ হয়েছে ৪৫ দিন ব্যাপী টুর্নামেন্ট। সব মিলিয়ে ম্যাচ হয়েছে ৪৮ টি। যার মধ্যে রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে চলা ১০ দলের প্রথম পর্বে হয়েছে ৪৫ ম্যাচ। দেড় মাসের এই টুর্নামেন্টে মাঠে বসে খেলা দেখেছেন ১২ লাখ ৫০ হাজার ৩০৭ দর্শক। যা কোনো নির্দিষ্ট বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ। যেখানে এবারের বিশ্বকাপে শুরুতে গ্যালারিতে দর্শক কম কেন, তা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছিল। তাতে পেছনে পড়ে গেছে ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে হওয়া বিশ্বকাপও। ৮ বছর আগে সেই বিশ্বকাপে গ্যালারিতে বসে খেলা দেখেছেন ১০ লাখ ১৬ হাজার ৪২০ দর্শক। সেবার ম্যাচ হয়েছিল ৪৯ টি।
শুধু বিশ্বকাপ ইতিহাসেই নয়, মাঠে বসে খেলা দেখা দর্শকদের সংখ্যায় যেকোনো আইসিসি ইভেন্টেই সর্বোচ্চ দর্শক এসেছেন ২০২৩ বিশ্বকাপে। গত পরশু ভারত-অষ্ট্রেলিয়া ফাইনালে ৯০ হাজারেরও বেশি দর্শক মাঠে বসে খেলা দেখেছেন। গ্যালারিতে বসে খেলা উপভোগ করা দর্শকদের সংখ্যায় ২০২৩,২০১৫ এর পর তিন নম্বরে রয়েছে ২০১৯ বিশ্বকাপ। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ২০১৯ বিশ্বকাপে গ্যালারিতে বসে খেলা উপভোগ করেছেন ৭ লাখ ৫২ হাজার দর্শক। গত বিশ্বকাপও হয়েছে ২০২৩ বিশ্বকাপের আদলে।
বিশ্বকাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানরেট উঠেছে ২০২৩ বিশ্বকাপেই। ভারতে আয়োজিত এবার রানবন্যার বিশ্বকাপে রানরেট ৫.৮৩। ২০২৩ বিশ্বকাপের পরেই রয়েছে ২০১৫ বিশ্বকাপ। ৮ বছর আগে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে হওয়া বিশ্বকাপে রান উঠেছে ওভারপ্রতি ৫.৬৫ গতিতে। তিন নম্বরে থাকা ২০১৯ বিশ্বকাপে রানরেট ছিল ৫.৫৯।
২০২৩ বিশ্বকাপে বেশিরভাগ ম্যাচ একপেশে হয়েছে ঠিকই। তবে রেকর্ডের বন্যা বয়ে গেছে। ব্যক্তিগত রেকর্ড, দলীয় রেকর্ডে সয়লাব হয়ে গেছে ভারতে আয়োজিত এবারের বিশ্বকাপ। রেকর্ডের পাশাপাশি অনেক আলোচিত ঘটনাও ঘটেছে ১৩ তম ওয়ানডে বিশ্বকাপে।
আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গত ৫ অক্টোবর ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শুরু হয়েছিল ২০২৩ বিশ্বকাপ। একই মাঠে গত পরশু শেষ হয়েছে ৪৫ দিন ব্যাপী টুর্নামেন্ট। সব মিলিয়ে ম্যাচ হয়েছে ৪৮ টি। যার মধ্যে রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে চলা ১০ দলের প্রথম পর্বে হয়েছে ৪৫ ম্যাচ। দেড় মাসের এই টুর্নামেন্টে মাঠে বসে খেলা দেখেছেন ১২ লাখ ৫০ হাজার ৩০৭ দর্শক। যা কোনো নির্দিষ্ট বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ। যেখানে এবারের বিশ্বকাপে শুরুতে গ্যালারিতে দর্শক কম কেন, তা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছিল। তাতে পেছনে পড়ে গেছে ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে হওয়া বিশ্বকাপও। ৮ বছর আগে সেই বিশ্বকাপে গ্যালারিতে বসে খেলা দেখেছেন ১০ লাখ ১৬ হাজার ৪২০ দর্শক। সেবার ম্যাচ হয়েছিল ৪৯ টি।
শুধু বিশ্বকাপ ইতিহাসেই নয়, মাঠে বসে খেলা দেখা দর্শকদের সংখ্যায় যেকোনো আইসিসি ইভেন্টেই সর্বোচ্চ দর্শক এসেছেন ২০২৩ বিশ্বকাপে। গত পরশু ভারত-অষ্ট্রেলিয়া ফাইনালে ৯০ হাজারেরও বেশি দর্শক মাঠে বসে খেলা দেখেছেন। গ্যালারিতে বসে খেলা উপভোগ করা দর্শকদের সংখ্যায় ২০২৩,২০১৫ এর পর তিন নম্বরে রয়েছে ২০১৯ বিশ্বকাপ। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ২০১৯ বিশ্বকাপে গ্যালারিতে বসে খেলা উপভোগ করেছেন ৭ লাখ ৫২ হাজার দর্শক। গত বিশ্বকাপও হয়েছে ২০২৩ বিশ্বকাপের আদলে।
বিশ্বকাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ রানরেট উঠেছে ২০২৩ বিশ্বকাপেই। ভারতে আয়োজিত এবার রানবন্যার বিশ্বকাপে রানরেট ৫.৮৩। ২০২৩ বিশ্বকাপের পরেই রয়েছে ২০১৫ বিশ্বকাপ। ৮ বছর আগে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে হওয়া বিশ্বকাপে রান উঠেছে ওভারপ্রতি ৫.৬৫ গতিতে। তিন নম্বরে থাকা ২০১৯ বিশ্বকাপে রানরেট ছিল ৫.৫৯।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে