ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে পাকিস্তান। চারে অস্ট্রেলিয়া। চলতি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম তিন ম্যাচের দুটিতে জিতেছে পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া একটিতে। র্যাঙ্কিং আর ফর্মের এই হিসাবে অন্তত এগিয়ে পাকিস্তান। কিন্তু ‘এগিয়ে থাকা’র দাবি করতে পারে অস্ট্রেলিয়াও। ওয়ানডে ক্রিকেটে দুই দলের শেষ ২০ ম্যাচের ১৬টিতেই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। তবে গত বছর পাকিস্তানের মাটিতে তারা ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছিল।
অবশ্য র্যাঙ্কিং কিংবা ফর্মে এগিয়ে থাকা-পিছিয়ে থাকা নিয়ে ভাববার ফুরসত নেই প্যাট কামিন্সের। প্রথম দুটি ম্যাচ হারায় অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের কাছে লিগ পর্বের প্রতিটি ম্যাচই এখন ‘ফাইনাল’। টানা দুই হারের পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ে অস্ট্রেলিয়া শিবিরে স্বস্তি ফিরলেও অস্বস্তির অনেক কিছুই রয়ে গেছে।
নতুন বলে বরাবরই অস্ট্রেলিয়ার বোলার ভয়ংকর হলেও এই বিশ্বকাপে যেন সেই রূপ হারিয়ে ফেলেছেন মিচেল স্টার্ক-জস হ্যাজলউডরা। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে উদ্বোধনী জুটিতে প্রোটিয়ারা তুলেছিল ১০৮ রান, শ্রীলঙ্কার ব্যাটাররা ১২৫। তবে এ নিয়ে চিন্তিত নন কামিন্স, ‘এই মুহূর্তে যদি শেষ কয়েকটি ম্যাচের দিকে ফিরে তাকাই, তবে আমাদের উইকেট না পাওয়াটাই চোখে পড়বে। কিন্তু ওই ম্যাচগুলোয় প্রথম ১০ ওভারে অন্তত ৩টি করে উইকেটের সুযোগ মিস করেছি। পাওয়া সুযোগগুলো আমরা কাজে লাগাতে পারিনি।’
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না কামিন্স। আর মাঠে নামার আগে প্রতিপক্ষকে সমীহও করছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক, ‘তারা এমন একটা দল, যাদের দেখলে মনে হবে সবকিছুই ঠিক আছে। তারা এখন একটা গোছালো দল। সত্যিই দুর্দান্ত কয়েকজন পেসার আছেন তাদের, যারা প্রতিপক্ষকে ধাক্কা দিতে সিদ্ধহস্ত।’
প্রতিপক্ষকে নিয়ে কামিন্স এত ভাবলেও নিজেদের নিয়েই দুশ্চিন্তায় পাকিস্তান। দলটিতে চোট আর জ্বরের প্রকোপ। সেটা এতটাই যে, বুধবারের দলীয় অনুশীলনে ছয়জন হাজিরই ছিলেন না। হাঁটুতে চোট পাওয়া ওপেনার ফখর জামান আজও খেলছেন না।
আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে দুই নম্বরে পাকিস্তান। চারে অস্ট্রেলিয়া। চলতি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম তিন ম্যাচের দুটিতে জিতেছে পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া একটিতে। র্যাঙ্কিং আর ফর্মের এই হিসাবে অন্তত এগিয়ে পাকিস্তান। কিন্তু ‘এগিয়ে থাকা’র দাবি করতে পারে অস্ট্রেলিয়াও। ওয়ানডে ক্রিকেটে দুই দলের শেষ ২০ ম্যাচের ১৬টিতেই জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। তবে গত বছর পাকিস্তানের মাটিতে তারা ২-১ ব্যবধানে সিরিজ হেরেছিল।
অবশ্য র্যাঙ্কিং কিংবা ফর্মে এগিয়ে থাকা-পিছিয়ে থাকা নিয়ে ভাববার ফুরসত নেই প্যাট কামিন্সের। প্রথম দুটি ম্যাচ হারায় অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের কাছে লিগ পর্বের প্রতিটি ম্যাচই এখন ‘ফাইনাল’। টানা দুই হারের পর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ে অস্ট্রেলিয়া শিবিরে স্বস্তি ফিরলেও অস্বস্তির অনেক কিছুই রয়ে গেছে।
নতুন বলে বরাবরই অস্ট্রেলিয়ার বোলার ভয়ংকর হলেও এই বিশ্বকাপে যেন সেই রূপ হারিয়ে ফেলেছেন মিচেল স্টার্ক-জস হ্যাজলউডরা। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে উদ্বোধনী জুটিতে প্রোটিয়ারা তুলেছিল ১০৮ রান, শ্রীলঙ্কার ব্যাটাররা ১২৫। তবে এ নিয়ে চিন্তিত নন কামিন্স, ‘এই মুহূর্তে যদি শেষ কয়েকটি ম্যাচের দিকে ফিরে তাকাই, তবে আমাদের উইকেট না পাওয়াটাই চোখে পড়বে। কিন্তু ওই ম্যাচগুলোয় প্রথম ১০ ওভারে অন্তত ৩টি করে উইকেটের সুযোগ মিস করেছি। পাওয়া সুযোগগুলো আমরা কাজে লাগাতে পারিনি।’
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না কামিন্স। আর মাঠে নামার আগে প্রতিপক্ষকে সমীহও করছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক, ‘তারা এমন একটা দল, যাদের দেখলে মনে হবে সবকিছুই ঠিক আছে। তারা এখন একটা গোছালো দল। সত্যিই দুর্দান্ত কয়েকজন পেসার আছেন তাদের, যারা প্রতিপক্ষকে ধাক্কা দিতে সিদ্ধহস্ত।’
প্রতিপক্ষকে নিয়ে কামিন্স এত ভাবলেও নিজেদের নিয়েই দুশ্চিন্তায় পাকিস্তান। দলটিতে চোট আর জ্বরের প্রকোপ। সেটা এতটাই যে, বুধবারের দলীয় অনুশীলনে ছয়জন হাজিরই ছিলেন না। হাঁটুতে চোট পাওয়া ওপেনার ফখর জামান আজও খেলছেন না।
ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খেতে থাকা ভারত অবশেষে দিশা খুঁজে পেল পার্থে। সিরিজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে ২৯৫ রানে হারিয়েছে ভারত। বিশাল জয়ে এশিয়ার দলটি ২০২৩-২৫ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রেও ফেরত পেয়েছে হারানো সিংহাসন।
১২ মিনিট আগেটেস্ট ক্রিকেটের মজা তো এটাই। পার্থে প্রথম ইনিংসে ১৫০ রানে অলআউট হওয়া ভারতই কিনা অস্ট্রেলিয়াকে শেষমেশ হারাল হেসেখেলে। জয়ের ব্যবধান ২৯৫ রানের হলেও ভারতের এই জয়কে জাদুকরী বললে বাড়াবাড়ি হবে না। এমন জয়ে ভারত ভেঙে দিল বহু পুরোনো এক রেকর্ড।
২ ঘণ্টা আগে৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে পার্থে তৃতীয় দিন থেকেই ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণে আজ চতুর্থ দিনেই ম্যাচ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অজিরা ৭ উইকেটে ২১২ রান করেছে। অন্যদিকে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্টের...
৩ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
৩ ঘণ্টা আগে