নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) সাত ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রতিটিতেই প্রধান কোচ হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় কোচ। গতকাল একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্থানীয় কোচদের তীব্র সমালোচনা করেছেন বিপিএলের টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান রকিবুল হাসান।
রকিবুল বলেছেন, দু-একজন কোচ ছাড়া কেউ ক্লাব ক্রিকেটেও সুযোগ পায় না। তাঁদের সামর্থ্য নিয়েও আছে বাংলাদেশ দলের সাবেক এই ক্রিকেটারের প্রশ্ন। তবে রকিবুলের এ সমালোচনা আমলেই নেননি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন। তাঁর মতে বয়সের ভারে আবোল-তাবোল কথা বলছেন রকিবুল।
আজ মিরপুরে কুমিল্লার অনুশীলন শেষে সংবাদমাধ্যমকে কোচ সালাহ উদ্দিন বলেছেন, ‘উনি (রকিবুল হাসান) মুরব্বি মানুষ। ওনার বয়সও হয়েছে। আমার মনে হয়, আবোল-তাবোল অনেক কিছু বলতে পারে। এটা হতেই পারে। এটা নিয়ে আমরা কিছু মনে করিনি। অন্যান্য কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা এটা নিয়ে মন খারাপও করিনি, কারণ উনি মুরব্বি মানুষ, বলতেই পারেন।’
সালাহ উদ্দিনের পাল্টা প্রশ্ন, স্থানীয় কোচদের যদি সুযোগ না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁরা বেড়ে উঠবেন কীভাবে। তিনি মনে করেন, ফ্র্যাঞ্চাইজিরা বুঝেশুনেই দেশি কোচদের বেছে নিয়েছেন। কুমিল্লার কোচ বলেছেন, ‘একজন স্থানীয় কোচ তাহলে কীভাবে বড় হবে? সে তো অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ হতে পারবে না, হাই পারফরম্যান্স কিংবা বাংলা টাইগার্সেরও প্রধান কোচ হতে পারবে না। জাতীয় দলের প্রধান কোচও হতে পারবে না। সে কোথার হেড কোচিং করবে? সারা জীবন কি আমরা সাপোর্টিং ভূমিকায় থাকব? আমাদের তো কখনো না কখনো সামনে পথ বাড়াতে হবে।’
বিপিএলকে স্থানীয় কোচদের জন্য সুযোগ কাজে লাগানোর মঞ্চ মনে করছেন সালাহ উদ্দিন। বললেন, ‘আমি মনে করি, এটা আমাদের জন্য খুব ভালো সুযোগ। আমাদের ছেলেদের নিজেদের গ্রো আপ করার জন্য। আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে তাঁরা দেশের কোচদের ওপর বিশ্বাস রেখেছেন। সে যদি এই বছর খারাপ করেন, সামনের বছর নিশ্চয় ভালো করবেন। তাঁকে তো শিখতে হবে। আপনি যদি একেবারে এসেই জাতীয় দলের কোচ হয়ে যাব, এমন আশা করেন না। সবার তো ধাপে ধাপে এগোতে হবে। সুতরাং কে কী বলল না বলল, সেটি নিয়ে আমার মনে হয় মাথা না ঘামানো উচিত।’
এবারের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) সাত ফ্র্যাঞ্চাইজির প্রতিটিতেই প্রধান কোচ হিসেবে রয়েছেন স্থানীয় কোচ। গতকাল একটি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্থানীয় কোচদের তীব্র সমালোচনা করেছেন বিপিএলের টেকনিক্যাল কমিটির চেয়ারম্যান রকিবুল হাসান।
রকিবুল বলেছেন, দু-একজন কোচ ছাড়া কেউ ক্লাব ক্রিকেটেও সুযোগ পায় না। তাঁদের সামর্থ্য নিয়েও আছে বাংলাদেশ দলের সাবেক এই ক্রিকেটারের প্রশ্ন। তবে রকিবুলের এ সমালোচনা আমলেই নেননি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন। তাঁর মতে বয়সের ভারে আবোল-তাবোল কথা বলছেন রকিবুল।
আজ মিরপুরে কুমিল্লার অনুশীলন শেষে সংবাদমাধ্যমকে কোচ সালাহ উদ্দিন বলেছেন, ‘উনি (রকিবুল হাসান) মুরব্বি মানুষ। ওনার বয়সও হয়েছে। আমার মনে হয়, আবোল-তাবোল অনেক কিছু বলতে পারে। এটা হতেই পারে। এটা নিয়ে আমরা কিছু মনে করিনি। অন্যান্য কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা এটা নিয়ে মন খারাপও করিনি, কারণ উনি মুরব্বি মানুষ, বলতেই পারেন।’
সালাহ উদ্দিনের পাল্টা প্রশ্ন, স্থানীয় কোচদের যদি সুযোগ না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁরা বেড়ে উঠবেন কীভাবে। তিনি মনে করেন, ফ্র্যাঞ্চাইজিরা বুঝেশুনেই দেশি কোচদের বেছে নিয়েছেন। কুমিল্লার কোচ বলেছেন, ‘একজন স্থানীয় কোচ তাহলে কীভাবে বড় হবে? সে তো অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ হতে পারবে না, হাই পারফরম্যান্স কিংবা বাংলা টাইগার্সেরও প্রধান কোচ হতে পারবে না। জাতীয় দলের প্রধান কোচও হতে পারবে না। সে কোথার হেড কোচিং করবে? সারা জীবন কি আমরা সাপোর্টিং ভূমিকায় থাকব? আমাদের তো কখনো না কখনো সামনে পথ বাড়াতে হবে।’
বিপিএলকে স্থানীয় কোচদের জন্য সুযোগ কাজে লাগানোর মঞ্চ মনে করছেন সালাহ উদ্দিন। বললেন, ‘আমি মনে করি, এটা আমাদের জন্য খুব ভালো সুযোগ। আমাদের ছেলেদের নিজেদের গ্রো আপ করার জন্য। আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে তাঁরা দেশের কোচদের ওপর বিশ্বাস রেখেছেন। সে যদি এই বছর খারাপ করেন, সামনের বছর নিশ্চয় ভালো করবেন। তাঁকে তো শিখতে হবে। আপনি যদি একেবারে এসেই জাতীয় দলের কোচ হয়ে যাব, এমন আশা করেন না। সবার তো ধাপে ধাপে এগোতে হবে। সুতরাং কে কী বলল না বলল, সেটি নিয়ে আমার মনে হয় মাথা না ঘামানো উচিত।’
সাফজয়ী মেয়েদের বরণের জন্য বাফুফের প্রস্তুত রাখা ছাদখোলা বাসেও চড়বেন না কোচ পিটার বাটলার। আজ সকালে নেপাল থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আজকের পত্রিকার এই প্রতিবেদককে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
২৫ মিনিট আগেযত কাণ্ড কাঠমান্ডুতে-গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদার এই গল্পের নামটাই এখন আপনাদের বেশি করে মনে পড়বে। কারণ সেই কাঠমাণ্ডুতে টানা দুইবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। দুইবারই টুর্নামেন্ট সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন বাংলাদেশের রূপনা চাকমা।
১ ঘণ্টা আগেহতাশাজনক এক সময় পার করছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দেশে কিংবা দেশের বাইরে কোথাও জয়ের দেখা পাচ্ছে না নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন সময়ে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল জিতল সাফের শিরোপা। সাবিনা খাতুনদের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে উদ্বেলিত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররাও।
২ ঘণ্টা আগে‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
১০ ঘণ্টা আগে