ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপ ও বাংলাদেশ সিরিজের ছন্দ ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও ধরে রাখল পাকিস্তান। করাচিতে ব্যাটে-বলে নৈপুণ্য দেখিয়ে পাকিস্তান জিতেছে ৬৩ রানে। মোহাম্মদ রিজওয়ান ও হায়দার আলীর ব্যাটে ৬ উইকেটে ২০০ রানের সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। জবাবে পাকিস্তানে গিয়ে করোনার ধাক্কায় পড়া উইন্ডিজ ৬ বল আগে ১৩৭ রানেই থেমে যায়। এ জয়ে তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেল পাকিস্তান।
লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে উইন্ডিজ। দলীয় ৭ রানে ব্রান্ডন কিংকে দিয়ে শুরু। এরপর ৬০ রানে যেতেই ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় অতিথিরা। উইন্ডিজের প্রথম পাঁচ ব্যাটারের চারজনই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। শেষ দিকে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ব্যবধান কমান রোমারিও শেফার্ড ও অডেন স্মিথ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ থামে ১৩৭ রানে। পাকিস্তানের হয়ে ৪০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন ওয়াসিম।
টস জিতে আগে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে শুরুটা ভালোই করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথম ওভারে কোনো রান করার আগে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমকে ফিরিয়ে দেন আকেল হোসেইন। দলীয় ৩৫ রানে ফিরে যান ফখর জামানও (১০)। তবে এরপর স্বাগতিকদের আর বিপদে পড়তে দেননি রিজওয়ান ও হায়দার। ১০৫ রানের দারুণ এক জুটিতে দলকে এগিয়ে নেন তারা।
দলীয় ১৪০ রানে রিজওয়ানকে ফিরিয়ে এ জুটি ভাঙেন রোমারিও শেফার্ড। ৫২ বলে ১০ চারে ৭৮ রান করেন এ ওপেনার। দ্রুত ফিরে যান আসিফ আলী (১) ও ইফতেখার আহমেদ (৭)। তবে মোহাম্মদ নওয়াজকে সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানকে রান পাহাড়ে তুলে দেন হায়দার। শেষ ওভারে ৩৯ বলে ৬৮ রান করে আউট হন হায়দার। তবে ১০ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন নাওয়াজ।
বিশ্বকাপ ও বাংলাদেশ সিরিজের ছন্দ ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও ধরে রাখল পাকিস্তান। করাচিতে ব্যাটে-বলে নৈপুণ্য দেখিয়ে পাকিস্তান জিতেছে ৬৩ রানে। মোহাম্মদ রিজওয়ান ও হায়দার আলীর ব্যাটে ৬ উইকেটে ২০০ রানের সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। জবাবে পাকিস্তানে গিয়ে করোনার ধাক্কায় পড়া উইন্ডিজ ৬ বল আগে ১৩৭ রানেই থেমে যায়। এ জয়ে তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেল পাকিস্তান।
লক্ষ্য তাড়ায় শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে উইন্ডিজ। দলীয় ৭ রানে ব্রান্ডন কিংকে দিয়ে শুরু। এরপর ৬০ রানে যেতেই ৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় অতিথিরা। উইন্ডিজের প্রথম পাঁচ ব্যাটারের চারজনই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। শেষ দিকে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ব্যবধান কমান রোমারিও শেফার্ড ও অডেন স্মিথ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ থামে ১৩৭ রানে। পাকিস্তানের হয়ে ৪০ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন ওয়াসিম।
টস জিতে আগে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে শুরুটা ভালোই করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথম ওভারে কোনো রান করার আগে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমকে ফিরিয়ে দেন আকেল হোসেইন। দলীয় ৩৫ রানে ফিরে যান ফখর জামানও (১০)। তবে এরপর স্বাগতিকদের আর বিপদে পড়তে দেননি রিজওয়ান ও হায়দার। ১০৫ রানের দারুণ এক জুটিতে দলকে এগিয়ে নেন তারা।
দলীয় ১৪০ রানে রিজওয়ানকে ফিরিয়ে এ জুটি ভাঙেন রোমারিও শেফার্ড। ৫২ বলে ১০ চারে ৭৮ রান করেন এ ওপেনার। দ্রুত ফিরে যান আসিফ আলী (১) ও ইফতেখার আহমেদ (৭)। তবে মোহাম্মদ নওয়াজকে সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানকে রান পাহাড়ে তুলে দেন হায়দার। শেষ ওভারে ৩৯ বলে ৬৮ রান করে আউট হন হায়দার। তবে ১০ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন নাওয়াজ।
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৬ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৯ ঘণ্টা আগে