ক্রীড়া ডেস্ক
প্রকৃতি কখনো শূন্যস্থান পছন্দ করে না। শূন্যস্থান কোনো না কোনোভাবে পূরণ হয়েই যায়। খেলাধুলার জগৎ ঠিক তেমনই। কোনো খেলোয়াড় অবসর নিলে একদিন না একদিন তাঁর শূন্যস্থান পূরণ হবেই।
অবসর ভেঙে ফিরে আসার ঘটনাও তেমনি আছে অসংখ্য। এমন ঘটনার সর্বশেষ উদাহরণ তামিম ইকবাল। ৬ জুলাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন তামিম। ঠিক তার পরদিনই (৭ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে অবসরের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার। তামিমের আগেও এমনটা করেছেন অনেক ক্রিকেটার।
ইমরান খান (পাকিস্তান): পাকিস্তানের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক ইমরান খান। তবে তাঁর সেই সৌভাগ্য না-ও হতে পারত। ১৯৮৭ বিশ্বকাপ শেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছিলেন তিনি। তখন পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ছিলেন জিয়াউল হক। রাষ্ট্রপতির অনুরোধে ক্রিকেটে ফিরেছিলেন ইমরান। এরপর ইমরান খানের নেতৃত্বে ১৯৯২ বিশ্বকাপ জিতেছে পাকিস্তান।
শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান): অবসর নেওয়ার পর বারবার ফিরে আসা ক্রিকেটার হিসেবেই পরিচিত শহীদ আফ্রিদি। ২০০৬ সালে টেস্টকে বিদায় বললেও দুই সপ্তাহের মধ্যে আবার ফেরেন এই সংস্করণে। এরপর ২০১০ সালে অধিনায়ক হিসেবে একমাত্র টেস্ট খেলেই ক্রিকেটের রাজকীয় এই সংস্করণকে বিদায় জানান আফ্রিদি। এর মাঝে ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিলেন পাকিস্তানের এই অলরাউন্ডার। আর ২০১১-এর মে মাসে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন আফ্রিদি। একই বছরের অক্টোবরে আবার ফেরেন পাকিস্তানি লেগ স্পিনিং অলরাউন্ডার।
কেভিন পিটারসেন (ইংল্যান্ড): টেস্টে মনোযোগ দিতেই ২০১১ সালে হঠাৎ করেই সীমিত ওভারের ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দেন কেভিন পিটারসেন। কয়েক মাস পরে আবার ফিরেছিলেন তিনি।
ব্রেন্ডন টেলর (জিম্বাবুয়ে): ২০১৫ বিশ্বকাপের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন ব্রেন্ডন টেলর। এরপর ২০১৭ সালে ফিরেছেন। ২০২১-এ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচই জিম্বাবুয়ের এই ক্রিকেটারের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
প্রকৃতি কখনো শূন্যস্থান পছন্দ করে না। শূন্যস্থান কোনো না কোনোভাবে পূরণ হয়েই যায়। খেলাধুলার জগৎ ঠিক তেমনই। কোনো খেলোয়াড় অবসর নিলে একদিন না একদিন তাঁর শূন্যস্থান পূরণ হবেই।
অবসর ভেঙে ফিরে আসার ঘটনাও তেমনি আছে অসংখ্য। এমন ঘটনার সর্বশেষ উদাহরণ তামিম ইকবাল। ৬ জুলাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন তামিম। ঠিক তার পরদিনই (৭ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে অবসরের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার। তামিমের আগেও এমনটা করেছেন অনেক ক্রিকেটার।
ইমরান খান (পাকিস্তান): পাকিস্তানের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক ইমরান খান। তবে তাঁর সেই সৌভাগ্য না-ও হতে পারত। ১৯৮৭ বিশ্বকাপ শেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছিলেন তিনি। তখন পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ছিলেন জিয়াউল হক। রাষ্ট্রপতির অনুরোধে ক্রিকেটে ফিরেছিলেন ইমরান। এরপর ইমরান খানের নেতৃত্বে ১৯৯২ বিশ্বকাপ জিতেছে পাকিস্তান।
শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান): অবসর নেওয়ার পর বারবার ফিরে আসা ক্রিকেটার হিসেবেই পরিচিত শহীদ আফ্রিদি। ২০০৬ সালে টেস্টকে বিদায় বললেও দুই সপ্তাহের মধ্যে আবার ফেরেন এই সংস্করণে। এরপর ২০১০ সালে অধিনায়ক হিসেবে একমাত্র টেস্ট খেলেই ক্রিকেটের রাজকীয় এই সংস্করণকে বিদায় জানান আফ্রিদি। এর মাঝে ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিলেন পাকিস্তানের এই অলরাউন্ডার। আর ২০১১-এর মে মাসে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সঙ্গে দ্বন্দ্বের জেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন আফ্রিদি। একই বছরের অক্টোবরে আবার ফেরেন পাকিস্তানি লেগ স্পিনিং অলরাউন্ডার।
কেভিন পিটারসেন (ইংল্যান্ড): টেস্টে মনোযোগ দিতেই ২০১১ সালে হঠাৎ করেই সীমিত ওভারের ক্রিকেট ছাড়ার ঘোষণা দেন কেভিন পিটারসেন। কয়েক মাস পরে আবার ফিরেছিলেন তিনি।
ব্রেন্ডন টেলর (জিম্বাবুয়ে): ২০১৫ বিশ্বকাপের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন ব্রেন্ডন টেলর। এরপর ২০১৭ সালে ফিরেছেন। ২০২১-এ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচই জিম্বাবুয়ের এই ক্রিকেটারের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ।
৫৩৪ রানের লক্ষ্যে নেমে পার্থে তৃতীয় দিন থেকেই ধুঁকছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণে আজ চতুর্থ দিনেই ম্যাচ হেরে যাওয়ার শঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অজিরা ৭ উইকেটে ২১২ রান করেছে। অন্যদিকে অ্যান্টিগায় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্টের...
১ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে নিয়ে আগে থেকে উপসংহারে আসা অনেক কঠিন। যে দলটি কদিন আগে ধুঁকছিল লা লিগা, চ্যাম্পিয়নস লিগ সব টুর্নামেন্টে, তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে দারুণভাবে। ‘রয়্যাল মাদ্রিদ’ তকমা পাওয়া দলটি এখন নিশ্বাস ফেলছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার ঘাড়ে।
১ ঘণ্টা আগে‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
৩ ঘণ্টা আগে