ক্রীড়া ডেস্ক
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটের হার দিয়ে শুরু হয়েছে বাংলাদেশের এশিয়া কাপ। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে টিকে থাকতে হলে আগামীকাল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের। হারলে দুই ম্যাচ আর তিন দিনেই শেষ হবে লাল-সবুজের অভিযান।
শ্রীলঙ্কাও নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানদের কাছে হেরে যাওয়ায় আগামীকালের ম্যাচটি তাদের জন্যও হয়ে দাঁড়িয়েছে টিকে থাকার লড়াই। যে দল জিতবে, গ্রুপ ‘বি’ থেকে জায়গা করে নেবে সুপার ফোরে।
লঙ্কানদের বিপক্ষে জিততে হলে বাংলাদেশকে বেশ কয়েকটি জায়গায় উন্নতি করতে হবে। আফগানদের বিপক্ষে বোলিংয়ে কিছুটা ভালো করলেও ব্যাটিং ও ফিল্ডিংয়ে ব্যর্থ ছিলেন বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। টি-টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহ পেতে হলে শুরুটা হওয়া চাই মজবুত। টপ অর্ডার ব্যাটারদের বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দিতে হয়। পাওয়ার প্লের সদ্ব্যবহার করতে হয়।
কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটাররা যেন ডট বল দেওয়ার প্রতিযোগিতায় নামেন। স্ট্রাইক রেট বাড়ানোর তোয়াক্কা না করে কোনো রকমে কিছু রান করতে পারলেই যাতে পরের ম্যাচে একাদশে জায়গা নিশ্চিত হয়, সেই স্বার্থপরতায় ডুবে থাকেন তাঁরা। গতকাল যেমন দুই ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম ও এনামুল হক বিজয় টি-টোয়েন্টির দাবি মেটানোর ন্যূনতম পরিস্থিতিও তৈরি করতে পারেননি। উল্টো ডট বল খেলে আউট হয়ে পরের ব্যাটারদের ওপর যাবতীয় দায়িত্ব দিয়ে গেছেন। সেই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে জবুথবু অবস্থা সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞদেরও। রান রেট বাড়ানো দূরে থাক, ভুল শট নির্বাচন আর রশিদ-মুজিব জুজুতে দলকে বিপর্যয়ে ফেলে গেছেন তাঁরা। মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ক্যারিয়ার-সেরা ৪৮ রানে ইনিংস না খেললে তিন অঙ্ক ছোঁয়াও কঠিন হয়ে যেত বাংলাদেশের।
সংবাদমাধ্যমে এসে পাওয়ার হিটিংয়ের সামর্থ্য আছে বলে যতই ‘গালগল্প’ শোনান, মাঠের লড়াইয়ে স্পষ্ট ফুটে ওঠে ব্যাটারদের অদক্ষতা। একটা ছক্কার জন্য অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘক্ষণ।
এ মাসে জিম্বাবুয়ে সফরের আগে টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন বলেছিলেন, ‘টি-টোয়েন্টি বুদ্ধিমত্তার খেলা, ছক্কার খেলা নয়।’ তাঁর কথা অঙ্কুরে বিনষ্ট হয়ে গেছে। গত রাতের কথাই ধরা যাক—বাংলাদেশ পুরো ২০ ওভার খেলে ছক্কা মেরেছে মাত্র একটি। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান প্রথম ৮৪ বলে কোনো ছক্কা না মারলেও পরের ২৭ বলে মেরেছে ৬টি! পাওয়ার হিটিংই যে ব্যবধান গড়ে দিচ্ছে, সেটা আরেক দফা প্রমাণিত।
শুধু যে নাঈম-বিজয়রাই ডট বলের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন, তা নয়। একটি-দুটি ম্যাচ বাদে গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের সব ওপেনার ধারাবাহিকভাবে অধারাবাহিকতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের ব্যর্থতার দায় পুষিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব থাকে পরের ব্যাটারদের। কিন্তু সেই ব্যাটাররাও পারেন না নিজেদের দায়িত্বটা ঠিকঠাক পালন করতে।
আফগানদের বিপক্ষে ম্যাচ হারার পর অধিনায়ক সাকিবও শুরুর ব্যাটারদের ব্যর্থতার কথা সামনে এনেছেন। বলেছেন, ‘মোসাদ্দেক যেভাবে শুরু করেছিল, অন্য ব্যাটারদের থেকেও আমরা সেটাই আশা করে থাকি। কিন্তু বাকিরা অবদান রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।’
বাংলাদেশের বোলিংয়ের অবস্থাও ভালো না। পাওয়ার প্লেতে উইকেট ও রান আটকানোর মতো পেস বোলার নেই বাংলাদেশের। শুরুর দিকে মোস্তাফিজুর রহমান কয়েক বছর ভালো পারফর্ম করেছেন। সেই সুবাদে তাঁর ওপরই ভরসা করে আসছে দল। কিন্তু মিরপুর শেরেবাংলার মুখস্থ মাঠ ছাড়া ‘কাটার মাস্টারের’ কাটার এখন অকেজো। আস্থার কোনো প্রতিদানই দিতে পারছেন না তিনি। তাসকিন আহমেদও প্রয়োজনের সময় জ্বলে উঠতে পারছেন না। প্রতিপক্ষের বিপক্ষে বাংলাদেশ যতটুকু লড়াই করে, তার সবটাই স্পিনারদের কল্যাণে।
ফিল্ডিংয়েও বাংলাদেশ বরাবরই দুর্বল। রান বাঁচিয়েও যে দলকে ম্যাচ জেতানো যায়, সে কাজটা বাংলাদেশের ফিল্ডারদের মস্তিষ্কে ঢোকে না। গত রাতে স্বল্প পুঁজি নিয়ে লড়াই করতে হলে ফিল্ডারদের শতভাগ নিংড়ে দিতে হতো। কিন্তু মাহমুদউল্লাহ শুরুতেই রহমানউল্লাহ গুরবাজের ক্যাচ ফেলে দিয়ে দলের মনোবলে চিড় ধরিয়েছেন। আরও একাধিক বাজে ফিল্ডিং করেছেন তিনি, যেসব সত্যিই ছিল দৃষ্টিকটু।
এসব ছাড়াও বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মনে এক ধরনের ভয় কাজ করে। তাঁরা প্রতিপক্ষ তারকাদের কথা মাথায় নিয়ে মাঠে নামেন। ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে মোসাদ্দেক হোসেনের কথায় স্পষ্ট বোঝা গেছে, ‘আপনি যদি রশিদ খানের বিপক্ষে ব্যাটিং করেন, অবশ্যই চাইবেন না লক্ষ্য তাড়া করার সময় ওভার প্রতি ৭-৮ রান করে তুলতে।’ এ কারণেই বাংলাদেশ টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জানিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। সঙ্গে পিচ সম্পর্কে জানার অজ্ঞতা তো ছিলই।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাঁচা-মরার ম্যাচে জিততে হলে বাংলাদেশকে এই জায়গাগুলোতে উন্নতি করতে হবে। খেলতে হবে ভয়ডরহীন ক্রিকেট। সাকিবের দল রাতারাতি সবকিছুর সমাধান করতে পারবেন কি না, এখন সেটাই প্রশ্ন। না পারলে এশীয় শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চ থেকে সবার আগে বাড়ি ফিরতে হবে।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে ৭ উইকেটের হার দিয়ে শুরু হয়েছে বাংলাদেশের এশিয়া কাপ। মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে টিকে থাকতে হলে আগামীকাল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের। হারলে দুই ম্যাচ আর তিন দিনেই শেষ হবে লাল-সবুজের অভিযান।
শ্রীলঙ্কাও নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানদের কাছে হেরে যাওয়ায় আগামীকালের ম্যাচটি তাদের জন্যও হয়ে দাঁড়িয়েছে টিকে থাকার লড়াই। যে দল জিতবে, গ্রুপ ‘বি’ থেকে জায়গা করে নেবে সুপার ফোরে।
লঙ্কানদের বিপক্ষে জিততে হলে বাংলাদেশকে বেশ কয়েকটি জায়গায় উন্নতি করতে হবে। আফগানদের বিপক্ষে বোলিংয়ে কিছুটা ভালো করলেও ব্যাটিং ও ফিল্ডিংয়ে ব্যর্থ ছিলেন বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। টি-টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহ পেতে হলে শুরুটা হওয়া চাই মজবুত। টপ অর্ডার ব্যাটারদের বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দিতে হয়। পাওয়ার প্লের সদ্ব্যবহার করতে হয়।
কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটাররা যেন ডট বল দেওয়ার প্রতিযোগিতায় নামেন। স্ট্রাইক রেট বাড়ানোর তোয়াক্কা না করে কোনো রকমে কিছু রান করতে পারলেই যাতে পরের ম্যাচে একাদশে জায়গা নিশ্চিত হয়, সেই স্বার্থপরতায় ডুবে থাকেন তাঁরা। গতকাল যেমন দুই ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম ও এনামুল হক বিজয় টি-টোয়েন্টির দাবি মেটানোর ন্যূনতম পরিস্থিতিও তৈরি করতে পারেননি। উল্টো ডট বল খেলে আউট হয়ে পরের ব্যাটারদের ওপর যাবতীয় দায়িত্ব দিয়ে গেছেন। সেই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে জবুথবু অবস্থা সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞদেরও। রান রেট বাড়ানো দূরে থাক, ভুল শট নির্বাচন আর রশিদ-মুজিব জুজুতে দলকে বিপর্যয়ে ফেলে গেছেন তাঁরা। মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ক্যারিয়ার-সেরা ৪৮ রানে ইনিংস না খেললে তিন অঙ্ক ছোঁয়াও কঠিন হয়ে যেত বাংলাদেশের।
সংবাদমাধ্যমে এসে পাওয়ার হিটিংয়ের সামর্থ্য আছে বলে যতই ‘গালগল্প’ শোনান, মাঠের লড়াইয়ে স্পষ্ট ফুটে ওঠে ব্যাটারদের অদক্ষতা। একটা ছক্কার জন্য অপেক্ষা করতে হয় দীর্ঘক্ষণ।
এ মাসে জিম্বাবুয়ে সফরের আগে টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন বলেছিলেন, ‘টি-টোয়েন্টি বুদ্ধিমত্তার খেলা, ছক্কার খেলা নয়।’ তাঁর কথা অঙ্কুরে বিনষ্ট হয়ে গেছে। গত রাতের কথাই ধরা যাক—বাংলাদেশ পুরো ২০ ওভার খেলে ছক্কা মেরেছে মাত্র একটি। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান প্রথম ৮৪ বলে কোনো ছক্কা না মারলেও পরের ২৭ বলে মেরেছে ৬টি! পাওয়ার হিটিংই যে ব্যবধান গড়ে দিচ্ছে, সেটা আরেক দফা প্রমাণিত।
শুধু যে নাঈম-বিজয়রাই ডট বলের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন, তা নয়। একটি-দুটি ম্যাচ বাদে গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের সব ওপেনার ধারাবাহিকভাবে অধারাবাহিকতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের ব্যর্থতার দায় পুষিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব থাকে পরের ব্যাটারদের। কিন্তু সেই ব্যাটাররাও পারেন না নিজেদের দায়িত্বটা ঠিকঠাক পালন করতে।
আফগানদের বিপক্ষে ম্যাচ হারার পর অধিনায়ক সাকিবও শুরুর ব্যাটারদের ব্যর্থতার কথা সামনে এনেছেন। বলেছেন, ‘মোসাদ্দেক যেভাবে শুরু করেছিল, অন্য ব্যাটারদের থেকেও আমরা সেটাই আশা করে থাকি। কিন্তু বাকিরা অবদান রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।’
বাংলাদেশের বোলিংয়ের অবস্থাও ভালো না। পাওয়ার প্লেতে উইকেট ও রান আটকানোর মতো পেস বোলার নেই বাংলাদেশের। শুরুর দিকে মোস্তাফিজুর রহমান কয়েক বছর ভালো পারফর্ম করেছেন। সেই সুবাদে তাঁর ওপরই ভরসা করে আসছে দল। কিন্তু মিরপুর শেরেবাংলার মুখস্থ মাঠ ছাড়া ‘কাটার মাস্টারের’ কাটার এখন অকেজো। আস্থার কোনো প্রতিদানই দিতে পারছেন না তিনি। তাসকিন আহমেদও প্রয়োজনের সময় জ্বলে উঠতে পারছেন না। প্রতিপক্ষের বিপক্ষে বাংলাদেশ যতটুকু লড়াই করে, তার সবটাই স্পিনারদের কল্যাণে।
ফিল্ডিংয়েও বাংলাদেশ বরাবরই দুর্বল। রান বাঁচিয়েও যে দলকে ম্যাচ জেতানো যায়, সে কাজটা বাংলাদেশের ফিল্ডারদের মস্তিষ্কে ঢোকে না। গত রাতে স্বল্প পুঁজি নিয়ে লড়াই করতে হলে ফিল্ডারদের শতভাগ নিংড়ে দিতে হতো। কিন্তু মাহমুদউল্লাহ শুরুতেই রহমানউল্লাহ গুরবাজের ক্যাচ ফেলে দিয়ে দলের মনোবলে চিড় ধরিয়েছেন। আরও একাধিক বাজে ফিল্ডিং করেছেন তিনি, যেসব সত্যিই ছিল দৃষ্টিকটু।
এসব ছাড়াও বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মনে এক ধরনের ভয় কাজ করে। তাঁরা প্রতিপক্ষ তারকাদের কথা মাথায় নিয়ে মাঠে নামেন। ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে মোসাদ্দেক হোসেনের কথায় স্পষ্ট বোঝা গেছে, ‘আপনি যদি রশিদ খানের বিপক্ষে ব্যাটিং করেন, অবশ্যই চাইবেন না লক্ষ্য তাড়া করার সময় ওভার প্রতি ৭-৮ রান করে তুলতে।’ এ কারণেই বাংলাদেশ টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জানিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। সঙ্গে পিচ সম্পর্কে জানার অজ্ঞতা তো ছিলই।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাঁচা-মরার ম্যাচে জিততে হলে বাংলাদেশকে এই জায়গাগুলোতে উন্নতি করতে হবে। খেলতে হবে ভয়ডরহীন ক্রিকেট। সাকিবের দল রাতারাতি সবকিছুর সমাধান করতে পারবেন কি না, এখন সেটাই প্রশ্ন। না পারলে এশীয় শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চ থেকে সবার আগে বাড়ি ফিরতে হবে।
দিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
৭ ঘণ্টা আগেরাজিন সালেহের অধীনে সবশেষ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পূর্বাঞ্চল। এবার তাঁর অধীনে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএলে) প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে সিলেট বিভাগ।
৮ ঘণ্টা আগেবিহারের ছোট্ট এক গ্রাম থেকে উঠে আসা ১৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশীকে ১ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে হইচই ফেলে দিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জেদ্দায় আজ আইপিএলের মেগা নিলামের শেষ দিনে সবচেয়ে আলোচিত নাম এই বৈভব। আইপিএল নিলামে সবচেয়ে কম বয়সী ক্রিকেটারের বিক্রি হওয়ার ঘটনা এটি। সেটিও আবার কোটি রুপিতে।
৮ ঘণ্টা আগেধারাভাষ্য কক্ষে আতাহার আলী খান বেশ অবাক কণ্ঠে বললেন, ‘বাংলাদেশকে সকালে ব্যাটিং না করতে দেখে বেশ অবাক হয়েছি।’ তাঁর মতো অবাক হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক দর্শকই।
৯ ঘণ্টা আগে