ক্রীড়া ডেস্ক
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও লিওনেল মেসি মিলে ফুটবল ইতিহাস পাল্টে দিয়েছেন—এ কথা আজ কে না জানে। এবার নিজেও এমন মন্তব্য করলেন আল-নাসরের পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড। গত রাতে চলতি বছরের ব্যালন ডি’অরের জন্য ৩০ জনের তালিকা প্রকাশের পর কথাটি বললেন রোনালদো।
২০ বছর পর প্রথমবারের মতো ব্যালন ডি’অরের তালিকায় নেই রোনালদোর নাম। তবে এবারও ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের মর্যাদাকর এই পুরস্কার জয়ের সম্ভাবনা প্রবল তাঁর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মেসির। গত বছর আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন তিনি। এবারের ব্যালন ডি’অরও যদি জেতেন সেই সংখ্যাটা দাঁড়াবে আটে। যেখানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন রোনালদো।
পর্তুগিজ তারকার চেয়ে দুই বছরের ছোট মেসি। দুজনই এবার প্রথমবারের মতো ইউরোপের বাইরে। রোনালদো সৌদি ফুটবলে। মেসি ইন্টার মায়ামির হয়ে খেলছেন যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগে। গত বছর পিএসজিতে থাকাকালীন ব্যালন ডি’অরের জন্য মনোনীতদের তালিকায় ছিলেন না ৩৬ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। তবে এ বছর এই পুরস্কারের জন্য মেসির লড়াইটা হতে পারে এবারের উয়েফার বর্ষসেরা আর্লিং হালান্ডের সঙ্গে।
ইউরোপের ফুটবল ছাড়লেও আন্তর্জাতিক বিরতিতে ইউরো বাছাইপর্বের জন্য দেশে ফিরেছেন রোনালদো। আগামীকাল স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে পর্তুগিজরা। তার আগে রোনালদো জানালেন, মেসি ও তিনি ফুটবল ইতিহাস পাল্টে দিয়েছেন।
রোনালদো হয়তো আগে থেকেই জানতেন, এবারের ব্যালন ডি’অরের মনোনয়নে থাকবেন না তিনি। তবে রেকর্ড সাতবার এই পুরস্কারজয়ী মেসির সম্পর্কে আলোচনায় সিআর সেভেন বলেছেন, ‘যারা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে পছন্দ করেন তারা মেসিকে ঘৃণা করতে পারেন না, উল্টোভাবেও হয় এটা।’
দীর্ঘদিন ধরে ইউরোপের ফুটবল শাসন করে নিজেদের অর্জন নিয়ে সন্তুষ্ট রোনালদো। তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা ভালো কিছু করেছি। আমরা ফুটবল ইতিহাসকে পাল্টে দিয়েছি। পুরো বিশ্বজুড়ে আমরা সম্মান পেয়েছি, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
দুজনের ভক্ত-সমর্থকেরা প্রায় তুলনা টানেন এই বলে যে, রোনালদো-মেসির মধ্যে কে সেরা। ভক্তরা যতই মনে করুক না কেন দুজন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বা চিরশত্রু, কিন্তু তেমন কিছু মনে করেন না রোনালদো, ‘সে (মেসি) তার পথ অনুসরণ করেছে আর আমি আমার পথ, এখন আমরা দুজনে ইউরোপের বাইরে। আমি যা দেখছি, সে ভালো করছে এবং আমিও। আমরা অনেকবার একই মঞ্চ ভাগাভাগি করেছি, গত ১৫ বছর ধরে সেটি হয়েছে। আমি বলছি না আমরা বন্ধু। আমরা এক সঙ্গে কখনো ডিনারে যাইনি, তবে আমরা পেশাদারি জায়গায় সহকর্মী এবং আমরা একে অপরকে শ্রদ্ধা করি।’
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও লিওনেল মেসি মিলে ফুটবল ইতিহাস পাল্টে দিয়েছেন—এ কথা আজ কে না জানে। এবার নিজেও এমন মন্তব্য করলেন আল-নাসরের পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড। গত রাতে চলতি বছরের ব্যালন ডি’অরের জন্য ৩০ জনের তালিকা প্রকাশের পর কথাটি বললেন রোনালদো।
২০ বছর পর প্রথমবারের মতো ব্যালন ডি’অরের তালিকায় নেই রোনালদোর নাম। তবে এবারও ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের মর্যাদাকর এই পুরস্কার জয়ের সম্ভাবনা প্রবল তাঁর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মেসির। গত বছর আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন তিনি। এবারের ব্যালন ডি’অরও যদি জেতেন সেই সংখ্যাটা দাঁড়াবে আটে। যেখানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাঁচবার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন রোনালদো।
পর্তুগিজ তারকার চেয়ে দুই বছরের ছোট মেসি। দুজনই এবার প্রথমবারের মতো ইউরোপের বাইরে। রোনালদো সৌদি ফুটবলে। মেসি ইন্টার মায়ামির হয়ে খেলছেন যুক্তরাষ্ট্রের মেজর সকার লিগে। গত বছর পিএসজিতে থাকাকালীন ব্যালন ডি’অরের জন্য মনোনীতদের তালিকায় ছিলেন না ৩৬ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। তবে এ বছর এই পুরস্কারের জন্য মেসির লড়াইটা হতে পারে এবারের উয়েফার বর্ষসেরা আর্লিং হালান্ডের সঙ্গে।
ইউরোপের ফুটবল ছাড়লেও আন্তর্জাতিক বিরতিতে ইউরো বাছাইপর্বের জন্য দেশে ফিরেছেন রোনালদো। আগামীকাল স্লোভাকিয়ার বিপক্ষে মাঠে নামবে পর্তুগিজরা। তার আগে রোনালদো জানালেন, মেসি ও তিনি ফুটবল ইতিহাস পাল্টে দিয়েছেন।
রোনালদো হয়তো আগে থেকেই জানতেন, এবারের ব্যালন ডি’অরের মনোনয়নে থাকবেন না তিনি। তবে রেকর্ড সাতবার এই পুরস্কারজয়ী মেসির সম্পর্কে আলোচনায় সিআর সেভেন বলেছেন, ‘যারা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে পছন্দ করেন তারা মেসিকে ঘৃণা করতে পারেন না, উল্টোভাবেও হয় এটা।’
দীর্ঘদিন ধরে ইউরোপের ফুটবল শাসন করে নিজেদের অর্জন নিয়ে সন্তুষ্ট রোনালদো। তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা ভালো কিছু করেছি। আমরা ফুটবল ইতিহাসকে পাল্টে দিয়েছি। পুরো বিশ্বজুড়ে আমরা সম্মান পেয়েছি, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
দুজনের ভক্ত-সমর্থকেরা প্রায় তুলনা টানেন এই বলে যে, রোনালদো-মেসির মধ্যে কে সেরা। ভক্তরা যতই মনে করুক না কেন দুজন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বা চিরশত্রু, কিন্তু তেমন কিছু মনে করেন না রোনালদো, ‘সে (মেসি) তার পথ অনুসরণ করেছে আর আমি আমার পথ, এখন আমরা দুজনে ইউরোপের বাইরে। আমি যা দেখছি, সে ভালো করছে এবং আমিও। আমরা অনেকবার একই মঞ্চ ভাগাভাগি করেছি, গত ১৫ বছর ধরে সেটি হয়েছে। আমি বলছি না আমরা বন্ধু। আমরা এক সঙ্গে কখনো ডিনারে যাইনি, তবে আমরা পেশাদারি জায়গায় সহকর্মী এবং আমরা একে অপরকে শ্রদ্ধা করি।’
২০২৪-২৫ মৌসুমের আবুধাবি টি-টেন বাংলা টাইগার্স শুরু করেছিল জোড়া হারে। সেখান থেকে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন টাইগার্স। মরুর দেশে টানা দুই ম্যাচ সাকিবরা জিতলেন হেসেখেলে।
১০ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, বাংলাদেশ ক্রিকেট, টেস্ট ক্রিকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট
১১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগায় বাংলাদেশের বোলাররা তো চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি। তাসকিন আহমেদ, মেহেদী হাসান মিরাজদের বোলিংয়ে একটু হলেও চাপে পড়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। কিন্তু বাংলাদেশের ব্যাটিং-বোলিং দুটিই একসঙ্গে ‘ক্লিক’ খুব কম সময়েই করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে হতাশ করেছেন
১২ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে ১৮১ রানে পিছিয়ে থেকেও গতকাল ৯ উইকেটে ২৬৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে দেয় বাংলাদেশ দল। তারপরই অনেক আলোচনা-সমালোচনা টিম ম্যানেজমেন্টের এই সিদ্ধান্তে। তাসকিন আহমেদ ১১ ও শরীফুল ইসলাম ছিলেন ৫ রানে অপরাজিত। অনেকেই মনে করেছেন, বাংলাদেশ শেষ উইকেটে হয়তো আরও কিছু রান যোগও করতে পারত।
১২ ঘণ্টা আগে