ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: এক বছর পিছিয়ে আজ শুরু হচ্ছে ইউরো ২০২০। ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে শিরোপা লড়াইয়ে রোনালদো-এমবাপ্পেরা মাঠে নামবেন। শুধু মাঠেই নয়, ডাগআউটেও সমানতালে লড়াই চলবে। জোয়াকিম লো, দিদিয়ের দেশম কিংবা ফার্নান্দো সান্তোসরাও চাইবেন নিজেদের কৌশল দিয়ে বাজিমাত করতে। দেশম ও সান্তোসের আছে নতুন ইতিহাস গড়ার সুযোগ। ফ্রান্স এবার ইউরো জিততে পারলে দেশমই হবেন একমাত্র ব্যক্তি, যিনি একই সঙ্গে খেলোয়াড় ও কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ ও ইউরো দুটোই জিতবেন। পর্তুগাল ইউরো জিতলে প্রথম কোচ হিসেবে দ্বিতীয়বার ইউরো জেতার স্বাদ পাবেন সান্তোস।
ইউরোর ৬০ বছরের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ডাগআউটে নির্দেশকের ভূমিকায় ছিলেন ১২৮ কোচ। যাঁদের মাঝে মাত্র ১৫ কোচের সৌভাগ্য হয়েছে শিরোপা উঁচিয়ে ধরার। এবারও ২৩ কোচকে ফিরতে হবে খালি হাতে। এক নজরে ইউরোতে কোচদের পথচলা কেমন ছিল তা জেনে নেওয়া যাক।
ইউরোর ট্রফি জয়ী কোচরা
১৯৬০-গ্রেভরিল কাসালিন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)
১৯৬৪-জস ভিয়ালোঙ্গা (স্পেন)
১৯৬৮-ফেরিচ্চো ভালকারেগি (ইতালি)
১৯৭২-হেলমুট শন (পশ্চিম জার্মানী)
১৯৭৬-ভাক্লাব জেযেক (চেকো স্লোভাকিয়া)
১৯৮০-জুপ ডারওল (পশ্চিম জার্মানী)
১৯৮৪-মাইকেল হিদালগো (ফ্রান্স)
১৯৮৮-রাইনাস মাইকেল (নেদারল্যাল্ড)
১৯৯২-রিচার্ড মুলার নিয়েলসেন (ডেনমার্ক)
১৯৯৬-বার্তি ভোটস (জার্মানী)
২০০০-রজার লেমারি (ফ্রান্স)
২০০৪-ওটো রিহাগেল (গ্রিস)
২০০৮-লুইস আরাগোনস (স্পেন)
২০১২-ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন)
২০১৬-ফার্নান্দো সান্তোস (পর্তুগাল)
এখন পর্যন্ত কোনো কোচ দুবার ইউরো শিরোপা জিততে পারেননি। তবে দুজন কোচ ইউরো আর বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছেন
হেলমুট শন (পশ্চিম জার্মান ইউরো ১৯৭২, বিশ্বকাপ ১৯৭৪)
ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন ২০১০ বিশ্বকাপ, ইউরো ২০১২)।
একমাত্র কোচ হিসেবে দুটি ইউরো ফাইনাল
হেলমুট শন (১৯৭২, ১৯৭৬)।
খেলোয়াড় আর কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
বার্তি ভোটস। খেলোয়াড় হিসেবে ১৯৭২ ইউরো আর কোচ হিসেবে ১৯৯৬ ইউরো।
বিদেশী কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
ওতো রিহেগেল। ২০০৪ সালে গ্রিসকে ইউরো জিতিয়েছেন এই জার্মান।
সবচেয়ে বেশি বয়সী কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
লুইস অ্যারাগান। ২০০৮ ইউরোতে ৯৬ বছর ৩৩৬ দিন বয়সে স্পেনকে ইউরো জেতান এই কোচ।
সবচেয়ে কম বয়সে ইউরো জিতিয়েছেন
জস ভিয়ালোঙ্গা। ৪৪ বছর ১৯২ দিন বয়সে স্পেনকে কোচ হিসেবে ইউরো জিতিয়েছেন ভিয়ালোঙ্গা। ১৯৬৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নকে হারিয়ে সেবার ইউরো জিতেছিল স্পেন।
সবচেয়ে কম বয়সী কোচ হিসেবে ফাইনাল হেরেছেন
কনস্ট্যান্টিন বেসকভ। ৪৩ বছর ২১৫ দিন। ১৯৬৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের কোচ হয়ে স্পেনের কাছে হেরেছিলেন বেসকভ।
মূল পর্বে কোচ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
জোয়াকিম লো ১৭ (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
লার্স লাগারবার্গ ১৫ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১৬)
বার্তি ভোটস ১১ (জার্মানি ১৯৯২,১৯৯৬)
ফার্নান্দো সান্তোস ১১ (গ্রিস ২০১২, পর্তুগাল ২০১৬)
ফাতিহ টেরিম ১১ (তুরস্ক ১৯৯৬,২০০৮, ২০১৬)
ভিসেন্তে দেল বস্ক ১০ (স্পেন ২০১২,২০১৬)
লুইস ফেলিপে স্ক্লারি ১০ (পর্তুগাল ২০০৪,২০০৮)
সবচেয়ে বেশি ফাইনাল
৪ লাস লাগারবার্গ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১২)
৩ জোয়াকিম লো (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি জয়
১১ জোয়াকিম লো (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি ড্র
৫ ফার্নাদো সান্তোস (গ্রিস ২০১২ ১ টি, পর্তুগাল ২০১৬ ৪ টি)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি পরাজয়
৭ ফাতিহ টেরিম (তুরস্ক ১৯৯৬,২০০৮, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি বয়সী কোচের অংশগ্রহণ
জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনি। ৭৩ বছর ৯৩ দিন।
মূলপর্বে সবচেয়ে কম বয়সী কোচ
স্রেস্কো কাতানেক। ৩৬ বছর ৩৩৩ দিন।
মূল পর্বে একের বেশি জাতীয় দলের কোচ ছিলেন
ডিক এডভোকেট (নেদারল্যান্ড ২০০৪, রাশিয়া ২০১২)
গান্স হিডিঙ্ক (নেদারল্যাল্ড ১৯৯৬, রাশিয়া ২০০৮)
লাস লাগারবার্গ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১৬)
ফার্নাদো সান্তোস (গ্রিস ২০১২, পর্তুগাল ২০১৬)
জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনি (ইতালি ২০০৪, রিপাবলিক আয়ারল্যাল্ড ২০১২)
ঢাকা: এক বছর পিছিয়ে আজ শুরু হচ্ছে ইউরো ২০২০। ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে শিরোপা লড়াইয়ে রোনালদো-এমবাপ্পেরা মাঠে নামবেন। শুধু মাঠেই নয়, ডাগআউটেও সমানতালে লড়াই চলবে। জোয়াকিম লো, দিদিয়ের দেশম কিংবা ফার্নান্দো সান্তোসরাও চাইবেন নিজেদের কৌশল দিয়ে বাজিমাত করতে। দেশম ও সান্তোসের আছে নতুন ইতিহাস গড়ার সুযোগ। ফ্রান্স এবার ইউরো জিততে পারলে দেশমই হবেন একমাত্র ব্যক্তি, যিনি একই সঙ্গে খেলোয়াড় ও কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ ও ইউরো দুটোই জিতবেন। পর্তুগাল ইউরো জিতলে প্রথম কোচ হিসেবে দ্বিতীয়বার ইউরো জেতার স্বাদ পাবেন সান্তোস।
ইউরোর ৬০ বছরের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ডাগআউটে নির্দেশকের ভূমিকায় ছিলেন ১২৮ কোচ। যাঁদের মাঝে মাত্র ১৫ কোচের সৌভাগ্য হয়েছে শিরোপা উঁচিয়ে ধরার। এবারও ২৩ কোচকে ফিরতে হবে খালি হাতে। এক নজরে ইউরোতে কোচদের পথচলা কেমন ছিল তা জেনে নেওয়া যাক।
ইউরোর ট্রফি জয়ী কোচরা
১৯৬০-গ্রেভরিল কাসালিন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)
১৯৬৪-জস ভিয়ালোঙ্গা (স্পেন)
১৯৬৮-ফেরিচ্চো ভালকারেগি (ইতালি)
১৯৭২-হেলমুট শন (পশ্চিম জার্মানী)
১৯৭৬-ভাক্লাব জেযেক (চেকো স্লোভাকিয়া)
১৯৮০-জুপ ডারওল (পশ্চিম জার্মানী)
১৯৮৪-মাইকেল হিদালগো (ফ্রান্স)
১৯৮৮-রাইনাস মাইকেল (নেদারল্যাল্ড)
১৯৯২-রিচার্ড মুলার নিয়েলসেন (ডেনমার্ক)
১৯৯৬-বার্তি ভোটস (জার্মানী)
২০০০-রজার লেমারি (ফ্রান্স)
২০০৪-ওটো রিহাগেল (গ্রিস)
২০০৮-লুইস আরাগোনস (স্পেন)
২০১২-ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন)
২০১৬-ফার্নান্দো সান্তোস (পর্তুগাল)
এখন পর্যন্ত কোনো কোচ দুবার ইউরো শিরোপা জিততে পারেননি। তবে দুজন কোচ ইউরো আর বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছেন
হেলমুট শন (পশ্চিম জার্মান ইউরো ১৯৭২, বিশ্বকাপ ১৯৭৪)
ভিসেন্তে দেল বস্ক (স্পেন ২০১০ বিশ্বকাপ, ইউরো ২০১২)।
একমাত্র কোচ হিসেবে দুটি ইউরো ফাইনাল
হেলমুট শন (১৯৭২, ১৯৭৬)।
খেলোয়াড় আর কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
বার্তি ভোটস। খেলোয়াড় হিসেবে ১৯৭২ ইউরো আর কোচ হিসেবে ১৯৯৬ ইউরো।
বিদেশী কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
ওতো রিহেগেল। ২০০৪ সালে গ্রিসকে ইউরো জিতিয়েছেন এই জার্মান।
সবচেয়ে বেশি বয়সী কোচ হিসেবে ইউরো জিতেছেন
লুইস অ্যারাগান। ২০০৮ ইউরোতে ৯৬ বছর ৩৩৬ দিন বয়সে স্পেনকে ইউরো জেতান এই কোচ।
সবচেয়ে কম বয়সে ইউরো জিতিয়েছেন
জস ভিয়ালোঙ্গা। ৪৪ বছর ১৯২ দিন বয়সে স্পেনকে কোচ হিসেবে ইউরো জিতিয়েছেন ভিয়ালোঙ্গা। ১৯৬৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নকে হারিয়ে সেবার ইউরো জিতেছিল স্পেন।
সবচেয়ে কম বয়সী কোচ হিসেবে ফাইনাল হেরেছেন
কনস্ট্যান্টিন বেসকভ। ৪৩ বছর ২১৫ দিন। ১৯৬৪ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের কোচ হয়ে স্পেনের কাছে হেরেছিলেন বেসকভ।
মূল পর্বে কোচ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ
জোয়াকিম লো ১৭ (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
লার্স লাগারবার্গ ১৫ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১৬)
বার্তি ভোটস ১১ (জার্মানি ১৯৯২,১৯৯৬)
ফার্নান্দো সান্তোস ১১ (গ্রিস ২০১২, পর্তুগাল ২০১৬)
ফাতিহ টেরিম ১১ (তুরস্ক ১৯৯৬,২০০৮, ২০১৬)
ভিসেন্তে দেল বস্ক ১০ (স্পেন ২০১২,২০১৬)
লুইস ফেলিপে স্ক্লারি ১০ (পর্তুগাল ২০০৪,২০০৮)
সবচেয়ে বেশি ফাইনাল
৪ লাস লাগারবার্গ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১২)
৩ জোয়াকিম লো (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি জয়
১১ জোয়াকিম লো (জার্মানি ২০০৮,২০১২, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি ড্র
৫ ফার্নাদো সান্তোস (গ্রিস ২০১২ ১ টি, পর্তুগাল ২০১৬ ৪ টি)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি পরাজয়
৭ ফাতিহ টেরিম (তুরস্ক ১৯৯৬,২০০৮, ২০১৬)
মূলপর্বে সবচেয়ে বেশি বয়সী কোচের অংশগ্রহণ
জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনি। ৭৩ বছর ৯৩ দিন।
মূলপর্বে সবচেয়ে কম বয়সী কোচ
স্রেস্কো কাতানেক। ৩৬ বছর ৩৩৩ দিন।
মূল পর্বে একের বেশি জাতীয় দলের কোচ ছিলেন
ডিক এডভোকেট (নেদারল্যান্ড ২০০৪, রাশিয়া ২০১২)
গান্স হিডিঙ্ক (নেদারল্যাল্ড ১৯৯৬, রাশিয়া ২০০৮)
লাস লাগারবার্গ (সুইডেন ২০০০,২০০৪, ২০০৮, আইসল্যান্ড ২০১৬)
ফার্নাদো সান্তোস (গ্রিস ২০১২, পর্তুগাল ২০১৬)
জিওভান্নি ত্রাপাত্তোনি (ইতালি ২০০৪, রিপাবলিক আয়ারল্যাল্ড ২০১২)
দিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
১০ ঘণ্টা আগেরাজিন সালেহের অধীনে সবশেষ মৌসুমে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল পূর্বাঞ্চল। এবার তাঁর অধীনে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএলে) প্রথমবারের মতো শিরোপা জয়ের সুবাস পাচ্ছে সিলেট বিভাগ।
১০ ঘণ্টা আগেবিহারের ছোট্ট এক গ্রাম থেকে উঠে আসা ১৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশীকে ১ কোটি ১০ লাখ রুপিতে কিনে হইচই ফেলে দিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জেদ্দায় আজ আইপিএলের মেগা নিলামের শেষ দিনে সবচেয়ে আলোচিত নাম এই বৈভব। আইপিএল নিলামে সবচেয়ে কম বয়সী ক্রিকেটারের বিক্রি হওয়ার ঘটনা এটি। সেটিও আবার কোটি রুপিতে।
১০ ঘণ্টা আগেধারাভাষ্য কক্ষে আতাহার আলী খান বেশ অবাক কণ্ঠে বললেন, ‘বাংলাদেশকে সকালে ব্যাটিং না করতে দেখে বেশ অবাক হয়েছি।’ তাঁর মতো অবাক হয়েছেন বাংলাদেশের অনেক দর্শকই।
১১ ঘণ্টা আগে